ইসলাম ডেস্ক
হজ ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিধান । হজ - ওমরাহকে কেন্দ্র করে পুরো বিশ্বের সামর্থ্যবান মুসলমানেরা ছুটে যান মক্কায় । কেননা এই দুই ইবাদতের জন্য সফর করে মক্কায় যাওয়া আবশ্যক । তবে পবিত্র এই সফরে বাধাগ্রস্ত হলে এবং হজে যেতে না পারলে ইসলামের সুনির্দিষ্ট বিধান রয়েছে । ইহরাম বাঁধার পর হজ বা ওমরাহ সফরে যেতে বাধাপ্রাপ্ত হওয়াকে বলে ‘ ইহসার । ’ পবিত্র কোরআনে এসেছে , ' যদি ( হজ ও ওমরাহ সফরে ) বাধাপ্রাপ্ত হও , তবে যা সম্ভব কোরবানি দেবে এবং কোরবানি যথাস্থানে না পৌঁছা পর্যন্ত নিজেদের মাথা মুণ্ডন করো না । ' ( সুরা বাকারা : ১৯৬ )।
প্রিয় নবী ( সা . ) - এর জীবনেও পবিত্র এই সফরে বাধাগ্রস্ত হওয়ার ঘটনা ঘটেছিল । সপ্তম হিজরিতে তিনি বায়ান্নাহর উদ্দেশে মদিনা থেকে বের হন । কিন্তু ঐতিহাসিক হুদায়বিয়া নামক স্থানে পৌঁছার পর মক্কার কাফেরদের বাধার কারণে থেমে যেতে হয় । সেই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ওপরের আয়াত নাজিল হয় । এরপর নবীজি ( সা . ) কোরবানি করেন এবং মাথা মুণ্ডিয়ে ফেলেন ।
হানাফি মাজহাব মতাবলম্বী গবেষকদের মতে , ইহরাম বাঁধার পর যেকোনো কারণে আরাফাহর ময়দানে অবস্থান এবং তাওয়াফ করতে বাধাপ্রাপ্ত হলে , তা ইহসার বলে গণ্য হবে । বাধাগ্রস্ত ব্যক্তির জন্য পশু কোরবানি করা আবশ্যক হবে । যতক্ষণ প্রেরিত পশু হারামে না পৌঁছাবে অথবা তার নামে সেখানে পশু কোরবানি না হবে , ততক্ষণ পর্যন্ত তিনি ইহরাম ত্যাগ করবেন না । আর হজ বা ওমরাহর বাধা দূর হওয়ার পর পুনরায় তা আদায় করে নেবেন । অন্য তিন মাজহাবের গবেষকদের মতে , একমাত্র শত্রু দ্বারা বাধাপ্রাপ্ত হলেই তাকে ‘ ইহসার ’ বলা হবে । অসুস্থতা , দুর্ঘটনা বা অন্য কোনো সমস্যার কারণে হজ - ওমরাহ করতে যেতে না পারলে তাঁরা তাকে ‘ ইহসার ’ বলে গণ্য করেন না । তাই তাঁদের মত হলো , শত্রু দ্বারা বাধাপ্রাপ্ত না হয়ে অন্য কারণে হজ ও ওমরাহ করতে যেতে না পারলে , তার ওপর কোনো কিছু ওয়াজিব হবে না ।
হজ ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিধান । হজ - ওমরাহকে কেন্দ্র করে পুরো বিশ্বের সামর্থ্যবান মুসলমানেরা ছুটে যান মক্কায় । কেননা এই দুই ইবাদতের জন্য সফর করে মক্কায় যাওয়া আবশ্যক । তবে পবিত্র এই সফরে বাধাগ্রস্ত হলে এবং হজে যেতে না পারলে ইসলামের সুনির্দিষ্ট বিধান রয়েছে । ইহরাম বাঁধার পর হজ বা ওমরাহ সফরে যেতে বাধাপ্রাপ্ত হওয়াকে বলে ‘ ইহসার । ’ পবিত্র কোরআনে এসেছে , ' যদি ( হজ ও ওমরাহ সফরে ) বাধাপ্রাপ্ত হও , তবে যা সম্ভব কোরবানি দেবে এবং কোরবানি যথাস্থানে না পৌঁছা পর্যন্ত নিজেদের মাথা মুণ্ডন করো না । ' ( সুরা বাকারা : ১৯৬ )।
