যুক্তরাষ্ট্রে ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর টুইন টাওয়ারে হামলার ঘটনার পরিকল্পনার অভিযোগে গুয়ানতানামো বে কারাগারে আটক ৩ অভিযুক্ত সব দায় স্বীকারে সম্মত হয়েছেন। বিনিময়ে তাদের মৃত্যুদণ্ড না দিয়ে কারাদণ্ড দেওয়া হবে মর্মে একটি চুক্তিও হতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছে মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় পেন্টাগন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই তিন অভিযুক্ত হলেন—খালিদ শেখ মোহাম্মদ, ওয়ালিদ মুহাম্মদ সালিহ মুবারক বিন আত্তাশ এবং মুস্তাফা আহমেদ আদম আল-হাওসাবি। তাঁরা দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে কিউবা অবস্থিত মার্কিন নৌবাহিনীর ঘাঁটি গুয়ানতানামো বে-এর কারাগারে বিনা বিচারে আটকে আছেন।
মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগ জানিয়েছে—২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর টুইন টাওয়ারে সন্ত্রাসী হামলার পরিকল্পনার জন্য অভিযুক্ত ব্যক্তিদের মধ্যে তিনজন একটি প্রি-ট্রায়াল চুক্তিতে প্রবেশ করেছে। প্রসিকিউশন অভিযুক্তদের মৃত্যুদণ্ড চাইবে না—এই শর্তে ওই তিনজন তাদের দোষ স্বীকার করতে সম্মত হয়েছেন। চুক্তির বিস্তারিত শর্তাবলি এখনো প্রকাশ করা হয়নি।
ইতিহাসে নয়-এগারো হিসেবে খ্যাত এই হামলা ১৯৪১ সালের পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিতে সবচেয়ে বড় প্রাণহানির ঘটনা। ১৯৪১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের পার্ল হারবারে জাপানি হামলায় ২ হাজার ৪০০ জনের মতো মানুষ নিহত হয়েছিলেন। কিন্তু নয়-এগারোতে নিউইয়র্ক, ভার্জিনিয়া ও পেনসিলভানিয়াতে আল-কায়েদার হামলায় প্রায় ৩ হাজার লোক নিহত হয়েছিল। যার ফলশ্রুতিতে যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বজুড়ে ওয়ার অন টেরর শুরু করেছিল।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউ ইয়র্ক টাইমসের খবরে বলা হয়েছে, অভিযুক্তদের পরিবারের কাছে মার্কিন কৌঁসুলিদের পাঠানো একটি চিঠিতে চুক্তিটির বিষয়ে প্রথম ঘোষণা করা হয়েছিল। প্রধান কৌঁসুলি রিয়ার অ্যাডমিরাল অ্যারন রাগ সেই চিঠিতে বলেন, ‘সম্ভাব্য শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ড বাতিলের বিনিময়ে এই তিন অভিযুক্ত চার্জশিটে তালিকাভুক্ত ২ হাজার ৯৭৬ জনের হত্যাসহ আনা সব অপরাধের দায় স্বীকার করতে সম্মত হয়েছেন।’
উল্লেখ্য, ওই তিন ব্যক্তির বিরুদ্ধে বেসামরিক ব্যক্তিদের ওপর হামলা, যুদ্ধ আইন লঙ্ঘন করে হত্যা, ছিনতাই ও সন্ত্রাসসহ বিভিন্ন অভিযোগে আনা হয়েছে। টাইমস জানিয়েছে, আগামী সপ্তাহের প্রথম দিকে আনুষ্ঠানিকভাবে আদালতে আবেদন জমা দেওয়া হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রে ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর টুইন টাওয়ারে হামলার ঘটনার পরিকল্পনার অভিযোগে গুয়ানতানামো বে কারাগারে আটক ৩ অভিযুক্ত সব দায় স্বীকারে সম্মত হয়েছেন। বিনিময়ে