অনলাইন ডেস্ক
ভাইরাল টিকটক চ্যালেঞ্জ দেখে পরীক্ষা করতে গিয়ে ভয়ংকর দুর্ঘটনার শিকার হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের এক শিশু। দুর্ঘটনা এতই ভয়াবহ ছিল যে কোমায় চলে গেছে শিশুটি। একটি খেলনা বিস্ফোরিত হয়ে ভয়ংকরভাবে দগ্ধ হয়েছে সে।
গতকাল বৃহস্পতিবার প্রকাশিত দ্য সানের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, দুর্ঘটনার শিকার সাত বছর বয়সী শিশুটির নাম স্কারলেট। যুক্তরাষ্ট্রের মিজৌরির বাসিন্দা সে। নিডোহ নামের একটি স্ট্রেস টয়কে (এটি মূলত এক ধরনের স্কুইশি খেলনা। যা খুবই নরম এবং স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে) ফ্রিজে জমিয়ে মাইক্রোওয়েভে গরম করলে আবার আগের মতো নরম হয়ে যায়—এমন ভিডিও বর্তমানে টিকটকে বেশ ভাইরাল। সেই ভিডিও দেখেই এই খেলনা দিয়ে পরীক্ষাটি করতে উৎসাহিত হয় স্কারলেট।
তার বাবা জানান, ‘পরীক্ষণটি করার জন্য আগের দিন রাতে সে একটি নিডোহ কিউব ডিপ ফ্রিজে রাখে। পরদিন সকালে সেটি বের করে আমাকে দেখায় যে অনেক শক্ত হয়ে গেছে। এরপর টিকটকে দেখা ভিডিওর মতো মাইক্রোওয়েভে গরম করতে দেয়। ও পর্যবেক্ষণ করতে গেছিল যে সেটি গরম হয়েছে কিনা। সবকিছু এত তাড়াতাড়ি ঘটেছে যে আমি হতবিহ্বল হয়ে পড়ি। রক্ত হিম করে দেওয়া এক চিৎকার শুনলাম। তাকিয়ে দেখি খেলনাটি বিস্ফোরিত হয়ে জেলির মতো বস্তু আমার মেয়ের বুকে, মুখে আর চিবুকে লেগে আছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘তৎক্ষণাৎ আমি চেষ্টা করি ওর শরীর থেকে গরম ওই জেলি সরানোর। কিন্তু ওই জেলি এতই চিটচিটে আর আঠালো ছিল যে সরানো যাচ্ছিল না। উল্টো আমার হাতের সঙ্গে লেগে যাচ্ছিল।’
যে পরীক্ষা আনন্দদায়ক হওয়ার কথা ছিল তা মুহূর্তেই রূপ নেয় বিভীষিকায়। এক মুহূর্ত দেরি না করে স্কারলেটকে হাসপাতালে নিয়ে যান বাবা-মা। তার মুখ এত মারাত্মকভাবে দগ্ধ হয়েছে যে শ্বাসনালি ফুলে গিয়ে জটিল পরিস্থিতি তৈরি হতে পারত। কিন্তু সেই পরিস্থিতি এড়াতে ইচ্ছাকৃতভাবে তাকে কোমায় রেখেছেন চিকিৎসকেরা, যাকে বলা হয় মেডিকেল ইনডিউসড কোমা।
এই ভয়াবহ অভিজ্ঞতার পর, স্কারলেটের বাবা-মা সবাইকে সতর্ক করেছেন এই খেলনা যাতে কেউ ঘরে না রাখে। স্কারলেটের বাবা বলেন, ‘এই খেলনার ভেতরের তরল আঠার মতো কাজ করে। একবার যদি এটি কারও ত্বকের সঙ্গে লেগে যায়, তাহলে সরানো প্রায় অসম্ভব।’
এখনো পর্যন্ত খেলনাটির প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান শিলিং টয়েস এই ঘটনার বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি। তবে তাদের ওয়েবসাইটে সতর্কীকরণ বার্তা দিয়েছে। তারা লিখেছে, এই খেলনা কখনো গরম, ফ্রিজে ঠান্ডা বা মাইক্রোওয়েভে গরম করা উচিত নয়, তাহলে বিপদ হতে পারে।
ভাইরাল টিকটক চ্যালেঞ্জ দেখে পরীক্ষা করতে গিয়ে ভয়ংকর দুর্ঘটনার শিকার হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের এক শিশু। দুর্ঘটনা এতই ভয়াবহ ছিল যে কোমায় চলে গেছে শিশুটি। একটি খেলনা বিস্ফোরিত হয়ে ভয়ংকরভাবে দগ্ধ হয়েছে সে।
গতকাল বৃহস্পতিবার প্রকাশিত দ্য সানের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, দুর্ঘটনার শিকার সাত বছর বয়সী শিশুটির নাম স্কারলেট। যুক্তরাষ্ট্রের মিজৌরির বাসিন্দা সে। নিডোহ নামের একটি স্ট্রেস টয়কে (এটি মূলত এক ধরনের স্কুইশি খেলনা। যা খুবই নরম এবং স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে) ফ্রিজে জমিয়ে মাইক্রোওয়েভে গরম করলে আবার আগের মতো নরম হয়ে যায়—এমন ভিডিও বর্তমানে টিকটকে বেশ ভাইরাল। সেই ভিডিও দেখেই এই খেলনা দিয়ে পরীক্ষাটি করতে উৎসাহিত হয় স্কারলেট।
