আজকের পত্রিকা ডেস্ক
নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানানোর কোনো পরিকল্পনা রাশিয়ার নেই। ট্রাম্প আমলে দুই দেশের সম্পর্কের উন্নতি ঘটবে, এমন জল্পনার মধ্যে রুশ প্রেসিডেন্টের দপ্তর ক্রেমলিন এ তথ্য জানিয়েছে।
গতকাল বুধবার এক ব্রিফিংয়ে এ নিয়ে কথা বলেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ। তিনি বলেন, ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানানোর কোনো পরিকল্পনার বিষয়ে তিনি অবগত নন এবং বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তাঁর দেশের সম্পর্ক খুবই খারাপ।
দিমিত্রি পেসকভকে উদ্ধৃত করে তাসের খবরে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যকার সম্পর্ক আরও খারাপের দিকে চালিত করা কার্যত অসম্ভব। কারণ, ইতিমধ্যে দুই দেশের বিদ্যমান সম্পর্ক ইতিহাসের সর্বনিম্ন পর্যায়ে রয়েছে। তবে পরবর্তী মার্কিন প্রশাসনের রাশিয়ার সঙ্গে সংলাপের বিষয়ে তাদের অবস্থান পরিবর্তন করার সুযোগ রয়েছে।
ক্রেমলিনের মুখপাত্র বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট পুতিন ইতিপূর্বে দফায় দফায় বলেছেন, তিনি ন্যায়বিচার, সমতা ও পারস্পরিক শ্রদ্ধার ভিত্তিতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে একটি গঠনমূলক সংলাপের জন্য উন্মুক্ত। তাঁর সেই অবস্থান এখনো একই রয়েছে। কিন্তু বর্তমান মার্কিন প্রশাসন বিপরীত অবস্থানে রয়েছে। আসুন অপেক্ষা করি এবং দেখি আগামী জানুয়ারিতে কী হয়।’
এদিকে ইরানের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফলাফল তেহরানের কাছে বিশেষ কোনো ইস্যু নয়। যদিও হবু ট্রাম্প প্রশাসন ইরানের ওপর আরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে পারে।
ইরান সরকারের মুখপাত্র ফাতেমেহ মোহাজেরানি সাংবাদিকদের বলেন, ট্রাম্প ও তাঁর নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বী কমলা হ্যারিসের মধ্যে কোনো পার্থক্য দেখে না তেহরান। তাঁর ভাষায়, ‘আমাদের সঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের কোনো সম্পর্ক নেই। আমেরিকা ও ইরানের সাধারণ নীতি স্থির ও নির্ধারিত।’
মোহাজেরানি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রে কে প্রেসিডেন্ট হবেন, তা বিবেচ্য নয়। ইরান যেকোনো নতুন নিষেধাজ্ঞা মোকাবিলায় প্রস্তুত। পাঁচ দশকের বেশি সময় ধরে নিষেধাজ্ঞা ইরানকে শক্ত করেছে এবং নিষেধাজ্ঞা মোকাবিলার ক্ষমতা আমাদের রয়েছে। আমরা ট্রাম্পের পুনর্নির্বাচন নিয়ে চিন্তিত নই।’
ইরানের পাশাপাশি ট্রাম্পের শাসনামল ফিলিস্তিনিদের জন্য আরও খারাপ হতে পারে বলে মত দিয়েছেন দোহাভিত্তিক সংস্থা মিডেল ইস্ট কাউন্সিলের আন্তর্জাতিক সম্পর্কবিষয়ক গবেষক ওমর রহমান।
তিনি বলেন, ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট থাকাকালে ফিলিস্তিনিরা কঠিন চারটি বছর পার করেছিল। কিন্তু ইসরায়েলের যুদ্ধের কারণে এবারের আমলটি আরও খারাপ হতে পারে। বিশেষ করে পশ্চিম তীরের বাসিন্দাদের আতঙ্ক বাড়বে। তাদের শঙ্কা, গাজার গণহত্যা পশ্চিম তীরেও নিয়ে আসবে দখলদার ইসরায়েল।
নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানানোর কোনো পরিকল্পনা রাশিয়ার নেই। ট্রাম্প আমলে দুই দেশের সম্পর্কের উন্নতি ঘটবে, এমন জল্পনার মধ্যে রুশ প্রেসিডেন্টের দপ্তর ক্রেমলিন এ তথ্য জানিয়েছে।
গতকাল বুধবার এক ব্রিফিংয়ে এ নিয়ে কথা বলেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ। তিনি বলেন, ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানানোর কোনো পরিকল্পনার বিষয়ে তিনি অবগত নন এবং বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তাঁর দেশের সম্পর্ক খুবই খারাপ।
দিমিত্রি পেসকভকে উদ্ধৃত করে তাসের খবরে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যকার সম্পর্ক আরও খারাপের দিকে চালিত করা কার্যত অসম্ভব। কারণ, ইতিমধ্যে দুই দেশের বিদ্যমান সম্পর্ক ইতিহাসের সর্বনিম্ন পর্যায়ে রয়েছে। তবে পরবর্তী মার্কিন প্রশাসনের রাশিয়ার সঙ্গে সংলাপের বিষয়ে তাদের অবস্থান পরিবর্তন করার সুযোগ রয়েছে।
ক্রেমলিনের মুখপাত্র বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট পুতিন ইতিপূর্বে দফায় দফায় বলেছেন, তিনি ন্যায়বিচার, সমতা ও পারস্পরিক শ্রদ্ধার ভিত্তিতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে একটি গঠনমূলক সংলাপের জন্য উন্মুক্ত। তাঁর সেই অবস্থান এখনো একই রয়েছে। কিন্তু বর্তমান মার্কিন প্রশাসন বিপরীত অবস্থানে রয়েছে। আসুন অপেক্ষা করি এবং দেখি আগামী জানুয়ারিতে কী হয়।’
এদিকে ইরানের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফলাফল তেহরানের কাছে বিশেষ কোনো ইস্যু নয়। যদিও হবু ট্রাম্প প্রশাসন ইরানের ওপর আরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে পারে।
ইরান সরকারের মুখপাত্র ফাতেমেহ মোহাজেরানি সাংবাদিকদের বলেন, ট্রাম্প ও তাঁর নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বী কমলা হ্যারিসের মধ্যে কোনো পার্থক্য দেখে না তেহরান। তাঁর ভাষায়, ‘আমাদের সঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের কোনো সম্পর্ক নেই। আমেরিকা ও ইরানের সাধারণ নীতি স্থির ও নির্ধারিত।’
মোহাজেরানি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রে কে প্রেসিডেন্ট হবেন, তা বিবেচ্য নয়। ইরান যেকোনো নতুন নিষেধাজ্ঞা মোকাবিলায় প্রস্তুত। পাঁচ দশকের বেশি সময় ধরে নিষেধাজ্ঞা ইরানকে শক্ত করেছে এবং নিষেধাজ্ঞা মোকাবিলার ক্ষমতা আমাদের রয়েছে। আমরা ট্রাম্পের পুনর্নির্বাচন নিয়ে চিন্তিত নই।’
ইরানের পাশাপাশি ট্রাম্পের শাসনামল ফিলিস্তিনিদের জন্য আরও খারাপ হতে পারে বলে মত দিয়েছেন দোহাভিত্তিক সংস্থা মিডেল ইস্ট কাউন্সিলের আন্তর্জাতিক সম্পর্কবিষয়ক গবেষক ওমর রহমান।
তিনি বলেন, ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট থাকাকালে ফিলিস্তিনিরা কঠিন চারটি বছর পার করেছিল। কিন্তু ইসরায়েলের যুদ্ধের কারণে এবারের আমলটি আরও খারাপ হতে পারে। বিশেষ করে পশ্চিম তীরের বাসিন্দাদের আতঙ্ক বাড়বে। তাদের শঙ্কা, গাজার গণহত্যা পশ্চিম তীরেও নিয়ে আসবে দখলদার ইসরায়েল।
যুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
৩ ঘণ্টা আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
৪ ঘণ্টা আগে