ইউক্রেন যুদ্ধে ওয়াশিংটন কোনোভাবেই রাশিয়াকে বিজয়ী দেখতে পারে না। কারণ এটি হলে বিশাল পরিমাণ খনিজ সম্পদ সরাসরি আয়ত্তের বাইরে চলে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন মার্কিন সিনেটর লিন্ডসে গ্রাহাম। এ সময় তিনি ইউক্রেনকে সোনার খনি বলেও উল্লেখ করেন। গত রোববার মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিবিএস নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
সিবিএস নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে গ্রাহাম রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে ‘মেগালোম্যানিয়াক’ বা নিজেকে ব্যাপক শক্তিশালী হিসেবে মনে করার বাতিকসম্পন্ন লোক হিসেবে সম্বোধন করেন। গ্রাহামের দাবি, পুতিন ইউক্রেন যুদ্ধের মাধ্যমে পুরোনো রুশ সাম্রাজ্যকে ফিরে পাওয়ার চেষ্টায় মেতেছেন।
মার্কিন এই সিনেটর আরও দাবি করেন, মস্কো চলমান যুদ্ধে জয়ী হলে তারা (মস্কো) ইউক্রেনের সম্পদ দখল করে নেবে এবং চীনের সঙ্গে তা ভাগাভাগি করবে। তবে মস্কোর এমন আকাঙ্ক্ষাকে ‘হাস্যকর’ আখ্যা দিয়ে গ্রাহাম বলেন, ‘এই সোনার খনি বরং যুক্তরাষ্ট্রের আয়ত্তে থাকলে ভালো হবে।’
লিন্ডসে গ্রাহাম বলেন, ‘কারণ ইউক্রেনে রয়েছে ১০ থেকে ১২ ট্রিলিয়ন ডলারের গুরুত্বপূর্ণ খনিজ সম্পদ। এর যথাযথ ব্যবহারে ইউক্রেনে ইউরোপের সবচেয়ে ধনী দেশ হতে পারে! এখন আমরা যদি ইউক্রেনকে সাহায্য করি, তাহলে তারা আমাদের সেরা ব্যবসায়িক অংশীদার হয়ে উঠতে পারে। যাতে করে ১০ থেকে ১২ ট্রিলিয়ন ডলারের খনিজ সম্পদ ব্যবহার করতে পারবে ইউক্রেন ও পশ্চিমারা। তাই কোনোভাবেই তা পুতিন ও চীনকে ব্যবহার করতে দেওয়া হবে না।’
গ্রাহাম রাশিয়ার সমালোচক ও মার্কিন সিনেটে ইউক্রেনের অন্যতম কট্টর সমর্থক হিসেবে পরিচিত। পশ্চিমাদের প্রতি তিনি আহ্বান জানিয়েছেন, রাশিয়ার সার্বভৌম সম্পদের ৩০০ বিলিয়ন বাজেয়াপ্ত করার জন্য। এর আগে চলতি বছরের শুরুতে গ্রাহাম মার্কিন আইনের অধীনে রাশিয়াকে ‘সন্ত্রাসবাদের রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষক’ হিসেবে ঘোষণা করার দাবি তোলেন।
গ্রাহামের মন্তব্যের এক দিন আগে হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী ভিক্তর অরবান বলেন, পশ্চিমারা চায় রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধে কিয়েভ জিতুক। ফলে পশ্চিমারা ইউক্রেনের সম্পদ নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে। কারণ তারা (পশ্চিমারা) কিয়েভকে বিপুল আয়ের উৎস হিসেবে দেখছেন। হির টিভির সঙ্গে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে অরবান আরও বলেন, পশ্চিমাদের নানাবিদ সহযোগিতা ও হস্তক্ষেপেরে কারণেই ইউক্রেন যুদ্ধ এত দিন ধরে চলছে।
হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, পশ্চিমারা বারবার অভিযোগ তুললেও মস্কো কখনোই ইউক্রেনের সম্পদ দখল করার কথা বলেনি। তবে প্রথম থেকেই মস্কো ক্রিমিয়াসহ রাশিয়ায় যোগদানকারী আগের ইউক্রেনীয় অঞ্চলগুলোকে অবশ্যই তার নিয়ন্ত্রণে রাখার বিষয়ে জোর দিয়ে আসছে।
ইউক্রেন যুদ্ধে ওয়াশিংটন কোনোভাবেই রাশিয়াকে বিজয়ী দেখতে পারে না। কারণ এটি হলে বিশাল পরিমাণ খনিজ সম্পদ সরাসরি আয়ত্তের বাইরে চলে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন মার্কিন সিনেটর লিন্ডসে গ্রাহাম। এ সময় তিনি ইউক্রেনকে সোনার খনি বলেও উল্লেখ করেন। গত রোববার মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিবিএস নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
সিবিএস নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে গ্রাহাম রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে ‘মেগালোম্যানিয়াক’ বা নিজেকে ব্যাপক শক্তিশালী হিসেবে মনে করার বাতিকসম্পন্ন লোক হিসেবে সম্বোধন করেন। গ্রাহামের দাবি, পুতিন ইউক্রেন যুদ্ধের মাধ্যমে পুরোনো রুশ সাম্রাজ্যকে ফিরে পাওয়ার চেষ্টায় মেতেছেন।
