আজকের পত্রিকা ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি বিভাগ ২৫০তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে এক ডলার মূল্যের নতুন স্মারক কয়েনের খসড়া প্রকাশ করেছে। এতে দেখা গেছে, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতিকৃতি রয়েছে কয়েনটির দুই পাশেই। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মার্কিন ট্রেজারার ব্র্যান্ডন বিচ।
এ বিষয়ে গত শুক্রবার (৩ অক্টোবর) ট্রাম্পের মুখের দুটি স্ক্যাচ পোস্ট করে এক্স মাধ্যমে ব্র্যান্ডন বিচ লিখেছেন, ‘এখানে কোনো ভুয়া খবর নেই। আমেরিকার ২৫০তম জন্মদিন এবং মার্কিন প্রেসিডেন্টকে সম্মান জানাতে তৈরি এই প্রথম খসড়াগুলো সত্যিকারের।’
প্রকাশিত স্কেচে দেখা যায়, কয়েনের এক পাশে ট্রাম্পের একটি পাশ ফেরানো মুখ, আর অপর পাশে ২০২৪ সালের জুলাইয়ে তাঁকে হত্যাচেষ্টার সময়ের একটি দৃশ্য—যেখানে ৭৯ বছর বয়সী ট্রাম্প কানে গুলিবিদ্ধ হওয়ার পরও মুষ্টিবদ্ধ হাতে দাঁড়িয়ে আছেন।
মুদ্রাটির প্রথম পাশে ওপরে লেখা আছে, ‘আমরা ঈশ্বরে বিশ্বাস করি’ এবং নিচে ‘১৭৭৬ থেকে ২০২৬ ’—যা যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠার ২৫০ বছরকে নির্দেশ করছে। অন্য পাশে লেখা থাকবে হত্যাচেষ্টার সময় ট্রাম্পের সেই বিখ্যাত উক্তি—‘ফাইট, ফাইট, ফাইট’।
বিচ লিখেছেন, ‘সরকারি কাজ বন্ধ থাকার কারণে (শাটডাউন) বিস্তারিত জানাতে কিছুটা দেরি হবে। তবে শিগগিরই আরও তথ্য শেয়ার করব।’ এটি ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে শুরু হওয়া প্রথম সরকারি অচলাবস্থা, যা আগের মেয়াদে তিনবার ঘটেছিল।
এদিকে মার্কিন আইন অনুযায়ী, জীবিত বা সদ্যপ্রয়াত কোনো প্রেসিডেন্টের ছবি সরকারি মুদ্রায় ব্যবহার করা নিষিদ্ধ। ২০২০ সালের একটি অ্যাক্টেও উল্লেখ আছে, ২০২৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ২৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে এক ডলারের কয়েন ইস্যু করা যাবে, তবে তাতে কোনো জীবিত ব্যক্তির প্রতিকৃতি থাকা যাবে না।
ট্রেজারি বিভাগের এক মুখপাত্র বলেছেন, ‘চূড়ান্ত নকশা এখনো নির্ধারিত হয়নি, এই খসড়াটি আমাদের দেশের অবিচল মনোবল ও গণতন্ত্রের প্রতীক। শিগগিরই আমরা আরও তথ্য জানাব।’
রোববার (৫ অক্টোবর) ‘দ্য পিপল’ জানিয়েছে, এই কয়েনটি যদি অনুমোদিত হয়, তবে এটা হবে যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম কোনো মুদ্রা, যেখানে এক জীবিত ও ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্টের মুখ রয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি বিভাগ ২৫০তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে এক ডলার মূল্যের নতুন স্মারক কয়েনের খসড়া প্রকাশ করেছে। এতে দেখা গেছে, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতিকৃতি রয়েছে কয়েনটির দুই পাশেই। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মার্কিন ট্রেজারার ব্র্যান্ডন বিচ।
এ বিষয়ে গত শুক্রবার (৩ অক্টোবর) ট্রাম্পের মুখের দুটি স্ক্যাচ পোস্ট করে এক্স মাধ্যমে ব্র্যান্ডন বিচ লিখেছেন, ‘এখানে কোনো ভুয়া খবর নেই। আমেরিকার ২৫০তম জন্মদিন এবং মার্কিন প্রেসিডেন্টকে সম্মান জানাতে তৈরি এই প্রথম খসড়াগুলো সত্যিকারের।’
