ইসলাম ডেস্ক
নামাজ শ্রেষ্ঠ ইবাদত। নামাজের মাধ্যমেই বান্দা ও আল্লাহর মধ্যে সুনিবিড় সম্পর্ক স্থাপিত হয়। প্রত্যেক সুস্থ ও প্রাপ্তবয়স্ক নারী-পুরুষের জন্য নামাজ ফরজ। অপ্রাপ্তবয়স্ক ছেলেমেয়েদের ওপর নামাজ ফরজ নয়। তবু ছোট থেকে তাদের নামাজের প্রতি উৎসাহী করতে হয়। নামাজের প্রশিক্ষণ দিতে হয়। সুরা-কিরাত শেখাতে হয়। হিশাম ইবনে সাদ (রহ.) থেকে মুআজ ইবনে আবদুল্লাহ ইবনে হাবিব আল-জুহানি (রহ.)-এর সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা আমরা মুআজ ইবনে আবদুল্লাহর কাছে উপস্থিত হলাম। এ সময় তিনি তাঁর স্ত্রীকে প্রশ্ন করেন, ‘ছোট ছেলেমেয়েদের কখন নামাজ পড়ার নির্দেশ দিতে হবে?’ তাঁর স্ত্রী বললেন, আমাদের একজন পুরুষ ব্যক্তি এ সম্পর্কে রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে প্রশ্ন করলে তিনি বলেছেন, ‘যখন ছোট ছেলেমেয়েরা তাদের ডান ও বাঁ হাতের পার্থক্য নির্ণয়ে সক্ষম হবে, তখন থেকে তাদের নামাজ পড়ার নির্দেশ দেবে।’ (আবু দাউদ: ৪৯৭)
শরিয়তের দৃষ্টিতে প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার পর প্রত্যেক ছেলেমেয়ের জন্য নামাজ ফরজ হয়। সন্তানেরা যদি নামাজে অবহেলা করে, তাদের শাস্তির বিধান দেওয়া হয়েছে। আমর ইবনে শুআইব (রহ.) থেকে পর্যায়ক্রমে তাঁর পিতা এবং দাদার সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যখন তোমাদের সন্তানেরা সাত বছরে উপনীত হবে, তখন তাদের নামাজ পড়ার নির্দেশ দেবে এবং তাদের বয়স যখন ১০ বছর হবে, তখন নামাজ না পড়লে তাদের শাস্তি দেবে। আর তাদের (ছেলেমেয়েদের) বিছানা পৃথক করে দেবে।’ (আবু দাউদ: ৪৯৫)
ছোটদের নামাজি ও আদর্শবান হিসেবে গড়ে তোলার জন্য শৈশব থেকে মা-বাবার প্রধান ভূমিকা পালন করা প্রয়োজন। সর্বোপরি নিজেরাও নামাজের প্রতি যত্নবান হতে হবে। ছোটরা বড়দের অনুসরণ করে। তাই নিজেরা নামাজ আদায় না করে ছোটদের শেখানো কঠিন বৈকি।
নামাজ শ্রেষ্ঠ ইবাদত। নামাজের মাধ্যমেই বান্দা ও আল্লাহর মধ্যে সুনিবিড় সম্পর্ক স্থাপিত হয়। প্রত্যেক সুস্থ ও প্রাপ্তবয়স্ক নারী-পুরুষের জন্য নামাজ ফরজ। অপ্রাপ্তবয়স্ক ছেলেমেয়েদের ওপর নামাজ ফরজ নয়। তবু ছোট থেকে তাদের নামাজের প্রতি উৎসাহী করতে হয়। নামাজের প্রশিক্ষণ দিতে হয়। সুরা-কিরাত শেখাতে হয়। হিশাম ইবনে সাদ (রহ.) থেকে মুআজ ইবনে আবদুল্লাহ ইবনে হাবিব আল-জুহানি (রহ.)-এর সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা আমরা মুআজ ইবনে আবদুল্লাহর কাছে উপস্থিত হলাম। এ সময় তিনি তাঁর স্ত্রীকে প্রশ্ন করেন, ‘ছোট ছেলেমেয়েদের কখন নামাজ পড়ার নির্দেশ দিতে হবে?’ তাঁর স্ত্রী বললেন, আমাদের একজন পুরুষ ব্যক্তি এ সম্পর্কে রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে প্রশ্ন করলে তিনি বলেছেন, ‘যখন ছোট ছেলেমেয়েরা তাদের ডান ও বাঁ হাতের পার্থক্য নির্ণয়ে সক্ষম হবে, তখন থেকে তাদের নামাজ পড়ার নির্দেশ দেবে।’ (আবু দাউদ: ৪৯৭)
শরিয়তের দৃষ্টিতে প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার পর প্রত্যেক ছেলেমেয়ের জন্য নামাজ ফরজ হয়। সন্তানেরা যদি নামাজে অবহেলা করে, তাদের শাস্তির বিধান দেওয়া হয়েছে। আমর ইবনে শুআইব (রহ.) থেকে পর্যায়ক্রমে তাঁর পিতা এবং দাদার সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যখন তোমাদের সন্তানেরা সাত বছরে উপনীত হবে, তখন তাদের নামাজ পড়ার নির্দেশ দেবে এবং তাদের বয়স যখন ১০ বছর হবে, তখন নামাজ না পড়লে তাদের শাস্তি দেবে। আর তাদের (ছেলেমেয়েদের) বিছানা পৃথক করে দেবে।’ (আবু দাউদ: ৪৯৫)
ছোটদের নামাজি ও আদর্শবান হিসেবে গড়ে তোলার জন্য শৈশব থেকে মা-বাবার প্রধান ভূমিকা পালন করা প্রয়োজন। সর্বোপরি নিজেরাও নামাজের প্রতি যত্নবান হতে হবে। ছোটরা বড়দের অনুসরণ করে। তাই নিজেরা নামাজ আদায় না করে ছোটদের শেখানো কঠিন বৈকি।
মানুষের মুখের ভাষা তার অন্তরের প্রতিচ্ছবি। একজন মুমিনের মুখের ভাষা শুধু তার ব্যক্তিগত আচরণ নয়; বরং তার ইমান, চরিত্র এবং আল্লাহর প্রতি আনুগত্যের পরিচায়ক। ইসলাম এমন একটি জীবনব্যবস্থা, যা মানুষের প্রতিটি দিককে শুদ্ধ ও সুন্দর করার শিক্ষা দেয়। মুখের ভাষা তার অন্যতম।
৭ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবের শহরগুলোর নামকরণের পেছনে রয়েছে ইতিহাস, ভূগোল, এবং আধ্যাত্মিকতার গভীর সম্পর্ক। মক্কা ও মদিনা থেকে শুরু করে জেদ্দা এবং নিওম পর্যন্ত, এই শহরগুলোর নাম তাদের উৎপত্তি ও তাৎপর্যকে নির্দেশ করে।
১৪ ঘণ্টা আগেনামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১৪ ঘণ্টা আগেইসলামের দৃষ্টিতে পরিচ্ছন্নতা ও পবিত্রতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ। ইসলাম শুধু ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতার ওপর জোর দেয় না, বরং সামাজিক, পরিবেশগত ও আধ্যাত্মিক পরিচ্ছন্নতাকেও সমান গুরুত্ব দেয়।
১৯ ঘণ্টা আগে