তার বাবা জানান, ‘পরীক্ষণটি করার জন্য আগের দিন রাতে সে একটি নিডোহ কিউব ডিপ ফ্রিজে রাখে। পরদিন সকালে সেটি বের করে আমাকে দেখায় যে অনেক শক্ত হয়ে গেছে। এরপর টিকটকে দেখা ভিডিওর মতো মাইক্রোওয়েভে গরম করতে দেয়। ও পর্যবেক্ষণ করতে গেছিল যে সেটি গরম হয়েছে কিনা। সবকিছু এত তাড়াতাড়ি ঘটেছে যে আমি হতবিহ্বল হয়ে পড়ি। রক্ত হিম করে দেওয়া এক চিৎকার শুনলাম। তাকিয়ে দেখি খেলনাটি বিস্ফোরিত হয়ে জেলির মতো বস্তু আমার মেয়ের বুকে, মুখে আর চিবুকে লেগে আছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘তৎক্ষণাৎ আমি চেষ্টা করি ওর শরীর থেকে গরম ওই জেলি সরানোর। কিন্তু ওই জেলি এতই চিটচিটে আর আঠালো ছিল যে সরানো যাচ্ছিল না। উল্টো আমার হাতের সঙ্গে লেগে যাচ্ছিল।’
যে পরীক্ষা আনন্দদায়ক হওয়ার কথা ছিল তা মুহূর্তেই রূপ নেয় বিভীষিকায়। এক মুহূর্ত দেরি না করে স্কারলেটকে হাসপাতালে নিয়ে যান বাবা-মা। তার মুখ এত মারাত্মকভাবে দগ্ধ হয়েছে যে শ্বাসনালি ফুলে গিয়ে জটিল পরিস্থিতি তৈরি হতে পারত। কিন্তু সেই পরিস্থিতি এড়াতে ইচ্ছাকৃতভাবে তাকে কোমায় রেখেছেন চিকিৎসকেরা, যাকে বলা হয় মেডিকেল ইনডিউসড কোমা।
এই ভয়াবহ অভিজ্ঞতার পর, স্কারলেটের বাবা-মা সবাইকে সতর্ক করেছেন এই খেলনা যাতে কেউ ঘরে না রাখে। স্কারলেটের বাবা বলেন, ‘এই খেলনার ভেতরের তরল আঠার মতো কাজ করে। একবার যদি এটি কারও ত্বকের সঙ্গে লেগে যায়, তাহলে সরানো প্রায় অসম্ভব।’
এখনো পর্যন্ত খেলনাটির প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান শিলিং টয়েস এই ঘটনার বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি। তবে তাদের ওয়েবসাইটে সতর্কীকরণ বার্তা দিয়েছে। তারা লিখেছে, এই খেলনা কখনো গরম, ফ্রিজে ঠান্ডা বা মাইক্রোওয়েভে গরম করা উচিত নয়, তাহলে বিপদ হতে পারে।
মার্কিন হামলার পর এবার সবার চোখ ইরানের দিকে। এই হামলার পাল্টা আঘাত হিসেবে কী করতে যাচ্ছে ইসলামি প্রজাতন্ত্রের এই দেশটি। ইসরায়েলি হামলায় শীর্ষ নেতাদের হারানো এবং নতুন করে দায়িত্ব সমর্পণ করে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া খামেনি এবার মার্কিন আঘাতের পাল্টা জবাব কীভাবে দেবেন, সেটা দেখার অপেক্ষায় সবাই।
২ মিনিট আগেলোহিত সাগরে মার্কিন রণতরীতে তাৎক্ষণিকভাবে হামলা চালানোর হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনে ইরান সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠী হুতি। মধ্যপ্রাচ্যের সংবাদমাধ্যম প্রেস টিভির এক প্রতিবেদনে হুতি মুখপাত্র ইয়াহিয়া সারির বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, জায়নবাদী শত্রুর পক্ষে মার্কিন আগ্রাসন উপেক্ষা করার মতো নয়।
২৪ মিনিট আগেচলমান সংঘাতে প্রাণনাশের আশঙ্কায় সম্ভাব্য তিনজন উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি। যে কোনো সময় গুপ্তহত্যার শিকার হতে পারেন, এমন শঙ্কায় বর্তমানে বাঙ্কারে অবস্থান করছেন তিনি। অবস্থান গোপন রাখতে মোবাইল ফোনসহ যেকোনো ডিভাইস ব্যবহার থেকে বিরত থাকছেন।
৩৯ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু একে অপরের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন। উভয় নেতাই এই অভিযানকে ঐতিহাসিক এবং ইসরায়েলের নিরাপত্তার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে বর্ণনা করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে