ইসলাম ডেস্ক

পুরুষদের জন্য তারাবির নামাজ মসজিদে গিয়ে জামাতের সঙ্গে আদায় করা সুন্নত। তারাবির নামাজে কোরআন শরিফ খতম করা সুন্নত আমল। তা সম্ভব না হলে সুরা তারাবি আদায় করা যাবে। নারীদের জন্যও তারাবি সুন্নত। তারাবির নামাজের সময় হলো এশার নামাজের পর থেকে ফজরের নামাজের আগপর্যন্ত। এখানে তারাবিসংক্রান্ত পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ মাসায়েল তুলে ধরা হলো—
১. একবার উঁচু আওয়াজে বিসমিল্লাহ পড়া
খতমে তারাবিতে কোনো একটি সুরার শুরুতে উঁচু আওয়াজে ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ তিলাওয়াত করতে হবে। এর কারণ হলো, ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ পবিত্র কোরআনের স্বতন্ত্র একটি আয়াত, যা দুই সুরার মাঝে পার্থক্য করার জন্য আল্লাহ তাআলা অবতীর্ণ করেছেন। তাই পুরো কোরআন খতম করার জন্য কোনো একটি সুরার শুরুতে আয়াতটি উঁচু আওয়াজে তিলাওয়াত করতে হয়। অন্যথায় বিসমিল্লাহ না শোনার কারণে মুসল্লিদের খতম অপূর্ণ থেকে যায়। এ ছাড়া ইমামের জন্য সব নামাজেই সুরা ফাতিহা এবং সব সুরার শুরুতে নিচু স্বরে বিসমিল্লাহ বলা মুস্তাহাব। (ইমদাদুল ফাতাওয়া: ১ / ৩২৮)
২. সুরা ইখলাস একবারই পড়া
আমাদের দেশে খতমে তারাবিতে তিনবার সুরা ইখলাস পড়ার রীতি আছে। তবে ইসলামি শরিয়তে এমন কোনো বিধান নেই। সাহাবা-তাবেয়িন থেকেও এমন কোনো আমলের প্রমাণ নেই। আলিমগণ এই আমলকে অপছন্দ করেছেন। সুতরাং তারাবিতে কোরআন খতমের সময় সুরা ইখলাস তিনবার পড়ার প্রচলনটি ইসলামের দৃষ্টিতে সঠিক নয়। তাই অন্য সুরার মতো সুরা ইখলাসও একবারই তিলাওয়াত করা উচিত।
৩. কয়েক রাকাত ছুটে গেলে
কোনো কারণে নির্ধারিত সময়ে তারাবির নামাজের জন্য মসজিদে যেতে পারেননি এমন মুক্তাদির জন্য, এশা ও তারাবির নামাজ আদায়ের নিয়ম হলো, প্রথমে এশার ফরজ ও সুন্নত আদায় করবেন। পরে ইমামের সঙ্গে তারাবির নামাজে অংশ নেবেন। তারাবির জামাত শেষে ইমামের সঙ্গে বিতর নামাজও জামাতে পড়ে নেবেন। এরপর শুরুতে ছুটে যাওয়া তারাবির বাকি নামাজ আদায় করবেন।
৪. শেষ বৈঠকে দরুদ ও দোয়া পড়তে হবে
অনেক মসজিদে ইমাম তারাবির শেষ বৈঠকে এত অল্প সময় বসে সালাম ফিরিয়ে নেন যে, ওই সময়ে সর্বোচ্চ তাশাহহুদ পড়া যায়। দরুদ শরিফ ও দোয়ায়ে মাসুরা পড়া যায় না। নামাজে এমন তাড়াহুড়া করা ঠিক নয়। অন্য নামাজের মতো তারাবির নামাজের শেষ বৈঠকেও দরুদ ও দোয়ায়ে মাসুরা পড়া সুন্নত। ইমাম-মুক্তাদি সবার জন্যই। তাই ইমামের উচিত শেষ বৈঠকে দোয়া-দরুদ ধীরে পড়া। (আল বাহরুর রায়িক: ২ / ৬৯)
৫. ভুলে এক সালামে চার রাকাত পড়ে ফেললে
তারাবির নামাজের সময় ভুলে যদি কেউ একসঙ্গে চার রাকাত আদায় করে, অর্থাৎ দুই রাকাতের পর তাশাহহুদ পড়ে দাঁড়িয়ে আরও দুই রাকাত পড়ে সালাম ফিরিয়ে নামাজ শেষ করে; তাহলে তার নামাজ হয়ে যাবে। একসঙ্গে চার রাকাত নামাজ পড়া হয়েছে বলে ধরা হবে। তবে তারাবির নামাজ ইচ্ছাকৃতভাবে একসঙ্গে চার রাকাত পড়া অনুচিত। (আল বাহরুর রায়িক: ২/ ৬৭)

