মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ডাকোটার ১৩ বছরের এক কিশোর গ্র্যান্ড ক্যানিয়নের প্রায় ১০০ ফুট ওপর থেকে পড়েও বেঁচে গেছে। পরিবারের সঙ্গে বেড়াতে গিয়ে গিরিখাদটির উত্তরের ঢাল থেকে পড়ে যায় সে।
ওয়ায়েট কাফম্যানকে উদ্ধার করতে গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন ন্যাশনাল পার্কের কর্মীদের দুই ঘণ্টা সময় লাগে। গত মঙ্গলবার এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি।
অবশ্য দুর্ঘটনায় বেশ আহত হয় ওই কিশোর। হাসপাতালে নেওয়ার পর দেখা যায় ৯টি জায়গায় হাড় ভেঙেছে তার। এ ছাড়া একটি হাত ভাঙা এবং একটি আঙুল স্থানচ্যুত হওয়াসহ শরীরের নানা জায়গায় ক্ষত তৈরি হয়েছে।
‘আমি পাথুরে একটি তাকের ওপর ছিলাম এবং অন্যদের ছবি তুলতে দেওয়ার জন্য সরে যাচ্ছিলাম।’ হাসপাতালে থাকা অবস্থায় অ্যারিজোনার ফিনিক্সের টেলিভিশন স্টেশন কেপিএনএক্সকে বলে ওয়ায়েট, ‘হামাগুড়ি দিয়ে বসে একটি পাথর ধরে ছিলাম। আমার কেবল একটি হাত ছিল পাথরটার ওপর। তবে খুব শক্তভাবে ধরে ছিলাম যে তা না। এ সময়ই ভারসাম্য হারিয়ে পিছলে পড়ে যেতে শুরু করি।’
‘পড়ার পর আমার আর কিছু মনে নেই। শুধু মনে আছে একপর্যায়ে জেগে উঠি। তারপর প্রথমে অ্যাম্বুলেন্স, তারপর হেলিকপ্টার এবং সব শেষে একটি উড়োজাহাজে চেপে হাসপাতালে পৌঁছাই।’ বলে ওয়ায়েট। অবশ্য চিকিৎসা শেষে হাসপাতাল থেকে বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে তাকে এখন।
উদ্ধারকাজে গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন ন্যাশনাল পার্কের কয়েক ডজন জরুরি কর্মী অংশ নেন। তাঁরা বুঝতে পারছিলেন জায়গাটির দুর্গমতার কারণে হেলিকপ্টারে উদ্ধার অভিযান শুরু করা যাবে না। তাই কোমরে দড়ি বেঁধে খাড়া পাথুরে ঢাল বেয়ে নেমে নিরাপদে ছেলেটিকে উদ্ধার করেন।
দুর্ঘটনার সময় ওয়ায়েটের বাবা ব্রায়ান কাফম্যান ছিলেন নর্থ ডাকোটার বাড়িতে। পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে বেড়াতে গিয়েছিল ওয়ায়েট।
‘সবাই যা করেছেন সে জন্য আমাদের কৃতজ্ঞতার শেষ নেই, ’ বলেন ব্রায়ান, ‘আমাদের ভাগ্য ভালো, আমাদের বাচ্চাকে গাড়ির সামনের সিটে বসিয়ে বাড়ি আনতে পেরেছি, বাক্সে পুরে নয়।’
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ডাকোটার ১৩ বছরের এক কিশোর গ্র্যান্ড ক্যানিয়নের প্রায় ১০০ ফুট ওপর থেকে পড়েও বেঁচে গেছে। পরিবারের সঙ্গে বেড়াতে গিয়ে গিরিখাদটির উত্তরের ঢাল থেকে পড়ে যায় সে।
ওয়ায়েট কাফম্যানকে উদ্ধার করতে গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন ন্যাশনাল পার্কের কর্মীদের দুই ঘণ্টা সময় লাগে। গত মঙ্গলবার এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি।
অবশ্য দুর্ঘটনায় বেশ আহত হয় ওই কিশোর। হাসপাতালে নেওয়ার পর দেখা যায় ৯টি জায়গায় হাড় ভেঙেছে তার। এ ছাড়া একটি হাত ভাঙা এবং একটি আঙুল স্থানচ্যুত হওয়াসহ শরীরের নানা জায়গায় ক্ষত তৈরি হয়েছে।
