যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ইসরায়েলি আগ্রাসনবিরোধী আন্দোলনের সূতিকাগার কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটিতে বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করেছে পুলিশ। বিক্ষোভকারীরা বিশ্ববিদ্যালয়টির একটি হল দখল করার প্রায় ২৪ ঘণ্টা পর আরও কঠোর পথে হাঁটল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সপ্তাহেরও বেশি সময় আগে কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটিতে ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন একদল শিক্ষার্থী ও শিক্ষক। ক্রমেই সেই আন্দোলন বড় হতে থাকে এবং যুক্তরাষ্ট্রের আরও প্রায় অর্ধশতাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ে তা ছড়িয়ে পড়ে।
আন্দোলনের শুরু থেকেই কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কঠোর মনোভাব দেখিয়েছে। বিক্ষোভকারীরা হল দখলের আগে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সতর্ক করে নির্দেশ জারি করেছিল যে, আন্দোলন শেষ না করলে অংশগ্রহণকারীদের ছাত্রত্ব স্থগিত করা হবে। তবে বিক্ষোভকারীরা সেই হুমকি আমলে না নিয়ে আন্দোলন চালিয়ে গেছেন। সর্বশেষ তাঁরা একটি হলও দখল করে নিয়েছেন।
এবার বিক্ষোভকারীদের কাছ থেকে হল পুনরুদ্ধার করে ‘আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ফিরিয়ে আনতে’ কলাম্বিয়া ক্যাম্পাসে প্রবেশ করেছে নিউইয়র্ক পুলিশ। স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটির হ্যামিলটন হল দখল করে নেন বিক্ষোভকারীরা। পুলিশ বলছে, ‘আমরা এটি খালি করতে যাচ্ছি।’
সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে প্রকম্পিত যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ক্যাম্পাস। গত ১৭ এপ্রিল কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিবাদকারী শিক্ষার্থীদের সরাতে ক্যাম্পাসে নিউইয়র্ক পুলিশ প্রবেশ করে এক শর বেশি শিক্ষার্থীকে গ্রেপ্তার করার পর বিক্ষোভের স্ফুলিঙ্গ ছড়িয়ে পড়ে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে। গত এক সপ্তাহে পুলিশ ৫৫০ জনেরও বেশি বিক্ষোভকারীকে গ্রেপ্তার করেছে। পুলিশ ও বিক্ষোভকারীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনাও ঘটেছে।
আরও পড়ুন:
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ইসরায়েলি আগ্রাসনবিরোধী আন্দোলনের সূতিকাগার কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটিতে বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করেছে পুলিশ। বিক্ষোভকারীরা বিশ্ববিদ্যালয়টির একটি হল দখল করার প্রায় ২৪ ঘণ্টা পর আরও কঠোর পথে হাঁটল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সপ্তাহেরও বেশি সময় আগে কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটিতে ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন একদল শিক্ষার্থী ও শিক্ষক। ক্রমেই সেই আন্দোলন বড় হতে থাকে এবং যুক্তরাষ্ট্রের আরও প্রায় অর্ধশতাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ে তা ছড়িয়ে পড়ে।
আন্দোলনের শুরু থেকেই কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কঠোর মনোভাব দেখিয়েছে। বিক্ষোভকারীরা হল দখলের আগে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সতর্ক করে নির্দেশ জারি করেছিল যে, আন্দোলন শেষ না করলে অংশগ্রহণকারীদের ছাত্রত্ব স্থগিত করা হবে। তবে বিক্ষোভকারীরা সেই হুমকি আমলে না নিয়ে আন্দোলন চালিয়ে গেছেন। সর্বশেষ তাঁরা একটি হলও দখল করে নিয়েছেন।
এবার বিক্ষোভকারীদের কাছ থেকে হল পুনরুদ্ধার করে ‘আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ফিরিয়ে আনতে’ কলাম্বিয়া ক্যাম্পাসে প্রবেশ করেছে নিউইয়র্ক পুলিশ। স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটির হ্যামিলটন হল দখল করে নেন বিক্ষোভকারীরা। পুলিশ বলছে, ‘আমরা এটি খালি করতে যাচ্ছি।’
সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে প্রকম্পিত যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ক্যাম্পাস। গত ১৭ এপ্রিল কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিবাদকারী শিক্ষার্থীদের সরাতে ক্যাম্পাসে নিউইয়র্ক পুলিশ প্রবেশ করে এক শর বেশি শিক্ষার্থীকে গ্রেপ্তার করার পর বিক্ষোভের স্ফুলিঙ্গ ছড়িয়ে পড়ে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে। গত এক সপ্তাহে পুলিশ ৫৫০ জনেরও বেশি বিক্ষোভকারীকে গ্রেপ্তার করেছে। পুলিশ ও বিক্ষোভকারীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনাও ঘটেছে।
আরও পড়ুন:
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, গাজা যুদ্ধের অবসান এবং জিম্মিদের মুক্তি নিশ্চিত করতে একটি সম্ভাব্য চুক্তি প্রায় চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছেছে। তবে এ বিষয়ে তিনি বিস্তারিত কোনো পরিকল্পনা প্রকাশ করেননি।
৩৬ মিনিট আগেএই চুক্তি এমন এক সময়ে ঘোষণা করা হলো, যখন জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে একটি প্রস্তাব নিয়ে ভোটাভুটি হওয়ার কথা রয়েছে। এই প্রস্তাবের মাধ্যমে ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির ওপর আরোপিত আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা কমপক্ষে ছয় মাসের জন্য স্থগিত করার চেষ্টা করছে চীন ও রাশিয়া।
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে শুক্রবার দেওয়া বক্তব্যে ঘোষণা করেছেন—গাজায় হামাসের বিরুদ্ধে ইসরায়েলকে ‘কাজ শেষ করতেই হবে’। তাঁর এই মন্তব্য এমন সময় এল, যখন একাধিক পশ্চিমা দেশ স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়েছে এবং আন্তর্জাতিক মহলে ইসরায়েল ক্রমবর্ধমানভাবে
২ ঘণ্টা আগেবিজেপির কৌশল এখানে স্পষ্ট। তারা জানে যে অর্থনৈতিক ও সামাজিক সমস্যা নিয়ে আলোচনায় গেলে সাধারণ মানুষের ক্ষোভ তাদের বিরুদ্ধেই যাবে। তাই ভোটের আগে বিভাজনকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। ‘আই লাভ মুহাম্মদ’ বনাম ‘আই লাভ মহাদেব’—এই বিতর্ককে বিজেপি ভোট মেরুকরণের অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে।
৩ ঘণ্টা আগে