অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, রাশিয়া বা ইউক্রেন যুদ্ধ শেষ করা খুব বেশি কঠিন করে তুললে তাঁর দেশ এই প্রচেষ্টা থেকে সরে ‘দাঁড়াবে বা বিরতি’ নেবে। গতকাল শুক্রবার ট্রাম্প সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এই কথা বলেন। তাঁর আগে, প্যারিসে ইউরোপীয় মিত্রদের সঙ্গে আলোচনার পর মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও বলেছিলেন, যুদ্ধবিরতি কয়েক দিনের মধ্যে ‘সম্ভব’ না হলে ওয়াশিংটন একাই ‘এগিয়ে যাবে।’
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার খবরে বলা হয়েছে, গতকাল শুক্রবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বা ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি কাউকেই দোষারোপ করেননি। তবে পুতিনই ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে পুরোদস্তুর সামরিক অভিযানের নির্দেশ দেন। তবে ট্রাম্প জোর দিয়ে বলেন, উভয় পক্ষকেই অগ্রগতি দেখাতে হবে।
ট্রাম্প বলেন, ‘এখন যদি কোনো কারণে দুটি পক্ষের মধ্যে কেউ এটি খুব কঠিন করে তোলে, আমরা শুধু বলব তোমরা নির্বোধ, তোমরা বোকা, তোমরা ভয়ংকর লোক এবং আমরা শুধু সরে দাঁড়াব।’ তিনি আরও বলেন, ‘তবে আমি আশা করি, আমাদের এমনটি করতে হবে না।’
এর আগে, গতকাল শুক্রবারই রুবিও ইঙ্গিত দেন যে, আলোচনা নিয়ে ট্রাম্পের ধৈর্য কমছে। তিনি বলেন, ‘যদি এটি সম্ভব না হয়, যদি আমরা এত দূরে থাকি যে এটি ঘটবে না, তাহলে আমার মনে হয় প্রেসিডেন্ট এমন একটি পর্যায়ে আছেন যেখানে তিনি বলবেন, “ঠিক আছে, আমাদের কাজ শেষ”।’
তবে ট্রাম্প শুক্রবার সাংবাদিকদের বলেন, তিনি আলোচনা থেকে সরে যাচ্ছেন এ কথা বলতে চান না। তিনি এখনো বিশ্বাস করেন, সংঘাত শেষ করার ভালো সম্ভাবনা আছে। তিনি বলেন, ‘পরিস্থিতি এখন চূড়ান্ত পরিণতির দিকে যাচ্ছে।’ মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স রোম সফরে গিয়ে বলেছেন, তিনি একটি সমাধানে পৌঁছানো নিয়ে ‘আশাবাদী।’
এদিকে, ইউক্রেন পূর্ণাঙ্গ অস্থায়ী যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে এবং রাশিয়া আলোচনার টেবিলে ভালো অবস্থান পাওয়ার জন্য সময়ক্ষেপণ করছে বলেও অভিযোগ করেছে। গত মাসে পুতিন সংঘাতের পূর্ণ এবং শর্তহীন বিরতির জন্য যুক্তরাষ্ট্র-ইউক্রেনের যৌথ প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন। ক্রেমলিন কৃষ্ণ সাগরে যুদ্ধবিরতির জন্য পশ্চিমা দেশগুলোর নির্দিষ্ট কিছু নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার শর্ত দিয়েছে।
পুতিন সময়ক্ষেপণ করছেন কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে ট্রাম্প বলেন, ‘আশা করি, না...শিগগিরই আপনাদের জানাব।’ এর আগে, গত ফেব্রুয়ারিতে ট্রাম্প রুশ নেতার সঙ্গে সরাসরি কথা বলেছিলেন। সাবেক কেজিবি এজেন্ট পুতিন তাঁকে ‘বোকা বানাচ্ছেন’ এমন অভিযোগও ট্রাম্প অস্বীকার করেছেন। পুতিন আক্রমণের আগের দিন পর্যন্ত রাশিয়া হামলা করবে না বলেছিলেন। ট্রাম্প বলেন, ‘কেউ আমাকে বোকা বানাচ্ছে না, আমি সাহায্য করার চেষ্টা করছি।’
রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ সোমবার রুশ একটি সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেছেন, শান্তি চুক্তির ‘মূল উপাদানগুলো’ নিয়ে একমত হওয়া ‘সহজ নয়।’ তবে তিনি স্বীকার করেন যে, ট্রাম্প প্রশাসন সংঘাতের ‘মূল কারণ’ বোঝার চেষ্টা করছে। তিনি বলেন, এই সংঘাত ‘ওয়াশিংটন এবং ব্রাসেলসের কর্মকাণ্ডের’ কারণে শুরু হয়েছে। তাদের কারণেই ‘ইউক্রেনে বর্তমান সরকার ক্ষমতা এসেছে।’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, রাশিয়া বা ইউক্রেন যুদ্ধ শেষ করা খুব বেশি কঠিন করে তুললে তাঁর দেশ এই প্রচেষ্টা থেকে সরে ‘দাঁড়াবে বা বিরতি’ নেবে। গতকাল শুক্রবার ট্রাম্প সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এই কথা বলেন। তাঁর আগে, প্যারিসে ইউরোপীয় মিত্রদের সঙ্গে আলোচনার পর মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও বলেছিলেন, যুদ্ধবিরতি কয়েক দিনের মধ্যে ‘সম্ভব’ না হলে ওয়াশিংটন একাই ‘এগিয়ে যাবে।’
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার খবরে বলা হয়েছে, গতকাল শুক্রবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বা ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি কাউকেই দোষারোপ করেননি। তবে পুতিনই ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে পুরোদস্তুর সামরিক অভিযানের নির্দেশ দেন। তবে ট্রাম্প জোর দিয়ে বলেন, উভয় পক্ষকেই অগ্রগতি দেখাতে হবে।
ট্রাম্প বলেন, ‘এখন যদি কোনো কারণে দুটি পক্ষের মধ্যে কেউ এটি খুব কঠিন করে তোলে, আমরা শুধু বলব তোমরা নির্বোধ, তোমরা বোকা, তোমরা ভয়ংকর লোক এবং আমরা শুধু সরে দাঁড়াব।’ তিনি আরও বলেন, ‘তবে আমি আশা করি, আমাদের এমনটি করতে হবে না।’
এর আগে, গতকাল শুক্রবারই রুবিও ইঙ্গিত দেন যে, আলোচনা নিয়ে ট্রাম্পের ধৈর্য কমছে। তিনি বলেন, ‘যদি এটি সম্ভব না হয়, যদি আমরা এত দূরে থাকি যে এটি ঘটবে না, তাহলে আমার মনে হয় প্রেসিডেন্ট এমন একটি পর্যায়ে আছেন যেখানে তিনি বলবেন, “ঠিক আছে, আমাদের কাজ শেষ”।’
তবে ট্রাম্প শুক্রবার সাংবাদিকদের বলেন, তিনি আলোচনা থেকে সরে যাচ্ছেন এ কথা বলতে চান না। তিনি এখনো বিশ্বাস করেন, সংঘাত শেষ করার ভালো সম্ভাবনা আছে। তিনি বলেন, ‘পরিস্থিতি এখন চূড়ান্ত পরিণতির দিকে যাচ্ছে।’ মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স রোম সফরে গিয়ে বলেছেন, তিনি একটি সমাধানে পৌঁছানো নিয়ে ‘আশাবাদী।’