পুরুষদের জন্য তারাবির নামাজ মসজিদে গিয়ে জামাতের সঙ্গে আদায় করা সুন্নত। তারাবির নামাজে কোরআন শরিফ খতম করা সুন্নত আমল। তা সম্ভব না হলে সুরা তারাবি আদায় করা যাবে। নারীদের জন্যও তারাবি সুন্নত। তারাবির নামাজের সময় হলো এশার নামাজের পর থেকে ফজরের নামাজের আগপর্যন্ত। এখানে তারাবিসংক্রান্ত পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ মাসায়েল তুলে ধরা হলো—
১. একবার উঁচু আওয়াজে বিসমিল্লাহ পড়া
খতমে তারাবিতে কোনো একটি সুরার শুরুতে উঁচু আওয়াজে ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ তিলাওয়াত করতে হবে। এর কারণ হলো, ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ পবিত্র কোরআনের স্বতন্ত্র একটি আয়াত, যা দুই সুরার মাঝে পার্থক্য করার জন্য আল্লাহ তাআলা অবতীর্ণ করেছেন। তাই পুরো কোরআন খতম করার জন্য কোনো একটি সুরার শুরুতে আয়াতটি উঁচু আওয়াজে তিলাওয়াত করতে হয়। অন্যথায় বিসমিল্লাহ না শোনার কারণে মুসল্লিদের খতম অপূর্ণ থেকে যায়। এ ছাড়া ইমামের জন্য সব নামাজেই সুরা ফাতিহা এবং সব সুরার শুরুতে নিচু স্বরে বিসমিল্লাহ বলা মুস্তাহাব। (ইমদাদুল ফাতাওয়া: ১ / ৩২৮)
২. সুরা ইখলাস একবারই পড়া
আমাদের দেশে খতমে তারাবিতে তিনবার সুরা ইখলাস পড়ার রীতি আছে। তবে ইসলামি শরিয়তে এমন কোনো বিধান নেই। সাহাবা-তাবেয়িন থেকেও এমন কোনো আমলের প্রমাণ নেই। আলিমগণ এই আমলকে অপছন্দ করেছেন। সুতরাং তারাবিতে কোরআন খতমের সময় সুরা ইখলাস তিনবার পড়ার প্রচলনটি ইসলামের দৃষ্টিতে সঠিক নয়। তাই অন্য সুরার মতো সুরা ইখলাসও একবারই তিলাওয়াত করা উচিত।
৩. কয়েক রাকাত ছুটে গেলে
কোনো কারণে নির্ধারিত সময়ে তারাবির নামাজের জন্য মসজিদে যেতে পারেননি এমন মুক্তাদির জন্য, এশা ও তারাবির নামাজ আদায়ের নিয়ম হলো, প্রথমে এশার ফরজ ও সুন্নত আদায় করবেন। পরে ইমামের সঙ্গে তারাবির নামাজে অংশ নেবেন। তারাবির জামাত শেষে ইমামের সঙ্গে বিতর নামাজও জামাতে পড়ে নেবেন। এরপর শুরুতে ছুটে যাওয়া তারাবির বাকি নামাজ আদায় করবেন।
৪. শেষ বৈঠকে দরুদ ও দোয়া পড়তে হবে
অনেক মসজিদে ইমাম তারাবির শেষ বৈঠকে এত অল্প সময় বসে সালাম ফিরিয়ে নেন যে, ওই সময়ে সর্বোচ্চ তাশাহহুদ পড়া যায়। দরুদ শরিফ ও দোয়ায়ে মাসুরা পড়া যায় না। নামাজে এমন তাড়াহুড়া করা ঠিক নয়। অন্য নামাজের মতো তারাবির নামাজের শেষ বৈঠকেও দরুদ ও দোয়ায়ে মাসুরা পড়া সুন্নত। ইমাম-মুক্তাদি সবার জন্যই। তাই ইমামের উচিত শেষ বৈঠকে দোয়া-দরুদ ধীরে পড়া। (আল বাহরুর রায়িক: ২ / ৬৯)
৫. ভুলে এক সালামে চার রাকাত পড়ে ফেললে
