ইসলাম ডেস্ক

মানুষের জীবনের সবচেয়ে বড় সফলতা হলো ইমানের সঙ্গে মৃত্যু লাভ করা। দুনিয়ার সব অর্জন, খ্যাতি কিংবা সম্পদ মৃত্যুর পর মূল্যহীন হয়ে যায়, যদি ইমান না থাকে। একজন মোমিনের কামনা হওয়া উচিত—জীবনের শেষ নিশ্বাস পর্যন্ত আল্লাহর একাত্ববাদে বিশ্বাস রেখে মৃত্যু হওয়া।
পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘হে ইমানদারগণ, তোমরা আল্লাহকে যেমন ভয় করা উচিত, তেমন ভয় কর এবং অবশ্যই মুসলমান না হয়ে মরো না।’ (সুরা আলে ইমরান: ১০২)
এমন ইমানি মৃত্যুর জন্য কিছু নির্দিষ্ট আমল ও চর্চা রয়েছে, যেগুলো একজন মুসলমানকে আখিরাতে সফলতার দিকে পরিচালিত করে। নিচে সে রকম ১০টি গুরুত্বপূর্ণ আমল তুলে ধরা হলো—
১. কু-দৃষ্টি থেকে বেঁচে থাকা
চোখ পাপের প্রথম দরজা। হারাম দিকে তাকানো অন্তরকে দূষিত করে এবং ইমানকে দুর্বল করে তোলে। কোরআনে আল্লাহ নির্দেশ দিয়েছেন, ‘মোমিনদের বলো, তারা যেন দৃষ্টি নত রাখে।’ (সুরা নুর: ৩০)
২. নিয়মিত মিসওয়াক করা
মিসওয়াক নবীজি (সা.) -এর অত্যন্ত প্রিয় সুন্নত। এটি শুধু দাঁতের পরিচ্ছন্নতা নয়, বরং তা ইবাদতের পবিত্রতা বৃদ্ধি করে এবং ফেরেশতাদের সন্তুষ্টি অর্জনের মাধ্যম।
৩. শুকরিয়া আদায় করা
আল্লাহর দেওয়া নেয়ামতগুলোর জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলে অন্তর নরম হয়, ইমান বৃদ্ধি পায়। কৃতজ্ঞ অন্তর সব সময় আল্লাহর সান্নিধ্যে থাকে।
৪. সদকা করা
দান-সদকা গুনাহ মোচন করে, বিপদ দূর করে এবং কিয়ামতের দিন ছায়া হবে। এটি অন্তরকে নরম করে এবং আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে।
৫. নেক ব্যক্তিদের সাহচর্য
ভালো মানুষের সঙ্গ ইমান রক্ষার জন্য অত্যাবশ্যক। হাদিসে এসেছে, ‘মানুষ তার বন্ধুর দ্বীনের ওপর থাকে, তাই কার সঙ্গে বন্ধুত্ব করছে, দেখে নিক।’ (সুনানে আবু দাউদ)
৬. আল্লাহর সঙ্গে মুহাব্বত রাখা
আল্লাহর ভালোবাসা না থাকলে ইমান পূর্ণ হয় না। এই ভালোবাসা মানুষকে পাপ থেকে রক্ষা করে এবং তাকে ইবাদতের প্রতি আগ্রহী করে তোলে।
৭. গোপনে ও প্রকাশ্যে আল্লাহকে ভয় করা
তাকওয়া এমন একটি গুণ যা ইমানের প্রাণ। যে গোপনে আল্লাহকে ভয় করে, তার অন্তর আলোকিত হয় এবং মৃত্যুতে কালিমার তৌফিক পায়।
৮. অধিক দোয়া করা
দোয়া ইমানের প্রকাশ। দোয়া করলে মানুষ সব সময় আল্লাহর ওপর নির্ভরশীল থাকে। নবীজি বলেন, ‘দোয়া ইবাদতের মূল। (জামে তিরমিজি)
৯. অধিক কালিমা পাঠ করা
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ—এই কালিমা মুখে ও অন্তরে যত বেশি থাকবে, মৃত্যুর সময় তা উচ্চারণ সহজ হবে। নবীজি বলেন, ‘যার শেষ কথা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ হবে, সে জান্নাতে যাবে।’ (সুনানে আবু দাউদ)
১০. আজানের জবাব দেওয়া
আজান ইসলামের প্রতীক। তার জবাব দেওয়া সুন্নত এবং বরকতময়। এতে গুনাহ মাফ হয় এবং আল্লাহর রহমত লাভ হয়।
এই দশটি আমল একজন মুসলমানের জীবন আলোকিত করে এবং মৃত্যুকে ইমানদার বানিয়ে তোলে। প্রতিদিনের জীবনে এগুলো চর্চা করলে ইমানের ওপর অটল থাকা সহজ হয় এবং আখিরাতের মুক্তির পথ উন্মুক্ত হয়।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে ইমান সহকারে মৃত্যু লাভের তৌফিক দান করুন।
সূত্র: খুতুবাতে জুলফিকার–২৭ / ১৮৮-২০৬)
লেখক: রাফাত আশরাফ
শিক্ষক

মানুষের জীবনের সবচেয়ে বড় সফলতা হলো ইমানের সঙ্গে মৃত্যু লাভ করা। দুনিয়ার সব অর্জন, খ্যাতি কিংবা সম্পদ মৃত্যুর পর মূল্যহীন হয়ে যায়, যদি ইমান না থাকে। একজন মোমিনের কামনা হওয়া উচিত—জীবনের শেষ নিশ্বাস পর্যন্ত আল্লাহর একাত্ববাদে বিশ্বাস রেখে মৃত্যু হওয়া।
পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘হে ইমানদারগণ, তোমরা আল্লাহকে যেমন ভয় করা উচিত, তেমন ভয় কর এবং অবশ্যই মুসলমান না হয়ে মরো না।’ (সুরা আলে ইমরান: ১০২)
এমন ইমানি মৃত্যুর জন্য কিছু নির্দিষ্ট আমল ও চর্চা রয়েছে, যেগুলো একজন মুসলমানকে আখিরাতে সফলতার দিকে পরিচালিত করে। নিচে সে রকম ১০টি গুরুত্বপূর্ণ আমল তুলে ধরা হলো—
১. কু-দৃষ্টি থেকে বেঁচে থাকা
চোখ পাপের প্রথম দরজা। হারাম দিকে তাকানো অন্তরকে দূষিত করে এবং ইমানকে দুর্বল করে তোলে। কোরআনে আল্লাহ নির্দেশ দিয়েছেন, ‘মোমিনদের বলো, তারা যেন দৃষ্টি নত রাখে।’ (সুরা নুর: ৩০)
২. নিয়মিত মিসওয়াক করা
মিসওয়াক নবীজি (সা.) -এর অত্যন্ত প্রিয় সুন্নত। এটি শুধু দাঁতের পরিচ্ছন্নতা নয়, বরং তা ইবাদতের পবিত্রতা বৃদ্ধি করে এবং ফেরেশতাদের সন্তুষ্টি অর্জনের মাধ্যম।
৩. শুকরিয়া আদায় করা
আল্লাহর দেওয়া নেয়ামতগুলোর জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলে অন্তর নরম হয়, ইমান বৃদ্ধি পায়। কৃতজ্ঞ অন্তর সব সময় আল্লাহর সান্নিধ্যে থাকে।
৪. সদকা করা
দান-সদকা গুনাহ মোচন করে, বিপদ দূর করে এবং কিয়ামতের দিন ছায়া হবে। এটি অন্তরকে নরম করে এবং আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে।
৫. নেক ব্যক্তিদের সাহচর্য
ভালো মানুষের সঙ্গ ইমান রক্ষার জন্য অত্যাবশ্যক। হাদিসে এসেছে, ‘মানুষ তার বন্ধুর দ্বীনের ওপর থাকে, তাই কার সঙ্গে বন্ধুত্ব করছে, দেখে নিক।’ (সুনানে আবু দাউদ)
৬. আল্লাহর সঙ্গে মুহাব্বত রাখা
আল্লাহর ভালোবাসা না থাকলে ইমান পূর্ণ হয় না। এই ভালোবাসা মানুষকে পাপ থেকে রক্ষা করে এবং তাকে ইবাদতের প্রতি আগ্রহী করে তোলে।
৭. গোপনে ও প্রকাশ্যে আল্লাহকে ভয় করা
তাকওয়া এমন একটি গুণ যা ইমানের প্রাণ। যে গোপনে আল্লাহকে ভয় করে, তার অন্তর আলোকিত হয় এবং মৃত্যুতে কালিমার তৌফিক পায়।
৮. অধিক দোয়া করা
দোয়া ইমানের প্রকাশ। দোয়া করলে মানুষ সব সময় আল্লাহর ওপর নির্ভরশীল থাকে। নবীজি বলেন, ‘দোয়া ইবাদতের মূল। (জামে তিরমিজি)
৯. অধিক কালিমা পাঠ করা
