ইসলাম ডেস্ক
এক মুসলমানের ওপর অন্য মুসলমানের গুরুত্বপূর্ণ ছয়টি হক রয়েছে, যা সম্পর্কের সৌহার্দ্য ও সমাজের দৃঢ়তা বজায় রাখে। হাদিসে বর্ণিত সেই হকগুলো পালন করলে পারস্পরিক ভালোবাসা বৃদ্ধি পায় এবং দ্বীনি ভ্রাতৃত্ব মজবুত হয়। মুসলমানের প্রতি সহানুভূতি, সাহায্য ও দয়া প্রদর্শন ইসলামের মৌলিক শিক্ষা। তাই একে অপরের হক আদায়ে সচেতন থাকা ইমানের পরিপূর্ণতারও অংশ।
সহিহ্ মুসলিমের ২১৬২ নম্বর হাদিসটি বিখ্যাত সাহাবি হজরত আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত। সেই হাদিসে এক মুসলমানের ওপর অন্য মুসলমানের হকের কথার উল্লেখ রয়েছে। নবী করিম (সা.) বলেন, এক মুসলমানের ওপর অন্য মুসলমানের ছয়টি হক রয়েছে, সেগুলো হলো—
পারস্পরিক সালাম প্রদান: সালাম হলো ইসলামের এক উত্তম আমল। নবী করিম (সা.) বলেন, তোমরা পরস্পরের মধ্যে সালামের প্রচার করো। (রিয়াজুস সালেহিন: ৮৫২)
আমন্ত্রণ গ্রহণ: কোনো মুসলমান ভাই দাওয়াত দিলে বিশেষ কোনো অপারগতা না থাকলে তা গ্রহণ করা উচিত। রাসুল (সা.) বলেন, যখন তোমাদের দাওয়াত দেওয়া হয়, তখন তোমরা দাওয়াতে আসবে। (সহিহ্ মুসলিম: ৩৪০৭)
ভালো পরামর্শ প্রদান: কখনো যদি কোনো মুসলমান ভাই পরামর্শ চায়, আর তার কাছে যদি সে বিষয়ের সঠিক সমাধান থাকে, তাহলে সৎ ও সুন্দর পরামর্শ দেওয়া উচিত।
হাঁচির জবাব: কেউ হাঁচি দিয়ে আলহামদুলিল্লাহ পড়লে তার জবাবে ইয়ারহামুকাল্লাহ বলতে হবে।
অসুস্থের খোঁজখবর: মুসলমান ভাই অসুস্থ হলে তার খবরাখবর নেওয়া উচিত। নবী করিম (সা.) বিভিন্ন হাদিসে অসুস্থ ব্যক্তির সেবা-শুশ্রূষা বা তার খোঁজখবর নেওয়া সওয়াবের কাজ বলে উল্লেখ করেছেন।
জানাজায় অংশগ্রহণ: কেউ মারা গেলে তার জানাজা, দাফন-কাফনে শরিক হওয়া অন্য মুসলমানের ওপর কর্তব্য। শোকাহত পরিবারের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের সান্ত্বনা দেওয়া মানবিকতার পরিচয়।
এক মুসলমানের ওপর অন্য মুসলমানের গুরুত্বপূর্ণ ছয়টি হক রয়েছে, যা সম্পর্কের সৌহার্দ্য ও সমাজের দৃঢ়তা বজায় রাখে। হাদিসে বর্ণিত সেই হকগুলো পালন করলে পারস্পরিক ভালোবাসা বৃদ্ধি পায় এবং দ্বীনি ভ্রাতৃত্ব মজবুত হয়। মুসলমানের প্রতি সহানুভূতি, সাহায্য ও দয়া প্রদর্শন ইসলামের মৌলিক শিক্ষা। তাই একে অপরের হক আদায়ে সচেতন থাকা ইমানের পরিপূর্ণতারও অংশ।
