শরীফুল ইসলাম
ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়া ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের অন্যতম নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি। আছে কম দামে নিরবচ্ছিন্ন জ্বালানির সরবরাহ নিশ্চিতের লক্ষ্যও। এসব লক্ষ্যের বাস্তবায়ন এবং চ্যালেঞ্জ নিয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন শরীফুল ইসলাম।
আজকের পত্রিকা: ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছানোর কাজের অগ্রগতি কত দূর? মুজিব শতবর্ষে শতভাগ বিদ্যুতায়ন কর্মসূচি বাস্তবায়নের কথা রাখতে পারবেন কি?
নসরুল হামিদ: ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়ার আমাদের যে অঙ্গীকার, তা বাস্তবায়ন একেবারেই শেষ পর্যায়ে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্ব এবং দিকনির্দেশনায় গ্রিড এলাকাগুলোয় আমরা গত বছরের ডিসেম্বরেই শতভাগ বিদ্যুতায়ন করে ফেলেছি। এখন চরাঞ্চল, দুর্গম পাহাড়ের মতো কিছু অফগ্রিড এলাকায় বিদ্যুতায়ন বাকি। তবে সেখানেও কাজ চলছে। অনেক এলাকায় আমরা সাবমেরিন কেবলের মাধ্যমে বিদ্যুৎ নিয়ে যাচ্ছি। মিনি গ্রিড, সোলারের মাধ্যমেও বিদ্যুৎ দিচ্ছি। সব মিলিয়ে এখন পর্যন্ত আমরা ৯৯ দশমিক ৫ ভাগ জনগোষ্ঠীকে বিদ্যুতের সেবার আওতায় আনতে পেরেছি। আশা করছি, এ বছরের ডিসেম্বর নাগাদ দেশের প্রতিটি ঘরে বিদ্যুতের আলো পৌঁছে দিতে পারব আমরা।
আজকের পত্রিকা: বিদ্যুৎ উৎপাদনে দেশে একের পর এক মাইলফলক হচ্ছে। কিন্তু নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ পাচ্ছেন না গ্রাহক। এর কারণ কী?
নসরুল হামিদ: ২০০৯ সালে আমরা যখন সরকার গঠন করি, তখন সারা দেশেই বিদ্যুতের জন্য হাহাকার ছিল। আমরা কাজ শুরু করার পর গত ১২ বছরে ২০ হাজার ২৯৩ মেগাওয়াট উৎপাদনক্ষমতার ১১৯টি বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করেছি। ২০২১ সাল পর্যন্ত নির্ধারিত বিদ্যুতের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ২৪ হাজার মেগাওয়াট এরই মধ্যে অর্জন হয়েছে। কিন্তু বিদ্যুতের নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহে এখনো কিছুটা ঘাটতি আছে, এটা সত্য। এ জন্য আমরা কাজ করছি। আমাদের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে বড় বরাদ্দ যাচ্ছে বিদ্যুতের সঞ্চালন এবং বিতরণক্ষমতা বাড়ানোর জন্য। বেশির ভাগ এলাকায় মানুষ বেড়ে গেছে; কিন্তু বিদ্যুতের লাইন, ট্রান্সফরমার পুরোনো রয়ে গেছে। এগুলো বদলাতে হচ্ছে। আবার নতুন নতুন সঞ্চালন লাইন বানাতে হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে জমির অপ্রাপ্যতার কারণে কিছু ক্ষেত্রে অসুবিধা হচ্ছে। তবুও আমরা কাজ করে যাচ্ছি। আশা করছি, ২০২৩ সাল নাগাদ নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে পারব আমরা।
আজকের পত্রিকা: বলা হয়ে থাকে, বিদ্যুৎ খাতের তুলনায় জ্বালানি ও খনিজসম্পদ বিভাগ পিছিয়ে। এর কারণ কী?