তারাবির নামাজের সময় ভুলে যদি কেউ একসঙ্গে চার রাকাত আদায় করে, অর্থাৎ দুই রাকাতের পর তাশাহহুদ পড়ে দাঁড়িয়ে আরও দুই রাকাত পড়ে সালাম ফিরিয়ে নামাজ শেষ করে; তাহলে তার নামাজ হয়ে যাবে। একসঙ্গে চার রাকাত নামাজ পড়া হয়েছে বলে ধরা হবে। তবে তারাবির নামাজ ইচ্ছাকৃতভাবে একসঙ্গে চার রাকাত পড়া অনুচিত। (আল বাহরুর রায়িক: ২/ ৬৭)
ইসলাম ডেস্ক

পুরুষদের জন্য তারাবির নামাজ মসজিদে গিয়ে জামাতের সঙ্গে আদায় করা সুন্নত। তারাবির নামাজে কোরআন শরিফ খতম করা সুন্নত আমল। তা সম্ভব না হলে সুরা তারাবি আদায় করা যাবে। নারীদের জন্যও তারাবি সুন্নত। তারাবির নামাজের সময় হলো এশার নামাজের পর থেকে ফজরের নামাজের আগপর্যন্ত। এখানে তারাবিসংক্রান্ত পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ মাসায়েল তুলে ধরা হলো—
১. একবার উঁচু আওয়াজে বিসমিল্লাহ পড়া
খতমে তারাবিতে কোনো একটি সুরার শুরুতে উঁচু আওয়াজে ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ তিলাওয়াত করতে হবে। এর কারণ হলো, ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ পবিত্র কোরআনের স্বতন্ত্র একটি আয়াত, যা দুই সুরার মাঝে পার্থক্য করার জন্য আল্লাহ তাআলা অবতীর্ণ করেছেন। তাই পুরো কোরআন খতম করার জন্য কোনো একটি সুরার শুরুতে আয়াতটি উঁচু আওয়াজে তিলাওয়াত করতে হয়। অন্যথায় বিসমিল্লাহ না শোনার কারণে মুসল্লিদের খতম অপূর্ণ থেকে যায়। এ ছাড়া ইমামের জন্য সব নামাজেই সুরা ফাতিহা এবং সব সুরার শুরুতে নিচু স্বরে বিসমিল্লাহ বলা মুস্তাহাব। (ইমদাদুল ফাতাওয়া: ১ / ৩২৮)
২. সুরা ইখলাস একবারই পড়া
আমাদের দেশে খতমে তারাবিতে তিনবার সুরা ইখলাস পড়ার রীতি আছে। তবে ইসলামি শরিয়তে এমন কোনো বিধান নেই। সাহাবা-তাবেয়িন থেকেও এমন কোনো আমলের প্রমাণ নেই। আলিমগণ এই আমলকে অপছন্দ করেছেন। সুতরাং তারাবিতে কোরআন খতমের সময় সুরা ইখলাস তিনবার পড়ার প্রচলনটি ইসলামের দৃষ্টিতে সঠিক নয়। তাই অন্য সুরার মতো সুরা ইখলাসও একবারই তিলাওয়াত করা উচিত।
৩. কয়েক রাকাত ছুটে গেলে
কোনো কারণে নির্ধারিত সময়ে তারাবির নামাজের জন্য মসজিদে যেতে পারেননি এমন মুক্তাদির জন্য, এশা ও তারাবির নামাজ আদায়ের নিয়ম হলো, প্রথমে এশার ফরজ ও সুন্নত আদায় করবেন। পরে ইমামের সঙ্গে তারাবির নামাজে অংশ নেবেন। তারাবির জামাত শেষে ইমামের সঙ্গে বিতর নামাজও জামাতে পড়ে নেবেন। এরপর শুরুতে ছুটে যাওয়া তারাবির বাকি নামাজ আদায় করবেন।
৪. শেষ বৈঠকে দরুদ ও দোয়া পড়তে হবে
অনেক মসজিদে ইমাম তারাবির শেষ বৈঠকে এত অল্প সময় বসে সালাম ফিরিয়ে নেন যে, ওই সময়ে সর্বোচ্চ তাশাহহুদ পড়া যায়। দরুদ শরিফ ও দোয়ায়ে মাসুরা পড়া যায় না। নামাজে এমন তাড়াহুড়া করা ঠিক নয়। অন্য নামাজের মতো তারাবির নামাজের শেষ বৈঠকেও দরুদ ও দোয়ায়ে মাসুরা পড়া সুন্নত। ইমাম-মুক্তাদি সবার জন্যই। তাই ইমামের উচিত শেষ বৈঠকে দোয়া-দরুদ ধীরে পড়া। (আল বাহরুর রায়িক: ২ / ৬৯)
৫. ভুলে এক সালামে চার রাকাত পড়ে ফেললে
