আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করতে যাচ্ছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। যুক্তরাষ্ট্র ও তাদের মিত্র দেশ, বিশেষত ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইসিসির আনা অভিযোগের কারণে ট্রাম্প এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, আজ এই নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করবেন ট্রাম্প। এই আদেশের মাধ্যমে আইসিসির তদন্তে সহায়তাকারী ব্যক্তি ও তাঁদের পরিবারের ওপর আর্থিক ও ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবে যুক্তরাষ্ট্র।
হোয়াইট হাউসের একজন কর্মকর্তার বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, ইসরায়েলকে উদ্দ্যেশ্য করে নেওয়া আইসিসির সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ডের প্রতিক্রিয়া হিসেবে এই পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। গত সপ্তাহে সিনেটের ডেমোক্র্যাটরা আইসিসির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের রিপাবলিকান-সমর্থিত প্রস্তাব আটকে দেয়। ওই নিষেধাজ্ঞা প্রস্তাবটি ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও তাঁর সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বিরুদ্ধে আইসিসির গ্রেপ্তারি পরোয়ানার প্রতিবাদে আনা হয়েছিল।
এই বিষয়ে আইসিসির মন্তব্য এখনো পাওয়া যায়নি। তবে সংস্থাটি আগেই সম্ভাব্য মার্কিন নিষেধাজ্ঞার আশঙ্কায় প্রতিরক্ষামূলক ব্যবস্থা নিয়েছে। একটি সূত্র জানায়, আইসিসি তাদের কর্মীদের বেতন তিন মাস আগেই পরিশোধ করেছে। যাতে আর্থিক নিষেধাজ্ঞার ফলে কার্যক্রম ব্যাহত না হয়।
গত ডিসেম্বরে আইসিসির প্রেসিডেন্ট বিচারক তোমোকো আকানে সতর্ক করে বলেছিলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞায় আইসিসির কার্যক্রম ব্যাহত হতে পারে এবং এটি অস্তিত্বের সংকটে পড়তে পারে।’
তবে আইসিসির ওপর যুক্তরাষ্ট্রের এমন নিষেধাজ্ঞা এটাই প্রথমবার নয়। এর আগে ২০২০ সালে ট্রাম্প প্রশাসন আফগানিস্তানে মার্কিন বাহিনীর ‘কথিত’ যুদ্ধাপরাধ তদন্তের জন্য আইসিসির তৎকালীন প্রধান প্রসিকিউটর ফাতু বেনসুদা ও তাঁর এক সহযোগীর ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল।
১২৫টি সদস্য রাষ্ট্রের স্থায়ী আদালত হলো আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি)। যা যুদ্ধাপরাধ, মানবতাবিরোধী অপরাধ, গণহত্যা ও সদস্য রাষ্ট্রের ভূখণ্ড বা তাদের নাগরিকদের বিরুদ্ধে আগ্রাসনের অপরাধের জন্য ব্যক্তিদের বিচার করতে পারে। তবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন, রাশিয়া ও ইসরায়েল আইসিসির সদস্য নয়।
আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করতে যাচ্ছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। যুক্তরাষ্ট্র ও তাদের মিত্র দেশ, বিশেষত ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইসিসির আনা অভিযোগের কারণে ট্রাম্প এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, আজ এই নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করবেন ট্রাম্প। এই আদেশের মাধ্যমে আইসিসির তদন্তে সহায়তাকারী ব্যক্তি ও তাঁদের পরিবারের ওপর আর্থিক ও ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবে যুক্তরাষ্ট্র।