নসরুল হামিদ: বিদ্যুতের তুলনায় জ্বালানি বিভাগ পিছিয়ে, এটি আদৌ সত্য নয়। বাস্তবতা হচ্ছে, বিদ্যুৎ বিভাগের তুলনায় জ্বালানি বিভাগে বাজেট বরাদ্দ কম থাকায় এমন ধারণা। বাজেট বরাদ্দ কম পেলেও বিভিন্ন সংস্থার নিজস্ব অর্থায়নে জ্বালানি বিভাগ থেকেই আমরা অনেক কাজ করছি। এই মুহূর্তে বিদ্যুতের পাশাপাশি জ্বালানি খাতেও একগুচ্ছ উন্নয়নকাজ চলছে। গভীর সমুদ্রের জাহাজ থেকে পাইপলাইনে করে চট্টগ্রামের ডিপোতে তেল পরিবহনে পাইপলাইনের নির্মাণকাজ অনেক দূর এগিয়েছে। চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় জ্বালানি তেল পরিবহনে পাইপলাইন নির্মাণের কাজও এগিয়ে চলেছে। বিভিন্ন গ্যাস বিতরণকারী সংস্থা যেমন: তিতাস, কর্ণফুলী, জালালাবাদ ও বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির আধুনিকায়নেও কাজ চলছে। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকায় গ্যাসের চাপ বাড়াতে পাইপলাইন অটোমেশনের প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। পর্যায়ক্রমে সারা দেশে এই পদ্ধতি বসানো হবে। এর ফলে গ্যাসের অপচয় ও চুরি দুটোই বন্ধ হবে।
আজকের পত্রিকা: সাশ্রয়ী জ্বালানি, বিশেষ করে কম দামে গ্যাস-বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে হলে দেশীয় উৎস থেকে গ্যাস উত্তোলন বাড়াতে হবে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে পিছিয়ে থাকার কারণ কী?
নসরুল হামিদ: আমরা সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে পিছিয়ে আছি, এটা ঠিক। এ জন্য দরপত্র হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু করোনার কারণে সাগরে যে ভূমাত্রিক জরিপ চালানোর কথা তা সম্ভব হয়নি। এ কারণে এ কাজে আরও কিছুটা সময় লাগতে পারে। তবে আমরা অনশোরে গ্যাসকূপ অনুসন্ধানে কাজ করে যাচ্ছি। সাম্প্রতিক সময়ে আমরা স্থলভাগের ক্ষেত্রে কুমিল্লার শ্রীকাইল এবং সিলেটের বিয়ানীবাজারে দুটি গ্যাসক্ষেত্রের সন্ধান পেয়েছি। এগুলোয় গ্যাসের ভালো মজুত আছে। পাশাপাশি আমরা গ্যাসের সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে বিদেশ থেকে এলএনজি আমদানি করছি।
আজকের পত্রিকা: দেশে এলপিজির ব্যবহার বাড়লেও এর দামে সরকারের নিয়ন্ত্রণ নেই। বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন চেষ্টা করলেও কাজে আসছে না। এর সমাধান কী?
নসরুল হামিদ: এলপিজির ৯৮ শতাংশ বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রণে। তারা নিজেরা বিদেশ থেকে কিনে এনে বিক্রি করে। এ ক্ষেত্রে সাধারণ মানুষের বেশি দামে কেনার যে অভিযোগ, তা সমাধানে সরকার কাজ করছে। দাম বেঁধে দেওয়ার পাশাপাশি আমরা সরকারিভাবে আমদানি নিয়ন্ত্রণ করতে চাই। এ জন্য কক্সবাজারের মাতারবাড়ীতে একটি এলপিজি টার্মিনাল নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। জাপানের প্রতিষ্ঠান এই টার্মিনাল নির্মাণ করবে। আশা করছি, ২০২৬ সাল নাগাদ এই টার্মিনালের নির্মাণকাজ শুরু হবে।
ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়া ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের অন্যতম নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি। আছে কম দামে নিরবচ্ছিন্ন জ্বালানির সরবরাহ নিশ্চিতের লক্ষ্যও। এসব লক্ষ্যের বাস্তবায়ন এবং চ্যালেঞ্জ নিয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন শরীফুল ইসলাম।
আজকের পত্রিকা: ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছানোর কাজের অগ্রগতি কত দূর? মুজিব শতবর্ষে শতভাগ বিদ্যুতায়ন কর্মসূচি বাস্তবায়নের কথা রাখতে পারবেন কি?
