ইসমাঈল সিদ্দিকী
একালে ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তায় ভোগেন না—এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া মুশকিল। তবে এটি মুমিনের বৈশিষ্ট্য নয়। মুমিন দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হলেও আল্লাহর ওপর ভরসা করে তা থেকে ফিরে আসেন। দুশ্চিন্তামুক্ত থাকার কয়েকটি আমলের কথা এখানে তুলে ধরা হলো—
১. ধৈর্য ধরা: বিপদ-আপদে ধৈর্য ধরা মুমিনের বৈশিষ্ট্য। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন।’ (সুরা বাকারা: ১৫৩)
২. তাকদিরে বিশ্বাস রাখা: ভালো-মন্দ যা-ই হোক না কেন, তাকদিরে বিশ্বাস স্থাপন করতে হবে। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘আল্লাহ তোমাদের ক্লেশ দিলে তিনি ছাড়া তা মোচনকারী আর কেউ নেই। আর আল্লাহ যদি তোমার মঙ্গল চান, তাহলে তাঁর অনুগ্রহ রদ করার কেউ নেই।’ (সুরা ইউনুস: ১০৭) অন্য আয়াতে এসেছে, ‘আর যে আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করে, আল্লাহ তার জন্য যথেষ্ট।’ (সুরা তালাক: ৩)
৩. আল্লাহকে ডাকা: রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, আমি এমন একটি দোয়া জানি, যা কোনো বিপদগ্রস্ত লোক পাঠ করলে আল্লাহ তাআলা তার বিপদ দূর করে দেন। তা হলো, আমার ভাই ইউনুস (আ.)-এর দোয়া—‘লা ইলাহা ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ জোয়ালিমিন।’ অর্থ: ‘হে আল্লাহ, আপনি ছাড়া কোনো সত্য উপাস্য নেই; আমি আপনার পবিত্রতা বর্ণনা করছি। নিঃসন্দেহে আমি জালিমদের অন্তর্ভুক্ত।’ (তিরমিজি: ৩৫০৫)
৪. ইস্তেগফার করা: আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া উচিত। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি নিয়মিত ইস্তেগফার করবে, আল্লাহ তার সব সংকট থেকে উত্তরণের পথ বের করে দেবেন, সব দুশ্চিন্তা মিটিয়ে দেবেন এবং অকল্পনীয় উৎস থেকে তার রিজিকের সংস্থান করে দেবেন।’ (আবু দাউদ: ১৫২০)
একালে ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তায় ভোগেন না—এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া মুশকিল। তবে এটি মুমিনের বৈশিষ্ট্য নয়। মুমিন দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হলেও আল্লাহর ওপর ভরসা করে তা থেকে ফিরে আসেন। দুশ্চিন্তামুক্ত থাকার কয়েকটি আমলের কথা এখানে তুলে ধরা হলো—
১. ধৈর্য ধরা: বিপদ-আপদে ধৈর্য ধরা মুমিনের বৈশিষ্ট্য। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন।’ (সুরা বাকারা: ১৫৩)
২. তাকদিরে বিশ্বাস রাখা: ভালো-মন্দ যা-ই হোক না কেন, তাকদিরে বিশ্বাস স্থাপন করতে হবে। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘আল্লাহ তোমাদের ক্লেশ দিলে তিনি ছাড়া তা মোচনকারী আর কেউ নেই। আর আল্লাহ যদি তোমার মঙ্গল চান, তাহলে তাঁর অনুগ্রহ রদ করার কেউ নেই।’ (সুরা ইউনুস: ১০৭) অন্য আয়াতে এসেছে, ‘আর যে আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করে, আল্লাহ তার জন্য যথেষ্ট।’ (সুরা তালাক: ৩)
৩. আল্লাহকে ডাকা: রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, আমি এমন একটি দোয়া জানি, যা কোনো বিপদগ্রস্ত লোক পাঠ করলে আল্লাহ তাআলা তার বিপদ দূর করে দেন। তা হলো, আমার ভাই ইউনুস (আ.)-এর দোয়া—‘লা ইলাহা ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ জোয়ালিমিন।’ অর্থ: ‘হে আল্লাহ, আপনি ছাড়া কোনো সত্য উপাস্য নেই; আমি আপনার পবিত্রতা বর্ণনা করছি। নিঃসন্দেহে আমি জালিমদের অন্তর্ভুক্ত।’ (তিরমিজি: ৩৫০৫)
৪. ইস্তেগফার করা: আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া উচিত। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি নিয়মিত ইস্তেগফার করবে, আল্লাহ তার সব সংকট থেকে উত্তরণের পথ বের করে দেবেন, সব দুশ্চিন্তা মিটিয়ে দেবেন এবং অকল্পনীয় উৎস থেকে তার রিজিকের সংস্থান করে দেবেন।’ (আবু দাউদ: ১৫২০)
হালাল পেশাকে ইসলাম মর্যাদার চোখে দেখে। হালাল পেশায় নিযুক্ত শ্রমিকের মর্যাদাও কম নয়। তাঁদের অধিকার নিশ্চিতের বিষয়টি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছে ইসলাম। প্রিয় নবী (সা.) বলেন ‘শ্রমিকেরা তোমাদেরই ভাই, আল্লাহ তাদের তোমাদের দায়িত্বে অর্পণ করেছেন।
১ দিন আগেইনসাফ ভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণে ইসলাম অনন্য। ইসলাম সমাজের সব স্তরের মানুষের অধিকার ও মর্যাদা সুনিশ্চিত করেছে। মালিক-শ্রমিক একজনকে অপরজনের ভাইয়ের মর্যাদা দিয়েছে।
১ দিন আগেকোরআন ও হাদিসে জান্নাতের বিবরণে এর সৌন্দর্য ও শান্তির কথা বহুবার বর্ণিত হয়েছে। এটি প্রতিটি মোমিনের পরম কাঙ্ক্ষিত গন্তব্য। এই গন্তব্যে যেতে হলে মহানবী (সা.)-এর সুপারিশের বিকল্প নেই। তিন ধরনের ব্যক্তির জান্নাতের জিম্মাদারি নবী (সা.) নিয়েছেন।
২ দিন আগেহজ ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিধান। আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের উদ্দেশ্যে নির্দিষ্ট সময়ে, নির্দিষ্ট কার্যাবলির মাধ্যমে পবিত্র কাবাঘর জিয়ারত করার ইচ্ছা পোষণ করাকেই হজ বলে। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘মানুষের মধ্যে যারা সেখানে পৌঁছানোর সামর্থ্য রাখে, তাদের ওপর আল্লাহর জন্য এ ঘরের হজ করা ফরজ’ (সুরা আলে ইমরান ৯৭)।
২ দিন আগে