হোয়াইট হাউসের একজন কর্মকর্তার বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, ইসরায়েলকে উদ্দ্যেশ্য করে নেওয়া আইসিসির সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ডের প্রতিক্রিয়া হিসেবে এই পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। গত সপ্তাহে সিনেটের ডেমোক্র্যাটরা আইসিসির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের রিপাবলিকান-সমর্থিত প্রস্তাব আটকে দেয়। ওই নিষেধাজ্ঞা প্রস্তাবটি ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও তাঁর সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বিরুদ্ধে আইসিসির গ্রেপ্তারি পরোয়ানার প্রতিবাদে আনা হয়েছিল।
এই বিষয়ে আইসিসির মন্তব্য এখনো পাওয়া যায়নি। তবে সংস্থাটি আগেই সম্ভাব্য মার্কিন নিষেধাজ্ঞার আশঙ্কায় প্রতিরক্ষামূলক ব্যবস্থা নিয়েছে। একটি সূত্র জানায়, আইসিসি তাদের কর্মীদের বেতন তিন মাস আগেই পরিশোধ করেছে। যাতে আর্থিক নিষেধাজ্ঞার ফলে কার্যক্রম ব্যাহত না হয়।
গত ডিসেম্বরে আইসিসির প্রেসিডেন্ট বিচারক তোমোকো আকানে সতর্ক করে বলেছিলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞায় আইসিসির কার্যক্রম ব্যাহত হতে পারে এবং এটি অস্তিত্বের সংকটে পড়তে পারে।’
তবে আইসিসির ওপর যুক্তরাষ্ট্রের এমন নিষেধাজ্ঞা এটাই প্রথমবার নয়। এর আগে ২০২০ সালে ট্রাম্প প্রশাসন আফগানিস্তানে মার্কিন বাহিনীর ‘কথিত’ যুদ্ধাপরাধ তদন্তের জন্য আইসিসির তৎকালীন প্রধান প্রসিকিউটর ফাতু বেনসুদা ও তাঁর এক সহযোগীর ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল।
১২৫টি সদস্য রাষ্ট্রের স্থায়ী আদালত হলো আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি)। যা যুদ্ধাপরাধ, মানবতাবিরোধী অপরাধ, গণহত্যা ও সদস্য রাষ্ট্রের ভূখণ্ড বা তাদের নাগরিকদের বিরুদ্ধে আগ্রাসনের অপরাধের জন্য ব্যক্তিদের বিচার করতে পারে। তবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন, রাশিয়া ও ইসরায়েল আইসিসির সদস্য নয়।
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ক্ষয়ক্ষতি মূল্যায়ন করা হচ্ছে এবং এই কর্মসূচি পুনরুদ্ধারের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির পারমাণবিক সংস্থা প্রধান মোহাম্মদ ইসলামি। ইরানের আধা-সরকারি সংবাদমাধ্যম মেহের নিউজের বরাতে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
১২ মিনিট আগেইসরায়েল দাবি করেছে, ইরান যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার ঘণ্টা তিনেকের মধ্যে ফের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে। অবশ্য, এই দাবির পক্ষে কোনো প্রমাণ দেয়নি দেশটি। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ এই বিষয়টি দাবি করেছেন। পাশাপাশি, তিনি ইরানের এই তথাকথিত হামলার কঠোর জবাব দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
৩৪ মিনিট আগেউভয় পক্ষে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ ও প্রাণহানির পর অবশেষে ইরান-ইসরায়েলের ১২ দিনের যুদ্ধ শেষ হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের উদ্যোগে ও কাতারের মধ্যস্থতায় এই যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে। তবে এই যুদ্ধবিরতিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি দীর্ঘ ২০ মাসের বেশি সময় ধরে ইসরায়েলি হত্যাযজ্ঞ চলতে থাকা গাজাকে।
১ ঘণ্টা আগেএরই মধ্যে যুদ্ধবিরতি নিয়ে দ্বন্দ্ব শুরু হয়েছে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর লিকুদ পার্টির মধ্যে। এই যুদ্ধবিরতির তীব্র বিরোধিতা করেছেন পার্টির সদস্য ড্যান ইলাউজ। ক্ষোভ জানিয়ে বলেন, ‘ইসরায়েল কোনো যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে স্বাক্ষর করতে পারে না। একমাত্র যে চুক্তিতে ইসরায়েল স্বাক্ষর করতে পারে
১ ঘণ্টা আগে