ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন সব ধরনের ফেডারেল অনুদান এবং ঋণ স্থগিত করার নির্দেশ দিয়েছে। এর ফলে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা, আবাসন সহায়তা, দুর্যোগ ও ত্রাণ এবং অন্যান্য বহু প্রকল্পে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, গতকাল সোমবার ‘অফিস অব ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড বাজেট’ এর (ওএমবি) ভারপ্রাপ্ত প্রধান ম্যাথিউ ভেথ স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।
ম্যাথিউ ভেথ জানান, প্রেসিডেন্টের নীতিমালার সঙ্গে সামঞ্জস্য আনতে ফেডারেল অর্থায়ন পর্যালোচনার জন্য এই স্থগিতাদেশ আরোপ করা হয়েছে। এর আগে, গত সপ্তাহে ট্রাম্পের স্বাক্ষরিত নির্বাহী আদেশের মধ্যে বৈচিত্র্য, সাম্য এবং অন্তর্ভুক্তি (ডিইআই) কর্মসূচি বাতিল করার সিদ্ধান্ত অন্তর্ভুক্ত ছিল।
ভেথ এই অফিস আদেশে আরও উল্লেখ করেন, ‘যেসব নীতি প্রেসিডেন্টের এজেন্ডার বিপরীত, সেগুলোর জন্য ফেডারেল সম্পদের ব্যবহার করদাতাদের অর্থের অপচয় এবং জনকল্যাণে কোনো ভূমিকা রাখে না। তাই এসব অনুদান এবং ঋণ স্থগিত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
এ ছাড়া অফিস আদেশে দাবি করা হয়েছে, ফেডারেল সরকার ২০২৪ অর্থবছরে প্রায় ১০ ট্রিলিয়ন ডলার ব্যয় করেছে। যার মধ্যে ৩ ট্রিলিয়নের বেশি অনুদান ও ঋণ গেছে আর্থিক সহায়তা হিসেবে। কিন্তু কংগ্রেসনাল বাজেট অফিস (সিবিও) ২০২৪ সালে তাদের সরকারি ব্যয় দেখিয়েছে ৬ দশমিক ৭৫ ট্রিলিয়ন ডলার। এ থেকে বোঝা যায়, ওএমবি আর সিবিওর হিসাবে অনেক গরমিল আছে। এই বিষয়টির স্পষ্টিকরণ প্রয়োজন।
এই স্থগিতাদেশে বিদেশি সহায়তা এবং বেসরকারি সংস্থাগুলোর (এনজিও) জন্য বরাদ্দও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। তবে সামাজিক নিরাপত্তা বা চিকিৎসা সেবার অর্থ, খাদ্য সহায়তা এবং প্রতিবন্ধী ভাতার মতো ব্যক্তিগত সহায়তা এই নির্দেশের বাইরে থাকবে বলে জানানো হয়েছে।
এদিকে ট্রাম্প প্রশাসনের এই পদক্ষেপে ডেমোক্র্যাটরা ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন। সিনেটর প্যাটি মারে এবং কংগ্রেসম্যান রোজ ডিলাউরো এই সিদ্ধান্তকে ‘শ্বাসরুদ্ধকর এবং অভূতপূর্ব’ বলে অভিহিত করেছেন। তাঁরা ‘কংগ্রেস অনুমোদিত অর্থ’ আটকে রাখার এই বিষয়টিকে সংবিধানের লঙ্ঘনও বলছেন।
সিনেটের ডেমোক্র্যাট নেতা চাক শুমার এক্স হ্যান্ডলে সতর্ক করে বলেছেন, ‘এই স্থগিতাদেশ যদি কার্যকর হয়, তবে এটি কোটি কোটি আমেরিকানের জীবনে বিপর্যয় ডেকে আনবে।’
ন্যাশনাল কাউন্সিল অব ননপ্রফিটস–এর প্রধান ডায়ান ইয়েনটেল বলেছেন, ‘যদি সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্যও এই অর্থায়ন স্থগিত রাখা হয়, তবে শিশুদের ক্যানসারের গবেষণা থেকে শুরু করে খাদ্য সহায়তা, পারিবারিক সহিংসতা–সুরক্ষা এবং আত্মহত্যা প্রতিরোধের হটলাইনও বন্ধ হয়ে যেতে পারে।’
অন্যদিকে প্রতিনিধি কক্ষের শীর্ষ রিপাবলিকান প্রতিনিধি টম এমার বলেছেন, ট্রাম্প শুধু তাঁর নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিগুলোই পূরণ করছেন মাত্র।
ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন সব ধরনের ফেডারেল অনুদান এবং ঋণ স্থগিত করার নির্দেশ দিয়েছে। এর ফলে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা, আবাসন সহায়তা, দুর্যোগ ও ত্রাণ এবং অন্যান্য বহু প্রকল্পে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, গতকাল সোমবার ‘অফিস অব ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড বাজেট’ এর (ওএমবি) ভারপ্রাপ্ত প্রধান ম্যাথিউ ভেথ স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।
ম্যাথিউ ভেথ জানান, প্রেসিডেন্টের নীতিমালার সঙ্গে সামঞ্জস্য আনতে ফেডারেল অর্থায়ন পর্যালোচনার জন্য এই স্থগিতাদেশ আরোপ করা হয়েছে। এর আগে, গত সপ্তাহে ট্রাম্পের স্বাক্ষরিত নির্বাহী আদেশের মধ্যে বৈচিত্র্য, সাম্য এবং অন্তর্ভুক্তি (ডিইআই) কর্মসূচি বাতিল করার সিদ্ধান্ত অন্তর্ভুক্ত ছিল।
