সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ওপর হামলার ঘটনায় নিন্দা জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। ডেলাওয়্যারের রেহোবোথ বিচে তাৎক্ষণিক এক প্রতিক্রিয়ায় বাইডেন বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে এ ধরনের সহিংসতার কোনো স্থান নেই এবং পেনসিলভানিয়ায় সহিংসতার ঘটনায় সবার নিন্দা জানানো উচিত। বিবিসির প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
পেনসিলভানিয়ায় নির্বাচনী প্রচারণায় বক্তব্য দেওয়ার সময় ট্রাম্পের ওপর এ হামলা হয়। হামলার বিষয়ে ডেলাওয়্যারে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন বাইডেন। যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের এ ধরনের ‘অসুস্থ’ সহিংসতার নিন্দা করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘পেনসিলভানিয়ায় ডোনাল্ড ট্রাম্পের সমাবেশে গুলি চালানোর বিষয়ে আমাকে ব্রিফ করা হয়েছে।’
জো বাইডেন আরও বলেন, ‘ট্রাম্প নিরাপদ আছেন এবং ভালো আছেন জেনে আমি কৃতজ্ঞ। আমি ট্রাম্প ও তার পরিবারের জন্য এবং সমাবেশে যাঁরা ছিলেন তাঁদের জন্য প্রার্থনা করছি। আরও তথ্যের জন্য অপেক্ষা করছি আমরা।’
বিবৃতিতে জাতি হিসেবে ঐক্যবদ্ধ হওয়ারও আহ্বান জানিয়েছে বাইডেন।
প্রেসিডেন্ট বাইডেনের কথারই প্রতিধ্বনি করেছেন ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস। হ্যারিস বলেন, ট্রাম্প গুরুতর আহত হয়নি জেনে তিনি ‘স্বস্তি বোধ’ করেন। এ ঘটনাকে ‘সেন্সলেস শুটিং’ বা ‘কাণ্ডজ্ঞানহীন হামলা’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, আমাদের দেশে এ ধরনের সহিংসতার কোনো স্থান নেই। সবাইকে অবশ্যই এই ঘৃণ্য কাজের নিন্দা করতে হবে এবং এটি যাতে আরও সহিংসতার দিকে পরিচালিত না করে, তা নিশ্চিত করার জন্য আমাদের নিজেদের অবস্থান থেকে কাজ করতে হবে।’
সাবেক রাষ্ট্রপতি বারাক ওবামা, বিল ক্লিনটন ও হাউস স্পিকার ন্যান্সি পেলোসিসহ সিনিয়র ডেমোক্র্যাটরাও এ ঘটনার নিন্দা জানিয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় শনিবার সন্ধ্যা ৬টা ১৫ মিনিটের দিকে নির্বাচনী প্রচারের সময় ট্রাম্পের ওপর গুলি ছোড়েন এক হামলাকারী। গুলিতে ট্রাম্পের ডান কানের ওপরের অংশে ফুটো হয়ে গেছে। এ ঘটনায় হামলাকারীসহ দুজন নিহত ও আরেকজন গুরুতর আহত হয়েছেন।
হামলার ঘটনার একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, ট্রাম্প মঞ্চে দাঁড়িয়ে বক্তব্য দেওয়ার সময় হঠাৎ গুলির শব্দ হয়। নিজের কান হাত দিয়ে ধরে সঙ্গে সঙ্গে মঞ্চে বসে পড়েন তিনি।
ডোনাল্ড ট্রাম্পের উপর হামলা সম্পর্কিত আরও খবর পড়ুন:
সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ওপর হামলার ঘটনায় নিন্দা জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। ডেলাওয়্যারের রেহোবোথ বিচে তাৎক্ষণিক এক প্রতিক্রিয়ায় বাইডেন বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে এ ধরনের সহিংসতার কোনো স্থান নেই এবং পেনসিলভানিয়ায় সহিংসতার ঘটনায় সবার নিন্দা জানানো উচিত। বিবিসির প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