তাদের মৃত্যুদণ্ড না দিয়ে কারাদণ্ড দেওয়া হবে মর্মে একটি চুক্তিও হতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছে মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় পেন্টাগন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই তিন অভিযুক্ত হলেন—খালিদ শেখ মোহাম্মদ, ওয়ালিদ মুহাম্মদ সালিহ মুবারক বিন আত্তাশ এবং মুস্তাফা আহমেদ আদম আল-হাওসাবি। তাঁরা দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে কিউবা অবস্থিত মার্কিন নৌবাহিনীর ঘাঁটি গুয়ানতানামো বে-এর কারাগারে বিনা বিচারে আটকে আছেন।
মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগ জানিয়েছে—২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর টুইন টাওয়ারে সন্ত্রাসী হামলার পরিকল্পনার জন্য অভিযুক্ত ব্যক্তিদের মধ্যে তিনজন একটি প্রি-ট্রায়াল চুক্তিতে প্রবেশ করেছে। প্রসিকিউশন অভিযুক্তদের মৃত্যুদণ্ড চাইবে না—এই শর্তে ওই তিনজন তাদের দোষ স্বীকার করতে সম্মত হয়েছেন। চুক্তির বিস্তারিত শর্তাবলি এখনো প্রকাশ করা হয়নি।
ইতিহাসে নয়-এগারো হিসেবে খ্যাত এই হামলা ১৯৪১ সালের পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিতে সবচেয়ে বড় প্রাণহানির ঘটনা। ১৯৪১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের পার্ল হারবারে জাপানি হামলায় ২ হাজার ৪০০ জনের মতো মানুষ নিহত হয়েছিলেন। কিন্তু নয়-এগারোতে নিউইয়র্ক, ভার্জিনিয়া ও পেনসিলভানিয়াতে আল-কায়েদার হামলায় প্রায় ৩ হাজার লোক নিহত হয়েছিল। যার ফলশ্রুতিতে যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বজুড়ে ওয়ার অন টেরর শুরু করেছিল।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউ ইয়র্ক টাইমসের খবরে বলা হয়েছে, অভিযুক্তদের পরিবারের কাছে মার্কিন কৌঁসুলিদের পাঠানো একটি চিঠিতে চুক্তিটির বিষয়ে প্রথম ঘোষণা করা হয়েছিল। প্রধান কৌঁসুলি রিয়ার অ্যাডমিরাল অ্যারন রাগ সেই চিঠিতে বলেন, ‘সম্ভাব্য শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ড বাতিলের বিনিময়ে এই তিন অভিযুক্ত চার্জশিটে তালিকাভুক্ত ২ হাজার ৯৭৬ জনের হত্যাসহ আনা সব অপরাধের দায় স্বীকার করতে সম্মত হয়েছেন।’
উল্লেখ্য, ওই তিন ব্যক্তির বিরুদ্ধে বেসামরিক ব্যক্তিদের ওপর হামলা, যুদ্ধ আইন লঙ্ঘন করে হত্যা, ছিনতাই ও সন্ত্রাসসহ বিভিন্ন অভিযোগে আনা হয়েছে। টাইমস জানিয়েছে, আগামী সপ্তাহের প্রথম দিকে আনুষ্ঠানিকভাবে আদালতে আবেদন জমা দেওয়া হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৩৮ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন হামলার পর এবার সবার চোখ ইরানের দিকে। এই হামলার পাল্টা আঘাত হিসেবে কী করতে যাচ্ছে ইসলামি প্রজাতন্ত্রের এই দেশটি। ইসরায়েলি হামলায় শীর্ষ নেতাদের হারানো এবং নতুন করে দায়িত্ব সমর্পণ করে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া খামেনি এবার মার্কিন আঘাতের পাল্টা জবাব কীভাবে দেবেন, সেটা দেখার অপেক্ষায় সবাই।
১ ঘণ্টা আগে