যুক্তরাষ্ট্রকে স্ট্যাচু অব লিবার্টি ফিরিয়ে দিতে বলেছেন ফরাসি রাজনীতিবিদ রাফায়েল গ্লুক্সমান। কারণ, তিনি মনে করেন, কিছু আমেরিকান স্বৈরশাসকদের পক্ষ নিয়েছেন।
মঙ্গলবার সিএনএন জানিয়েছে, রাফায়েল গ্লুক্সমান ইউরোপীয় সংসদের সদস্য এবং ফ্রান্সের ছোট বামপন্থী দল ‘প্লেস পাবলিক’-এর প্রতিনিধি। গত রোববার এক সমাবেশে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আমাদের স্ট্যাচু অব লিবার্টি ফেরত দিন। এটি আমাদের উপহার ছিল আপনাদের জন্য। কিন্তু স্পষ্টতই, আপনারা এখন এটিকে অপমান করছেন।’
১৮৮৬ সালে উদ্বোধন হওয়া স্ট্যাচু অব লিবার্টি ছিল ফ্রান্সের পক্ষ থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে দেওয়া বন্ধুত্বের উপহার। এই স্ট্যাচু রোমান স্বাধীনতার দেবী লিবার্টাসের আদলে তৈরি। এর এক হাতে মশাল এবং অন্য হাতে মার্কিন স্বাধীনতা ঘোষণার তারিখ লেখা একটি ফলক রয়েছে। এ ছাড়া মূর্তিটির পোশাকের নিচে ভাঙা শৃঙ্খল রয়েছে—যা নিপীড়ন ও দাসত্বের অবসানের প্রতীক।
এদিকে গতকাল সোমবার গ্লুক্সমানের মন্তব্যের কড়া জবাব দিয়েছেন হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিট। তিনি বলেন, ‘আমার পরামর্শ হলো, ওই নাম না জানা নিম্নমানের ফরাসি রাজনীতিককে স্মরণ করিয়ে দেওয়া উচিত, যুক্তরাষ্ট্রের কারণেই ফরাসিরা এখন জার্মান ভাষায় কথা বলছে না। তারা আমাদের মহান দেশের প্রতি কৃতজ্ঞ থাকা উচিত।’
গ্লুক্সমান এরপর এক্স মাধ্যম ও ইনস্টাগ্রামে একাধিক পোস্টে তাঁর প্রতিক্রিয়া জানান। তিনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নাৎসিদের বিরুদ্ধে লড়াই করা মার্কিন ‘নায়কদের’ প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তবে তিনি বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে মধ্যস্থতার চেষ্টাকে তুলনা করে বলেন, ‘এই নায়কেরা স্বৈরশাসকদের বিরুদ্ধে লড়েছিলেন, তাঁদের তোষামোদ করেননি। তাঁরা ফ্যাসিবাদের শত্রু ছিলেন, পুতিনের বন্ধু ছিলেন না। তাঁরা প্রতিরোধ আন্দোলনকে সাহায্য করেছিলেন, জেলেনস্কিকে আক্রমণ করেননি।’
গ্লুক্সমান আরও বলেন, ‘ট্রাম্পের এই বিশ্বাসঘাতকতায় আমি আতঙ্কিত। তাই আমি বলেছিলাম, যদি যুক্তরাষ্ট্রের সরকার তার মূল্যবোধকে অবজ্ঞা করে, তবে প্রতীকীভাবে স্ট্যাচু অব লিবার্টি আমরা ফিরিয়ে নিতে পারি।’
‘স্ট্যাচু অব লিবার্টি যা প্রতীকায়িত করে, তা সবার জন্য’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘যদি মুক্ত বিশ্বের প্রতি আপনার সরকারের আগ্রহ না থাকে, তাহলে আমরা ইউরোপে এই মুক্তির মশাল বহন করব।’
রাফায়েল গ্লুক্সমানের দল বর্তমানে ইউরোপীয় পার্লামেন্টে তিনটি, ফরাসি সংসদে একটি এবং সিনেটে একটি আসন ধরে রেখেছে। দল ছোট হলেও সাম্প্রতিক সময়ে ফরাসি গণমাধ্যমে ব্যাপক আলোচিত ব্যক্তিত্ব হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন গ্লুক্সমান। ২০২৭ সালে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তিনি প্রার্থী হবেন বলেও গুঞ্জন রয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রকে স্ট্যাচু অব লিবার্টি ফিরিয়ে দিতে বলেছেন ফরাসি রাজনীতিবিদ রাফায়েল গ্লুক্সমান। কারণ, তিনি মনে করেন, কিছু আমেরিকান স্বৈরশাসকদের পক্ষ নিয়েছেন।
মঙ্গলবার সিএনএন জানিয়েছে, রাফায়েল গ্লুক্সমান ইউরোপীয় সংসদের সদস্য এবং ফ্রান্সের ছোট বামপন্থী দল ‘প্লেস পাবলিক’-এর প্রতিনিধি। গত রোববার এক সমাবেশে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আমাদের স্ট্যাচু অব লিবার্টি ফেরত দিন। এটি আমাদের উপহার ছিল আপনাদের জন্য। কিন্তু স্পষ্টতই, আপনারা এখন এটিকে অপমান করছেন।’