তারাবির নামাজের সময় ভুলে যদি কেউ একসঙ্গে চার রাকাত আদায় করে, অর্থাৎ দুই রাকাতের পর তাশাহহুদ পড়ে দাঁড়িয়ে আরও দুই রাকাত পড়ে সালাম ফিরিয়ে নামাজ শেষ করে; তাহলে তার নামাজ হয়ে যাবে। একসঙ্গে চার রাকাত নামাজ পড়া হয়েছে বলে ধরা হবে। তবে তারাবির নামাজ ইচ্ছাকৃতভাবে একসঙ্গে চার রাকাত পড়া অনুচিত। (আল বাহরুর রায়িক: ২/ ৬৭)

পুরুষদের জন্য তারাবির নামাজ মসজিদে গিয়ে জামাতের সঙ্গে আদায় করা সুন্নত। তারাবির নামাজে কোরআন শরিফ খতম করা সুন্নত আমল। তা সম্ভব না হলে সুরা তারাবি আদায় করা যাবে। নারীদের জন্যও তারাবি সুন্নত। তারাবির নামাজের সময় হলো এশার নামাজের পর থেকে ফজরের নামাজের আগপর্যন্ত। এখানে তারাবিসংক্রান্ত পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ মাসায়েল তুলে ধরা হলো—
১. একবার উঁচু আওয়াজে বিসমিল্লাহ পড়া
খতমে তারাবিতে কোনো একটি সুরার শুরুতে উঁচু আওয়াজে ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ তিলাওয়াত করতে হবে। এর কারণ হলো, ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ পবিত্র কোরআনের স্বতন্ত্র একটি আয়াত, যা দুই সুরার মাঝে পার্থক্য করার জন্য আল্লাহ তাআলা অবতীর্ণ করেছেন। তাই পুরো কোরআন খতম করার জন্য কোনো একটি সুরার শুরুতে আয়াতটি উঁচু আওয়াজে তিলাওয়াত করতে হয়। অন্যথায় বিসমিল্লাহ না শোনার কারণে মুসল্লিদের খতম অপূর্ণ থেকে যায়। এ ছাড়া ইমামের জন্য সব নামাজেই সুরা ফাতিহা এবং সব সুরার শুরুতে নিচু স্বরে বিসমিল্লাহ বলা মুস্তাহাব। (ইমদাদুল ফাতাওয়া: ১ / ৩২৮)
২. সুরা ইখলাস একবারই পড়া
আমাদের দেশে খতমে তারাবিতে তিনবার সুরা ইখলাস পড়ার রীতি আছে। তবে ইসলামি শরিয়তে এমন কোনো বিধান নেই। সাহাবা-তাবেয়িন থেকেও এমন কোনো আমলের প্রমাণ নেই। আলিমগণ এই আমলকে অপছন্দ করেছেন। সুতরাং তারাবিতে কোরআন খতমের সময় সুরা ইখলাস তিনবার পড়ার প্রচলনটি ইসলামের দৃষ্টিতে সঠিক নয়। তাই অন্য সুরার মতো সুরা ইখলাসও একবারই তিলাওয়াত করা উচিত।
৩. কয়েক রাকাত ছুটে গেলে
কোনো কারণে নির্ধারিত সময়ে তারাবির নামাজের জন্য মসজিদে যেতে পারেননি এমন মুক্তাদির জন্য, এশা ও তারাবির নামাজ আদায়ের নিয়ম হলো, প্রথমে এশার ফরজ ও সুন্নত আদায় করবেন। পরে ইমামের সঙ্গে তারাবির নামাজে অংশ নেবেন। তারাবির জামাত শেষে ইমামের সঙ্গে বিতর নামাজও জামাতে পড়ে নেবেন। এরপর শুরুতে ছুটে যাওয়া তারাবির বাকি নামাজ আদায় করবেন।
৪. শেষ বৈঠকে দরুদ ও দোয়া পড়তে হবে
অনেক মসজিদে ইমাম তারাবির শেষ বৈঠকে এত অল্প সময় বসে সালাম ফিরিয়ে নেন যে, ওই সময়ে সর্বোচ্চ তাশাহহুদ পড়া যায়। দরুদ শরিফ ও দোয়ায়ে মাসুরা পড়া যায় না। নামাজে এমন তাড়াহুড়া করা ঠিক নয়। অন্য নামাজের মতো তারাবির নামাজের শেষ বৈঠকেও দরুদ ও দোয়ায়ে মাসুরা পড়া সুন্নত। ইমাম-মুক্তাদি সবার জন্যই। তাই ইমামের উচিত শেষ বৈঠকে দোয়া-দরুদ ধীরে পড়া। (আল বাহরুর রায়িক: ২ / ৬৯)
