যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের মধ্যে জুয়া খেলার প্রবণতা ক্রমেই বাড়ছে। মাত্রা এতটাই বেশি যে বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন, জুয়ার প্রতি এই আসক্তি অক্টোপাসের মতো আটকে ধরতে পারে, যা থেকে সহজেই মুক্তি মিলবে না। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিগত পাঁচ বছরে মার্কিনিরা সাড়ে ২৪ হাজার কোটি ডলার হারিয়েছেন জুয়া খেলে।
ডেইলি মেইলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট জুয়ার খেলা ওপর আরোপিত বিধিনিষেধ কিছুটা শিথিল করে। তার পর থেকেই যুক্তরাষ্ট্রে জুয়া খেলার প্রবণতা বেড়ে গেছে। এই নিষেধাজ্ঞা শিথিলের আগে জুয়াড়িদের জুয়া খেলার জন্য বাধ্য হয়ে নেভাদা, ডেলাওয়্যার, অরেগন ও মন্টানায় যেতে হতো। কারণ, এসব অঙ্গরাজ্যে জুয়ার ব্যাপারে বিধিনিষেধ ছিল না বললেই চলে।
১৯৯২ সালে এসব এলাকায় জুয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার পর থেকে প্রতিবছরই বিপুল পরিমাণ মুনাফা করেছে, যার মধ্যে ২০২২ সালেই এককভাবে ১২ বিলিয়ন ডলার মুনাফা অর্জন করেছে। মার্কিন সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনা অনুসারে, এখন ২১ বছর বা তার বেশি বয়সীদের জন্য খেলায় বাজি ধরা বৈধ ওয়াশিংটনসহ ৩৪টি অঙ্গরাজ্যে। পাশাপাশি এসব এলাকায় অনলাইন জুয়াও বৈধ। অনলাইন জুয়া থেকে ৩৪০ কোটি ডলার কর পেয়েছে মার্কিন সরকার।
যুক্তরাজ্যকে পেছনে ফেলে অনলাইন জুয়ার ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রই এখন সবচেয়ে বড় অনলাইন জুয়ার বাজার। এই জুয়ার বাজার বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে শঙ্কাও। বিশ্লেষকেরা আশঙ্কা করছেন, আগামী দিনে বিষয়টি জাতীয় সংকটে পরিণত হতে পারে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল কাউন্সিল অন প্রবলেম গ্যাম্বলিংয়ের হেল্পলাইনে জুয়াসংক্রান্ত ঝামেলার বিষয়ে কল করার হার ২০২২ সালের তুলনায় ২১ শতাংশ বেড়েছ। এর মধ্যে চলতি বছরের মার্চ মাসেই কেবল ৩০ হাজার কল এবং খুদেবার্তা পেয়েছে সংস্থাটি।
নিউ জার্সি অঙ্গরাজ্যের অ্যাটর্নি জেনারেলের অফিসের একটি জরিপে উঠে এসেছে যে, অঙ্গরাজ্যটিতে জুয়ার কারণে সামগ্রিকভাবে জীবন বিপর্যস্ত হয়েছে এমন মানুষের বা জুয়াড়ির সংখ্যা আগের চেয়ে অন্তত ২০ শতাংশ বেড়েছে। এই জরিপ গুরুত্বপূর্ণ, কারণ প্রথম যেসব অঙ্গরাজ্যে অনলাইন জুয়া বৈধ করা হয়, সেগুলোর মধ্যে নিউ জার্সি একটি। পেনসিলভানিয়ার ৩৬ দশমিক ৭ শতাংশ জুয়াড়ি কোনো না কোনোভাবে জুয়ার কারণে স্বাভাবিক জীবন থেকে বিচ্যুত হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের মধ্যে জুয়া খেলার প্রবণতা ক্রমেই বাড়ছে। মাত্রা এতটাই বেশি যে বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন, জুয়ার প্রতি এই আসক্তি অক্টোপাসের মতো আটকে ধরতে পারে, যা থেকে সহজেই মুক্তি মিলবে না। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিগত পাঁচ বছরে মার্কিনিরা সাড়ে ২৪ হাজার কোটি ডলার হারিয়েছেন জুয়া খেলে।
ডেইলি মেইলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট জুয়ার খেলা ওপর আরোপিত বিধিনিষেধ কিছুটা শিথিল করে। তার পর থেকেই যুক্তরাষ্ট্রে জুয়া খেলার প্রবণতা বেড়ে গেছে। এই নিষেধাজ্ঞা শিথিলের আগে জুয়াড়িদের জুয়া খেলার জন্য বাধ্য হয়ে নেভাদা, ডেলাওয়্যার, অরেগন ও মন্টানায় যেতে হতো। কারণ, এসব অঙ্গরাজ্যে জুয়ার ব্যাপারে বিধিনিষেধ ছিল না বললেই চলে।
১৯৯২ সালে এসব এলাকায় জুয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার পর থেকে প্রতিবছরই বিপুল পরিমাণ মুনাফা করেছে, যার মধ্যে ২০২২ সালেই এককভাবে ১২ বিলিয়ন ডলার মুনাফা অর্জন করেছে। মার্কিন সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনা অনুসারে, এখন ২১ বছর বা তার বেশি বয়সীদের জন্য খেলায় বাজি ধরা বৈধ ওয়াশিংটনসহ ৩৪টি অঙ্গরাজ্যে। পাশাপাশি এসব এলাকায় অনলাইন জুয়াও বৈধ। অনলাইন জুয়া থেকে ৩৪০ কোটি ডলার কর পেয়েছে মার্কিন সরকার।
যুক্তরাজ্যকে পেছনে ফেলে অনলাইন জুয়ার ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রই এখন সবচেয়ে বড় অনলাইন জুয়ার বাজার। এই জুয়ার বাজার বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে শঙ্কাও। বিশ্লেষকেরা আশঙ্কা করছেন, আগামী দিনে বিষয়টি জাতীয় সংকটে পরিণত হতে পারে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল কাউন্সিল অন প্রবলেম গ্যাম্বলিংয়ের হেল্পলাইনে জুয়াসংক্রান্ত ঝামেলার বিষয়ে কল করার হার ২০২২ সালের তুলনায় ২১ শতাংশ বেড়েছ। এর মধ্যে চলতি বছরের মার্চ মাসেই কেবল ৩০ হাজার কল এবং খুদেবার্তা পেয়েছে সংস্থাটি।
নিউ জার্সি অঙ্গরাজ্যের অ্যাটর্নি জেনারেলের অফিসের একটি জরিপে উঠে এসেছে যে, অঙ্গরাজ্যটিতে জুয়ার কারণে সামগ্রিকভাবে জীবন বিপর্যস্ত হয়েছে এমন মানুষের বা জুয়াড়ির সংখ্যা আগের চেয়ে অন্তত ২০ শতাংশ বেড়েছে। এই জরিপ গুরুত্বপূর্ণ, কারণ প্রথম যেসব অঙ্গরাজ্যে অনলাইন জুয়া বৈধ করা হয়, সেগুলোর মধ্যে নিউ জার্সি একটি। পেনসিলভানিয়ার ৩৬ দশমিক ৭ শতাংশ জুয়াড়ি কোনো না কোনোভাবে জুয়ার কারণে স্বাভাবিক জীবন থেকে বিচ্যুত হয়েছে।
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
১ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
১ ঘণ্টা আগে