ইসলাম ডেস্ক
এমন কিছু মৃত্যু রয়েছে, যা খুবই অনাকাঙ্ক্ষিত। যদিও যখন মৃত্যুর সময় আসে, তখন তা কেউ ঠেকাতে পারে না। কেউ সময়ের এক মুহূর্ত আগে যেমন মরতে পারে না, তেমন সময়ের পর কেউ বাঁচতেও পারে না। তবে অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যু বান্দার প্রতি আল্লাহর দেওয়া বিপদাপদেরই অংশ। এর বিনিময়ে আল্লাহ মৃত ব্যক্তিকে শহীদের মর্যাদা দেন।
হাদিসে এসেছে, হজরত আবদুল্লাহ ইবনে জাবের তাঁর বাবার সূত্রে বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর বাবা জাবের (রা.)-কে তাঁর রোগশয্যায় দেখতে গেলেন। তাঁর কাছে গিয়ে দেখলেন নারীরা কেঁদে কেঁদে বলছে, ‘আমরা মনে করেছিলাম, তুমি আল্লাহর পথে শহীদ হয়ে মৃত্যুবরণ করবে।’ মহানবী (সা.) বললেন, ‘আল্লাহর পথে শহীদ না হলে তোমরা কাউকে শহীদ মনে করো না? এমন হলে তো তোমাদের শহীদের সংখ্যা খুবই কম হবে। আল্লাহর পথে নিহত ব্যক্তি শহীদ, পেটের পীড়ায় মৃত ব্যক্তি শহীদ, আগুনে পুড়ে মৃত ব্যক্তি শহীদ, পানিতে ডুবে মৃত ব্যক্তি শহীদ, কোনো কিছুর নিচে চাপা পড়ে মৃত ব্যক্তি শহীদ, ঠান্ডাজনিত কঠিন পীড়ায় মৃত ব্যক্তি শহীদ, যে নারী গর্ভাবস্থায় মৃত্যুবরণ করে সেও শহীদ।’ (আবু দাউদ, হাদিস: ৩১১১)
অন্য বর্ণনায় এসেছে, জাবের বিন আতিক (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে নবী (সা.) তাঁকে দেখতে আসেন। জাবের (রা.)-এর পরিবারের কেউ কেউ বলল, ‘আমরা আশা করতাম যে সে আল্লাহর পথে শহীদ হয়ে মৃত্যুবরণ করবে।’ রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, ‘তাহলে আমার উম্মতের শহীদের সংখ্যা তো খুব কম হয়ে যাবে। আল্লাহর পথে নিহত হলে শহীদ, মহামারিতে নিহত হলে শহীদ, যে নারী গর্ভাবস্থায় মারা যায় সেও শহীদ এবং পানিতে ডুবে, আগুনে পুড়ে ও ক্ষয়রোগে মৃত্যুবরণকারীও শহীদ। (ইবনে মাজাহ: ২৮০৩)
এমন কিছু মৃত্যু রয়েছে, যা খুবই অনাকাঙ্ক্ষিত। যদিও যখন মৃত্যুর সময় আসে, তখন তা কেউ ঠেকাতে পারে না। কেউ সময়ের এক মুহূর্ত আগে যেমন মরতে পারে না, তেমন সময়ের পর কেউ বাঁচতেও পারে না। তবে অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যু বান্দার প্রতি আল্লাহর দেওয়া বিপদাপদেরই অংশ। এর বিনিময়ে আল্লাহ মৃত ব্যক্তিকে শহীদের মর্যাদা দেন।