৫. ভুলে এক সালামে চার রাকাত পড়ে ফেললে
তারাবির নামাজের সময় ভুলে যদি কেউ একসঙ্গে চার রাকাত আদায় করে, অর্থাৎ দুই রাকাতের পর তাশাহহুদ পড়ে দাঁড়িয়ে আরও দুই রাকাত পড়ে সালাম ফিরিয়ে নামাজ শেষ করে; তাহলে তার নামাজ হয়ে যাবে। একসঙ্গে চার রাকাত নামাজ পড়া হয়েছে বলে ধরা হবে। তবে তারাবির নামাজ ইচ্ছাকৃতভাবে একসঙ্গে চার রাকাত পড়া অনুচিত। (আল বাহরুর রায়িক: ২/ ৬৭)

ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে।
৪ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১০ ঘণ্টা আগে
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে। মহানবী (সা.) সদকার এমন কিছু অসামান্য ফজিলত বর্ণনা করেছেন, যা আমাদের জীবনে এর গুরুত্ব আরও বাড়িয়ে দেয়।
সদকার এক অন্যতম ফজিলত হলো, এটি আল্লাহর ক্রোধ প্রশমিত করে। হাদিসে মহানবী (সা.) বলেন, ‘দান-সদকা আল্লাহর ক্রোধ কমায় এবং মানুষকে অপমৃত্যু থেকে রক্ষা করে।’ (জামে তিরমিজি)
মানুষ জীবনে ইচ্ছায়-অনিচ্ছায় নানা পাপ করে আল্লাহর নাফরমানিতে লিপ্ত হয়, ফলে সে আল্লাহর বিরাগভাজন হয়। এমতাবস্থায় আল্লাহর রাগ কমানোর জন্য এবং তাঁর সন্তুষ্টি ফিরে পাওয়ার জন্য সদকা এক ফলপ্রসূ আমল। সদকার বরকতে আল্লাহ সেই রাগ দূর করে দেন। এ ছাড়া, এই হাদিসের মাধ্যমে জানা যায়, সদকার কারণে আল্লাহ তাআলা দানশীল ব্যক্তিকে অপমৃত্যু থেকে রক্ষা করেন এবং তাকে ইমানের সঙ্গে মৃত্যু দান করেন।
দান-সদকা যে শুধু পরকালে সওয়াব বৃদ্ধি করে তা নয়; বরং এর বরকতে আল্লাহ দুনিয়ার সম্পদও বহুগুণ বাড়িয়ে দেন। এক হাদিসে আবু উমামা (রা.) থেকে বর্ণিত, আবু জর (রা.) রাসুল (সা.)-কে জিজ্ঞেস করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, সদকা কী?’ জবাবে তিনি বললেন, ‘কয়েক গুণ। (অর্থাৎ, কোনো ব্যক্তি যে পরিমাণ আল্লাহর জন্য দান করবে, তার কয়েক গুণ বেশি সওয়াব সে পাবে)। আর আল্লাহ তাআলা বিপুল ভান্ডারের অধিকারী।’ (মুসনাদে আহমাদ)
অনেক হাদিসবিশারদ এই হাদিসের ব্যাখ্যায় বলেছেন, সদকার বরকতে আল্লাহ দুনিয়ায়ও সম্পদ বহুগুণ বাড়িয়ে দেন। আর পরকালে যে প্রতিদান সে পাবে, তা হবে এর চেয়েও বহুগুণ বেশি। বাস্তবেও দেখা যায়, যে ব্যক্তি আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস রেখে নিষ্ঠার সঙ্গে দান করেন, তাঁর সম্পদ অদ্ভুতভাবে বেড়ে যায়।

ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে। মহানবী (সা.) সদকার এমন কিছু অসামান্য ফজিলত বর্ণনা করেছেন, যা আমাদের জীবনে এর গুরুত্ব আরও বাড়িয়ে দেয়।
সদকার এক অন্যতম ফজিলত হলো, এটি আল্লাহর ক্রোধ প্রশমিত করে। হাদিসে মহানবী (সা.) বলেন, ‘দান-সদকা আল্লাহর ক্রোধ কমায় এবং মানুষকে অপমৃত্যু থেকে রক্ষা করে।’ (জামে তিরমিজি)
