আমজাদ ইউনুস
মসজিদে দ্রুত উপস্থিত হয়ে নামাজের জন্য অপেক্ষা করা, জিকির, তিলাওয়াত ও নফল নামাজে নিজেকে নিয়োজিত রাখা ক্ষমা লাভের শ্রেষ্ঠ মাধ্যম ও সর্বোত্তম কল্যাণকর কাজ। মসজিদে দ্রুত উপস্থিত হওয়া মসজিদের প্রতি সর্বদা হৃদয় আকৃষ্ট থাকার দলিল। আর যাঁদের হৃদয় মসজিদের প্রতি আকৃষ্ট থাকে, তাঁরা আল্লাহর আরশে ছায়া পাবেন।
আজানের সঙ্গে সঙ্গে মসজিদে গেলে তাকবিরে উলার সঙ্গে প্রথম কাতারে নামাজ পড়ার সুযোগ হয়। নামাজের জন্য অপেক্ষা করার সওয়াব মেলে। আর নামাজের জন্য অপেক্ষমাণ ব্যক্তিকে নামাজরত বলে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলা সাত ব্যক্তিকে সেই দিনে তাঁর (আরশের) ছায়া দান করবেন, যেদিন তাঁর ছায়া ব্যতীত আর কোনো ছায়া থাকবে না। তাদের একজন হলো, যার অন্তর মসজিদের সঙ্গে লেগে থাকে। অর্থাৎ মসজিদের প্রতি তার মন সদা আকৃষ্ট থাকে। (বুখারি ও মুসলিম)
আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত আরেক হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, ‘নামাজের প্রতীক্ষা যতক্ষণ (কাউকে) আবদ্ধ রাখে, ততক্ষণ সে আসলে নামাজের মধ্যেই থাকে; যখন নামাজ ছাড়া অন্য কোনো কিছু (তাকে) তার পরিবারের কাছে ফিরে যেতে বাধা না দেয়।’ (বুখারি ও মুসলিম)
অন্য হাদিসে আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘আজান দেওয়া এবং প্রথম কাতারে দাঁড়ানোর যে মর্যাদা রয়েছে, তা যদি মানুষ জানতে পারত, তবে তা পাওয়ার জন্য তারা প্রয়োজনবোধে লটারি করত। দুপুরের সালাতের যে মর্যাদা রয়েছে, তা যদি তারা জানতে পারত, তবে তারা এটা লাভ করার প্রতিযোগিতায় লেগে যেত। এশা ও ফজরের সালাতের মধ্যে কী মর্যাদা রয়েছে তা যদি জানতে পারত, তবে তারা হামাগুড়ি দিয়ে হলেও এসে সালাতে উপস্থিত হতো।’ (বুখারি)
লেখক: শিক্ষক ও ইসলামবিষয়ক গবেষক
মসজিদে দ্রুত উপস্থিত হয়ে নামাজের জন্য অপেক্ষা করা, জিকির, তিলাওয়াত ও নফল নামাজে নিজেকে নিয়োজিত রাখা ক্ষমা লাভের শ্রেষ্ঠ মাধ্যম ও সর্বোত্তম কল্যাণকর কাজ। মসজিদে দ্রুত উপস্থিত হওয়া মসজিদের প্রতি সর্বদা হৃদয় আকৃষ্ট থাকার দলিল। আর যাঁদের হৃদয় মসজিদের প্রতি আকৃষ্ট থাকে, তাঁরা আল্লাহর আরশে ছায়া পাবেন।
আজানের সঙ্গে সঙ্গে মসজিদে গেলে তাকবিরে উলার সঙ্গে প্রথম কাতারে নামাজ পড়ার সুযোগ হয়। নামাজের জন্য অপেক্ষা করার সওয়াব মেলে। আর নামাজের জন্য অপেক্ষমাণ ব্যক্তিকে নামাজরত বলে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলা সাত ব্যক্তিকে সেই দিনে তাঁর (আরশের) ছায়া দান করবেন, যেদিন তাঁর ছায়া ব্যতীত আর কোনো ছায়া থাকবে না। তাদের একজন হলো, যার অন্তর মসজিদের সঙ্গে লেগে থাকে। অর্থাৎ মসজিদের প্রতি তার মন সদা আকৃষ্ট থাকে। (বুখারি ও মুসলিম)
আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত আরেক হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, ‘নামাজের প্রতীক্ষা যতক্ষণ (কাউকে) আবদ্ধ রাখে, ততক্ষণ সে আসলে নামাজের মধ্যেই থাকে; যখন নামাজ ছাড়া অন্য কোনো কিছু (তাকে) তার পরিবারের কাছে ফিরে যেতে বাধা না দেয়।’ (বুখারি ও মুসলিম)
অন্য হাদিসে আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘আজান দেওয়া এবং প্রথম কাতারে দাঁড়ানোর যে মর্যাদা রয়েছে, তা যদি মানুষ জানতে পারত, তবে তা পাওয়ার জন্য তারা প্রয়োজনবোধে লটারি করত। দুপুরের সালাতের যে মর্যাদা রয়েছে, তা যদি তারা জানতে পারত, তবে তারা এটা লাভ করার প্রতিযোগিতায় লেগে যেত। এশা ও ফজরের সালাতের মধ্যে কী মর্যাদা রয়েছে তা যদি জানতে পারত, তবে তারা হামাগুড়ি দিয়ে হলেও এসে সালাতে উপস্থিত হতো।’ (বুখারি)
লেখক: শিক্ষক ও ইসলামবিষয়ক গবেষক
হালাল পেশাকে ইসলাম মর্যাদার চোখে দেখে। হালাল পেশায় নিযুক্ত শ্রমিকের মর্যাদাও কম নয়। তাঁদের অধিকার নিশ্চিতের বিষয়টি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছে ইসলাম। প্রিয় নবী (সা.) বলেন ‘শ্রমিকেরা তোমাদেরই ভাই, আল্লাহ তাদের তোমাদের দায়িত্বে অর্পণ করেছেন।
১ দিন আগেইনসাফ ভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণে ইসলাম অনন্য। ইসলাম সমাজের সব স্তরের মানুষের অধিকার ও মর্যাদা সুনিশ্চিত করেছে। মালিক-শ্রমিক একজনকে অপরজনের ভাইয়ের মর্যাদা দিয়েছে।
১ দিন আগেকোরআন ও হাদিসে জান্নাতের বিবরণে এর সৌন্দর্য ও শান্তির কথা বহুবার বর্ণিত হয়েছে। এটি প্রতিটি মোমিনের পরম কাঙ্ক্ষিত গন্তব্য। এই গন্তব্যে যেতে হলে মহানবী (সা.)-এর সুপারিশের বিকল্প নেই। তিন ধরনের ব্যক্তির জান্নাতের জিম্মাদারি নবী (সা.) নিয়েছেন।
২ দিন আগেহজ ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিধান। আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের উদ্দেশ্যে নির্দিষ্ট সময়ে, নির্দিষ্ট কার্যাবলির মাধ্যমে পবিত্র কাবাঘর জিয়ারত করার ইচ্ছা পোষণ করাকেই হজ বলে। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘মানুষের মধ্যে যারা সেখানে পৌঁছানোর সামর্থ্য রাখে, তাদের ওপর আল্লাহর জন্য এ ঘরের হজ করা ফরজ’ (সুরা আলে ইমরান ৯৭)।
২ দিন আগে