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ—এই কালিমা মুখে ও অন্তরে যত বেশি থাকবে, মৃত্যুর সময় তা উচ্চারণ সহজ হবে। নবীজি বলেন, ‘যার শেষ কথা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ হবে, সে জান্নাতে যাবে।’ (সুনানে আবু দাউদ)
১০. আজানের জবাব দেওয়া
আজান ইসলামের প্রতীক। তার জবাব দেওয়া সুন্নত এবং বরকতময়। এতে গুনাহ মাফ হয় এবং আল্লাহর রহমত লাভ হয়।
এই দশটি আমল একজন মুসলমানের জীবন আলোকিত করে এবং মৃত্যুকে ইমানদার বানিয়ে তোলে। প্রতিদিনের জীবনে এগুলো চর্চা করলে ইমানের ওপর অটল থাকা সহজ হয় এবং আখিরাতের মুক্তির পথ উন্মুক্ত হয়।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে ইমান সহকারে মৃত্যু লাভের তৌফিক দান করুন।
সূত্র: খুতুবাতে জুলফিকার–২৭ / ১৮৮-২০৬)
লেখক: রাফাত আশরাফ
শিক্ষক
ইসলাম ডেস্ক

মানুষের জীবনের সবচেয়ে বড় সফলতা হলো ইমানের সঙ্গে মৃত্যু লাভ করা। দুনিয়ার সব অর্জন, খ্যাতি কিংবা সম্পদ মৃত্যুর পর মূল্যহীন হয়ে যায়, যদি ইমান না থাকে। একজন মোমিনের কামনা হওয়া উচিত—জীবনের শেষ নিশ্বাস পর্যন্ত আল্লাহর একাত্ববাদে বিশ্বাস রেখে মৃত্যু হওয়া।
পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘হে ইমানদারগণ, তোমরা আল্লাহকে যেমন ভয় করা উচিত, তেমন ভয় কর এবং অবশ্যই মুসলমান না হয়ে মরো না।’ (সুরা আলে ইমরান: ১০২)
এমন ইমানি মৃত্যুর জন্য কিছু নির্দিষ্ট আমল ও চর্চা রয়েছে, যেগুলো একজন মুসলমানকে আখিরাতে সফলতার দিকে পরিচালিত করে। নিচে সে রকম ১০টি গুরুত্বপূর্ণ আমল তুলে ধরা হলো—
১. কু-দৃষ্টি থেকে বেঁচে থাকা
চোখ পাপের প্রথম দরজা। হারাম দিকে তাকানো অন্তরকে দূষিত করে এবং ইমানকে দুর্বল করে তোলে। কোরআনে আল্লাহ নির্দেশ দিয়েছেন, ‘মোমিনদের বলো, তারা যেন দৃষ্টি নত রাখে।’ (সুরা নুর: ৩০)
২. নিয়মিত মিসওয়াক করা
মিসওয়াক নবীজি (সা.) -এর অত্যন্ত প্রিয় সুন্নত। এটি শুধু দাঁতের পরিচ্ছন্নতা নয়, বরং তা ইবাদতের পবিত্রতা বৃদ্ধি করে এবং ফেরেশতাদের সন্তুষ্টি অর্জনের মাধ্যম।
৩. শুকরিয়া আদায় করা
আল্লাহর দেওয়া নেয়ামতগুলোর জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলে অন্তর নরম হয়, ইমান বৃদ্ধি পায়। কৃতজ্ঞ অন্তর সব সময় আল্লাহর সান্নিধ্যে থাকে।
৪. সদকা করা
দান-সদকা গুনাহ মোচন করে, বিপদ দূর করে এবং কিয়ামতের দিন ছায়া হবে। এটি অন্তরকে নরম করে এবং আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে।
৫. নেক ব্যক্তিদের সাহচর্য
ভালো মানুষের সঙ্গ ইমান রক্ষার জন্য অত্যাবশ্যক। হাদিসে এসেছে, ‘মানুষ তার বন্ধুর দ্বীনের ওপর থাকে, তাই কার সঙ্গে বন্ধুত্ব করছে, দেখে নিক।’ (সুনানে আবু দাউদ)
৬. আল্লাহর সঙ্গে মুহাব্বত রাখা
আল্লাহর ভালোবাসা না থাকলে ইমান পূর্ণ হয় না। এই ভালোবাসা মানুষকে পাপ থেকে রক্ষা করে এবং তাকে ইবাদতের প্রতি আগ্রহী করে তোলে।