মানুষ জীবনে ইচ্ছায়-অনিচ্ছায় নানা পাপ করে আল্লাহর নাফরমানিতে লিপ্ত হয়, ফলে সে আল্লাহর বিরাগভাজন হয়। এমতাবস্থায় আল্লাহর রাগ কমানোর জন্য এবং তাঁর সন্তুষ্টি ফিরে পাওয়ার জন্য সদকা এক ফলপ্রসূ আমল। সদকার বরকতে আল্লাহ সেই রাগ দূর করে দেন। এ ছাড়া, এই হাদিসের মাধ্যমে জানা যায়, সদকার কারণে আল্লাহ তাআলা দানশীল ব্যক্তিকে অপমৃত্যু থেকে রক্ষা করেন এবং তাকে ইমানের সঙ্গে মৃত্যু দান করেন।
দান-সদকা যে শুধু পরকালে সওয়াব বৃদ্ধি করে তা নয়; বরং এর বরকতে আল্লাহ দুনিয়ার সম্পদও বহুগুণ বাড়িয়ে দেন। এক হাদিসে আবু উমামা (রা.) থেকে বর্ণিত, আবু জর (রা.) রাসুল (সা.)-কে জিজ্ঞেস করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, সদকা কী?’ জবাবে তিনি বললেন, ‘কয়েক গুণ। (অর্থাৎ, কোনো ব্যক্তি যে পরিমাণ আল্লাহর জন্য দান করবে, তার কয়েক গুণ বেশি সওয়াব সে পাবে)। আর আল্লাহ তাআলা বিপুল ভান্ডারের অধিকারী।’ (মুসনাদে আহমাদ)
অনেক হাদিসবিশারদ এই হাদিসের ব্যাখ্যায় বলেছেন, সদকার বরকতে আল্লাহ দুনিয়ায়ও সম্পদ বহুগুণ বাড়িয়ে দেন। আর পরকালে যে প্রতিদান সে পাবে, তা হবে এর চেয়েও বহুগুণ বেশি। বাস্তবেও দেখা যায়, যে ব্যক্তি আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস রেখে নিষ্ঠার সঙ্গে দান করেন, তাঁর সম্পদ অদ্ভুতভাবে বেড়ে যায়।

পুরুষদের জন্য তারাবির নামাজ মসজিদে গিয়ে জামাতের সঙ্গে আদায় করা সুন্নত। তারাবির নামাজে কোরআন শরিফ খতম করা সুন্নত আমল। তা সম্ভব না হলে সুরা তারাবি আদায় করা যাবে। নারীদের জন্যও তারাবি সুন্নত। তারাবির নামাজের সময় হলো এশার নামাজের পর থেকে ফজরের নামাজের আগে পর্যন্ত। এখানে তারাবি সংক্রান্ত পাঁচটি গুরুত্বপূ
০১ এপ্রিল ২০২৩
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১০ ঘণ্টা আগে
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ রোববার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২২ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১১ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১২ মিনিট | ০৬: ৩১ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৪ মিনিট | ০৩: ৩৭ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ রোববার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২২ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১১ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১২ মিনিট | ০৬: ৩১ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৪ মিনিট | ০৩: ৩৭ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

পুরুষদের জন্য তারাবির নামাজ মসজিদে গিয়ে জামাতের সঙ্গে আদায় করা সুন্নত। তারাবির নামাজে কোরআন শরিফ খতম করা সুন্নত আমল। তা সম্ভব না হলে সুরা তারাবি আদায় করা যাবে। নারীদের জন্যও তারাবি সুন্নত। তারাবির নামাজের সময় হলো এশার নামাজের পর থেকে ফজরের নামাজের আগে পর্যন্ত। এখানে তারাবি সংক্রান্ত পাঁচটি গুরুত্বপূ
