অনলাই ডেস্ক
জনপ্রিয় অনলাইন লাইব্রেরি ইন্টারনেট আর্কাইভকে কপিরাইট আইন ভঙ্গের দায়ে অভিযুক্ত করল মার্কিন আদালত। গতকাল শুক্রবার শুনানি শেষে ইন্টারনেট আর্কাইভকে অভিযুক্ত করে ম্যানহাটন জেলা আদালতের বিচারক জন কোয়েলটল এ রায় দেন। এর আগে ২০২০ সালে স্ক্যান করা বই অনলাইনে ধার দিয়ে কপিরাইট আইন ভাঙার অভিযোগ এনে সানফ্রান্সিসকো ভিত্তিক এই অলাভজনক প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে মামলা করে চার প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান।
ইন্টারনেট আর্কাইভ গত এক দশকে লাখ লাখ ছাপা বই স্ক্যান করেছে। কপিরাইট আইনে সুরক্ষিত ৩.৬ মিলিয়ন বই ছাড়া বাকি বইগুলোর ডিজিটাল কপি বিনা মূল্যেই নিজেরদের ওয়েবসাইটে উন্মুক্ত করেছে তারা। এর মধ্যে হাশেটে বুক গ্রুপ, হারপার কলিন্স, জন ওয়াইলি অ্যান্ড সন্স ও পেঙ্গুইন র্যানডম হাউসেরও ৩৩ হাজার বই রয়েছে। ২০২০ সালে করোনা মহামারি শুরু হওয়ার পর স্থানীয় লাইব্রেরিগুলো যখন বন্ধ হয়ে যায়, তখন ইন্টারনেট আর্কাইভ একসঙ্গে কতজন একটি বই ধার নিতে পারবে তার সীমা তুলে নেয়। এরপরই ১২৭ টিরও বেশি বই নিয়ে আপত্তি জানিয়ে হাশেটে বুক গ্রুপ, হারপার কলিন্স, জন ওয়াইলি অ্যান্ড সন্স ও পেঙ্গুইন র্যানডম হাউস মামলা করেছিল প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে।
ইন্টারনেট আর্কাইভ আদালতে বিষয়টিকে সাধারণত লাইব্রেরিগুলো যেভাবে পাঠকদের বই ধার দেয় তার সঙ্গে তুলনা করে এটিকে ‘অনলাইনে বইয়ের নিয়ন্ত্রিত ধার দেওয়া’ বলে অভিহিত করে। তাদের দাবি এই পদ্ধতি বইয়ে ‘ন্যায্য ব্যবহারের’ যুক্তি অনুসরণ করে। সেই যুক্তিতে কিছু পরিস্থিতিতে কপিরাইটযুক্ত অন্যের কাজ লাইসেন্সবিহীন ব্যবহারের অনুমতি দেয় তাদের। কিন্তু প্রকাশকদের দাবি, এটি কপিরাইট আইনের লঙ্ঘন এবং ইবুক বাজারকে আঘাত করে।
রায় দেওয়ার আগে আদালত আপত্তি ওঠা বইগুলোকে ধার দেওয়ার ক্ষমতা ইন্টারনেট আর্কাইভের রয়েছে কী না তা পরীক্ষা করে দেখে। মামলার শুনানিতে বিচারক কোয়েলটল বলেন, ‘ইন্টারনেট আর্কাইভের পদ্ধতিতে এমন কিছুই নেই যা বইগুলোর ডিজিটাল কপির ‘ন্যায্য ব্যবহারকে’ নিশ্চয়তা করে। কারণ কেবল প্রকাশকেরাই ঐতিহ্যবাহী লাইব্রেরিকে লাইসেন্স দিতে পারে বইয়ের অনুমোদিত ইবুক সংস্করণ তৈরি করার। মুদ্রিত বই বৈধভাবে ধার দেওয়ার অধিকার থাকলেও, কোনো বই স্ক্যান করে ডিজিটাল কপি ধার দেওয়ার অধিকার ইন্টারনেট আর্কাইভের নেই।’
এরপর ইন্টারনেট আর্কাইভ এ রায়কে ‘ডিজিটাল যুগে তথ্য মাধ্যমে সবার অবাধ প্রবেশকে বাধাগ্রস্ত করবে এবং পাঠকদের ক্ষতিগ্রস্ত করবে’ আখ্যা দিয়ে আপিল করার কথা বিবৃতি দিয়ে জানায়।
এ নিয়ে অ্যাসোসিয়েশন অব আমেরিকান পাবলিশার্সের প্রধান মারিয়া প্যালান্ট এক বিবৃতিতে বলেছেন যে, ‘এই রায় সারা বিশ্বে লেখক, প্রকাশক এবং সৃজনশীল বাজারের গুরুত্বের ওপর জোর দিয়েছে।’
