ভারতে মোদীর নেতৃত্বে মুসলিমদের ওপর নিপীড়ন ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী হোয়াইট হাউসে প্রশ্নের সম্মুখীন হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মোদীর ‘রাষ্ট্রীয় সফরের’ সময় সংক্ষিপ্ত সংবাদ সম্মেলন করেছেন তাঁরা। সংবাদ সম্মেলনে তাঁরা এসব বিষয়ে কথা বলেছেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ে বাইডেনকে ভারতে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি সরাসরি প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে বলেন, ‘মোদীর সঙ্গে আমি গণতন্ত্র নিয়ে আলোচনা করেছি। আমরা দুই দেশই গণতান্ত্রিক। উভয় দেশের জনগণের বৈচিত্র্য সত্ত্বেও আমাদের সংস্কৃতি উন্মুক্ত, সহনশীল ও শক্তিশালী।’
বাইডেন আরও বলেন, ‘গণতন্ত্র আমেরিকার ডিএনএতে আছে এবং আমি বিশ্বাস করি ভারতের বেলায়ও তাই। আর আমাদের গণতন্ত্র বজায় রাখাতে সমগ্র বিশ্বের ভূমিকা রয়েছে।’
ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের অধিকার রক্ষায় ভারত কী করবে—এমন প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেন, ‘আপনি যা বলেছেন তাতে আমি বিস্মিত। আমরা গণতন্ত্রিক দেশ। গণতন্ত্র আমাদের চেতনার অংশ। আমাদের সংবিধানেও তাই আছে। মানবিক মূল্যবোধ ও মানবাধিকার না থাকলে গণতন্ত্র থাকে না। আমরা যখন গণতন্ত্রে থাকি, তখন বৈষম্যের প্রশ্নই আসে না।’
তিনি বলেন, ‘আমরা সব সময় প্রমাণ করেছি, গণতন্ত্র মানুষকে কিছু দিতে পারে। এটি জাতি-গোষ্ঠী ও ধর্ম-বর্ণ-লিঙ্গনির্বিশেষে সবার অধিকার রক্ষা করে। এখানে বৈষম্যের কোনো স্থান নেই।’
জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদ দমনে ভারতের অবস্থান জানতে চাইলে মোদী বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রে ৯/১১-এর পর দুই দশকেরও বেশি এবং মুম্বাইতে ২৬/১১-এর পর এক দশকেরও বেশি সময় পেরিয়ে গেছে। তবু এখনো মৌলবাদ ও সন্ত্রাসবাদ সমগ্র বিশ্বের জন্য হুমকি হিসেবেই রয়ে গেছে। এই মতাদর্শগুলো নতুন পরিচয় ও রূপ ধারণ করে চলেছে। তবে উদ্দেশ্য একই। সন্ত্রাসবাদ মানবতার শত্রু এবং এর সঙ্গে মোকাবিলা করার ক্ষেত্রে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না।’
ভারতে মোদীর নেতৃত্বে মুসলিমদের ওপর নিপীড়ন ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী হোয়াইট হাউসে প্রশ্নের সম্মুখীন হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মোদীর ‘রাষ্ট্রীয় সফরের’ সময় সংক্ষিপ্ত সংবাদ সম্মেলন করেছেন তাঁরা। সংবাদ সম্মেলনে তাঁরা এসব বিষয়ে কথা বলেছেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ে বাইডেনকে ভারতে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি সরাসরি প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে বলেন, ‘মোদীর সঙ্গে আমি গণতন্ত্র নিয়ে আলোচনা করেছি। আমরা দুই দেশই গণতান্ত্রিক। উভয় দেশের জনগণের বৈচিত্র্য সত্ত্বেও আমাদের সংস্কৃতি উন্মুক্ত, সহনশীল ও শক্তিশালী।’
বাইডেন আরও বলেন, ‘গণতন্ত্র আমেরিকার ডিএনএতে আছে এবং আমি বিশ্বাস করি ভারতের বেলায়ও তাই। আর আমাদের গণতন্ত্র বজায় রাখাতে সমগ্র বিশ্বের ভূমিকা রয়েছে।’
ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের অধিকার রক্ষায় ভারত কী করবে—এমন প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেন, ‘আপনি যা বলেছেন তাতে আমি বিস্মিত। আমরা গণতন্ত্রিক দেশ। গণতন্ত্র আমাদের চেতনার অংশ। আমাদের সংবিধানেও তাই আছে। মানবিক মূল্যবোধ ও মানবাধিকার না থাকলে গণতন্ত্র থাকে না। আমরা যখন গণতন্ত্রে থাকি, তখন বৈষম্যের প্রশ্নই আসে না।’
তিনি বলেন, ‘আমরা সব সময় প্রমাণ করেছি, গণতন্ত্র মানুষকে কিছু দিতে পারে। এটি জাতি-গোষ্ঠী ও ধর্ম-বর্ণ-লিঙ্গনির্বিশেষে সবার অধিকার রক্ষা করে। এখানে বৈষম্যের কোনো স্থান নেই।’
জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদ দমনে ভারতের অবস্থান জানতে চাইলে মোদী বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রে ৯/১১-এর পর দুই দশকেরও বেশি এবং মুম্বাইতে ২৬/১১-এর পর এক দশকেরও বেশি সময় পেরিয়ে গেছে। তবু এখনো মৌলবাদ ও সন্ত্রাসবাদ সমগ্র বিশ্বের জন্য হুমকি হিসেবেই রয়ে গেছে। এই মতাদর্শগুলো নতুন পরিচয় ও রূপ ধারণ করে চলেছে। তবে উদ্দেশ্য একই। সন্ত্রাসবাদ মানবতার শত্রু এবং এর সঙ্গে মোকাবিলা করার ক্ষেত্রে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না।’
ওয়াশিংটনের হোয়াইট হাউসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত হচ্ছে। জেলেনস্কি হোয়াইট হাউসের উত্তর প্রবেশপথে পৌঁছালে ট্রাম্প তাঁকে করমর্দন করে ও হাসি দিয়ে স্বাগত জানান।
৮ ঘণ্টা আগেএক অদ্ভুত পদক্ষেপের কারণে আবারও আলোচনার কেন্দ্রে উঠে এসেছে রুশ বাহিনী। ইউক্রেনের জাপোরিঝিয়া অঞ্চলের মালা টকমাচকা এলাকায় হামলা চালানোর সময় দখল করা একটি মার্কিন সাঁজোয়া যানে তারা রাশিয়ার পতাকার পাশে আমেরিকার পতাকাও উড়িয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেস্থানীয় সময় বেলা ১টা ১৫ মিনিটে (বাংলাদেশ সময় রাত ১১টা ১৫ মিনিট) এই বৈঠক শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কিসহ প্রায় সব ইউরোপীয় নেতা হোয়াইট হাউসে এসে পৌঁছেছেন।
৯ ঘণ্টা আগেট্রাম্প-পুতিন বৈঠকের মাত্র তিন দিন পরে পুতিন ফোন করলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে। জানালেন, বৈঠকের আগে তাঁর দেওয়া পরামর্শ কতটা কাজে লেগেছে। মোদির উত্তরও ছিল কূটনৈতিক—ভারত এখনো বিশ্বাস করে আলোচনার পথেই শান্তি সম্ভব। কিন্তু এর বাইরেও রয়েছে শক্ত বার্তা। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট কার্যত স্বীকার
১০ ঘণ্টা আগে