ইসলাম ডেস্ক
আল্লাহ তাআলা আমাদের জন্য কিছু পশু হালাল করেছেন। সেই পশুগুলোর মধ্য থেকে কিছু পশু কোরবানির জন্য বৈধ ঘোষণা করেছেন। যেমন— গরু, ছাগল, ভেড়া, দুম্বা, মহিষ, উট। এসব পশু দিয়েই আমরা কোরবানি করে থাকি। এসব পশুর মাংস খাওয়া সম্পূর্ণ হালাল। তবে এগুলোর কিছু কিছু অংশ খাওয়া মহানবী (সা.) পছন্দ করতেন না। সে হিসাবে, কেবল কোরবানির পশুই নয়, যে কোনো হালাল পশুরই এসব অংশ খাওয়া জায়েজ নেই বলে মনে করেন ফকিহগণ। অবশ্য পশুর প্রবাহিত রক্ত হারাম হওয়ার ব্যাপারে কোরআনে সুষ্পষ্ট নির্দেশনা আছে।
বিখ্যাত তাবেয়ি মুজাহিদ (রহ.) থেকে বায়হাকি বর্ণনা করেন, নবী (সা.) পশুর যেসব অংশ খেতে অপছন্দ করতেন তা হলো—
১. পুরুষ পশুর প্রজনন অঙ্গ
২. অণ্ডকোষ
৩. মাদি প্রাণীর প্রজনন অঙ্গ
৪. মাংস গ্রন্থি (টিউমারের মতো)
৫. মূত্রথলি
৬. পিত্ত
এসব অঙ্গ ছাড়া হালাল পশুর বাকি সবকিছু খাওয়া জায়েজ।
সূত্র: সুরা আরাফ: ১৫৭; বাদায়িউস সানায়ি: ৫ / ৬১; ফাতাওয়া হিন্দিয়া: ৫ / ২৯০
আল্লাহ তাআলা আমাদের জন্য কিছু পশু হালাল করেছেন। সেই পশুগুলোর মধ্য থেকে কিছু পশু কোরবানির জন্য বৈধ ঘোষণা করেছেন। যেমন— গরু, ছাগল, ভেড়া, দুম্বা, মহিষ, উট। এসব পশু দিয়েই আমরা কোরবানি করে থাকি। এসব পশুর মাংস খাওয়া সম্পূর্ণ হালাল। তবে এগুলোর কিছু কিছু অংশ খাওয়া মহানবী (সা.) পছন্দ করতেন না। সে হিসাবে, কেবল কোরবানির পশুই নয়, যে কোনো হালাল পশুরই এসব অংশ খাওয়া জায়েজ নেই বলে মনে করেন ফকিহগণ। অবশ্য পশুর প্রবাহিত রক্ত হারাম হওয়ার ব্যাপারে কোরআনে সুষ্পষ্ট নির্দেশনা আছে।
বিখ্যাত তাবেয়ি মুজাহিদ (রহ.) থেকে বায়হাকি বর্ণনা করেন, নবী (সা.) পশুর যেসব অংশ খেতে অপছন্দ করতেন তা হলো—
১. পুরুষ পশুর প্রজনন অঙ্গ
২. অণ্ডকোষ
৩. মাদি প্রাণীর প্রজনন অঙ্গ
৪. মাংস গ্রন্থি (টিউমারের মতো)
৫. মূত্রথলি
৬. পিত্ত
এসব অঙ্গ ছাড়া হালাল পশুর বাকি সবকিছু খাওয়া জায়েজ।
সূত্র: সুরা আরাফ: ১৫৭; বাদায়িউস সানায়ি: ৫ / ৬১; ফাতাওয়া হিন্দিয়া: ৫ / ২৯০
ঘুম জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। শরীরের ক্লান্তি আর অবসাদ দূর হয় ঘুমে। ঘুমোলেই ভেসে ওঠে নানা স্বপ্ন। কখনো ভয়ের, কখনো আসার কখনোবা আনন্দের। কোন স্বপ্ন দেখলে করণীয় কী—সে বিষয়ে রয়েছে ইসলামের নির্দেশনা।
৫ ঘণ্টা আগেজান্নাত লাভের বহু পথ-পদ্ধতি কোরআন-হাদিসে বর্ণিত আছে। এমন চারটি আমল রয়েছে; যা করলে নির্বিঘ্নে জান্নাত যাওয়া যাবে। হজরত আবু ইউসুফ আবদুল্লাহ ইবনে সালাম (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, হে লোক সকল—
৫ ঘণ্টা আগেসন্তানকে ইবাদতে উৎসাহ দেওয়া মা-বাবার মহান দায়িত্ব। ছোটবেলা থেকেই নামাজ, পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত ও দোয়ার অভ্যাস গড়ে তুললে তারা পরবর্তী জীবনে নীতিমান ও ধার্মিক হয়ে বেড়ে ওঠে। খেলার ছলে নামাজের ভঙ্গি শেখানো, দোয়া মুখস্থ করানো, পরিবারের সঙ্গে ইবাদতে অংশ নিতে বলা—এগুলো তাদের মনে ধর্মীয় চেতনা গড়ে তোলে।
১০ ঘণ্টা আগেকোরআন তিলাওয়াত মোমিনের হৃদয়ের প্রশান্তি ও আত্মার খোরাক। এর প্রতিটি আয়াতে রয়েছে অসীম জ্ঞান, দিকনির্দেশনা ও রহমতের বাণী। কোরআন তিলাওয়াতের মুগ্ধতা অন্তর বিগলিত করে, মনে প্রশান্তি আনে, আত্মা আলোকিত করে। নিয়মিত কোরআন তিলাওয়াত মোমিন জীবনে সার্থকতা এনে দিতে পারে।
১ দিন আগে