৭. গোপনে ও প্রকাশ্যে আল্লাহকে ভয় করা
তাকওয়া এমন একটি গুণ যা ইমানের প্রাণ। যে গোপনে আল্লাহকে ভয় করে, তার অন্তর আলোকিত হয় এবং মৃত্যুতে কালিমার তৌফিক পায়।
৮. অধিক দোয়া করা
দোয়া ইমানের প্রকাশ। দোয়া করলে মানুষ সব সময় আল্লাহর ওপর নির্ভরশীল থাকে। নবীজি বলেন, ‘দোয়া ইবাদতের মূল। (জামে তিরমিজি)
৯. অধিক কালিমা পাঠ করা
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ—এই কালিমা মুখে ও অন্তরে যত বেশি থাকবে, মৃত্যুর সময় তা উচ্চারণ সহজ হবে। নবীজি বলেন, ‘যার শেষ কথা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ হবে, সে জান্নাতে যাবে।’ (সুনানে আবু দাউদ)
১০. আজানের জবাব দেওয়া
আজান ইসলামের প্রতীক। তার জবাব দেওয়া সুন্নত এবং বরকতময়। এতে গুনাহ মাফ হয় এবং আল্লাহর রহমত লাভ হয়।
এই দশটি আমল একজন মুসলমানের জীবন আলোকিত করে এবং মৃত্যুকে ইমানদার বানিয়ে তোলে। প্রতিদিনের জীবনে এগুলো চর্চা করলে ইমানের ওপর অটল থাকা সহজ হয় এবং আখিরাতের মুক্তির পথ উন্মুক্ত হয়।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে ইমান সহকারে মৃত্যু লাভের তৌফিক দান করুন।
সূত্র: খুতুবাতে জুলফিকার–২৭ / ১৮৮-২০৬)
লেখক: রাফাত আশরাফ
শিক্ষক

মানুষের জীবনের সবচেয়ে বড় সফলতা হলো ইমানের সঙ্গে মৃত্যু লাভ করা। দুনিয়ার সব অর্জন, খ্যাতি কিংবা সম্পদ মৃত্যুর পর মূল্যহীন হয়ে যায়, যদি ইমান না থাকে। একজন মোমিনের কামনা হওয়া উচিত—জীবনের শেষ নিশ্বাস পর্যন্ত আল্লাহর একাত্ববাদে বিশ্বাস রেখে মৃত্যু হওয়া।
পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘হে ইমানদারগণ, তোমরা আল্লাহকে যেমন ভয় করা উচিত, তেমন ভয় কর এবং অবশ্যই মুসলমান না হয়ে মরো না।’ (সুরা আলে ইমরান: ১০২)
এমন ইমানি মৃত্যুর জন্য কিছু নির্দিষ্ট আমল ও চর্চা রয়েছে, যেগুলো একজন মুসলমানকে আখিরাতে সফলতার দিকে পরিচালিত করে। নিচে সে রকম ১০টি গুরুত্বপূর্ণ আমল তুলে ধরা হলো—
১. কু-দৃষ্টি থেকে বেঁচে থাকা
চোখ পাপের প্রথম দরজা। হারাম দিকে তাকানো অন্তরকে দূষিত করে এবং ইমানকে দুর্বল করে তোলে। কোরআনে আল্লাহ নির্দেশ দিয়েছেন, ‘মোমিনদের বলো, তারা যেন দৃষ্টি নত রাখে।’ (সুরা নুর: ৩০)
২. নিয়মিত মিসওয়াক করা
মিসওয়াক নবীজি (সা.) -এর অত্যন্ত প্রিয় সুন্নত। এটি শুধু দাঁতের পরিচ্ছন্নতা নয়, বরং তা ইবাদতের পবিত্রতা বৃদ্ধি করে এবং ফেরেশতাদের সন্তুষ্টি অর্জনের মাধ্যম।
৩. শুকরিয়া আদায় করা
আল্লাহর দেওয়া নেয়ামতগুলোর জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলে অন্তর নরম হয়, ইমান বৃদ্ধি পায়। কৃতজ্ঞ অন্তর সব সময় আল্লাহর সান্নিধ্যে থাকে।
৪. সদকা করা
দান-সদকা গুনাহ মোচন করে, বিপদ দূর করে এবং কিয়ামতের দিন ছায়া হবে। এটি অন্তরকে নরম করে এবং আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে।
৫. নেক ব্যক্তিদের সাহচর্য