নসরুল হামিদ: ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়ার আমাদের যে অঙ্গীকার, তা বাস্তবায়ন একেবারেই শেষ পর্যায়ে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্ব এবং দিকনির্দেশনায় গ্রিড এলাকাগুলোয় আমরা গত বছরের ডিসেম্বরেই শতভাগ বিদ্যুতায়ন করে ফেলেছি। এখন চরাঞ্চল, দুর্গম পাহাড়ের মতো কিছু অফগ্রিড এলাকায় বিদ্যুতায়ন বাকি। তবে সেখানেও কাজ চলছে। অনেক এলাকায় আমরা সাবমেরিন কেবলের মাধ্যমে বিদ্যুৎ নিয়ে যাচ্ছি। মিনি গ্রিড, সোলারের মাধ্যমেও বিদ্যুৎ দিচ্ছি। সব মিলিয়ে এখন পর্যন্ত আমরা ৯৯ দশমিক ৫ ভাগ জনগোষ্ঠীকে বিদ্যুতের সেবার আওতায় আনতে পেরেছি। আশা করছি, এ বছরের ডিসেম্বর নাগাদ দেশের প্রতিটি ঘরে বিদ্যুতের আলো পৌঁছে দিতে পারব আমরা।
আজকের পত্রিকা: বিদ্যুৎ উৎপাদনে দেশে একের পর এক মাইলফলক হচ্ছে। কিন্তু নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ পাচ্ছেন না গ্রাহক। এর কারণ কী?
নসরুল হামিদ: ২০০৯ সালে আমরা যখন সরকার গঠন করি, তখন সারা দেশেই বিদ্যুতের জন্য হাহাকার ছিল। আমরা কাজ শুরু করার পর গত ১২ বছরে ২০ হাজার ২৯৩ মেগাওয়াট উৎপাদনক্ষমতার ১১৯টি বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করেছি। ২০২১ সাল পর্যন্ত নির্ধারিত বিদ্যুতের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ২৪ হাজার মেগাওয়াট এরই মধ্যে অর্জন হয়েছে। কিন্তু বিদ্যুতের নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহে এখনো কিছুটা ঘাটতি আছে, এটা সত্য। এ জন্য আমরা কাজ করছি। আমাদের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে বড় বরাদ্দ যাচ্ছে বিদ্যুতের সঞ্চালন এবং বিতরণক্ষমতা বাড়ানোর জন্য। বেশির ভাগ এলাকায় মানুষ বেড়ে গেছে; কিন্তু বিদ্যুতের লাইন, ট্রান্সফরমার পুরোনো রয়ে গেছে। এগুলো বদলাতে হচ্ছে। আবার নতুন নতুন সঞ্চালন লাইন বানাতে হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে জমির অপ্রাপ্যতার কারণে কিছু ক্ষেত্রে অসুবিধা হচ্ছে। তবুও আমরা কাজ করে যাচ্ছি। আশা করছি, ২০২৩ সাল নাগাদ নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে পারব আমরা।
আজকের পত্রিকা: বলা হয়ে থাকে, বিদ্যুৎ খাতের তুলনায় জ্বালানি ও খনিজসম্পদ বিভাগ পিছিয়ে। এর কারণ কী?
নসরুল হামিদ: বিদ্যুতের তুলনায় জ্বালানি বিভাগ পিছিয়ে, এটি আদৌ সত্য নয়। বাস্তবতা হচ্ছে, বিদ্যুৎ বিভাগের তুলনায় জ্বালানি বিভাগে বাজেট বরাদ্দ কম থাকায় এমন ধারণা। বাজেট বরাদ্দ কম পেলেও বিভিন্ন সংস্থার নিজস্ব অর্থায়নে জ্বালানি বিভাগ থেকেই আমরা অনেক কাজ করছি। এই মুহূর্তে বিদ্যুতের পাশাপাশি জ্বালানি খাতেও একগুচ্ছ উন্নয়নকাজ চলছে। গভীর সমুদ্রের জাহাজ থেকে পাইপলাইনে করে চট্টগ্রামের ডিপোতে তেল পরিবহনে পাইপলাইনের নির্মাণকাজ অনেক দূর এগিয়েছে। চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় জ্বালানি তেল পরিবহনে পাইপলাইন নির্মাণের কাজও এগিয়ে চলেছে। বিভিন্ন গ্যাস বিতরণকারী সংস্থা যেমন: তিতাস, কর্ণফুলী, জালালাবাদ ও বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির আধুনিকায়নেও কাজ চলছে। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকায় গ্যাসের চাপ বাড়াতে পাইপলাইন অটোমেশনের প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। পর্যায়ক্রমে সারা দেশে এই পদ্ধতি বসানো হবে। এর ফলে গ্যাসের অপচয় ও চুরি দুটোই বন্ধ হবে।
আজকের পত্রিকা: সাশ্রয়ী জ্বালানি, বিশেষ করে কম দামে গ্যাস-বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে হলে দেশীয় উৎস থেকে গ্যাস উত্তোলন বাড়াতে হবে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে পিছিয়ে থাকার কারণ কী?