০১ এপ্রিল ২০২৩
ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে।
৪ ঘণ্টা আগে
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন। মহানবী (সা.) কঠোরতা নয়, বরং ভদ্রতা, কোমলতা, সহানুভূতি এবং সৃজনশীলতার মাধ্যমে মানুষের ভুলত্রুটি শুধরেছেন।
ভুল সংশোধনে তাঁর প্রথম কৌশল ছিল কৌশলগত নীরবতা এবং ইঙ্গিতপূর্ণ আচরণ। তিনি সরাসরি সমালোচনা না করে এমনভাবে আচরণ করতেন, যেন ভুলকারী নিজেই নিজের ভুল বুঝতে পারে। একবার সাহাবিদের কোনো কাজে ভুল দেখতে পেলে তিনি তাঁদের ছেড়ে অন্য পথে হেঁটেছেন, যা দেখে তাঁরা নিজেদের ভুল বুঝতে পেরেছেন। আবার কখনো কখনো, বিশেষ করে যখন ভুলটি গুরুতর হতো, তখন তিনি কথার পুনরাবৃত্তি করে এর গুরুত্ব বোঝাতেন। তাঁর আরেকটি অসাধারণ পদ্ধতি ছিল দুর্বল ও অসহায়দের প্রতি কোমল আচরণ। একইভাবে, তিনি মানুষকে আল্লাহর ক্ষমতা ও করুণার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে ভুল থেকে ফিরিয়ে আনতেন।
মানুষের মর্যাদা রক্ষা ছিল তাঁর ভুল সংশোধনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক। তিনি কখনো জনসমক্ষে কাউকে লজ্জা দিতেন না। তাই অনেক সময় তিনি বলতেন, ‘লোকদের কী হয়েছে যে তারা এমন এমন কাজ করছে!’ এভাবে তিনি ব্যক্তির পরিচয় গোপন রেখে সাধারণ ভুলকারীদের সতর্ক করতেন। এমনকি যারা বারবার একই ভুল করত, তাদেরও তিনি তিরস্কারের পরিবর্তে ভালোবাসা ও দোয়া করতেন। তাঁর এই সহানুভূতিশীল পদ্ধতি প্রমাণ করে, ভুল শুধরানোর মূল উদ্দেশ্য হলো ব্যক্তিকে পরিশুদ্ধ করা, অপমান করা নয়।
রাসুল (সা.)-এর এ কৌশলগুলো আমাদের শেখায়, ভুল সংশোধন একটি শিল্প, যেখানে ভালোবাসা, সহমর্মিতা এবং সম্মানই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এটি শুধু একটি ত্রুটি দূর করার বিষয় নয়; বরং ব্যক্তির অন্তরকে আলোকময় করে তোলার এক মহৎ প্রক্রিয়া।

ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন। মহানবী (সা.) কঠোরতা নয়, বরং ভদ্রতা, কোমলতা, সহানুভূতি এবং সৃজনশীলতার মাধ্যমে মানুষের ভুলত্রুটি শুধরেছেন।
ভুল সংশোধনে তাঁর প্রথম কৌশল ছিল কৌশলগত নীরবতা এবং ইঙ্গিতপূর্ণ আচরণ। তিনি সরাসরি সমালোচনা না করে এমনভাবে আচরণ করতেন, যেন ভুলকারী নিজেই নিজের ভুল বুঝতে পারে। একবার সাহাবিদের কোনো কাজে ভুল দেখতে পেলে তিনি তাঁদের ছেড়ে অন্য পথে হেঁটেছেন, যা দেখে তাঁরা নিজেদের ভুল বুঝতে পেরেছেন। আবার কখনো কখনো, বিশেষ করে যখন ভুলটি গুরুতর হতো, তখন তিনি কথার পুনরাবৃত্তি করে এর গুরুত্ব বোঝাতেন। তাঁর আরেকটি অসাধারণ পদ্ধতি ছিল দুর্বল ও অসহায়দের প্রতি কোমল আচরণ। একইভাবে, তিনি মানুষকে আল্লাহর ক্ষমতা ও করুণার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে ভুল থেকে ফিরিয়ে আনতেন।
