অনলাইন ডেস্ক
প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নির নেতৃত্বে কানাডায় নতুন সরকার গঠনের এক সপ্তাহ যেতে না যেতেই দেশটিতে ভাঙনের সুর বেজে উঠেছে। আলবার্টার প্রিমিয়ার ডেনিয়েলি স্মিথ সম্প্রতি একটি লাইভ সম্প্রচারে জানিয়েছেন, ২০২৬ সালে একটি প্রাদেশিক গণভোটে কানাডা থেকে আলবার্টার বিচ্ছেদের প্রশ্ন তোলা হতে পারে। তবে এর আগে নাগরিক উদ্যোগে একটি পিটিশনের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় স্বাক্ষর সংগ্রহেরও শর্ত রয়েছে।
ডেনিয়েলি স্মিথ বলেছেন, ‘আমরা আলবার্টানরা সব সময় কানাডার প্রতি অনুগত, গর্বিত ও উদার ছিলাম।’ তবে এসব কথার পরও কানাডার কেন্দ্রীয় সরকারের নীতির সমালোচনা করেন স্মিথ। এমনকি এসব নীতিকে ‘ধ্বংসাত্মক’ বলেও অভিহিত করেন। ব্যক্তিগতভাবে তিনি কানাডা থেকে আলাদা হওয়ার পক্ষপাতী নন, তবে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া মেনে একটি সম্ভাব্য গণভোটের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তিনি।
আলবার্টা কানাডার একটি প্রদেশ, যার জনসংখ্যা প্রায় ৫০ লাখ। এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মন্টানা অঙ্গরাজ্যের সীমানা ঘেঁষে। বিশাল খনিজ, তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাসের ভান্ডার এই প্রদেশকে কানাডার অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি করে তুলেছে। ২০২৩ সালে কানাডার মোট অপরিশোধিত তেলের ৮৪ শতাংশ এবং প্রাকৃতিক গ্যাসের ৬১ শতাংশ এই প্রদেশ থেকেই এসেছে।
ডেনিয়েলি স্মিথের নেতৃত্বাধীন ইউনাইটেড কনজারভেটিভ পার্টি ২০১৯ সাল থেকে আলবার্টা শাসন করছে। তারা কর হ্রাস এবং কেন্দ্রীয় সরকারের কার্বন ট্যাক্সের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। স্মিথ অভিযোগ করেন—লিবারেল নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় সরকার পাইপলাইন আটকে দিয়েছে, তেল-গ্যাস প্রকল্প বাতিল করেছে এবং কার্বন ট্যাক্স চাপিয়ে দিয়েছে—যা প্রদেশটির অর্থনৈতিক বিকাশে বাধা সৃষ্টি করছে।
মঙ্গলবার টাইম-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কানাডায় কার্নির জয়লাভের পর আলবার্টায় বিক্ষোভ হয়েছে। কেউ কেউ আমেরিকার পতাকা নিয়ে বিচ্ছেদের দাবিতে রাস্তায় নেমেছে। তবে সাম্প্রতিক এক জরিপে দেখা গেছে, অধিকাংশ আলবার্টান কানাডার সঙ্গেই থাকতে চান। মাত্র ১০ শতাংশ মনে করেন আলবার্টার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের অংশ হওয়া ভালো হবে।
আবার একতরফাভাবেও বিচ্ছেদ সম্ভব নয়। কানাডার সংবিধান অনুযায়ী, বিচ্ছেদের জন্য ‘ক্ল্যারিটি অ্যাক্ট’ অনুসরণ করতে হবে। এর অর্থ হলো—গণভোটে সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ বিচ্ছেদের ইচ্ছা প্রকাশ করলেও সংসদীয় অনুমোদনের মাধ্যমে আলোচনা ও সংবিধান সংশোধন করেই এই বিচ্ছেদ সম্ভব হবে।
এদিকে প্রধানমন্ত্রী কার্নি ও স্মিথ ইতিমধ্যে একটি আলোচনায় অংশ নিয়েছেন। স্মিথ জানিয়েছেন, তারা ‘আলবার্টা নেক্সট’ নামে একটি প্যানেল গঠন করছেন, যেখানে জনমত সংগ্রহের জন্য টাউন হল বৈঠক হবে। তবে কার্নি আশাবাদী যে, একসঙ্গে কাজ করে তাঁরা অর্থনীতির উন্নয়ন ঘটাতে পারবেন।
প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নির নেতৃত্বে কানাডায় নতুন সরকার গঠনের এক সপ্তাহ যেতে না যেতেই দেশটিতে ভাঙনের সুর বেজে উঠেছে। আলবার্টার প্রিমিয়ার ডেনিয়েলি স্মিথ সম্প্রতি একটি লাইভ সম্প্রচারে জানিয়েছেন, ২০২৬ সালে একটি প্রাদেশিক গণভোটে কানাডা থেকে আলবার্টার বিচ্ছেদের প্রশ্ন তোলা হতে পারে। তবে এর আগে নাগরিক উদ্যোগে একটি পিটিশনের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় স্বাক্ষর সংগ্রহেরও শর্ত রয়েছে।