নসরুল হামিদ: আমরা সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে পিছিয়ে আছি, এটা ঠিক। এ জন্য দরপত্র হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু করোনার কারণে সাগরে যে ভূমাত্রিক জরিপ চালানোর কথা তা সম্ভব হয়নি। এ কারণে এ কাজে আরও কিছুটা সময় লাগতে পারে। তবে আমরা অনশোরে গ্যাসকূপ অনুসন্ধানে কাজ করে যাচ্ছি। সাম্প্রতিক সময়ে আমরা স্থলভাগের ক্ষেত্রে কুমিল্লার শ্রীকাইল এবং সিলেটের বিয়ানীবাজারে দুটি গ্যাসক্ষেত্রের সন্ধান পেয়েছি। এগুলোয় গ্যাসের ভালো মজুত আছে। পাশাপাশি আমরা গ্যাসের সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে বিদেশ থেকে এলএনজি আমদানি করছি।
আজকের পত্রিকা: দেশে এলপিজির ব্যবহার বাড়লেও এর দামে সরকারের নিয়ন্ত্রণ নেই। বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন চেষ্টা করলেও কাজে আসছে না। এর সমাধান কী?
নসরুল হামিদ: এলপিজির ৯৮ শতাংশ বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রণে। তারা নিজেরা বিদেশ থেকে কিনে এনে বিক্রি করে। এ ক্ষেত্রে সাধারণ মানুষের বেশি দামে কেনার যে অভিযোগ, তা সমাধানে সরকার কাজ করছে। দাম বেঁধে দেওয়ার পাশাপাশি আমরা সরকারিভাবে আমদানি নিয়ন্ত্রণ করতে চাই। এ জন্য কক্সবাজারের মাতারবাড়ীতে একটি এলপিজি টার্মিনাল নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। জাপানের প্রতিষ্ঠান এই টার্মিনাল নির্মাণ করবে। আশা করছি, ২০২৬ সাল নাগাদ এই টার্মিনালের নির্মাণকাজ শুরু হবে।
সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী জন্মগ্রহণ করেন ১৯৩৬ সালের ২৩ জুন। দীর্ঘ সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগে অধ্যাপনা করেছেন। বর্তমানে বিভাগটির ইমেরিটাস অধ্যাপক। মার্কসবাদী চিন্তা-চেতনায় উদ্বুদ্ধ অধ্যাপক চৌধুরী নতুন দিগন্ত পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক।
১ দিন আগে‘বাংলাদেশের মানুষ যদি দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ কিংবা অনুপাতভিত্তিক ভোটব্যবস্থা বুঝত! উল্টো তারা বলবে, আমরা এসব বুঝি না! আমি তোমাকে ভোট দেব, কয় টাকা দেবে? সহজ ভাষায় বললে বিষয়টি তা-ই—তুমি টাকা দাও, আমি ভোট দেব—দেশে ভোটের চর্চা এমনই।’
৮ দিন আগেগত বছর জুলাই মাসে কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় সহিংসতায় সহস্রাধিক হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা ও তাঁর সহযোগীদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে (আইসিটি) মামলার বিচার প্রক্রিয়াসহ নানা দিক নিয়ে ডয়চে ভেলের সঙ্গে কথা বলেছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী
১২ দিন আগেড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বাংলাদেশের একজন খ্যাতনামা অর্থনীতিবিদ। বর্তমানে তিনি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো এবং বাংলাদেশের টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজি) বাস্তবায়ন বিষয়ে বেসরকারি উদ্যোগে গঠিত নাগরিক প্ল্যাটফর্মের আহ্বায়ক।
২২ দিন আগে