পেনসিলভানিয়ায় নির্বাচনী প্রচারণায় বক্তব্য দেওয়ার সময় ট্রাম্পের ওপর এ হামলা হয়। হামলার বিষয়ে ডেলাওয়্যারে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন বাইডেন। যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের এ ধরনের ‘অসুস্থ’ সহিংসতার নিন্দা করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘পেনসিলভানিয়ায় ডোনাল্ড ট্রাম্পের সমাবেশে গুলি চালানোর বিষয়ে আমাকে ব্রিফ করা হয়েছে।’
জো বাইডেন আরও বলেন, ‘ট্রাম্প নিরাপদ আছেন এবং ভালো আছেন জেনে আমি কৃতজ্ঞ। আমি ট্রাম্প ও তার পরিবারের জন্য এবং সমাবেশে যাঁরা ছিলেন তাঁদের জন্য প্রার্থনা করছি। আরও তথ্যের জন্য অপেক্ষা করছি আমরা।’
বিবৃতিতে জাতি হিসেবে ঐক্যবদ্ধ হওয়ারও আহ্বান জানিয়েছে বাইডেন।
প্রেসিডেন্ট বাইডেনের কথারই প্রতিধ্বনি করেছেন ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস। হ্যারিস বলেন, ট্রাম্প গুরুতর আহত হয়নি জেনে তিনি ‘স্বস্তি বোধ’ করেন। এ ঘটনাকে ‘সেন্সলেস শুটিং’ বা ‘কাণ্ডজ্ঞানহীন হামলা’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, আমাদের দেশে এ ধরনের সহিংসতার কোনো স্থান নেই। সবাইকে অবশ্যই এই ঘৃণ্য কাজের নিন্দা করতে হবে এবং এটি যাতে আরও সহিংসতার দিকে পরিচালিত না করে, তা নিশ্চিত করার জন্য আমাদের নিজেদের অবস্থান থেকে কাজ করতে হবে।’
সাবেক রাষ্ট্রপতি বারাক ওবামা, বিল ক্লিনটন ও হাউস স্পিকার ন্যান্সি পেলোসিসহ সিনিয়র ডেমোক্র্যাটরাও এ ঘটনার নিন্দা জানিয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় শনিবার সন্ধ্যা ৬টা ১৫ মিনিটের দিকে নির্বাচনী প্রচারের সময় ট্রাম্পের ওপর গুলি ছোড়েন এক হামলাকারী। গুলিতে ট্রাম্পের ডান কানের ওপরের অংশে ফুটো হয়ে গেছে। এ ঘটনায় হামলাকারীসহ দুজন নিহত ও আরেকজন গুরুতর আহত হয়েছেন।
হামলার ঘটনার একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, ট্রাম্প মঞ্চে দাঁড়িয়ে বক্তব্য দেওয়ার সময় হঠাৎ গুলির শব্দ হয়। নিজের কান হাত দিয়ে ধরে সঙ্গে সঙ্গে মঞ্চে বসে পড়েন তিনি।
ডোনাল্ড ট্রাম্পের উপর হামলা সম্পর্কিত আরও খবর পড়ুন:
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে উত্তর কোরিয়া। উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র বলেছেন, এই হামলা জাতিসংঘ সনদের লঙ্ঘন এবং মধ্যপ্রাচ্যের বর্তমান উত্তেজনার জন্য ইসরায়েলের ‘অবিরাম যুদ্ধবাজ পদক্ষেপ ও আঞ্চলিক সম্প্রসারণ’ দায়ী।
১৭ মিনিট আগেইরানে যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি হামলায় ব্যাপক ক্ষোভ ছড়িয়েছে ইরানিদের মধ্যে। ইরান এই হামলার মোক্ষম জবাব দেবে বলে আশা করছেন তারা। গতকাল রোববার হাজার হাজার ক্ষুব্ধ জনতা রাজপথে নেমে আসেন। ইরানের পতাকা ও বিভিন্ন স্লোগান সংবলিত প্ল্যাকার্ড নিয়ে রাজধানী তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারে জড়ো হন তারা।
৩৯ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া। যদিও ক্রেমলিন সরাসরি কোনো মন্তব্য করেনি, তবে রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘের সনদ লঙ্ঘনের শামিল বলে উল্লেখ করেছে।
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে হামলার সিদ্ধান্ত প্রায় চূড়ান্ত করে ফেলেছিলেন, এমন সময় তিনি তাঁর শীর্ষ কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন গণমাধ্যমকে জানাতে যে, তিনি এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে দুই সপ্তাহ সময় নেবেন। এই নির্দেশনার পেছনের উদ্দেশ্য ছিল, প্রকৃত পরিকল্পনা গোপন রাখা।
১ ঘণ্টা আগে