জনপ্রিয় অনলাইন লাইব্রেরি ইন্টারনেট আর্কাইভকে কপিরাইট আইন ভঙ্গের দায়ে অভিযুক্ত করল মার্কিন আদালত। গতকাল শুক্রবার শুনানি শেষে ইন্টারনেট আর্কাইভকে অভিযুক্ত করে ম্যানহাটন জেলা আদালতের বিচারক জন কোয়েলটল এ রায় দেন। এর আগে ২০২০ সালে স্ক্যান করা বই অনলাইনে ধার দিয়ে কপিরাইট আইন ভাঙার অভিযোগ এনে সানফ্রান্সিসকো ভিত্তিক এই অলাভজনক প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে মামলা করে চার প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান।
ইন্টারনেট আর্কাইভ গত এক দশকে লাখ লাখ ছাপা বই স্ক্যান করেছে। কপিরাইট আইনে সুরক্ষিত ৩.৬ মিলিয়ন বই ছাড়া বাকি বইগুলোর ডিজিটাল কপি বিনা মূল্যেই নিজেরদের ওয়েবসাইটে উন্মুক্ত করেছে তারা। এর মধ্যে হাশেটে বুক গ্রুপ, হারপার কলিন্স, জন ওয়াইলি অ্যান্ড সন্স ও পেঙ্গুইন র্যানডম হাউসেরও ৩৩ হাজার বই রয়েছে। ২০২০ সালে করোনা মহামারি শুরু হওয়ার পর স্থানীয় লাইব্রেরিগুলো যখন বন্ধ হয়ে যায়, তখন ইন্টারনেট আর্কাইভ একসঙ্গে কতজন একটি বই ধার নিতে পারবে তার সীমা তুলে নেয়। এরপরই ১২৭ টিরও বেশি বই নিয়ে আপত্তি জানিয়ে হাশেটে বুক গ্রুপ, হারপার কলিন্স, জন ওয়াইলি অ্যান্ড সন্স ও পেঙ্গুইন র্যানডম হাউস মামলা করেছিল প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে।
ইন্টারনেট আর্কাইভ আদালতে বিষয়টিকে সাধারণত লাইব্রেরিগুলো যেভাবে পাঠকদের বই ধার দেয় তার সঙ্গে তুলনা করে এটিকে ‘অনলাইনে বইয়ের নিয়ন্ত্রিত ধার দেওয়া’ বলে অভিহিত করে। তাদের দাবি এই পদ্ধতি বইয়ে ‘ন্যায্য ব্যবহারের’ যুক্তি অনুসরণ করে। সেই যুক্তিতে কিছু পরিস্থিতিতে কপিরাইটযুক্ত অন্যের কাজ লাইসেন্সবিহীন ব্যবহারের অনুমতি দেয় তাদের। কিন্তু প্রকাশকদের দাবি, এটি কপিরাইট আইনের লঙ্ঘন এবং ইবুক বাজারকে আঘাত করে।
রায় দেওয়ার আগে আদালত আপত্তি ওঠা বইগুলোকে ধার দেওয়ার ক্ষমতা ইন্টারনেট আর্কাইভের রয়েছে কী না তা পরীক্ষা করে দেখে। মামলার শুনানিতে বিচারক কোয়েলটল বলেন, ‘ইন্টারনেট আর্কাইভের পদ্ধতিতে এমন কিছুই নেই যা বইগুলোর ডিজিটাল কপির ‘ন্যায্য ব্যবহারকে’ নিশ্চয়তা করে। কারণ কেবল প্রকাশকেরাই ঐতিহ্যবাহী লাইব্রেরিকে লাইসেন্স দিতে পারে বইয়ের অনুমোদিত ইবুক সংস্করণ তৈরি করার। মুদ্রিত বই বৈধভাবে ধার দেওয়ার অধিকার থাকলেও, কোনো বই স্ক্যান করে ডিজিটাল কপি ধার দেওয়ার অধিকার ইন্টারনেট আর্কাইভের নেই।’
এরপর ইন্টারনেট আর্কাইভ এ রায়কে ‘ডিজিটাল যুগে তথ্য মাধ্যমে সবার অবাধ প্রবেশকে বাধাগ্রস্ত করবে এবং পাঠকদের ক্ষতিগ্রস্ত করবে’ আখ্যা দিয়ে আপিল করার কথা বিবৃতি দিয়ে জানায়।
এ নিয়ে অ্যাসোসিয়েশন অব আমেরিকান পাবলিশার্সের প্রধান মারিয়া প্যালান্ট এক বিবৃতিতে বলেছেন যে, ‘এই রায় সারা বিশ্বে লেখক, প্রকাশক এবং সৃজনশীল বাজারের গুরুত্বের ওপর জোর দিয়েছে।’
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৪৪ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন হামলার পর এবার সবার চোখ ইরানের দিকে। এই হামলার পাল্টা আঘাত হিসেবে কী করতে যাচ্ছে ইসলামি প্রজাতন্ত্রের এই দেশটি। ইসরায়েলি হামলায় শীর্ষ নেতাদের হারানো এবং নতুন করে দায়িত্ব সমর্পণ করে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া খামেনি এবার মার্কিন আঘাতের পাল্টা জবাব কীভাবে দেবেন, সেটা দেখার অপেক্ষায় সবাই।
২ ঘণ্টা আগে