১৮৮৬ সালে উদ্বোধন হওয়া স্ট্যাচু অব লিবার্টি ছিল ফ্রান্সের পক্ষ থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে দেওয়া বন্ধুত্বের উপহার। এই স্ট্যাচু রোমান স্বাধীনতার দেবী লিবার্টাসের আদলে তৈরি। এর এক হাতে মশাল এবং অন্য হাতে মার্কিন স্বাধীনতা ঘোষণার তারিখ লেখা একটি ফলক রয়েছে। এ ছাড়া মূর্তিটির পোশাকের নিচে ভাঙা শৃঙ্খল রয়েছে—যা নিপীড়ন ও দাসত্বের অবসানের প্রতীক।
এদিকে গতকাল সোমবার গ্লুক্সমানের মন্তব্যের কড়া জবাব দিয়েছেন হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিট। তিনি বলেন, ‘আমার পরামর্শ হলো, ওই নাম না জানা নিম্নমানের ফরাসি রাজনীতিককে স্মরণ করিয়ে দেওয়া উচিত, যুক্তরাষ্ট্রের কারণেই ফরাসিরা এখন জার্মান ভাষায় কথা বলছে না। তারা আমাদের মহান দেশের প্রতি কৃতজ্ঞ থাকা উচিত।’
গ্লুক্সমান এরপর এক্স মাধ্যম ও ইনস্টাগ্রামে একাধিক পোস্টে তাঁর প্রতিক্রিয়া জানান। তিনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নাৎসিদের বিরুদ্ধে লড়াই করা মার্কিন ‘নায়কদের’ প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তবে তিনি বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে মধ্যস্থতার চেষ্টাকে তুলনা করে বলেন, ‘এই নায়কেরা স্বৈরশাসকদের বিরুদ্ধে লড়েছিলেন, তাঁদের তোষামোদ করেননি। তাঁরা ফ্যাসিবাদের শত্রু ছিলেন, পুতিনের বন্ধু ছিলেন না। তাঁরা প্রতিরোধ আন্দোলনকে সাহায্য করেছিলেন, জেলেনস্কিকে আক্রমণ করেননি।’
গ্লুক্সমান আরও বলেন, ‘ট্রাম্পের এই বিশ্বাসঘাতকতায় আমি আতঙ্কিত। তাই আমি বলেছিলাম, যদি যুক্তরাষ্ট্রের সরকার তার মূল্যবোধকে অবজ্ঞা করে, তবে প্রতীকীভাবে স্ট্যাচু অব লিবার্টি আমরা ফিরিয়ে নিতে পারি।’
‘স্ট্যাচু অব লিবার্টি যা প্রতীকায়িত করে, তা সবার জন্য’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘যদি মুক্ত বিশ্বের প্রতি আপনার সরকারের আগ্রহ না থাকে, তাহলে আমরা ইউরোপে এই মুক্তির মশাল বহন করব।’
রাফায়েল গ্লুক্সমানের দল বর্তমানে ইউরোপীয় পার্লামেন্টে তিনটি, ফরাসি সংসদে একটি এবং সিনেটে একটি আসন ধরে রেখেছে। দল ছোট হলেও সাম্প্রতিক সময়ে ফরাসি গণমাধ্যমে ব্যাপক আলোচিত ব্যক্তিত্ব হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন গ্লুক্সমান। ২০২৭ সালে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তিনি প্রার্থী হবেন বলেও গুঞ্জন রয়েছে।
পারস্য উপসাগরের উপকূলে ইরানের বুশেহর শহরে অবস্থিত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র যদি কোনো হামলার শিকার হয়, তবে তার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ। শুধু ইরান নয়, পুরো উপসাগরীয় অঞ্চল পড়বে বিপদের মুখে।
৬ ঘণ্টা আগেবি-২ বিমানের সঙ্গে ছিল চারটি বোয়িং কেসি-৪৬ পেগাসাস ফুয়েল ট্যাংকার। এর মধ্যে দুটি ইতিমধ্যে প্রশান্ত মহাসাগরের আকাশে বি-২ বোমারুতে জ্বালানি সরবরাহ করেছে। বাকি দুটি প্রায় ৭৫ কিলোমিটার পেছনে অবস্থান করছে।
৬ ঘণ্টা আগেসামরিক শক্তিতে বরাবরই নিজেকে অপরাজেয় হিসেবে জাহির করা ইসরায়েলকে সত্যিই কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে ইরান। ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলকে ইতিমধ্যেই ব্যতিব্যস্ত করার পর গতকাল শনিবার দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ভেদ করে সফল ড্রোন হামলা চালায় ইরান। ইরানের দুটি ড্রোন ইসরায়েলের উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলে...
৭ ঘণ্টা আগেইরান-ইসরায়েল চলমান সংঘাত নবম দিনে গড়িয়েছে। এই উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র যদি ইসরায়েলের পক্ষে সরাসরি ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে, তাহলে লোহিতসাগরে মার্কিন জাহাজগুলোতে হামলা চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। হুতি বিদ্রোহীদের এক মুখপাত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে
৭ ঘণ্টা আগে