আবরার নাঈম
কোরবানি এক গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। এ ইবাদত পালনে নানান ভুলভ্রান্তি পরিলক্ষিত হয়। এসব ভুলভ্রান্তি এড়িয়ে সুষ্ঠুভাবে তা সম্পন্ন করার জন্য কিছু করণীয় রয়েছে। নিম্নে তা প্রদত্ত হলো—
১. বিসমিল্লাহ ও আল্লাহু আকবর বলে ছুরি চালানো
হজরত আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) শিংওয়ালা দুটি সাদা-কালো বর্ণের ভেড়া কোরবানি করেন—তার ঘাড়ের ওপর নিজের পা রেখে। আর এ সময় তিনি বিসমিল্লাহ এবং আল্লাহু আকবর বলেন। (সুনানে নাসায়ি: ৪৪১৮)
২. ধারালো ছুরি দিয়ে জবাই করা
আল্লাহ তাআলা প্রতিটি বস্তুর ওপর সদয় আচরণের নির্দেশ দেন। এমনকি যুদ্ধে শত্রুকে হত্যা করার ক্ষেত্রেও। কোরবানিও একটি ইবাদত। তাই কোরবানির পশু জবাই করার ক্ষেত্রেও ছুরি ধার দিয়ে নিবে। যাতে উত্তমভাবে জবাই করা যায়। ধারহীন ছুরিতে পশুর কষ্ট বাড়ে।
৩. জবাইকৃত পশুকে ঠান্ডা হতে দেওয়া
অনেকেই কসাই দিয়ে কোরবানির করিয়ে থাকেন। এ ক্ষেত্রে কসাইরা পশুর প্রাণ যাওয়া ও নড়াচড়া বন্ধ করার আগেই তাড়াহুড়ো করে চামড়া ছিলানো শুরু করে। হাদিসে তা নিষেধ করা হয়েছে।
উল্লিখিত বিষয়গুলোর সমর্থন পাওয়া যায় নিম্নোক্ত হাদিসে। নবী করিম (সা.) এভাবেই পশু জবাই করতে বলেছেন।
হজরত শাদ্দাদ ইবনে আউস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসুল (সা.) থেকে দুটি কথা মুখস্থ রেখেছি—আল্লাহ তাআলা প্রত্যেক বস্তুর ওপরেই সদয় আচরণের নির্দেশ দিয়েছেন। সুতরাং যখন তোমরা কাউকে হত্যা করবে, তখন উত্তম পন্থায় হত্যা করবে, আর যখন জবেহ করবে, তখন উত্তম পন্থায় জবেহ করবে এবং তোমাদের প্রত্যেকেই ছুরিতে ধার দিয়ে নেবে, জবেহকৃত পশুকে ঠান্ডা হতে দেবে। (সুনানে নাসায়ি: ৪৪১৪)
কোরবানি এক গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। এ ইবাদত পালনে নানান ভুলভ্রান্তি পরিলক্ষিত হয়। এসব ভুলভ্রান্তি এড়িয়ে সুষ্ঠুভাবে তা সম্পন্ন করার জন্য কিছু করণীয় রয়েছে। নিম্নে তা প্রদত্ত হলো—
১. বিসমিল্লাহ ও আল্লাহু আকবর বলে ছুরি চালানো
হজরত আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) শিংওয়ালা দুটি সাদা-কালো বর্ণের ভেড়া কোরবানি করেন—তার ঘাড়ের ওপর নিজের পা রেখে। আর এ সময় তিনি বিসমিল্লাহ এবং আল্লাহু আকবর বলেন। (সুনানে নাসায়ি: ৪৪১৮)
২. ধারালো ছুরি দিয়ে জবাই করা
আল্লাহ তাআলা প্রতিটি বস্তুর ওপর সদয় আচরণের নির্দেশ দেন। এমনকি যুদ্ধে শত্রুকে হত্যা করার ক্ষেত্রেও। কোরবানিও একটি ইবাদত। তাই কোরবানির পশু জবাই করার ক্ষেত্রেও ছুরি ধার দিয়ে নিবে। যাতে উত্তমভাবে জবাই করা যায়। ধারহীন ছুরিতে পশুর কষ্ট বাড়ে।