মার্কিন এই সিনেটর আরও দাবি করেন, মস্কো চলমান যুদ্ধে জয়ী হলে তারা (মস্কো) ইউক্রেনের সম্পদ দখল করে নেবে এবং চীনের সঙ্গে তা ভাগাভাগি করবে। তবে মস্কোর এমন আকাঙ্ক্ষাকে ‘হাস্যকর’ আখ্যা দিয়ে গ্রাহাম বলেন, ‘এই সোনার খনি বরং যুক্তরাষ্ট্রের আয়ত্তে থাকলে ভালো হবে।’
লিন্ডসে গ্রাহাম বলেন, ‘কারণ ইউক্রেনে রয়েছে ১০ থেকে ১২ ট্রিলিয়ন ডলারের গুরুত্বপূর্ণ খনিজ সম্পদ। এর যথাযথ ব্যবহারে ইউক্রেনে ইউরোপের সবচেয়ে ধনী দেশ হতে পারে! এখন আমরা যদি ইউক্রেনকে সাহায্য করি, তাহলে তারা আমাদের সেরা ব্যবসায়িক অংশীদার হয়ে উঠতে পারে। যাতে করে ১০ থেকে ১২ ট্রিলিয়ন ডলারের খনিজ সম্পদ ব্যবহার করতে পারবে ইউক্রেন ও পশ্চিমারা। তাই কোনোভাবেই তা পুতিন ও চীনকে ব্যবহার করতে দেওয়া হবে না।’
গ্রাহাম রাশিয়ার সমালোচক ও মার্কিন সিনেটে ইউক্রেনের অন্যতম কট্টর সমর্থক হিসেবে পরিচিত। পশ্চিমাদের প্রতি তিনি আহ্বান জানিয়েছেন, রাশিয়ার সার্বভৌম সম্পদের ৩০০ বিলিয়ন বাজেয়াপ্ত করার জন্য। এর আগে চলতি বছরের শুরুতে গ্রাহাম মার্কিন আইনের অধীনে রাশিয়াকে ‘সন্ত্রাসবাদের রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষক’ হিসেবে ঘোষণা করার দাবি তোলেন।
গ্রাহামের মন্তব্যের এক দিন আগে হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী ভিক্তর অরবান বলেন, পশ্চিমারা চায় রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধে কিয়েভ জিতুক। ফলে পশ্চিমারা ইউক্রেনের সম্পদ নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে। কারণ তারা (পশ্চিমারা) কিয়েভকে বিপুল আয়ের উৎস হিসেবে দেখছেন। হির টিভির সঙ্গে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে অরবান আরও বলেন, পশ্চিমাদের নানাবিদ সহযোগিতা ও হস্তক্ষেপেরে কারণেই ইউক্রেন যুদ্ধ এত দিন ধরে চলছে।
হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, পশ্চিমারা বারবার অভিযোগ তুললেও মস্কো কখনোই ইউক্রেনের সম্পদ দখল করার কথা বলেনি। তবে প্রথম থেকেই মস্কো ক্রিমিয়াসহ রাশিয়ায় যোগদানকারী আগের ইউক্রেনীয় অঞ্চলগুলোকে অবশ্যই তার নিয়ন্ত্রণে রাখার বিষয়ে জোর দিয়ে আসছে।
কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলার জেরে যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার পারমাণবিক শক্তিধর দুই বৈরী প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তান। সীমান্তের নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) ছয় দিন ধরে উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি গুলির ঘটনা ঘটছে। সীমান্তে জোরদার করা হয়েছে সামরিক বাহিনীর উপস্থিতি। কূটনীতিক বহিষ্কারসহ...
৬ ঘণ্টা আগেইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার হয়ে লড়াইয়ের জন্য ১৫ হাজার সেনাসদস্য পাঠিয়েছে উত্তর কোরিয়া। তাঁদের মধ্যে এখন পর্যন্ত প্রায় ৬০০ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন আরও ৪ সহস্রাধিক। সব মিলিয়ে মোট হতাহতের সংখ্যা ৪ হাজার ৭০০ ছাড়িয়ে গেছে। গতকাল বুধবার দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনআইএসের এক গোপন...
৭ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধের ঘটনায় চরম আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে ভারতের বিমান সংস্থাগুলো। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম পিটিআই বলছে, এ ঘটনায় দেশটির এয়ারলাইনসগুলোর বাড়তি খরচ মাসে ৩০৭ কোটি রুপি ছাড়িয়ে যেতে পারে।
৭ ঘণ্টা আগেভারতের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার বলেছেন, পাকিস্তান কোনো উত্তেজনা বাড়ানোর পদক্ষেপ নেবে না, তবে ভারত উসকানি দিলে তার দাঁতভাঙা জবাব দেবে।
৯ ঘণ্টা আগে