ইসলাম ডেস্ক
পবিত্র রমজানে শরিয়ত-সমর্থিত অপারগতার কারণে রোজা ভাঙা বা না রাখার বিধান রয়েছে। শরিয়ত-সমর্থিত অপারগতা হলো, নারীদের ঋতুস্রাব ও প্রসব-পরবর্তী স্রাবকাল, সফর, রোজার কারণে প্রাণনাশের আশঙ্কা, গর্ভস্থ সন্তানের ক্ষতির ভয়, বার্ধক্যজনিত দুর্বলতা ইত্যাদি।
এসব কারণে কেউ যদি রোজা ভেঙে থাকে, তাহলে রমজান-পরবর্তী সময়ে তা আদায় করে নিতে হবে। না হলে ফরজ আমল ত্যাগের গুনাহ হবে। রমজানের কাজা রোজা ঈদের পরপর যথাসম্ভব দ্রুত সময়ের মধ্যে, অর্থাৎ শাওয়ালে আদায় করে নেওয়া উত্তম। তবে যেকোনো মাসেই কাজা রোজা আদায় করা যাবে। এ ক্ষেত্রে যেসব দিনে রোজা রাখা ইসলামে নিষিদ্ধ, সেসব দিন বাদ দিতে হবে; যেমন ঈদুল ফিতরের দিন, ঈদুল আজহার তিন দিন। এ ছাড়া কোনো ব্যক্তি যদি বছরের নির্দিষ্ট কোনো দিনে রোজা রাখবে বলে মানত করে, তাহলে সেই দিনও কাজা রোজা আদায় করা যাবে না। কোনো কারণ ছাড়া কাজা রোজা আদায়ে বিলম্ব করা অপছন্দের। এক রমজানের কাজা রোজা আগামী রমজান আসার আগে আদায় করে নেওয়া আবশ্যক।
শরিয়ত-সমর্থিত অপারগতার কারণে রোজা ভেঙে বা না রেখে পরে তা আদায় করাকে কাজা বলে। কাজা রোজা ছুটে যাওয়া রোজার মতো। অর্থাৎ যত দিনের রোজা ছুটে গেছে, ঠিক তত দিনের কাজা করলেই যথেষ্ট। সঙ্গে কাফফারা ওয়াজিব হবে না। একাধিক রোজা কাজা হলে ধারাবাহিক আদায় করা আবশ্যক নয়। মাঝে বিরতি দিয়ে আদায় করা যাবে।
দুপুরের আগপর্যন্ত রমজানে রোজার নিয়তের সুযোগ থাকলেও কাজা রোজার বিধান ভিন্ন। কাজা রোজার নিয়ত সুবহে সাদিক উদিত হওয়ার আগেই করতে হবে। এই সময় পার হওয়ার পর নিয়ত করলে তা নফল রোজা বলে বিবেচিত হবে।
পবিত্র রমজানে শরিয়ত-সমর্থিত অপারগতার কারণে রোজা ভাঙা বা না রাখার বিধান রয়েছে। শরিয়ত-সমর্থিত অপারগতা হলো, নারীদের ঋতুস্রাব ও প্রসব-পরবর্তী স্রাবকাল, সফর, রোজার কারণে প্রাণনাশের আশঙ্কা, গর্ভস্থ সন্তানের ক্ষতির ভয়, বার্ধক্যজনিত দুর্বলতা ইত্যাদি।
এসব কারণে কেউ যদি রোজা ভেঙে থাকে, তাহলে রমজান-পরবর্তী সময়ে তা আদায় করে নিতে হবে। না হলে ফরজ আমল ত্যাগের গুনাহ হবে। রমজানের কাজা রোজা ঈদের পরপর যথাসম্ভব দ্রুত সময়ের মধ্যে, অর্থাৎ শাওয়ালে আদায় করে নেওয়া উত্তম। তবে যেকোনো মাসেই কাজা রোজা আদায় করা যাবে। এ ক্ষেত্রে যেসব দিনে রোজা রাখা ইসলামে নিষিদ্ধ, সেসব দিন বাদ দিতে হবে; যেমন ঈদুল ফিতরের দিন, ঈদুল আজহার তিন দিন। এ ছাড়া কোনো ব্যক্তি যদি বছরের নির্দিষ্ট কোনো দিনে রোজা রাখবে বলে মানত করে, তাহলে সেই দিনও কাজা রোজা আদায় করা যাবে না। কোনো কারণ ছাড়া কাজা রোজা আদায়ে বিলম্ব করা অপছন্দের। এক রমজানের কাজা রোজা আগামী রমজান আসার আগে আদায় করে নেওয়া আবশ্যক।
শরিয়ত-সমর্থিত অপারগতার কারণে রোজা ভেঙে বা না রেখে পরে তা আদায় করাকে কাজা বলে। কাজা রোজা ছুটে যাওয়া রোজার মতো। অর্থাৎ যত দিনের রোজা ছুটে গেছে, ঠিক তত দিনের কাজা করলেই যথেষ্ট। সঙ্গে কাফফারা ওয়াজিব হবে না। একাধিক রোজা কাজা হলে ধারাবাহিক আদায় করা আবশ্যক নয়। মাঝে বিরতি দিয়ে আদায় করা যাবে।
দুপুরের আগপর্যন্ত রমজানে রোজার নিয়তের সুযোগ থাকলেও কাজা রোজার বিধান ভিন্ন। কাজা রোজার নিয়ত সুবহে সাদিক উদিত হওয়ার আগেই করতে হবে। এই সময় পার হওয়ার পর নিয়ত করলে তা নফল রোজা বলে বিবেচিত হবে।
আল্লাহর সন্তুষ্টি, প্রেম ও ভালোবাসা অর্জনের এক অনন্য প্রেমময় ও তুলনাহীন ইবাদত হজ। আজকের লেখায় আলোচনা করব হজের প্রকারভেদ, হজের প্রয়োজনীয় মাসআলা ও আহকাম বিষয়ে।
১৩ ঘণ্টা আগেমুমিনের বহুল প্রত্যাশিত ইবাদত হজে মাবরুর। ‘হজে মাবরুর’ হজের একটি পরিভাষা। সহজে বললে, হজে মাবরুর হলো সেই হজ, যা আল্লাহর কাছে কবুল হয়। হজ পালনের সময় বিশুদ্ধ নিয়ত থাকা...
২১ ঘণ্টা আগেপ্রতি মাসে তিন দিন রোজা রাখার মধ্যে বেশ ফজিলত রয়েছে। হাদিসের ভাষায় এই তিনটি রোজাকে বলায় হয় আইয়ামে বিজের রোজা। এই রোজা প্রতি আরবি মাসের তেরো, চৌদ্দ ও পনেরো তারিখে রাখতে হয়।
২ দিন আগেএকজন মুসলমানের জীবনে ইমান এক অমূল্য সম্পদ। তবে সৎকার ছাড়া ইমানও মূল্যহীন। আসুন, ইমান ও সৎকাজের পুরস্কার সম্পর্কে সংক্ষেপে জেনে নিই।
২ দিন আগে