ভেথ এই অফিস আদেশে আরও উল্লেখ করেন, ‘যেসব নীতি প্রেসিডেন্টের এজেন্ডার বিপরীত, সেগুলোর জন্য ফেডারেল সম্পদের ব্যবহার করদাতাদের অর্থের অপচয় এবং জনকল্যাণে কোনো ভূমিকা রাখে না। তাই এসব অনুদান এবং ঋণ স্থগিত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
এ ছাড়া অফিস আদেশে দাবি করা হয়েছে, ফেডারেল সরকার ২০২৪ অর্থবছরে প্রায় ১০ ট্রিলিয়ন ডলার ব্যয় করেছে। যার মধ্যে ৩ ট্রিলিয়নের বেশি অনুদান ও ঋণ গেছে আর্থিক সহায়তা হিসেবে। কিন্তু কংগ্রেসনাল বাজেট অফিস (সিবিও) ২০২৪ সালে তাদের সরকারি ব্যয় দেখিয়েছে ৬ দশমিক ৭৫ ট্রিলিয়ন ডলার। এ থেকে বোঝা যায়, ওএমবি আর সিবিওর হিসাবে অনেক গরমিল আছে। এই বিষয়টির স্পষ্টিকরণ প্রয়োজন।
এই স্থগিতাদেশে বিদেশি সহায়তা এবং বেসরকারি সংস্থাগুলোর (এনজিও) জন্য বরাদ্দও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। তবে সামাজিক নিরাপত্তা বা চিকিৎসা সেবার অর্থ, খাদ্য সহায়তা এবং প্রতিবন্ধী ভাতার মতো ব্যক্তিগত সহায়তা এই নির্দেশের বাইরে থাকবে বলে জানানো হয়েছে।
এদিকে ট্রাম্প প্রশাসনের এই পদক্ষেপে ডেমোক্র্যাটরা ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন। সিনেটর প্যাটি মারে এবং কংগ্রেসম্যান রোজ ডিলাউরো এই সিদ্ধান্তকে ‘শ্বাসরুদ্ধকর এবং অভূতপূর্ব’ বলে অভিহিত করেছেন। তাঁরা ‘কংগ্রেস অনুমোদিত অর্থ’ আটকে রাখার এই বিষয়টিকে সংবিধানের লঙ্ঘনও বলছেন।
সিনেটের ডেমোক্র্যাট নেতা চাক শুমার এক্স হ্যান্ডলে সতর্ক করে বলেছেন, ‘এই স্থগিতাদেশ যদি কার্যকর হয়, তবে এটি কোটি কোটি আমেরিকানের জীবনে বিপর্যয় ডেকে আনবে।’
ন্যাশনাল কাউন্সিল অব ননপ্রফিটস–এর প্রধান ডায়ান ইয়েনটেল বলেছেন, ‘যদি সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্যও এই অর্থায়ন স্থগিত রাখা হয়, তবে শিশুদের ক্যানসারের গবেষণা থেকে শুরু করে খাদ্য সহায়তা, পারিবারিক সহিংসতা–সুরক্ষা এবং আত্মহত্যা প্রতিরোধের হটলাইনও বন্ধ হয়ে যেতে পারে।’
অন্যদিকে প্রতিনিধি কক্ষের শীর্ষ রিপাবলিকান প্রতিনিধি টম এমার বলেছেন, ট্রাম্প শুধু তাঁর নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিগুলোই পূরণ করছেন মাত্র।
কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলা ঘিরে প্রতিবেশী দুই দেশ ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা বেড়েই চলেছে। একের পর এক হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন দুই দেশের নেতারা। কাশ্মীরের নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে টানা পাঁচ রাতে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে।
৭ ঘণ্টা আগেকানাডার ফেডারেল নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নির নেতৃত্বাধীন লিবারেল পার্টি প্রচারণার শেষ সপ্তাহে অপ্রত্যাশিতভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে টানা চতুর্থবারের মতো জয়লাভ করেছে। এর মাধ্যমে দলটি আরও চার বছরের জন্য দেশটির শাসনভার গ্রহণ করতে চলেছে। এই ঐতিহাসিক জয়ের পর প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট
৮ ঘণ্টা আগেভারতের গুজরাটে গত শনিবার (২৬ এপ্রিল) ভোররাত থেকে সোমবার (২৮ এপ্রিল) রাত পর্যন্ত ৬ হাজার ৫০০ মানুষকে আটক করেছে পুলিশ, যাদের তারা বাংলাদেশি নাগরিক বলে সন্দেহ করছে। তবে রাজ্য পুলিশের মহানির্দেশক বিকাশ সহায় সোমবার জানিয়েছেন, নথিপত্রের ভিত্তিতে নিশ্চিতভাবে ৪৫০ জন বাংলাদেশিকে তাঁরা চিহ্নিত করতে পেরেছেন
৯ ঘণ্টা আগেউত্তর-পূর্ব চীনের একটি রেস্তোরাঁয় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনায় অন্তত ২২ জন নিহত ও ৩ জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম। আজ মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) দুপুরে এ ঘটনা ঘটে বলে জানা গেছে।
১০ ঘণ্টা আগে