মাহমুদ হাসান ফাহিম
একজন মুমিনের জন্য তার জীবনকে ইসলামের নির্দেশনা মোতাবেক পরিচালিত করা এবং ইসলামে যা কিছু নিষিদ্ধ, তা ত্যাগ করা আবশ্যক। হাদিস শরিফে এটাকে উত্তম ধার্মিকতা আখ্যা দেওয়া হয়েছে। হজরত আবু জর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘নিষিদ্ধ বিষয় পরিহার করার চেয়ে বড় ধার্মিকতা নেই...।’ (সুনানে ইবনে মাজাহ: ৪২১৮)
এমনকি যেসব বিষয় সন্দেহজনক, সেসব বিষয় এড়িয়ে চলাও একজন মুমিনের প্রধান দায়িত্ব। অন্যথায় মুমিনের ইমান-আমল হুমকির মুখে পড়ার আশঙ্কা থাকে। হজরত নুমান ইবনে বশির (রা.) বলেন, আমি আল্লাহর রাসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, ‘হালাল স্পষ্ট এবং হারামও স্পষ্ট। আর এই দুয়ের মধ্যে রয়েছে বহু সন্দেহজনক বিষয়, যা অনেকেই জানে না। যে ব্যক্তি সেই সন্দেহজনক বিষয় থেকে বেঁচে থাকবে, সে তার দ্বীন ও মর্যাদা রক্ষা করতে পারবে। আর যে এতে লিপ্ত হয়ে পড়বে, তার উদাহরণ সেই রাখালের মতো, যে তার পশু বাদশাহর সংরক্ষিত চারণভূমির আশপাশে চরায়, ফলে সেগুলো যেকোনো সময় সেখানে ঢুকে পড়ার আশঙ্কা থাকে। জেনে রাখো, প্রত্যেক বাদশাহর একটি সংরক্ষিত এলাকা রয়েছে। আর আল্লাহর সংরক্ষিত এলাকা হলো তাঁর নিষিদ্ধ বিধানগুলো।...’ (সহিহ বুখারি: ৫২)
সাহাবায়ে-কেরাম সন্দেহজনক বিষয় পরিত্যগ করার ব্যাপারে খুব সতর্ক থাকতেন। আবুল হাওরা আস-সাদি (রহ.) বলেন, হাসান ইবনে আলী (রা.)-কে আমি প্রশ্ন করলাম, ‘আপনি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কোন কথাটা মনে রেখেছেন?’ তিনি বললেন, ‘আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর এই কথাটি মনে রেখেছি—যে বিষয়ে তোমার সন্দেহ হয়, তা ছেড়ে দিয়ে যাতে সন্দেহের সম্ভাবনাও নেই তা গ্রহণ করো। কেননা সত্য হলো, শান্তি ও স্বস্তি এবং মিথ্যা হলো দ্বিধা-সন্দেহ। (সুনানে তিরমিজি: ২৫১৮)
লেখক: শিক্ষক
একজন মুমিনের জন্য তার জীবনকে ইসলামের নির্দেশনা মোতাবেক পরিচালিত করা এবং ইসলামে যা কিছু নিষিদ্ধ, তা ত্যাগ করা আবশ্যক। হাদিস শরিফে এটাকে উত্তম ধার্মিকতা আখ্যা দেওয়া হয়েছে। হজরত আবু জর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘নিষিদ্ধ বিষয় পরিহার করার চেয়ে বড় ধার্মিকতা নেই...।’ (সুনানে ইবনে মাজাহ: ৪২১৮)