ভালো মানুষের সঙ্গ ইমান রক্ষার জন্য অত্যাবশ্যক। হাদিসে এসেছে, ‘মানুষ তার বন্ধুর দ্বীনের ওপর থাকে, তাই কার সঙ্গে বন্ধুত্ব করছে, দেখে নিক।’ (সুনানে আবু দাউদ)
৬. আল্লাহর সঙ্গে মুহাব্বত রাখা
আল্লাহর ভালোবাসা না থাকলে ইমান পূর্ণ হয় না। এই ভালোবাসা মানুষকে পাপ থেকে রক্ষা করে এবং তাকে ইবাদতের প্রতি আগ্রহী করে তোলে।
৭. গোপনে ও প্রকাশ্যে আল্লাহকে ভয় করা
তাকওয়া এমন একটি গুণ যা ইমানের প্রাণ। যে গোপনে আল্লাহকে ভয় করে, তার অন্তর আলোকিত হয় এবং মৃত্যুতে কালিমার তৌফিক পায়।
৮. অধিক দোয়া করা
দোয়া ইমানের প্রকাশ। দোয়া করলে মানুষ সব সময় আল্লাহর ওপর নির্ভরশীল থাকে। নবীজি বলেন, ‘দোয়া ইবাদতের মূল। (জামে তিরমিজি)
৯. অধিক কালিমা পাঠ করা
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ—এই কালিমা মুখে ও অন্তরে যত বেশি থাকবে, মৃত্যুর সময় তা উচ্চারণ সহজ হবে। নবীজি বলেন, ‘যার শেষ কথা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ হবে, সে জান্নাতে যাবে।’ (সুনানে আবু দাউদ)
১০. আজানের জবাব দেওয়া
আজান ইসলামের প্রতীক। তার জবাব দেওয়া সুন্নত এবং বরকতময়। এতে গুনাহ মাফ হয় এবং আল্লাহর রহমত লাভ হয়।
এই দশটি আমল একজন মুসলমানের জীবন আলোকিত করে এবং মৃত্যুকে ইমানদার বানিয়ে তোলে। প্রতিদিনের জীবনে এগুলো চর্চা করলে ইমানের ওপর অটল থাকা সহজ হয় এবং আখিরাতের মুক্তির পথ উন্মুক্ত হয়।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে ইমান সহকারে মৃত্যু লাভের তৌফিক দান করুন।
সূত্র: খুতুবাতে জুলফিকার–২৭ / ১৮৮-২০৬)
লেখক: রাফাত আশরাফ
শিক্ষক

ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে।
৫ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১১ ঘণ্টা আগে
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে। মহানবী (সা.) সদকার এমন কিছু অসামান্য ফজিলত বর্ণনা করেছেন, যা আমাদের জীবনে এর গুরুত্ব আরও বাড়িয়ে দেয়।
সদকার এক অন্যতম ফজিলত হলো, এটি আল্লাহর ক্রোধ প্রশমিত করে। হাদিসে মহানবী (সা.) বলেন, ‘দান-সদকা আল্লাহর ক্রোধ কমায় এবং মানুষকে অপমৃত্যু থেকে রক্ষা করে।’ (জামে তিরমিজি)
মানুষ জীবনে ইচ্ছায়-অনিচ্ছায় নানা পাপ করে আল্লাহর নাফরমানিতে লিপ্ত হয়, ফলে সে আল্লাহর বিরাগভাজন হয়। এমতাবস্থায় আল্লাহর রাগ কমানোর জন্য এবং তাঁর সন্তুষ্টি ফিরে পাওয়ার জন্য সদকা এক ফলপ্রসূ আমল। সদকার বরকতে আল্লাহ সেই রাগ দূর করে দেন। এ ছাড়া, এই হাদিসের মাধ্যমে জানা যায়, সদকার কারণে আল্লাহ তাআলা দানশীল ব্যক্তিকে অপমৃত্যু থেকে রক্ষা করেন এবং তাকে ইমানের সঙ্গে মৃত্যু দান করেন।