এদিকে, ইউক্রেন পূর্ণাঙ্গ অস্থায়ী যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে এবং রাশিয়া আলোচনার টেবিলে ভালো অবস্থান পাওয়ার জন্য সময়ক্ষেপণ করছে বলেও অভিযোগ করেছে। গত মাসে পুতিন সংঘাতের পূর্ণ এবং শর্তহীন বিরতির জন্য যুক্তরাষ্ট্র-ইউক্রেনের যৌথ প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন। ক্রেমলিন কৃষ্ণ সাগরে যুদ্ধবিরতির জন্য পশ্চিমা দেশগুলোর নির্দিষ্ট কিছু নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার শর্ত দিয়েছে।
পুতিন সময়ক্ষেপণ করছেন কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে ট্রাম্প বলেন, ‘আশা করি, না...শিগগিরই আপনাদের জানাব।’ এর আগে, গত ফেব্রুয়ারিতে ট্রাম্প রুশ নেতার সঙ্গে সরাসরি কথা বলেছিলেন। সাবেক কেজিবি এজেন্ট পুতিন তাঁকে ‘বোকা বানাচ্ছেন’ এমন অভিযোগও ট্রাম্প অস্বীকার করেছেন। পুতিন আক্রমণের আগের দিন পর্যন্ত রাশিয়া হামলা করবে না বলেছিলেন। ট্রাম্প বলেন, ‘কেউ আমাকে বোকা বানাচ্ছে না, আমি সাহায্য করার চেষ্টা করছি।’
রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ সোমবার রুশ একটি সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেছেন, শান্তি চুক্তির ‘মূল উপাদানগুলো’ নিয়ে একমত হওয়া ‘সহজ নয়।’ তবে তিনি স্বীকার করেন যে, ট্রাম্প প্রশাসন সংঘাতের ‘মূল কারণ’ বোঝার চেষ্টা করছে। তিনি বলেন, এই সংঘাত ‘ওয়াশিংটন এবং ব্রাসেলসের কর্মকাণ্ডের’ কারণে শুরু হয়েছে। তাদের কারণেই ‘ইউক্রেনে বর্তমান সরকার ক্ষমতা এসেছে।’
ভিয়েতনামের কৃষক নুয়েন থি হুয়ং। চিন্তায় ঠিকমতো ঘুমোতে পারছেন না। হাতছাড়া হতে যাচ্ছে তাঁর রুজি-রোজগারের একমাত্র উপায়। তাও আবার তাঁর নিজ দেশে ট্রাম্প পরিবারের সমর্থনে নির্মিত হতে যাওয়া একটি গলফ ক্লাবের জন্য। বিনিময়ে মিলবে মাত্র ৩২০০ মার্কিন ডলার এবং কয়েক মাসের জন্য চাল।
১০ মিনিট আগেপারমাণবিক হামলায় বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের অনেকে ছিলেন অল্পবয়সী নারী, যাঁরা বোমা হামলার সময় গর্ভবতী বা সন্তান ধারণের উপযুক্ত বয়সে ছিলেন। কিন্তু তাঁদের শরীর থেকে সন্তানের শরীরে তেজস্ক্রিয়তা প্রবেশ করতে পারে, এই ভয়ে একপ্রকার ধ্বংসই হয়ে গেছে তাঁদের জীবন। চিকিৎসক, পরিচিতজন, বন্ধুবান্ধব এমনকি পরিবারের...
১ ঘণ্টা আগেস্ত্রীকে নিয়ে গ্রামের দিকে যাচ্ছিলেন স্বামী। পথিমধ্যে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান স্ত্রী। দিশেহারা স্বামী আশপাশে মানুষের কাছে সাহায্য চেয়েছিলেন, কিন্তু ভারী বৃষ্টি ও প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে কেউ এগিয়ে আসেনি।
১ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনীর জনবল গত ৬ বছরে উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। বর্তমানে দেশটির সেনাসদস্য প্রায় ৪ লাখ ৫০ হাজার, যা ২০১৮ সালের তুলনায় প্রায় ২০ শতাংশ কম। আর এই লোকবল কমার কারণ, দেশটিতে জন্মহার হ্রাস পাওয়ায় জনসংখ্যার হ্রাস। খবর বিবিসির।
১ ঘণ্টা আগে