৩. জবাইকৃত পশুকে ঠান্ডা হতে দেওয়া
অনেকেই কসাই দিয়ে কোরবানির করিয়ে থাকেন। এ ক্ষেত্রে কসাইরা পশুর প্রাণ যাওয়া ও নড়াচড়া বন্ধ করার আগেই তাড়াহুড়ো করে চামড়া ছিলানো শুরু করে। হাদিসে তা নিষেধ করা হয়েছে।
উল্লিখিত বিষয়গুলোর সমর্থন পাওয়া যায় নিম্নোক্ত হাদিসে। নবী করিম (সা.) এভাবেই পশু জবাই করতে বলেছেন।
হজরত শাদ্দাদ ইবনে আউস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসুল (সা.) থেকে দুটি কথা মুখস্থ রেখেছি—আল্লাহ তাআলা প্রত্যেক বস্তুর ওপরেই সদয় আচরণের নির্দেশ দিয়েছেন। সুতরাং যখন তোমরা কাউকে হত্যা করবে, তখন উত্তম পন্থায় হত্যা করবে, আর যখন জবেহ করবে, তখন উত্তম পন্থায় জবেহ করবে এবং তোমাদের প্রত্যেকেই ছুরিতে ধার দিয়ে নেবে, জবেহকৃত পশুকে ঠান্ডা হতে দেবে। (সুনানে নাসায়ি: ৪৪১৪)
সন্তানকে ইবাদতে উৎসাহ দেওয়া মা-বাবার মহান দায়িত্ব। ছোটবেলা থেকেই নামাজ, পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত ও দোয়ার অভ্যাস গড়ে তুললে তারা পরবর্তী জীবনে নীতিমান ও ধার্মিক হয়ে বেড়ে ওঠে। খেলার ছলে নামাজের ভঙ্গি শেখানো, দোয়া মুখস্থ করানো, পরিবারের সঙ্গে ইবাদতে অংশ নিতে বলা—এগুলো তাদের মনে ধর্মীয় চেতনা গড়ে তোলে।
১ ঘণ্টা আগেকোরআন তিলাওয়াত মোমিনের হৃদয়ের প্রশান্তি ও আত্মার খোরাক। এর প্রতিটি আয়াতে রয়েছে অসীম জ্ঞান, দিকনির্দেশনা ও রহমতের বাণী। কোরআন তিলাওয়াতের মুগ্ধতা অন্তর বিগলিত করে, মনে প্রশান্তি আনে, আত্মা আলোকিত করে। নিয়মিত কোরআন তিলাওয়াত মোমিন জীবনে সার্থকতা এনে দিতে পারে।
১ দিন আগেমানুষের প্রতি সম্মান একটি মৌলিক মানবিক গুণ, যা সমাজে সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতির ভিত্তি গড়ে তোলে। প্রত্যেক মানুষ তার মর্যাদা ও অধিকার নিয়ে জন্মগ্রহণ করে, এবং একে অপরকে সম্মান করা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। ধর্ম, বর্ণ, জাতি কিংবা পেশা ভেদে কাউকে ছোট করা মানবতার পরিপন্থী। সম্মান প্রদর্শনের মাধ্যমে পারস্পরিক...
২ দিন আগেসপ্তাহের সর্বশ্রেষ্ঠ দিন হলো জুমাবার। জুমাবারের গুরুত্ব বোঝাতে আল্লাহর নবী (সা.) বলেন, ‘জুমার দিন সপ্তাহের মধ্যে শ্রেষ্ঠ ও আল্লাহর কাছে অধিক সম্মানিত।’ এই দিন অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ—এর অন্যতম কারণ জুমার নামাজ। জুমার নামাজ আদায় করলেই কেবল এই দিনের বরকত, ফজিলত লাভের আশা করা যায়।
২ দিন আগে