দান-সদকা যে শুধু পরকালে সওয়াব বৃদ্ধি করে তা নয়; বরং এর বরকতে আল্লাহ দুনিয়ার সম্পদও বহুগুণ বাড়িয়ে দেন। এক হাদিসে আবু উমামা (রা.) থেকে বর্ণিত, আবু জর (রা.) রাসুল (সা.)-কে জিজ্ঞেস করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, সদকা কী?’ জবাবে তিনি বললেন, ‘কয়েক গুণ। (অর্থাৎ, কোনো ব্যক্তি যে পরিমাণ আল্লাহর জন্য দান করবে, তার কয়েক গুণ বেশি সওয়াব সে পাবে)। আর আল্লাহ তাআলা বিপুল ভান্ডারের অধিকারী।’ (মুসনাদে আহমাদ)
অনেক হাদিসবিশারদ এই হাদিসের ব্যাখ্যায় বলেছেন, সদকার বরকতে আল্লাহ দুনিয়ায়ও সম্পদ বহুগুণ বাড়িয়ে দেন। আর পরকালে যে প্রতিদান সে পাবে, তা হবে এর চেয়েও বহুগুণ বেশি। বাস্তবেও দেখা যায়, যে ব্যক্তি আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস রেখে নিষ্ঠার সঙ্গে দান করেন, তাঁর সম্পদ অদ্ভুতভাবে বেড়ে যায়।

ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে। মহানবী (সা.) সদকার এমন কিছু অসামান্য ফজিলত বর্ণনা করেছেন, যা আমাদের জীবনে এর গুরুত্ব আরও বাড়িয়ে দেয়।
সদকার এক অন্যতম ফজিলত হলো, এটি আল্লাহর ক্রোধ প্রশমিত করে। হাদিসে মহানবী (সা.) বলেন, ‘দান-সদকা আল্লাহর ক্রোধ কমায় এবং মানুষকে অপমৃত্যু থেকে রক্ষা করে।’ (জামে তিরমিজি)
মানুষ জীবনে ইচ্ছায়-অনিচ্ছায় নানা পাপ করে আল্লাহর নাফরমানিতে লিপ্ত হয়, ফলে সে আল্লাহর বিরাগভাজন হয়। এমতাবস্থায় আল্লাহর রাগ কমানোর জন্য এবং তাঁর সন্তুষ্টি ফিরে পাওয়ার জন্য সদকা এক ফলপ্রসূ আমল। সদকার বরকতে আল্লাহ সেই রাগ দূর করে দেন। এ ছাড়া, এই হাদিসের মাধ্যমে জানা যায়, সদকার কারণে আল্লাহ তাআলা দানশীল ব্যক্তিকে অপমৃত্যু থেকে রক্ষা করেন এবং তাকে ইমানের সঙ্গে মৃত্যু দান করেন।
দান-সদকা যে শুধু পরকালে সওয়াব বৃদ্ধি করে তা নয়; বরং এর বরকতে আল্লাহ দুনিয়ার সম্পদও বহুগুণ বাড়িয়ে দেন। এক হাদিসে আবু উমামা (রা.) থেকে বর্ণিত, আবু জর (রা.) রাসুল (সা.)-কে জিজ্ঞেস করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, সদকা কী?’ জবাবে তিনি বললেন, ‘কয়েক গুণ। (অর্থাৎ, কোনো ব্যক্তি যে পরিমাণ আল্লাহর জন্য দান করবে, তার কয়েক গুণ বেশি সওয়াব সে পাবে)। আর আল্লাহ তাআলা বিপুল ভান্ডারের অধিকারী।’ (মুসনাদে আহমাদ)
অনেক হাদিসবিশারদ এই হাদিসের ব্যাখ্যায় বলেছেন, সদকার বরকতে আল্লাহ দুনিয়ায়ও সম্পদ বহুগুণ বাড়িয়ে দেন। আর পরকালে যে প্রতিদান সে পাবে, তা হবে এর চেয়েও বহুগুণ বেশি। বাস্তবেও দেখা যায়, যে ব্যক্তি আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস রেখে নিষ্ঠার সঙ্গে দান করেন, তাঁর সম্পদ অদ্ভুতভাবে বেড়ে যায়।

মানুষের জীবনের সবচেয়ে বড় সফলতা হলো ইমানের সঙ্গে মৃত্যু লাভ করা। দুনিয়ার সব অর্জন, খ্যাতি কিংবা সম্পদ মৃত্যুর পর মূল্যহীন হয়ে যায়, যদি ইমান না থাকে। একজন মোমিনের কামনা হওয়া উচিত—জীবনের শেষ নিশ্বাস পর্যন্ত আল্লাহর একাত্ববাদে বিশ্বাস রেখে মৃত্যু হওয়া। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘হে ইমানদারগণ, তোমরা...
