৫ নভেম্বর নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর প্রশাসনের শীর্ষ মুখগুলোকে বেছে নিতে শুরু করেন। বিশ্লেষকদের মতে, ট্রাম্প তাঁর কাছের এবং বিশ্বস্ত ব্যক্তিদের বেছে বেছে প্রশাসনে জায়গা দিচ্ছেন। তাঁর মনোনীত অনেককে নিয়ে সমালোচনাও হচ্ছে বেশ।
তিনি এখন পর্যন্ত পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে বেছে নিয়েছেন একসময়ের প্রতিদ্বন্দী মার্কো রুবিওকে। প্রতিরক্ষামন্ত্রী হিসেবে ট্রাম্প পছন্দ করেন ফক্স নিউজের উপস্থাপক ও সাবেক সেনা কর্মকর্তা পিট হেগসেথকে। সিআইএ প্রধান হিসেবে বেছে নিয়েছেন জন র্যাটক্লিফকে।
সরকারি কর্মদক্ষতা বিভাগের নেতৃত্ব দিয়েছেন ইলন মাস্ককে। তুলসী গ্যাবার্ডকে বেছে নিয়েছেন মার্কিন জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান হিসেবে। রবার্ট এফ. কেনেডি জুনিয়রকে দিয়েছেন স্বাস্থ্য ও মানবসেবা মন্ত্রণালয়ের (এইচএইচএস) দায়িত্ব।
হোয়াইট হাউসে তাঁর প্রেস সেক্রেটারি হিসেবে বেছে নিয়েছেন ২৭ বছর বয়সী ক্যারোলিন লেভিটকে। শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে মনোনীত করেন একটি রেসলিং কোম্পানির সাবেক প্রধান নির্বাহী (সিইও) লিন্ডা ম্যাকমাহনকে।
ম্যাট গেটজ বিতর্কের পর অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে ট্রাম্প বেছে নিয়েছেন পুরোনো মিত্র পাম বন্ডিকে। সবশেষ, মার্কিন আর্থিক সংস্থা হেজ ফান্ডের ম্যানেজার স্কট বেসেন্টকে অর্থমন্ত্রী হিসেবে মনোনীত করেছেন ট্রাম্প।
দেশের অভ্যন্তরে কর কমানো ও শুল্ক আরোপের ভিত্তিতে গঠিত একটি অর্থনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য তাঁকে মনোনীত করা হয়েছে।
স্কট বেসেন্ট সম্পর্কে ট্রাম্প বলেছেন, ‘স্কট বিনিয়োগ, ভূরাজনীতি ও অর্থনৈতিক কৌশলের ক্ষেত্রে বিশ্বব্যাপী অন্যতম প্রধান বিশেষজ্ঞ হিসেবে পরিচিত। আমি আশা করি, তিনি যুক্তরাষ্ট্রের জন্য একটি নতুন স্বর্ণযুগ আনতে সাহায্য করবেন এবং বৈশ্বিক অর্থনীতিতে আমাদের অবস্থানকে আরও শক্তিশালী করবেন।’
বিশ্লেষকদের মতে, বেসেন্টের মনোনয়ন যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসায়ী ও আর্থিক মহলের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে শুল্ক আরোপের মাধ্যমে বৈশ্বিক বাণিজ্য সংস্কারের পরিকল্পনা এবং ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে চালু হওয়া কর কমানোর নীতির সম্প্রসারণের ক্ষেত্রে বেসেন্টের মনোনয়ন সহায়ক হবে।
অর্থমন্ত্রী হিসেবে বেসেন্ট কর নীতি, সরকারি ঋণ, আন্তর্জাতিক অর্থনীতি ও নিষেধাজ্ঞা (স্যাংশন) ব্যবস্থার ওপর নজরদারি করবেন।
ওয়াল স্ট্রিটের শীর্ষ বিনিয়োগকারী হিসেবে পরিচিত স্কট বেসেন্ট। একসময় কাজ করেছেন মার্কিন ধনকুবের জর্জ সোরোসের প্রতিষ্ঠানে। নির্বাচন কমিশনের দেওয়া তথ্যমতে, তিনি ২০২৪ সালে ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারণার জন্য ৩০ লক্ষ ডলার দেন।
৬২ বছর বয়সী স্কট বেসেন্ট দক্ষিণ ক্যারোলিনার বাসিন্দা। ১৯৮৪ সালে তাঁর জন্ম। পড়াশোনা করেছেন ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ে। ২০১৫ সালে ২০০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করে তিনি নিজের হেজ ফান্ড গঠন করেন। এছাড়া বিনিয়োগকারী সংস্থা ‘কি স্কয়ার ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্টে’রও প্রতিষ্ঠাতা স্কট বেসেন্ট।
৫ নভেম্বর নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর প্রশাসনের শীর্ষ মুখগুলোকে বেছে নিতে শুরু করেন। বিশ্লেষকদের মতে, ট্রাম্প তাঁর কাছের এবং বিশ্বস্ত ব্যক্তিদের বেছে বেছে প্রশাসনে জায়গা দিচ্ছেন। তাঁর মনোনীত অনেককে নিয়ে সমালোচনাও হচ্ছে বেশ।
তিনি এখন পর্যন্ত পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে বেছে নিয়েছেন একসময়ের প্রতিদ্বন্দী মার্কো রুবিওকে। প্রতিরক্ষামন্ত্রী হিসেবে ট্রাম্প পছন্দ করেন ফক্স নিউজের উপস্থাপক ও সাবেক সেনা কর্মকর্তা পিট হেগসেথকে। সিআইএ প্রধান হিসেবে বেছে নিয়েছেন জন র্যাটক্লিফকে।