হাদিসে এসেছে, হজরত আবদুল্লাহ ইবনে জাবের তাঁর বাবার সূত্রে বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর বাবা জাবের (রা.)-কে তাঁর রোগশয্যায় দেখতে গেলেন। তাঁর কাছে গিয়ে দেখলেন নারীরা কেঁদে কেঁদে বলছে, ‘আমরা মনে করেছিলাম, তুমি আল্লাহর পথে শহীদ হয়ে মৃত্যুবরণ করবে।’ মহানবী (সা.) বললেন, ‘আল্লাহর পথে শহীদ না হলে তোমরা কাউকে শহীদ মনে করো না? এমন হলে তো তোমাদের শহীদের সংখ্যা খুবই কম হবে। আল্লাহর পথে নিহত ব্যক্তি শহীদ, পেটের পীড়ায় মৃত ব্যক্তি শহীদ, আগুনে পুড়ে মৃত ব্যক্তি শহীদ, পানিতে ডুবে মৃত ব্যক্তি শহীদ, কোনো কিছুর নিচে চাপা পড়ে মৃত ব্যক্তি শহীদ, ঠান্ডাজনিত কঠিন পীড়ায় মৃত ব্যক্তি শহীদ, যে নারী গর্ভাবস্থায় মৃত্যুবরণ করে সেও শহীদ।’ (আবু দাউদ, হাদিস: ৩১১১)
অন্য বর্ণনায় এসেছে, জাবের বিন আতিক (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে নবী (সা.) তাঁকে দেখতে আসেন। জাবের (রা.)-এর পরিবারের কেউ কেউ বলল, ‘আমরা আশা করতাম যে সে আল্লাহর পথে শহীদ হয়ে মৃত্যুবরণ করবে।’ রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, ‘তাহলে আমার উম্মতের শহীদের সংখ্যা তো খুব কম হয়ে যাবে। আল্লাহর পথে নিহত হলে শহীদ, মহামারিতে নিহত হলে শহীদ, যে নারী গর্ভাবস্থায় মারা যায় সেও শহীদ এবং পানিতে ডুবে, আগুনে পুড়ে ও ক্ষয়রোগে মৃত্যুবরণকারীও শহীদ। (ইবনে মাজাহ: ২৮০৩)
সময়ের এক গাঢ় দুপুরে, জ্ঞান ভুবনের দরজায় এক সন্ন্যাসী দাঁড়িয়ে ছিলেন—নীরব, দীপ্ত, অদ্ভুত নিরাসক্ত। তাঁর হাতে ছিল না কোনো তরবারি, ছিল কেবল এক কলম। তাঁর কণ্ঠে ছিল না কোনো উচ্চারণ, কিন্তু তাঁর লেখা যুগে যুগে উচ্চারিত হয়েছে পৃথিবীর সকল ভাষায়। তিনি ইবনে সিনা। মৃত্যু তাঁকে কেড়ে নেয় ১০৩৭ সালের ২২ জুন...
১০ ঘণ্টা আগেঘুম জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। শরীরের ক্লান্তি আর অবসাদ দূর হয় ঘুমে। ঘুমোলেই ভেসে ওঠে নানা স্বপ্ন। কখনো ভয়ের, কখনো আসার কখনোবা আনন্দের। কোন স্বপ্ন দেখলে করণীয় কী—সে বিষয়ে রয়েছে ইসলামের নির্দেশনা।
১৬ ঘণ্টা আগেজান্নাত লাভের বহু পথ-পদ্ধতি কোরআন-হাদিসে বর্ণিত আছে। এমন চারটি আমল রয়েছে; যা করলে নির্বিঘ্নে জান্নাত যাওয়া যাবে। হজরত আবু ইউসুফ আবদুল্লাহ ইবনে সালাম (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, হে লোক সকল—
১৭ ঘণ্টা আগেসন্তানকে ইবাদতে উৎসাহ দেওয়া মা-বাবার মহান দায়িত্ব। ছোটবেলা থেকেই নামাজ, পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত ও দোয়ার অভ্যাস গড়ে তুললে তারা পরবর্তী জীবনে নীতিমান ও ধার্মিক হয়ে বেড়ে ওঠে। খেলার ছলে নামাজের ভঙ্গি শেখানো, দোয়া মুখস্থ করানো, পরিবারের সঙ্গে ইবাদতে অংশ নিতে বলা—এগুলো তাদের মনে ধর্মীয় চেতনা গড়ে তোলে।
১ দিন আগে