প্রিয় নবী ( সা . ) - এর জীবনেও পবিত্র এই সফরে বাধাগ্রস্ত হওয়ার ঘটনা ঘটেছিল । সপ্তম হিজরিতে তিনি বায়ান্নাহর উদ্দেশে মদিনা থেকে বের হন । কিন্তু ঐতিহাসিক হুদায়বিয়া নামক স্থানে পৌঁছার পর মক্কার কাফেরদের বাধার কারণে থেমে যেতে হয় । সেই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ওপরের আয়াত নাজিল হয় । এরপর নবীজি ( সা . ) কোরবানি করেন এবং মাথা মুণ্ডিয়ে ফেলেন ।
হানাফি মাজহাব মতাবলম্বী গবেষকদের মতে , ইহরাম বাঁধার পর যেকোনো কারণে আরাফাহর ময়দানে অবস্থান এবং তাওয়াফ করতে বাধাপ্রাপ্ত হলে , তা ইহসার বলে গণ্য হবে । বাধাগ্রস্ত ব্যক্তির জন্য পশু কোরবানি করা আবশ্যক হবে । যতক্ষণ প্রেরিত পশু হারামে না পৌঁছাবে অথবা তার নামে সেখানে পশু কোরবানি না হবে , ততক্ষণ পর্যন্ত তিনি ইহরাম ত্যাগ করবেন না । আর হজ বা ওমরাহর বাধা দূর হওয়ার পর পুনরায় তা আদায় করে নেবেন । অন্য তিন মাজহাবের গবেষকদের মতে , একমাত্র শত্রু দ্বারা বাধাপ্রাপ্ত হলেই তাকে ‘ ইহসার ’ বলা হবে । অসুস্থতা , দুর্ঘটনা বা অন্য কোনো সমস্যার কারণে হজ - ওমরাহ করতে যেতে না পারলে তাঁরা তাকে ‘ ইহসার ’ বলে গণ্য করেন না । তাই তাঁদের মত হলো , শত্রু দ্বারা বাধাপ্রাপ্ত না হয়ে অন্য কারণে হজ ও ওমরাহ করতে যেতে না পারলে , তার ওপর কোনো কিছু ওয়াজিব হবে না ।
কোনো ধনি ব্যক্তি যদি হজ ফরজ হওয়ার পর শারীরিকভাবে সমর্থ থাকতে হজ করেননি, এখন স্থায়ীভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন এবং কোনোভাবেই নিজে গিয়ে হজ আদায় করতে না পারছেন না—তাহলে শরিয়ত তাঁকে বিকল্প ব্যবস্থা দিয়েছে। এ বিকল্প ব্যবস্থার নাম ‘বদলি হজ।’
১ দিন আগেবছরজুড়ে ঋতুর পালাবদল ও সময়ের বৈচিত্র্য নিঃসন্দেহে মহান আল্লাহর অনন্য দান। একেক মৌসুমে একেক রকম আলো-বাতাস আমরা পাই। শীত ও গ্রীষ্ম বছরের প্রধানতম দুটি ঋতু।
১ দিন আগেইসলামের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিধান হজ। আর্থিকভাবে সামর্থ্যবান এবং শারীরিকভাবে সুস্থ প্রাপ্তবয়স্ক মুসলমানদের ওপর হজ ফরজ। ফরজ হজ যথাসম্ভব দ্রুত আদায় করা উচিত।
২ দিন আগেনবী করিম (সা.)-এর ভালোবাসায় প্রকৃত মুমিনের হৃদয় সব সময় সিক্ত থাকে। তাঁকে দেখার বাসনা জাগে মনের গহিনে। তাঁকে কীভাবে দেখব, তিনি তো দুনিয়া থেকে চলে গেছেন দেড় হাজার বছর আগে। কিন্তু কিছু আমলের মাধ্যমে নবীপ্রেমিক পাগলপ্রায় উম্মতের দিলের কামনা অল্প করে হলেও পূরণ হতে পারে। স্বপ্নে দেখা মিলতে পারে প্রিয়...
৩ দিন আগে