এমনকি যেসব বিষয় সন্দেহজনক, সেসব বিষয় এড়িয়ে চলাও একজন মুমিনের প্রধান দায়িত্ব। অন্যথায় মুমিনের ইমান-আমল হুমকির মুখে পড়ার আশঙ্কা থাকে। হজরত নুমান ইবনে বশির (রা.) বলেন, আমি আল্লাহর রাসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, ‘হালাল স্পষ্ট এবং হারামও স্পষ্ট। আর এই দুয়ের মধ্যে রয়েছে বহু সন্দেহজনক বিষয়, যা অনেকেই জানে না। যে ব্যক্তি সেই সন্দেহজনক বিষয় থেকে বেঁচে থাকবে, সে তার দ্বীন ও মর্যাদা রক্ষা করতে পারবে। আর যে এতে লিপ্ত হয়ে পড়বে, তার উদাহরণ সেই রাখালের মতো, যে তার পশু বাদশাহর সংরক্ষিত চারণভূমির আশপাশে চরায়, ফলে সেগুলো যেকোনো সময় সেখানে ঢুকে পড়ার আশঙ্কা থাকে। জেনে রাখো, প্রত্যেক বাদশাহর একটি সংরক্ষিত এলাকা রয়েছে। আর আল্লাহর সংরক্ষিত এলাকা হলো তাঁর নিষিদ্ধ বিধানগুলো।...’ (সহিহ বুখারি: ৫২)
সাহাবায়ে-কেরাম সন্দেহজনক বিষয় পরিত্যগ করার ব্যাপারে খুব সতর্ক থাকতেন। আবুল হাওরা আস-সাদি (রহ.) বলেন, হাসান ইবনে আলী (রা.)-কে আমি প্রশ্ন করলাম, ‘আপনি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কোন কথাটা মনে রেখেছেন?’ তিনি বললেন, ‘আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর এই কথাটি মনে রেখেছি—যে বিষয়ে তোমার সন্দেহ হয়, তা ছেড়ে দিয়ে যাতে সন্দেহের সম্ভাবনাও নেই তা গ্রহণ করো। কেননা সত্য হলো, শান্তি ও স্বস্তি এবং মিথ্যা হলো দ্বিধা-সন্দেহ। (সুনানে তিরমিজি: ২৫১৮)
লেখক: শিক্ষক
পারস্পরিক যোগাযোগ ও যাতায়াতের ক্ষেত্রে রাস্তার গুরুত্ব অপরিসীম। একটি জাতির অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ও প্রগতি বহুলাংশে নির্ভর করে তার উন্নত যাতায়াতব্যবস্থার ওপর। রাস্তাঘাট পরিচ্ছন্ন রাখা এবং চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টিকারী বস্তু সরিয়ে ফেলা একটি মহৎ কাজ, যা ইসলামে অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ হিসেবে গণ্য।
১ ঘণ্টা আগেসপ্তাহের গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন হলো বৃহস্পতিবার। জুমার দিনের পূর্ববর্তী দিন হওয়ায় এর রয়েছে বিশেষ মর্যাদা। এ দিনে রোজা রাখা, নেক আমল করা ও ইবাদত করার ফজিলত অপরিসীম। হাদিসের বর্ণনা অনুসারে, আল্লাহর কাছে দিনটির রয়েছে বিশেষ কদর।
১৩ ঘণ্টা আগেতওবা হলো নিজের ভুল স্বীকার করে সঠিক পথে ফিরে আসা। এটি এমন এক পবিত্র অঙ্গীকার, যার মাধ্যমে মানুষ পাপের পথ ছেড়ে আল্লাহর দিকে মুখ ফেরায়, তাঁর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে এবং ভবিষ্যতে সেই পাপে না ফেরার জন্য দৃঢ় প্রতিজ্ঞা করে। একজন মুমিনের জীবনে তওবা একটি অপরিহার্য অধ্যায়।
১৪ ঘণ্টা আগেমা যেমন সীমাহীন কষ্ট সহ্য করে আমাদের গর্ভে ধারণ করেন, জন্ম দেন, দুধ পান করান এবং লালন-পালনের অতুলনীয় দায়িত্ব পালন করেন; তেমনি বাবাও অক্লান্ত পরিশ্রম করে আমাদের বেঁচে থাকার সব উপকরণ সরবরাহ করেন। সন্তানের ভবিষ্যৎ-চিন্তায় তাঁরা সব সময় অধীর থাকেন। তাঁদের নিঃস্বার্থ ভালোবাসার তুলনা পৃথিবীতে আর কিছু...
১৪ ঘণ্টা আগে