২৬ জুন ২০২৫
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১১ ঘণ্টা আগে
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ রোববার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২২ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১১ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১২ মিনিট | ০৬: ৩১ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৪ মিনিট | ০৩: ৩৭ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ রোববার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২২ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১১ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১২ মিনিট | ০৬: ৩১ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৪ মিনিট | ০৩: ৩৭ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

মানুষের জীবনের সবচেয়ে বড় সফলতা হলো ইমানের সঙ্গে মৃত্যু লাভ করা। দুনিয়ার সব অর্জন, খ্যাতি কিংবা সম্পদ মৃত্যুর পর মূল্যহীন হয়ে যায়, যদি ইমান না থাকে। একজন মোমিনের কামনা হওয়া উচিত—জীবনের শেষ নিশ্বাস পর্যন্ত আল্লাহর একাত্ববাদে বিশ্বাস রেখে মৃত্যু হওয়া। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘হে ইমানদারগণ, তোমরা...
২৬ জুন ২০২৫
ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে।
৫ ঘণ্টা আগে
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন। মহানবী (সা.) কঠোরতা নয়, বরং ভদ্রতা, কোমলতা, সহানুভূতি এবং সৃজনশীলতার মাধ্যমে মানুষের ভুলত্রুটি শুধরেছেন।
ভুল সংশোধনে তাঁর প্রথম কৌশল ছিল কৌশলগত নীরবতা এবং ইঙ্গিতপূর্ণ আচরণ। তিনি সরাসরি সমালোচনা না করে এমনভাবে আচরণ করতেন, যেন ভুলকারী নিজেই নিজের ভুল বুঝতে পারে। একবার সাহাবিদের কোনো কাজে ভুল দেখতে পেলে তিনি তাঁদের ছেড়ে অন্য পথে হেঁটেছেন, যা দেখে তাঁরা নিজেদের ভুল বুঝতে পেরেছেন। আবার কখনো কখনো, বিশেষ করে যখন ভুলটি গুরুতর হতো, তখন তিনি কথার পুনরাবৃত্তি করে এর গুরুত্ব বোঝাতেন। তাঁর আরেকটি অসাধারণ পদ্ধতি ছিল দুর্বল ও অসহায়দের প্রতি কোমল আচরণ। একইভাবে, তিনি মানুষকে আল্লাহর ক্ষমতা ও করুণার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে ভুল থেকে ফিরিয়ে আনতেন।
মানুষের মর্যাদা রক্ষা ছিল তাঁর ভুল সংশোধনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক। তিনি কখনো জনসমক্ষে কাউকে লজ্জা দিতেন না। তাই অনেক সময় তিনি বলতেন, ‘লোকদের কী হয়েছে যে তারা এমন এমন কাজ করছে!’ এভাবে তিনি ব্যক্তির পরিচয় গোপন রেখে সাধারণ ভুলকারীদের সতর্ক করতেন। এমনকি যারা বারবার একই ভুল করত, তাদেরও তিনি তিরস্কারের পরিবর্তে ভালোবাসা ও দোয়া করতেন। তাঁর এই সহানুভূতিশীল পদ্ধতি প্রমাণ করে, ভুল শুধরানোর মূল উদ্দেশ্য হলো ব্যক্তিকে পরিশুদ্ধ করা, অপমান করা নয়।
রাসুল (সা.)-এর এ কৌশলগুলো আমাদের শেখায়, ভুল সংশোধন একটি শিল্প, যেখানে ভালোবাসা, সহমর্মিতা এবং সম্মানই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এটি শুধু একটি ত্রুটি দূর করার বিষয় নয়; বরং ব্যক্তির অন্তরকে আলোকময় করে তোলার এক মহৎ প্রক্রিয়া।

ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন। মহানবী (সা.) কঠোরতা নয়, বরং ভদ্রতা, কোমলতা, সহানুভূতি এবং সৃজনশীলতার মাধ্যমে মানুষের ভুলত্রুটি শুধরেছেন।
