আজকের পত্রিকা ডেস্ক
জাতিসংঘের ৮০তম সাধারণ সম্মেলনে যোগ দিতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নেতারা নিউইয়র্কে জড়ো হয়েছেন। সেখানে গিয়েছেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁও। আর সেখানেই তাঁর সঙ্গে ঘটেছে এক বিব্রতকর, তবে মজাদার ঘটনা। জাতিসংঘ কার্যালয় থেকে বেরিয়ে মাখোঁ ফরাসি কনস্যুলেটের দিকে যেতে রাস্তা পার হওয়ার জন্য পা বাড়িয়েছিলেন। কিন্তু তৎক্ষণাৎ তাঁকে সদলবলে আটকে দেয় পুলিশ। কিন্তু কেন? কারণ, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যাবেন সেই রাস্তা দিয়ে। তাই পুরো রাস্তা বন্ধ। কেউই পার হতে পারবেন না। এমনকি ফরাসি প্রেসিডেন্টও না।
ফরাসি সংবাদমাধ্যম ফ্রেঞ্চ ২৪-এর খবরে বলা হয়েছে, পুলিশের সঙ্গে হাসিমুখে কথা বলা শেষ করে ফরাসি প্রেসিডেন্ট মাখোঁ সোমবার ফোন করেন ট্রাম্পকে। তবে ফোনকলের পরও রাস্তা খোলেনি। যদিও মাখোঁ ট্রাম্পকে রাস্তা খোলার বিষয়টি নিয়ে কোনো অনুরোধও করেননি। তবে ফরাসি প্রেসিডেন্টের এক কর্মকর্তা জানান, দুই নেতার মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ কথা হয়েছে এবং তাঁরা কয়েকটি আন্তর্জাতিক ইস্যুতেও মতবিনিময় করেছেন।
ফোনালাপের শুরুটা ছিল অস্বাভাবিক। মাখোঁ পুলিশের সঙ্গে কথা বলা শেষে তাঁর ফোন বের করে কল করেন ট্রাম্পকে। বলেন, ‘হ্যালো, কেমন আছেন? আন্দাজ করুন তো কী ঘটছে!’ দুই রাষ্ট্রপ্রধানের মধ্যে সাধারণত এমনভাবে কথোপকথন শুরু হয় না।
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিতে নিউইয়র্কে গিয়েছিলেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট। জাতিসংঘ সদর দপ্তর থেকে দ্রুত আরেকটি বৈঠকে যাচ্ছিলেন তিনি। তখনই পুলিশ তাঁকে থামিয়ে দেয়। জানানো হয়, রাস্তাটি বন্ধ রাখা হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কনভয়ের জন্য।
এমন অবস্থায় মাখোঁ হাত বাড়ান ফোনের দিকে। ফরাসি গণমাধ্যম বিএফএমটিভি ও অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ব্রুট প্রচারিত ফুটেজে দেখা যায়, সাবলীল ইংরেজিতে ট্রাম্পকে মাখোঁ বলছেন, ‘আমি রাস্তার মধ্যে অপেক্ষা করছি, কারণ আপনার জন্য সবকিছু আটকে দেওয়া হয়েছে।’
ফোনকলের পরও পরিস্থিতির পরিবর্তন হয়নি। শেষ পর্যন্ত হেঁটেই ফরাসি কনস্যুলেটে আয়োজিত বৈঠক পৌঁছান মাখোঁ। সেদিন রাতে জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের সঙ্গে তাঁর নৈশভোজেরও কথা ছিল। তবে হাঁটার সুযোগেই তিনি ফোনে ট্রাম্পের সঙ্গে আলাপ চালিয়ে যান। মাখোঁ জানান, তিনি কাতারের সঙ্গে গাজা পরিস্থিতি নিয়েও আলোচনা করতে চান।
ফরাসি প্রেসিডেন্টের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট হাঁটতে হাঁটতেই ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ফোন করেন। তাঁদের মধ্যে অত্যন্ত আন্তরিক ও বন্ধুত্বপূর্ণ আলোচনা হয়। এতে কয়েকটি আন্তর্জাতিক বিষয়ে আপডেট বিনিময় সম্ভব হয়েছে।’
এদিকে, জাতিসংঘে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার কারণে মাখোঁকে কড়া সমালোচনা করেছেন ট্রাম্প। তবু দুই নেতার ব্যক্তিগত সম্পর্ককে উষ্ণই বলা হয়। তাঁদের মধ্যে হয়েছে দীর্ঘ ও উষ্ণ করমর্দন। এমনকি নটর ডেম ক্যাথেড্রালের পুনরায় উদ্বোধনে ট্রাম্পকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন মাখোঁ, যদিও তখনো তিনি দ্বিতীয় দফায় দায়িত্ব নেওয়ার আগেই ছিলেন।
জাতিসংঘের ৮০তম সাধারণ সম্মেলনে যোগ দিতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নেতারা নিউইয়র্কে জড়ো হয়েছেন। সেখানে গিয়েছেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁও। আর সেখানেই তাঁর সঙ্গে ঘটেছে এক বিব্রতকর, তবে মজাদার ঘটনা। জাতিসংঘ কার্যালয় থেকে বেরিয়ে মাখোঁ ফরাসি কনস্যুলেটের দিকে যেতে রাস্তা পার হওয়ার জন্য পা বাড়িয়েছিলেন। কিন্তু তৎক্ষণাৎ তাঁকে সদলবলে আটকে দেয় পুলিশ। কিন্তু কেন? কারণ, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যাবেন সেই রাস্তা দিয়ে। তাই পুরো রাস্তা বন্ধ। কেউই পার হতে পারবেন না। এমনকি ফরাসি প্রেসিডেন্টও না।
