ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদের চার বছরে যুক্তরাষ্ট্রে বাণিজ্য ও বিনিয়োগের পরিমাণ অন্তত ৬০ হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগের পরিকল্পনা করছে সৌদি সরকার। গতকাল বুধবার রাতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ফোনালাপে এই পরিকল্পনার কথা জানান সৌদি আরবের ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান। আজ বৃহস্পতিবার সকালে সৌদি প্রেস এজেন্সি (এসপিএ) এ তথ্য জানিয়েছে।
দ্বিতীয় মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নেওয়ায় ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ফোন করে অভিনন্দন জানান সৌদি যুবরাজ। ওভাল অফিসে (মার্কিন প্রেসিডেন্টের কার্যালয়) ফিরে আসার জন্য ট্রাম্পকে নিজের এবং বাদশাহ সালমানের পক্ষ থেকে অভিনন্দন জানান প্রিন্স মোহাম্মদ। তিনি বলেন, সৌদি নেতারা আমেরিকার জনগণের আরও অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি কামনা করেন। এ সময় ট্রাম্প কিং সালমান ও ক্রাউন প্রিন্সকে ধন্যবাদ জানান এবং উভয় দেশের সাধারণ স্বার্থে কাজ করতে আগ্রহ প্রকাশ করেন।
এসপিএর প্রতিবেদনে সৌদি ক্রাউন প্রিন্সের বরাতে জানা যায়, বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতিতে ব্যাপক সংস্কার চালানোর ট্রাম্পের অঙ্গীকারের পরিপ্রেক্ষিতে সৌদি আরব এই অংশীদারত্ব ও বিনিয়োগের সুযোগে অংশ নিতে চায়।
২০১৮ সালে ক্রাউন প্রিন্স বলেছিলেন, ‘অস্ত্র সরঞ্জামের একটি অংশ সৌদি আরবে তৈরি হবে। এই উদ্যোগ আমেরিকা ও সৌদি আরবে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে, উভয় দেশের জন্য ভালো বাণিজ্য, ভালো সুবিধা এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি নিয়ে আসবে। পাশাপাশি, এটি আমাদের নিরাপত্তাকে সহায়তা করবে।’ ট্রাম্পের নতুন মেয়াদেও নিজেদের মধ্যে এই সহযোগিতা ধরে রাখতে চান তিনি।
ফোনালাপে দুই নেতা মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি, নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে দুই দেশের সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা করেছেন। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়েও কথা বলেছেন তাঁরা।
২০১৭ সালে প্রথম মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রথম বিদেশ সফরে ট্রাম্প সৌদি আরবে গিয়েছিলেন। সৌদি আরবে তিনি বাদশাহ সালমান ও যুবরাজ প্রিন্সের সঙ্গে রিয়াদে বেশ কয়েকটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন। সে সময় সৌদি বাদশাহ তাঁকে সৌদি আরবের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান ‘কলার অব আবদুল আজিজ আল সৌদ’-এ ভূষিত করেন।
তাঁরা একসঙ্গে গ্লোবাল সেন্টার ফর কমব্যাটিং এক্সট্রিমিস্ট আইডিওলজি উদ্বোধন করেন, যা উগ্রবাদের মূল কারণগুলো মোকাবিলা এবং সন্ত্রাসে অর্থায়ন বন্ধ করার জন্য একটি বিস্তৃত উদ্যোগের অংশ।
ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদের চার বছরে যুক্তরাষ্ট্রে বাণিজ্য ও বিনিয়োগের পরিমাণ অন্তত ৬০ হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগের পরিকল্পনা করছে সৌদি সরকার। গতকাল বুধবার রাতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ফোনালাপে এই পরিকল্পনার কথা জানান সৌদি আরবের ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান। আজ বৃহস্পতিবার সকালে সৌদি প্রেস এজেন্সি (এসপিএ) এ তথ্য জানিয়েছে।