মানুষের মর্যাদা রক্ষা ছিল তাঁর ভুল সংশোধনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক। তিনি কখনো জনসমক্ষে কাউকে লজ্জা দিতেন না। তাই অনেক সময় তিনি বলতেন, ‘লোকদের কী হয়েছে যে তারা এমন এমন কাজ করছে!’ এভাবে তিনি ব্যক্তির পরিচয় গোপন রেখে সাধারণ ভুলকারীদের সতর্ক করতেন। এমনকি যারা বারবার একই ভুল করত, তাদেরও তিনি তিরস্কারের পরিবর্তে ভালোবাসা ও দোয়া করতেন। তাঁর এই সহানুভূতিশীল পদ্ধতি প্রমাণ করে, ভুল শুধরানোর মূল উদ্দেশ্য হলো ব্যক্তিকে পরিশুদ্ধ করা, অপমান করা নয়।
রাসুল (সা.)-এর এ কৌশলগুলো আমাদের শেখায়, ভুল সংশোধন একটি শিল্প, যেখানে ভালোবাসা, সহমর্মিতা এবং সম্মানই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এটি শুধু একটি ত্রুটি দূর করার বিষয় নয়; বরং ব্যক্তির অন্তরকে আলোকময় করে তোলার এক মহৎ প্রক্রিয়া।

পুরুষদের জন্য তারাবির নামাজ মসজিদে গিয়ে জামাতের সঙ্গে আদায় করা সুন্নত। তারাবির নামাজে কোরআন শরিফ খতম করা সুন্নত আমল। তা সম্ভব না হলে সুরা তারাবি আদায় করা যাবে। নারীদের জন্যও তারাবি সুন্নত। তারাবির নামাজের সময় হলো এশার নামাজের পর থেকে ফজরের নামাজের আগে পর্যন্ত। এখানে তারাবি সংক্রান্ত পাঁচটি গুরুত্বপূ
০১ এপ্রিল ২০২৩
ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে।
৪ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১০ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২১ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১০ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১১ মিনিট | ০৬: ৩০ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৩ মিনিট | ০৩: ৩৬ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৭ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১০ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২১ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১০ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১১ মিনিট | ০৬: ৩০ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৩ মিনিট | ০৩: ৩৬ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৭ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১০ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

পুরুষদের জন্য তারাবির নামাজ মসজিদে গিয়ে জামাতের সঙ্গে আদায় করা সুন্নত। তারাবির নামাজে কোরআন শরিফ খতম করা সুন্নত আমল। তা সম্ভব না হলে সুরা তারাবি আদায় করা যাবে। নারীদের জন্যও তারাবি সুন্নত। তারাবির নামাজের সময় হলো এশার নামাজের পর থেকে ফজরের নামাজের আগে পর্যন্ত। এখানে তারাবি সংক্রান্ত পাঁচটি গুরুত্বপূ
০১ এপ্রিল ২০২৩
ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে।
৪ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১০ ঘণ্টা আগে
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
১ দিন আগে