ফরাসি সংবাদমাধ্যম ফ্রেঞ্চ ২৪-এর খবরে বলা হয়েছে, পুলিশের সঙ্গে হাসিমুখে কথা বলা শেষ করে ফরাসি প্রেসিডেন্ট মাখোঁ সোমবার ফোন করেন ট্রাম্পকে। তবে ফোনকলের পরও রাস্তা খোলেনি। যদিও মাখোঁ ট্রাম্পকে রাস্তা খোলার বিষয়টি নিয়ে কোনো অনুরোধও করেননি। তবে ফরাসি প্রেসিডেন্টের এক কর্মকর্তা জানান, দুই নেতার মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ কথা হয়েছে এবং তাঁরা কয়েকটি আন্তর্জাতিক ইস্যুতেও মতবিনিময় করেছেন।
ফোনালাপের শুরুটা ছিল অস্বাভাবিক। মাখোঁ পুলিশের সঙ্গে কথা বলা শেষে তাঁর ফোন বের করে কল করেন ট্রাম্পকে। বলেন, ‘হ্যালো, কেমন আছেন? আন্দাজ করুন তো কী ঘটছে!’ দুই রাষ্ট্রপ্রধানের মধ্যে সাধারণত এমনভাবে কথোপকথন শুরু হয় না।
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিতে নিউইয়র্কে গিয়েছিলেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট। জাতিসংঘ সদর দপ্তর থেকে দ্রুত আরেকটি বৈঠকে যাচ্ছিলেন তিনি। তখনই পুলিশ তাঁকে থামিয়ে দেয়। জানানো হয়, রাস্তাটি বন্ধ রাখা হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কনভয়ের জন্য।
এমন অবস্থায় মাখোঁ হাত বাড়ান ফোনের দিকে। ফরাসি গণমাধ্যম বিএফএমটিভি ও অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ব্রুট প্রচারিত ফুটেজে দেখা যায়, সাবলীল ইংরেজিতে ট্রাম্পকে মাখোঁ বলছেন, ‘আমি রাস্তার মধ্যে অপেক্ষা করছি, কারণ আপনার জন্য সবকিছু আটকে দেওয়া হয়েছে।’
ফোনকলের পরও পরিস্থিতির পরিবর্তন হয়নি। শেষ পর্যন্ত হেঁটেই ফরাসি কনস্যুলেটে আয়োজিত বৈঠক পৌঁছান মাখোঁ। সেদিন রাতে জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের সঙ্গে তাঁর নৈশভোজেরও কথা ছিল। তবে হাঁটার সুযোগেই তিনি ফোনে ট্রাম্পের সঙ্গে আলাপ চালিয়ে যান। মাখোঁ জানান, তিনি কাতারের সঙ্গে গাজা পরিস্থিতি নিয়েও আলোচনা করতে চান।
ফরাসি প্রেসিডেন্টের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট হাঁটতে হাঁটতেই ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ফোন করেন। তাঁদের মধ্যে অত্যন্ত আন্তরিক ও বন্ধুত্বপূর্ণ আলোচনা হয়। এতে কয়েকটি আন্তর্জাতিক বিষয়ে আপডেট বিনিময় সম্ভব হয়েছে।’
এদিকে, জাতিসংঘে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার কারণে মাখোঁকে কড়া সমালোচনা করেছেন ট্রাম্প। তবু দুই নেতার ব্যক্তিগত সম্পর্ককে উষ্ণই বলা হয়। তাঁদের মধ্যে হয়েছে দীর্ঘ ও উষ্ণ করমর্দন। এমনকি নটর ডেম ক্যাথেড্রালের পুনরায় উদ্বোধনে ট্রাম্পকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন মাখোঁ, যদিও তখনো তিনি দ্বিতীয় দফায় দায়িত্ব নেওয়ার আগেই ছিলেন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যদি সত্যিই নোবেল শান্তি পুরস্কার জিততে চান, তাহলে তাঁকে গাজার যুদ্ধ থামাতে হবে। গতকাল মঙ্গলবার এমন মন্তব্যই করেছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগেগাজা অভিমুখী ত্রাণবাহী জাহাজবহরে ‘গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা’য় ফের হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। কাতারি সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার তথ্য অনুযায়ী, স্থানীয় সময় বুধবার রাতে সুমুদ ফ্লোটিলার আশপাশে ১১টি বিস্ফোরণের আওয়াজ পাওয়া গেছে। এখনো জাহাজগুলোর ওপর ইসরায়েলি ড্রোন উড়ছে বলে জানিয়েছেন জাহাজে থাকা অধিকার কর্মীরা।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি এইচ-১বি ভিসা সীমিত করার নির্দেশে স্বাক্ষর করেছেন। সেই নির্দেশে স্বাক্ষরের কয়েক দিনের মধ্যেই দেশটির হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগ বা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ভিসা কর্মসূচির বিধি সংশোধনের প্রস্তাব দিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়া হামাসকে পুরস্কৃত করার শামিল। আজ মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫ নিউইয়র্কে জাতিসংঘের ৮০তম সাধারণ অধিবেশনে ভাষণে তিনি একথা বলেন।
১৫ ঘণ্টা আগে