প্রকাশিত স্কেচে দেখা যায়, কয়েনের এক পাশে ট্রাম্পের একটি পাশ ফেরানো মুখ, আর অপর পাশে ২০২৪ সালের জুলাইয়ে তাঁকে হত্যাচেষ্টার সময়ের একটি দৃশ্য—যেখানে ৭৯ বছর বয়সী ট্রাম্প কানে গুলিবিদ্ধ হওয়ার পরও মুষ্টিবদ্ধ হাতে দাঁড়িয়ে আছেন।
মুদ্রাটির প্রথম পাশে ওপরে লেখা আছে, ‘আমরা ঈশ্বরে বিশ্বাস করি’ এবং নিচে ‘১৭৭৬ থেকে ২০২৬ ’—যা যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠার ২৫০ বছরকে নির্দেশ করছে। অন্য পাশে লেখা থাকবে হত্যাচেষ্টার সময় ট্রাম্পের সেই বিখ্যাত উক্তি—‘ফাইট, ফাইট, ফাইট’।
বিচ লিখেছেন, ‘সরকারি কাজ বন্ধ থাকার কারণে (শাটডাউন) বিস্তারিত জানাতে কিছুটা দেরি হবে। তবে শিগগিরই আরও তথ্য শেয়ার করব।’ এটি ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে শুরু হওয়া প্রথম সরকারি অচলাবস্থা, যা আগের মেয়াদে তিনবার ঘটেছিল।
এদিকে মার্কিন আইন অনুযায়ী, জীবিত বা সদ্যপ্রয়াত কোনো প্রেসিডেন্টের ছবি সরকারি মুদ্রায় ব্যবহার করা নিষিদ্ধ। ২০২০ সালের একটি অ্যাক্টেও উল্লেখ আছে, ২০২৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ২৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে এক ডলারের কয়েন ইস্যু করা যাবে, তবে তাতে কোনো জীবিত ব্যক্তির প্রতিকৃতি থাকা যাবে না।
ট্রেজারি বিভাগের এক মুখপাত্র বলেছেন, ‘চূড়ান্ত নকশা এখনো নির্ধারিত হয়নি, এই খসড়াটি আমাদের দেশের অবিচল মনোবল ও গণতন্ত্রের প্রতীক। শিগগিরই আমরা আরও তথ্য জানাব।’
রোববার (৫ অক্টোবর) ‘দ্য পিপল’ জানিয়েছে, এই কয়েনটি যদি অনুমোদিত হয়, তবে এটা হবে যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম কোনো মুদ্রা, যেখানে এক জীবিত ও ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্টের মুখ রয়েছে।
তিব্বতের দিকের এভারেস্ট পর্বতের পূর্ব ঢালে ভয়াবহ তুষারঝড়ে প্রায় এক হাজার অভিযাত্রী আটকা পড়েছেন। চীনা রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, রোববার (৫ অক্টোবর) উদ্ধার তৎপরতা জোরদার করা হয়েছে এবং স্থানীয় কর্তৃপক্ষ রাস্তা পরিষ্কারের কাজ শুরু করেছে।
২ ঘণ্টা আগেআগামী মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) ইতিহাস গড়তে যাচ্ছে এল সালভাদর। বিশ্বের প্রথম রাষ্ট্র হিসেবে দেশটি এ দিন বিটকয়েনকে বৈধ মুদ্রা হিসেবে স্বীকৃতি দিতে চলেছে। প্রেসিডেন্ট নায়িব বুকেলে মত দিয়েছেন—এই উদ্যোগ সালভাদরের প্রবাসীদের কোটি কোটি ডলার সাশ্রয় করবে।
৩ ঘণ্টা আগেহামাস কার্যত ট্রাম্পের ২০ দফা যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে। কারণ, তারা নিরস্ত্রীকরণের শর্তে রাজি নয়। তারা গাজার প্রশাসনও ফিলিস্তিনিদের হাতে রাখতে চায়। গ্রাহাম কি ভুল বলছেন—জানতে চাইলে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, ‘আমরা খুব শিগগির তা জানতে পারব। সময়ই সব বলবে!’
৪ ঘণ্টা আগেমার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও বলেছেন, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের গাজা যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনার কিছু অংশে ইসরায়েল ও হামাস রাজি হলেও যুদ্ধ এখনো শেষ হয়নি। আজ রোববার এনবিসি নিউজের ‘মিট দ্য প্রেস’ অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, গাজার জিম্মিদের মুক্তির বিষয়ে কারা কতটা আন্তরিক, তা এই আলোচনার মধ্য দিয়ে বোঝা য
৫ ঘণ্টা আগে