দ্বিতীয় মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নেওয়ায় ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ফোন করে অভিনন্দন জানান সৌদি যুবরাজ। ওভাল অফিসে (মার্কিন প্রেসিডেন্টের কার্যালয়) ফিরে আসার জন্য ট্রাম্পকে নিজের এবং বাদশাহ সালমানের পক্ষ থেকে অভিনন্দন জানান প্রিন্স মোহাম্মদ। তিনি বলেন, সৌদি নেতারা আমেরিকার জনগণের আরও অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি কামনা করেন। এ সময় ট্রাম্প কিং সালমান ও ক্রাউন প্রিন্সকে ধন্যবাদ জানান এবং উভয় দেশের সাধারণ স্বার্থে কাজ করতে আগ্রহ প্রকাশ করেন।
এসপিএর প্রতিবেদনে সৌদি ক্রাউন প্রিন্সের বরাতে জানা যায়, বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতিতে ব্যাপক সংস্কার চালানোর ট্রাম্পের অঙ্গীকারের পরিপ্রেক্ষিতে সৌদি আরব এই অংশীদারত্ব ও বিনিয়োগের সুযোগে অংশ নিতে চায়।
২০১৮ সালে ক্রাউন প্রিন্স বলেছিলেন, ‘অস্ত্র সরঞ্জামের একটি অংশ সৌদি আরবে তৈরি হবে। এই উদ্যোগ আমেরিকা ও সৌদি আরবে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে, উভয় দেশের জন্য ভালো বাণিজ্য, ভালো সুবিধা এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি নিয়ে আসবে। পাশাপাশি, এটি আমাদের নিরাপত্তাকে সহায়তা করবে।’ ট্রাম্পের নতুন মেয়াদেও নিজেদের মধ্যে এই সহযোগিতা ধরে রাখতে চান তিনি।
ফোনালাপে দুই নেতা মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি, নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে দুই দেশের সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা করেছেন। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়েও কথা বলেছেন তাঁরা।
২০১৭ সালে প্রথম মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রথম বিদেশ সফরে ট্রাম্প সৌদি আরবে গিয়েছিলেন। সৌদি আরবে তিনি বাদশাহ সালমান ও যুবরাজ প্রিন্সের সঙ্গে রিয়াদে বেশ কয়েকটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন। সে সময় সৌদি বাদশাহ তাঁকে সৌদি আরবের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান ‘কলার অব আবদুল আজিজ আল সৌদ’-এ ভূষিত করেন।
তাঁরা একসঙ্গে গ্লোবাল সেন্টার ফর কমব্যাটিং এক্সট্রিমিস্ট আইডিওলজি উদ্বোধন করেন, যা উগ্রবাদের মূল কারণগুলো মোকাবিলা এবং সন্ত্রাসে অর্থায়ন বন্ধ করার জন্য একটি বিস্তৃত উদ্যোগের অংশ।
লিবিয়ার সাবেক শাসক মুয়াম্মার গাদ্দাফিকে উৎখাতের আন্দোলনে যেসব সশস্ত্র গোষ্ঠী অংশ নিয়েছিল সেগুলোর মধ্যে অন্যতম সাপোর্ট ফোর্স অ্যাপারেটাস বা এসএসএ। গতকাল সোমবার গোষ্ঠীটির শীর্ষ নেতা আব্দুল গনি কিকলি নিহত হন। তাঁর মৃত্যুর পর রাজধানী ত্রিপোলিসহ লিবিয়াজুড়ে ব্যাপক সহিংসতা শুরু হয়েছে।
১৮ মিনিট আগেগত ২০১৮ সালের পর থেকে মাসে অন্তত একবার গির্জায় যাওয়া লোকের সংখ্যা বেড়েছে ৫৬ শতাংশ। এবং তরুণদের মধ্যে এই প্রবণতা সবচেয়ে বেশি, বিশেষ করে তরুণ পুরুষদের মধ্যে। ২০১৮ সালে ১৮ থেকে ২৪ বছর বয়সী তরুণদের মধ্যে মাত্র ৪ শতাংশ নিয়মিত গির্জায় যেতেন। তবে ২০২৪ সালে এই সংখ্যা বেড়ে প্রায় ১৬ শতাংশ হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেকর্তৃপক্ষ বলছে, এখন পর্যন্ত ১৭ জনের মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত হওয়া গেলেও হতাহত আরও অনেক বাড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। আহতদের মধ্যে অনেকের অবস্থাই সংকটাপন্ন। তবে, অঞ্চলটিতে চিকিৎসা ব্যবস্থা ততটা উন্নত নয় বলে তাদের জীবনের ঝুঁকি তৈরি হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেআবারও ইসরায়েলি হামলায় নিহত হলেন এক গণমাধ্যমকর্মী। হাসান ইসলাইহ নামের ওই গণমাধ্যমকর্মী খান ইউনিসের আল নাসের হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা জানিয়েছে, হাসান ইসলাইহ ছাড়াও নাসের হাসপাতালে ইসরায়েলের হামলায় আরও দুই ব্যক্তির মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
২ ঘণ্টা আগে