জো বাইডেনের হাতে থাকা যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল সরকারের নিয়ন্ত্রণ নিজেদের হাতে নেওয়ার জটিল প্রক্রিয়া শুরু করার জন্য একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে ডোনাল্ড ট্রাম্পের দল। এই পরিকল্পনার বিস্তারিত তথ্য থেকে বোঝা যাচ্ছে যে, এই চুক্তি অনেকটাই দেশটির দীর্ঘদিনের প্রথা ভেঙে করা হয়েছে। হোয়াইট হাউসের পরবর্তী চিফ অব স্টাফ সুজি ওয়াইলস বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সুজি ওয়াইলস বলেছেন, ট্রাম্প এখন সরকারের বিভিন্ন বিভাগ ও সংস্থায় একটি অগ্রবর্তী দল পাঠাবে। যাতে তারা নির্বাহী বিভাগের আমলাতন্ত্রের দায়িত্ব নেওয়ার কাজটি সূচারুরূপে সম্পন্ন করতে পারেন।
সুজি ওয়াইলস বলেছেন, ‘নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তাঁর আসন্ন মন্ত্রিসভার সদস্যদের নির্বাচনের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার পর, তাঁর প্রশাসনের ক্ষমতা গ্রহণের পরবর্তী ধাপে প্রবেশ করেছেন। এই কার্যক্রম আমাদের মনোনীত মন্ত্রিসভা সদস্যদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তুতি গ্রহণের সুযোগ করে দিচ্ছে।’
তবে বাইডেন প্রশাসনের সঙ্গে করা এই চুক্তি—যা সমঝোতা স্মারক নামে পরিচিত—তা সাধারণত অতীতে যেভাবে স্বাক্ষরিত হয়েছে তার তুলনায় অনেক বেশি সংক্ষিপ্ত ছিল এবং এতে কিছু নতুন শর্তও যোগ করা হয়েছিল, যা প্রচলিত বিধিবিধান থেকে কিছুটা ভিন্ন।
সাধারণত এ ধরনের চুক্তি স্বাক্ষরিত হলে সরকারের সাধারণ পরিষেবা প্রশাসন নতুন প্রেসিডেন্টকে প্রায় ৭২ লাখ ডলার পর্যন্ত সরকারি তহবিল বরাদ্দ করে। এই অর্থ কর্মী নিয়োগ এবং অন্যান্য খরচ মেটানোর জন্য ব্যবহৃত হয় এবং সরকারি অফিসের জায়গা ব্যবহার করার অনুমতি দেওয়া হয়। তবে এই আর্থিক সহায়তা শর্তযুক্ত। এই শর্তগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—ক্ষমতা হস্তান্তরকারী পক্ষকে এই তহবিলের দাতাদের পরিচয় প্রকাশ করতে হবে এবং এককভাবে সর্বোচ্চ অনুদান ৫ হাজার ডলারের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে হবে।
জো বাইডেনের হাতে থাকা যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল সরকারের নিয়ন্ত্রণ নিজেদের হাতে নেওয়ার জটিল প্রক্রিয়া শুরু করার জন্য একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে ডোনাল্ড ট্রাম্পের দল। এই পরিকল্পনার বিস্তারিত তথ্য থেকে বোঝা যাচ্ছে যে, এই চুক্তি অনেকটাই দেশটির দীর্ঘদিনের প্রথা ভেঙে করা হয়েছে। হোয়াইট হাউসের পরবর্তী চিফ অব স্টাফ সুজি ওয়াইলস বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সুজি ওয়াইলস বলেছেন, ট্রাম্প এখন সরকারের বিভিন্ন বিভাগ ও সংস্থায় একটি অগ্রবর্তী দল পাঠাবে। যাতে তারা নির্বাহী বিভাগের আমলাতন্ত্রের দায়িত্ব নেওয়ার কাজটি সূচারুরূপে সম্পন্ন করতে পারেন।
সুজি ওয়াইলস বলেছেন, ‘নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তাঁর আসন্ন মন্ত্রিসভার সদস্যদের নির্বাচনের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার পর, তাঁর প্রশাসনের ক্ষমতা গ্রহণের পরবর্তী ধাপে প্রবেশ করেছেন। এই কার্যক্রম আমাদের মনোনীত মন্ত্রিসভা সদস্যদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তুতি গ্রহণের সুযোগ করে দিচ্ছে।’
তবে বাইডেন প্রশাসনের সঙ্গে করা এই চুক্তি—যা সমঝোতা স্মারক নামে পরিচিত—তা সাধারণত অতীতে যেভাবে স্বাক্ষরিত হয়েছে তার তুলনায় অনেক বেশি সংক্ষিপ্ত ছিল এবং এতে কিছু নতুন শর্তও যোগ করা হয়েছিল, যা প্রচলিত বিধিবিধান থেকে কিছুটা ভিন্ন।
সাধারণত এ ধরনের চুক্তি স্বাক্ষরিত হলে সরকারের সাধারণ পরিষেবা প্রশাসন নতুন প্রেসিডেন্টকে প্রায় ৭২ লাখ ডলার পর্যন্ত সরকারি তহবিল বরাদ্দ করে। এই অর্থ কর্মী নিয়োগ এবং অন্যান্য খরচ মেটানোর জন্য ব্যবহৃত হয় এবং সরকারি অফিসের জায়গা ব্যবহার করার অনুমতি দেওয়া হয়। তবে এই আর্থিক সহায়তা শর্তযুক্ত। এই শর্তগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—ক্ষমতা হস্তান্তরকারী পক্ষকে এই তহবিলের দাতাদের পরিচয় প্রকাশ করতে হবে এবং এককভাবে সর্বোচ্চ অনুদান ৫ হাজার ডলারের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে হবে।
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
১ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
১ ঘণ্টা আগে