সহিহ্ মুসলিমের ২১৬২ নম্বর হাদিসটি বিখ্যাত সাহাবি হজরত আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত। সেই হাদিসে এক মুসলমানের ওপর অন্য মুসলমানের হকের কথার উল্লেখ রয়েছে। নবী করিম (সা.) বলেন, এক মুসলমানের ওপর অন্য মুসলমানের ছয়টি হক রয়েছে, সেগুলো হলো—
পারস্পরিক সালাম প্রদান: সালাম হলো ইসলামের এক উত্তম আমল। নবী করিম (সা.) বলেন, তোমরা পরস্পরের মধ্যে সালামের প্রচার করো। (রিয়াজুস সালেহিন: ৮৫২)
আমন্ত্রণ গ্রহণ: কোনো মুসলমান ভাই দাওয়াত দিলে বিশেষ কোনো অপারগতা না থাকলে তা গ্রহণ করা উচিত। রাসুল (সা.) বলেন, যখন তোমাদের দাওয়াত দেওয়া হয়, তখন তোমরা দাওয়াতে আসবে। (সহিহ্ মুসলিম: ৩৪০৭)
ভালো পরামর্শ প্রদান: কখনো যদি কোনো মুসলমান ভাই পরামর্শ চায়, আর তার কাছে যদি সে বিষয়ের সঠিক সমাধান থাকে, তাহলে সৎ ও সুন্দর পরামর্শ দেওয়া উচিত।
হাঁচির জবাব: কেউ হাঁচি দিয়ে আলহামদুলিল্লাহ পড়লে তার জবাবে ইয়ারহামুকাল্লাহ বলতে হবে।
অসুস্থের খোঁজখবর: মুসলমান ভাই অসুস্থ হলে তার খবরাখবর নেওয়া উচিত। নবী করিম (সা.) বিভিন্ন হাদিসে অসুস্থ ব্যক্তির সেবা-শুশ্রূষা বা তার খোঁজখবর নেওয়া সওয়াবের কাজ বলে উল্লেখ করেছেন।
জানাজায় অংশগ্রহণ: কেউ মারা গেলে তার জানাজা, দাফন-কাফনে শরিক হওয়া অন্য মুসলমানের ওপর কর্তব্য। শোকাহত পরিবারের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের সান্ত্বনা দেওয়া মানবিকতার পরিচয়।
মুমিনের বহুল প্রত্যাশিত ইবাদত হজে মাবরুর। ‘হজে মাবরুর’ হজের একটি পরিভাষা। সহজে বললে, হজে মাবরুর হলো সেই হজ, যা আল্লাহর কাছে কবুল হয়। হজ পালনের সময় বিশুদ্ধ নিয়ত থাকা...
৭ ঘণ্টা আগেপ্রতি মাসে তিন দিন রোজা রাখার মধ্যে বেশ ফজিলত রয়েছে। হাদিসের ভাষায় এই তিনটি রোজাকে বলায় হয় আইয়ামে বিজের রোজা। এই রোজা প্রতি আরবি মাসের তেরো, চৌদ্দ ও পনেরো তারিখে রাখতে হয়।
১ দিন আগেএকজন মুসলমানের জীবনে ইমান এক অমূল্য সম্পদ। তবে সৎকার ছাড়া ইমানও মূল্যহীন। আসুন, ইমান ও সৎকাজের পুরস্কার সম্পর্কে সংক্ষেপে জেনে নিই।
১ দিন আগেআমরা সবাই চাই, আমাদের প্রতিটি দিন ভালো কাটুক; সুন্দরভাবে অতিবাহিত হোক। এ জন্য দরকার ইবাদত, জিকির আর তিলাওয়াতে দিন শুরু করা। এর জন্য মহানবী (সা.) হতে পারেন আমাদের জন্য উত্তম আদর্শ। নবীজির আদর্শ আমাদের জীবনের আলো, যা অন্ধকারে পথ দেখায় এবং পরকালের মুক্তির নিশ্চয়তা দেয়।
২ দিন আগে