ভুল সংশোধনে তাঁর প্রথম কৌশল ছিল কৌশলগত নীরবতা এবং ইঙ্গিতপূর্ণ আচরণ। তিনি সরাসরি সমালোচনা না করে এমনভাবে আচরণ করতেন, যেন ভুলকারী নিজেই নিজের ভুল বুঝতে পারে। একবার সাহাবিদের কোনো কাজে ভুল দেখতে পেলে তিনি তাঁদের ছেড়ে অন্য পথে হেঁটেছেন, যা দেখে তাঁরা নিজেদের ভুল বুঝতে পেরেছেন। আবার কখনো কখনো, বিশেষ করে যখন ভুলটি গুরুতর হতো, তখন তিনি কথার পুনরাবৃত্তি করে এর গুরুত্ব বোঝাতেন। তাঁর আরেকটি অসাধারণ পদ্ধতি ছিল দুর্বল ও অসহায়দের প্রতি কোমল আচরণ। একইভাবে, তিনি মানুষকে আল্লাহর ক্ষমতা ও করুণার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে ভুল থেকে ফিরিয়ে আনতেন।
মানুষের মর্যাদা রক্ষা ছিল তাঁর ভুল সংশোধনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক। তিনি কখনো জনসমক্ষে কাউকে লজ্জা দিতেন না। তাই অনেক সময় তিনি বলতেন, ‘লোকদের কী হয়েছে যে তারা এমন এমন কাজ করছে!’ এভাবে তিনি ব্যক্তির পরিচয় গোপন রেখে সাধারণ ভুলকারীদের সতর্ক করতেন। এমনকি যারা বারবার একই ভুল করত, তাদেরও তিনি তিরস্কারের পরিবর্তে ভালোবাসা ও দোয়া করতেন। তাঁর এই সহানুভূতিশীল পদ্ধতি প্রমাণ করে, ভুল শুধরানোর মূল উদ্দেশ্য হলো ব্যক্তিকে পরিশুদ্ধ করা, অপমান করা নয়।
রাসুল (সা.)-এর এ কৌশলগুলো আমাদের শেখায়, ভুল সংশোধন একটি শিল্প, যেখানে ভালোবাসা, সহমর্মিতা এবং সম্মানই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এটি শুধু একটি ত্রুটি দূর করার বিষয় নয়; বরং ব্যক্তির অন্তরকে আলোকময় করে তোলার এক মহৎ প্রক্রিয়া।

মানুষের জীবনের সবচেয়ে বড় সফলতা হলো ইমানের সঙ্গে মৃত্যু লাভ করা। দুনিয়ার সব অর্জন, খ্যাতি কিংবা সম্পদ মৃত্যুর পর মূল্যহীন হয়ে যায়, যদি ইমান না থাকে। একজন মোমিনের কামনা হওয়া উচিত—জীবনের শেষ নিশ্বাস পর্যন্ত আল্লাহর একাত্ববাদে বিশ্বাস রেখে মৃত্যু হওয়া। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘হে ইমানদারগণ, তোমরা...
২৬ জুন ২০২৫
ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে।
৫ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১১ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২১ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১০ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১১ মিনিট | ০৬: ৩০ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৩ মিনিট | ০৩: ৩৬ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৭ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১০ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২১ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১০ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১১ মিনিট | ০৬: ৩০ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৩ মিনিট | ০৩: ৩৬ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৭ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১০ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

মানুষের জীবনের সবচেয়ে বড় সফলতা হলো ইমানের সঙ্গে মৃত্যু লাভ করা। দুনিয়ার সব অর্জন, খ্যাতি কিংবা সম্পদ মৃত্যুর পর মূল্যহীন হয়ে যায়, যদি ইমান না থাকে। একজন মোমিনের কামনা হওয়া উচিত—জীবনের শেষ নিশ্বাস পর্যন্ত আল্লাহর একাত্ববাদে বিশ্বাস রেখে মৃত্যু হওয়া। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘হে ইমানদারগণ, তোমরা...
২৬ জুন ২০২৫
ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে।
৫ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১১ ঘণ্টা আগে
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
১ দিন আগে