সরকারি কর্মদক্ষতা বিভাগের নেতৃত্ব দিয়েছেন ইলন মাস্ককে। তুলসী গ্যাবার্ডকে বেছে নিয়েছেন মার্কিন জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান হিসেবে। রবার্ট এফ. কেনেডি জুনিয়রকে দিয়েছেন স্বাস্থ্য ও মানবসেবা মন্ত্রণালয়ের (এইচএইচএস) দায়িত্ব।
হোয়াইট হাউসে তাঁর প্রেস সেক্রেটারি হিসেবে বেছে নিয়েছেন ২৭ বছর বয়সী ক্যারোলিন লেভিটকে। শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে মনোনীত করেন একটি রেসলিং কোম্পানির সাবেক প্রধান নির্বাহী (সিইও) লিন্ডা ম্যাকমাহনকে।
ম্যাট গেটজ বিতর্কের পর অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে ট্রাম্প বেছে নিয়েছেন পুরোনো মিত্র পাম বন্ডিকে। সবশেষ, মার্কিন আর্থিক সংস্থা হেজ ফান্ডের ম্যানেজার স্কট বেসেন্টকে অর্থমন্ত্রী হিসেবে মনোনীত করেছেন ট্রাম্প।
দেশের অভ্যন্তরে কর কমানো ও শুল্ক আরোপের ভিত্তিতে গঠিত একটি অর্থনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য তাঁকে মনোনীত করা হয়েছে।
স্কট বেসেন্ট সম্পর্কে ট্রাম্প বলেছেন, ‘স্কট বিনিয়োগ, ভূরাজনীতি ও অর্থনৈতিক কৌশলের ক্ষেত্রে বিশ্বব্যাপী অন্যতম প্রধান বিশেষজ্ঞ হিসেবে পরিচিত। আমি আশা করি, তিনি যুক্তরাষ্ট্রের জন্য একটি নতুন স্বর্ণযুগ আনতে সাহায্য করবেন এবং বৈশ্বিক অর্থনীতিতে আমাদের অবস্থানকে আরও শক্তিশালী করবেন।’
বিশ্লেষকদের মতে, বেসেন্টের মনোনয়ন যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসায়ী ও আর্থিক মহলের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে শুল্ক আরোপের মাধ্যমে বৈশ্বিক বাণিজ্য সংস্কারের পরিকল্পনা এবং ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে চালু হওয়া কর কমানোর নীতির সম্প্রসারণের ক্ষেত্রে বেসেন্টের মনোনয়ন সহায়ক হবে।
অর্থমন্ত্রী হিসেবে বেসেন্ট কর নীতি, সরকারি ঋণ, আন্তর্জাতিক অর্থনীতি ও নিষেধাজ্ঞা (স্যাংশন) ব্যবস্থার ওপর নজরদারি করবেন।
ওয়াল স্ট্রিটের শীর্ষ বিনিয়োগকারী হিসেবে পরিচিত স্কট বেসেন্ট। একসময় কাজ করেছেন মার্কিন ধনকুবের জর্জ সোরোসের প্রতিষ্ঠানে। নির্বাচন কমিশনের দেওয়া তথ্যমতে, তিনি ২০২৪ সালে ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারণার জন্য ৩০ লক্ষ ডলার দেন।
৬২ বছর বয়সী স্কট বেসেন্ট দক্ষিণ ক্যারোলিনার বাসিন্দা। ১৯৮৪ সালে তাঁর জন্ম। পড়াশোনা করেছেন ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ে। ২০১৫ সালে ২০০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করে তিনি নিজের হেজ ফান্ড গঠন করেন। এছাড়া বিনিয়োগকারী সংস্থা ‘কি স্কয়ার ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্টে’রও প্রতিষ্ঠাতা স্কট বেসেন্ট।
ইরানের শাহেদ ড্রোনের নকশা ব্যবহার করে এই ড্রোন উৎপাদনের জন্য বিশাল এক কারখানা নির্মাণ করেছে রাশিয়া। তাতারস্তান অঞ্চলের আলাবুগা শিল্প এলাকায় অবস্থিত এই কারখানা বর্তমানে রাশিয়ার সবচেয়ে বড় ড্রোন উৎপাদন কেন্দ্র।
৪ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের নিরাপত্তা মন্ত্রিসভা গাজা সিটির নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পরিকল্পনা অনুমোদন করেছে। প্রায় দুই বছর ধরে চলমান যুদ্ধের মধ্যে এই সিদ্ধান্তের ফলে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে সামরিক অভিযান আরও বিস্তৃত হবে। শুক্রবার এই সিদ্ধান্ত দেশি-বিদেশি মহলে নতুন করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে...
৬ ঘণ্টা আগেগাজায় চলমান যুদ্ধ, অর্থনৈতিক বিপর্যয় এবং খাদ্যসহ জরুরি পণ্যের তীব্র সংকটের মধ্যে সাধারণ মানুষের বেঁচে থাকার লড়াই আরও কঠিন হয়ে উঠেছে। ব্যাংকগুলো দীর্ঘদিন বন্ধ, স্থানীয় বাজারে ডিজিটাল লেনদেনও প্রায় অগ্রহণযোগ্য।
৬ ঘণ্টা আগেভারতীয় পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের পর সম্পর্কে টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপ হয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। আজ শুক্রবার (৮ আগস্ট) সাম্প্রতিক নানা বিষয়ে কথা হয় এই দুই নেতার।
৬ ঘণ্টা আগে