ডেনিয়েলি স্মিথ বলেছেন, ‘আমরা আলবার্টানরা সব সময় কানাডার প্রতি অনুগত, গর্বিত ও উদার ছিলাম।’ তবে এসব কথার পরও কানাডার কেন্দ্রীয় সরকারের নীতির সমালোচনা করেন স্মিথ। এমনকি এসব নীতিকে ‘ধ্বংসাত্মক’ বলেও অভিহিত করেন। ব্যক্তিগতভাবে তিনি কানাডা থেকে আলাদা হওয়ার পক্ষপাতী নন, তবে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া মেনে একটি সম্ভাব্য গণভোটের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তিনি।
আলবার্টা কানাডার একটি প্রদেশ, যার জনসংখ্যা প্রায় ৫০ লাখ। এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মন্টানা অঙ্গরাজ্যের সীমানা ঘেঁষে। বিশাল খনিজ, তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাসের ভান্ডার এই প্রদেশকে কানাডার অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি করে তুলেছে। ২০২৩ সালে কানাডার মোট অপরিশোধিত তেলের ৮৪ শতাংশ এবং প্রাকৃতিক গ্যাসের ৬১ শতাংশ এই প্রদেশ থেকেই এসেছে।
ডেনিয়েলি স্মিথের নেতৃত্বাধীন ইউনাইটেড কনজারভেটিভ পার্টি ২০১৯ সাল থেকে আলবার্টা শাসন করছে। তারা কর হ্রাস এবং কেন্দ্রীয় সরকারের কার্বন ট্যাক্সের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। স্মিথ অভিযোগ করেন—লিবারেল নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় সরকার পাইপলাইন আটকে দিয়েছে, তেল-গ্যাস প্রকল্প বাতিল করেছে এবং কার্বন ট্যাক্স চাপিয়ে দিয়েছে—যা প্রদেশটির অর্থনৈতিক বিকাশে বাধা সৃষ্টি করছে।
মঙ্গলবার টাইম-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কানাডায় কার্নির জয়লাভের পর আলবার্টায় বিক্ষোভ হয়েছে। কেউ কেউ আমেরিকার পতাকা নিয়ে বিচ্ছেদের দাবিতে রাস্তায় নেমেছে। তবে সাম্প্রতিক এক জরিপে দেখা গেছে, অধিকাংশ আলবার্টান কানাডার সঙ্গেই থাকতে চান। মাত্র ১০ শতাংশ মনে করেন আলবার্টার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের অংশ হওয়া ভালো হবে।
আবার একতরফাভাবেও বিচ্ছেদ সম্ভব নয়। কানাডার সংবিধান অনুযায়ী, বিচ্ছেদের জন্য ‘ক্ল্যারিটি অ্যাক্ট’ অনুসরণ করতে হবে। এর অর্থ হলো—গণভোটে সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ বিচ্ছেদের ইচ্ছা প্রকাশ করলেও সংসদীয় অনুমোদনের মাধ্যমে আলোচনা ও সংবিধান সংশোধন করেই এই বিচ্ছেদ সম্ভব হবে।
এদিকে প্রধানমন্ত্রী কার্নি ও স্মিথ ইতিমধ্যে একটি আলোচনায় অংশ নিয়েছেন। স্মিথ জানিয়েছেন, তারা ‘আলবার্টা নেক্সট’ নামে একটি প্যানেল গঠন করছেন, যেখানে জনমত সংগ্রহের জন্য টাউন হল বৈঠক হবে। তবে কার্নি আশাবাদী যে, একসঙ্গে কাজ করে তাঁরা অর্থনীতির উন্নয়ন ঘটাতে পারবেন।
পারস্য উপসাগরের উপকূলে ইরানের বুশেহর শহরে অবস্থিত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র যদি কোনো হামলার শিকার হয়, তবে তার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ। শুধু ইরান নয়, পুরো উপসাগরীয় অঞ্চল পড়বে বিপদের মুখে।
৭ ঘণ্টা আগেবি-২ বিমানের সঙ্গে ছিল চারটি বোয়িং কেসি-৪৬ পেগাসাস ফুয়েল ট্যাংকার। এর মধ্যে দুটি ইতিমধ্যে প্রশান্ত মহাসাগরের আকাশে বি-২ বোমারুতে জ্বালানি সরবরাহ করেছে। বাকি দুটি প্রায় ৭৫ কিলোমিটার পেছনে অবস্থান করছে।
৭ ঘণ্টা আগেসামরিক শক্তিতে বরাবরই নিজেকে অপরাজেয় হিসেবে জাহির করা ইসরায়েলকে সত্যিই কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে ইরান। ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলকে ইতিমধ্যেই ব্যতিব্যস্ত করার পর গতকাল শনিবার দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ভেদ করে সফল ড্রোন হামলা চালায় ইরান। ইরানের দুটি ড্রোন ইসরায়েলের উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলে...
৮ ঘণ্টা আগেইরান-ইসরায়েল চলমান সংঘাত নবম দিনে গড়িয়েছে। এই উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র যদি ইসরায়েলের পক্ষে সরাসরি ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে, তাহলে লোহিতসাগরে মার্কিন জাহাজগুলোতে হামলা চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। হুতি বিদ্রোহীদের এক মুখপাত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে
৮ ঘণ্টা আগে