ইসলাম ডেস্ক
মা-বাবা সন্তানের জন্য আল্লাহ তাআলার বিশেষ নেয়ামত। পৃথিবীতে যে দুজন মানুষ আমাদের সবচেয়ে বেশি ভালোবাসেন, তাঁরা আমাদের মা-বাবা।
মা যেমন সীমাহীন কষ্ট সহ্য করে আমাদের পেটে ধারণ করেন, জন্ম দেন, দুধ পান করান এবং লালনপালনের অতুলনীয় দায়িত্ব পালন করেন, তেমনি বাবাও অক্লান্ত পরিশ্রম করে আমাদের বেঁচে থাকার সকল উপকরণের ব্যবস্থা করেন। সন্তানের ভবিষ্যৎ-চিন্তায় যারপরনাই অধীর থাকেন মা-বাবা।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলার ইবাদত করার পাশাপাশি মা-বাবার সঙ্গে ভালো আচরণ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমার পালনকর্তা আদেশ করছেন যে, তাঁর ছাড়া অন্য কারও ইবাদত করো না এবং মা-বাবার সঙ্গে সদ্ব্যবহার করো।
তাঁদের একজন অথবা উভয়েই যদি তোমার জীবনকালে বৃদ্ধ হয়ে যায়, তবে তাদের ‘উহ’ শব্দটিও বলো না এবং ধমক দিয়ো না। বরং তাদের সঙ্গে নরম সুরে কথা বলো। দয়াপরবশ হয়ে নম্রভাবে তাদের সামনে মাথা নত করে দাও এবং বলো—হে পালনকর্তা, তাদের উভয়ের প্রতি রহম করুন, যেমন তারা শৈশবে আমাকে লালনপালন করেছেন।’
এক সাহাবি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে জিজ্ঞেস করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, সন্তানদের ওপর মা-বাবার কতটুকু হক রয়েছে?’ তিনি বললেন, ‘মা-বাবারা হলেন তোমাদের জান্নাত এবং জাহান্নাম।’ অর্থাৎ তোমরা যদি মা-বাবার আনুগত্য ও খেদমত করে তাদের সন্তুষ্ট রাখ, তাহলে জান্নাতের উপযুক্ত হবে।
আর যদি তাদের অবাধ্য হয়ে অসন্তুষ্ট রাখ, তাহলে তোমাদের ঠিকানা হবে চির শাস্তির জায়গা জাহান্নাম।
মা-বাবা সন্তানের জন্য আল্লাহ তাআলার বিশেষ নেয়ামত। পৃথিবীতে যে দুজন মানুষ আমাদের সবচেয়ে বেশি ভালোবাসেন, তাঁরা আমাদের মা-বাবা।
মা যেমন সীমাহীন কষ্ট সহ্য করে আমাদের পেটে ধারণ করেন, জন্ম দেন, দুধ পান করান এবং লালনপালনের অতুলনীয় দায়িত্ব পালন করেন, তেমনি বাবাও অক্লান্ত পরিশ্রম করে আমাদের বেঁচে থাকার সকল উপকরণের ব্যবস্থা করেন। সন্তানের ভবিষ্যৎ-চিন্তায় যারপরনাই অধীর থাকেন মা-বাবা।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলার ইবাদত করার পাশাপাশি মা-বাবার সঙ্গে ভালো আচরণ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমার পালনকর্তা আদেশ করছেন যে, তাঁর ছাড়া অন্য কারও ইবাদত করো না এবং মা-বাবার সঙ্গে সদ্ব্যবহার করো।
তাঁদের একজন অথবা উভয়েই যদি তোমার জীবনকালে বৃদ্ধ হয়ে যায়, তবে তাদের ‘উহ’ শব্দটিও বলো না এবং ধমক দিয়ো না। বরং তাদের সঙ্গে নরম সুরে কথা বলো। দয়াপরবশ হয়ে নম্রভাবে তাদের সামনে মাথা নত করে দাও এবং বলো—হে পালনকর্তা, তাদের উভয়ের প্রতি রহম করুন, যেমন তারা শৈশবে আমাকে লালনপালন করেছেন।’
এক সাহাবি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে জিজ্ঞেস করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, সন্তানদের ওপর মা-বাবার কতটুকু হক রয়েছে?’ তিনি বললেন, ‘মা-বাবারা হলেন তোমাদের জান্নাত এবং জাহান্নাম।’ অর্থাৎ তোমরা যদি মা-বাবার আনুগত্য ও খেদমত করে তাদের সন্তুষ্ট রাখ, তাহলে জান্নাতের উপযুক্ত হবে।
আর যদি তাদের অবাধ্য হয়ে অসন্তুষ্ট রাখ, তাহলে তোমাদের ঠিকানা হবে চির শাস্তির জায়গা জাহান্নাম।
মানুষের জীবনের প্রতিটি কাজের মধ্যে মহানবী (সা.)-এর উত্তম আদর্শ বিদ্যমান। আমাদের দৈনন্দিন জীবনের প্রতিটি অধ্যায় তাঁর দেখানো পথ অনুসরণ করে সাজানো উচিত। খাবার গ্রহণ জীবনের একটি অপরিহার্য কাজ। যদি এ খাবার গ্রহণও মহানবী (সা.)-এর সুন্নাহ অনুযায়ী করা হয়, তাহলে ক্ষুধার নিবারণ হওয়ার পাশাপাশি এর মাধ্যমে...
১ দিন আগেজুমার খুতবা চলাকালে মোবাইল ব্যবহার করা যাবে? যেমন ফেসবুক স্ক্রল করা, মেসেঞ্জার চেক করা ইত্যাদি। এ বিষয়ে ইসলামের নির্দেশনা জানতে চাই।
২ দিন আগেজুমার নামাজ সপ্তাহের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। এটি মসজিদে গিয়ে জামাতের সঙ্গে আদায় করতে হয়। এটি মুসলমানদের সাপ্তাহিক ঈদের দিন। প্রাপ্তবয়স্ক ও মানসিকভাবে সুস্থ সব পুরুষের জন্য জুমার নামাজ আদায় করা ফরজ। জুমার খুতবা শোনাও ওয়াজিব। তাই জুমার জন্য আগেভাগে প্রস্তুতি নিয়ে মসজিদে উপস্থিত হওয়া মুমিনের...
২ দিন আগেজুলুম এক অন্ধকার, যা মানবতাকে গ্রাস করার চেষ্টা করেছে প্রতিটি যুগে। কিন্তু চিরন্তন সত্য হলো, জুলুম ক্ষণস্থায়ী, আর মজলুমের বিজয় সুনিশ্চিত। মজলুমের কান্না আল্লাহর আরশ পর্যন্ত পৌঁছে যায়। তার দোয়ার মধ্যে কোনো পর্দা থাকে না। নবীজি (সা.) সতর্ক করে বলেছেন, ‘মজলুমের দোয়াকে ভয় করো। কারণ, তার (দোয়া) এবং আল্লা
২ দিন আগে