‘আমি পাথুরে একটি তাকের ওপর ছিলাম এবং অন্যদের ছবি তুলতে দেওয়ার জন্য সরে যাচ্ছিলাম।’ হাসপাতালে থাকা অবস্থায় অ্যারিজোনার ফিনিক্সের টেলিভিশন স্টেশন কেপিএনএক্সকে বলে ওয়ায়েট, ‘হামাগুড়ি দিয়ে বসে একটি পাথর ধরে ছিলাম। আমার কেবল একটি হাত ছিল পাথরটার ওপর। তবে খুব শক্তভাবে ধরে ছিলাম যে তা না। এ সময়ই ভারসাম্য হারিয়ে পিছলে পড়ে যেতে শুরু করি।’
‘পড়ার পর আমার আর কিছু মনে নেই। শুধু মনে আছে একপর্যায়ে জেগে উঠি। তারপর প্রথমে অ্যাম্বুলেন্স, তারপর হেলিকপ্টার এবং সব শেষে একটি উড়োজাহাজে চেপে হাসপাতালে পৌঁছাই।’ বলে ওয়ায়েট। অবশ্য চিকিৎসা শেষে হাসপাতাল থেকে বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে তাকে এখন।
উদ্ধারকাজে গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন ন্যাশনাল পার্কের কয়েক ডজন জরুরি কর্মী অংশ নেন। তাঁরা বুঝতে পারছিলেন জায়গাটির দুর্গমতার কারণে হেলিকপ্টারে উদ্ধার অভিযান শুরু করা যাবে না। তাই কোমরে দড়ি বেঁধে খাড়া পাথুরে ঢাল বেয়ে নেমে নিরাপদে ছেলেটিকে উদ্ধার করেন।
দুর্ঘটনার সময় ওয়ায়েটের বাবা ব্রায়ান কাফম্যান ছিলেন নর্থ ডাকোটার বাড়িতে। পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে বেড়াতে গিয়েছিল ওয়ায়েট।
‘সবাই যা করেছেন সে জন্য আমাদের কৃতজ্ঞতার শেষ নেই, ’ বলেন ব্রায়ান, ‘আমাদের ভাগ্য ভালো, আমাদের বাচ্চাকে গাড়ির সামনের সিটে বসিয়ে বাড়ি আনতে পেরেছি, বাক্সে পুরে নয়।’
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির জানিয়েছেন, বেলুচিস্তানের রেকো ডিক খনি থেকে দেশের ভবিষ্যৎ সমৃদ্ধি নির্ভর করছে। তিনি বিশ্বাস করেন, চীন যদি পাশে থাকে, তাহলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ সোনা ও তামার খনিকে ঘিরে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক চেহারা পাল্টে যেতে পারে।
১ ঘণ্টা আগেগত সপ্তাহেই কেনিয়ার আদালতের এক ম্যাজিস্ট্রেট আশা প্রকাশ করেছেন, ব্রিটিশ সম্পদশালী ব্যবসায়ী হ্যারি রয় ভিভার্সের আত্মা এবার হয়তো শান্তি পাবে। কিন্তু মৃত্যুর ১২ বছর পরও তাঁর মরদেহ কোথায় শায়িত হবে, সে প্রশ্ন এখনো অনির্ধারিতই রয়ে গেছে।
৪ ঘণ্টা আগেউপহারটি যখন দেওয়া হয়, তখন আফসারের দোকান বন্ধ ছিল। গত শুক্রবার তিনি দোকানে পৌঁছে উপহারটি খোলেন এবং দেখেন যে স্পিকারগুলো স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি ভারী।
৪ ঘণ্টা আগেতানজানিয়ার উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত নর্থ মারা সোনার খনি একদিকে যেমন দেশকে অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ করছে, অন্যদিকে স্থানীয় মানুষের জন্য নিয়ে এসেছে ভয়াবহ দুর্দশা, নির্যাতন আর মৃত্যু। আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দাম হু হু করে বাড়ায় এ খনিকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দমন-পীড়ন, পুলিশি সহিংসতা ও অপহরণের মতো ঘটনা বাড়ছে।
৫ ঘণ্টা আগে