‘অশ্লীলতা’ ও ‘সহিংসতার’ কথা রয়েছে অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্রের উটাহ অঙ্গরাজ্যে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্কুল থেকে বাইবেল সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। আজ শনিবার বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি সপ্তাহে কিং জেমসের বাইবেলে ‘শিশুদের জন্য উপযোগী নয়’ এমন বিষয় রয়েছে বলে একজন অভিভাবকের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে এমন পদক্ষেপ নেয় রাজ্যটির সল্ট লেক সিটির ডেভিস স্কুল ডিস্ট্রিক্ট।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, এরই মধ্যে লাইব্রেরির তাক থেকে বাইবেলের সাত বা আটটি কপি সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এর আগে ২০২২ সালের ডিসেম্বরে এক অভিভাবক অভিযোগটি করেন। তাঁরা বলেছেন, এই ধর্মীয় বইটি বা বইয়ের কোনো অংশ শিক্ষার্থীদের পাঠ্যক্রমে ছিল না।
তবে বাইবেল সরিয়ে নেওয়ার কোনো কারণ উল্লেখ করেনি কর্তৃপক্ষ। বাইবেলের ঠিক কোন অংশটিতে ‘অশ্লীলতা বা সহিংসতা’র কথা রয়েছে সেটিও বলা হয়নি।
অভিভাবকের অভিযোগের বিষয়ে স্থানীয় সংবাদপত্র সল্ট লেট ট্রিবিউনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অভিযোগে বলা হয়েছে, কিং জেমস বাইবেলে অপ্রাপ্তবয়স্কদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ মূল্যবোধের কিছু নেই। কারণ আমাদের নতুন সংজ্ঞা অনুযায়ী এটি ‘অশ্লীল’। ২০২২ সালের বই নিষিদ্ধকরণ আইনের কথাও এতে উল্লেখ করা হয়েছে।
২০২২ সালে স্কুল পর্যায়ের পাঠ্যক্রম থেকে ‘পর্নোগ্রাফিক বা অশালীন’ বই নিষিদ্ধ করতে একটি আইন করে উটাহ অঙ্গরাজ্যের রিপাবলিকান সরকার। এই আইন মেনে যত বই নিষিদ্ধ করা হয়েছে, বেশির ভাগ বই–ই যৌন অভিমুখ এবং ব্যক্তির পরিচয় সম্পর্কিত।
বাইবেল নিষিদ্ধের ঘটনাটি এমন সময় ঘটল যখন, বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে রক্ষণশীলেরা এলজিবিটি অধিকার এবং জাতিগত পরিচয় সম্পর্কিত বিষয়ে পাঠদান নিষিদ্ধ করার চেষ্টা করে যাচ্ছে। আপত্তিকর বিবেচনায় এরই মধ্যে টেক্সাস, ফ্লোরিডা, মিসৌরি এবং সাউথ ক্যারোলাইনায় একাধিক বই নিষিদ্ধ করা হয়েছে। অপরদিকে কিছু প্রগতিশীল অঙ্গরাজ্যে কিছু বিদ্যালয় এবং পাঠাগার থেকে বর্ণবাদী বিষয় রয়েছে এমন অভিযোগে বই সরিয়ে ফেলা হয়েছে।
২০২০ সালের আইনটি যিনি লিখেছিলেন উটাহ অঙ্গরাজ্যের সেই আইন প্রণেতা বাইবেল অপসারণের দাবিকে ‘ঠাট্টা’ আখ্যা দিয়ে খারিজ করেছিলেন। তবে সাত দিন পর তিনি মত পরিবর্তন করে বলেছেন, শিশুদের জন্য এই ধরনের বই পড়ানোটা বেশ চ্যালেঞ্জিং।
আইনপ্রণেতা কেন আইভরি ফেসবুকে লিখেছেন, ‘ঐতিহ্যগতভাবে আমেরিকায়, বাইবেল সবচেয়ে বেশি পড়ানো হয় এবং মানুষ বোঝে। তবে সেটি বাড়িতে।’
‘অশ্লীলতা’ ও ‘সহিংসতার’ কথা রয়েছে অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্রের উটাহ অঙ্গরাজ্যে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্কুল থেকে বাইবেল সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। আজ শনিবার বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি সপ্তাহে কিং জেমসের বাইবেলে ‘শিশুদের জন্য উপযোগী নয়’ এমন বিষয় রয়েছে বলে একজন অভিভাবকের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে এমন পদক্ষেপ নেয় রাজ্যটির সল্ট লেক সিটির ডেভিস স্কুল ডিস্ট্রিক্ট।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, এরই মধ্যে লাইব্রেরির তাক থেকে বাইবেলের সাত বা আটটি কপি সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এর আগে ২০২২ সালের ডিসেম্বরে এক অভিভাবক অভিযোগটি করেন। তাঁরা বলেছেন, এই ধর্মীয় বইটি বা বইয়ের কোনো অংশ শিক্ষার্থীদের পাঠ্যক্রমে ছিল না।
তবে বাইবেল সরিয়ে নেওয়ার কোনো কারণ উল্লেখ করেনি কর্তৃপক্ষ। বাইবেলের ঠিক কোন অংশটিতে ‘অশ্লীলতা বা সহিংসতা’র কথা রয়েছে সেটিও বলা হয়নি।
অভিভাবকের অভিযোগের বিষয়ে স্থানীয় সংবাদপত্র সল্ট লেট ট্রিবিউনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অভিযোগে বলা হয়েছে, কিং জেমস বাইবেলে অপ্রাপ্তবয়স্কদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ মূল্যবোধের কিছু নেই। কারণ আমাদের নতুন সংজ্ঞা অনুযায়ী এটি ‘অশ্লীল’। ২০২২ সালের বই নিষিদ্ধকরণ আইনের কথাও এতে উল্লেখ করা হয়েছে।
২০২২ সালে স্কুল পর্যায়ের পাঠ্যক্রম থেকে ‘পর্নোগ্রাফিক বা অশালীন’ বই নিষিদ্ধ করতে একটি আইন করে উটাহ অঙ্গরাজ্যের রিপাবলিকান সরকার। এই আইন মেনে যত বই নিষিদ্ধ করা হয়েছে, বেশির ভাগ বই–ই যৌন অভিমুখ এবং ব্যক্তির পরিচয় সম্পর্কিত।
বাইবেল নিষিদ্ধের ঘটনাটি এমন সময় ঘটল যখন, বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে রক্ষণশীলেরা এলজিবিটি অধিকার এবং জাতিগত পরিচয় সম্পর্কিত বিষয়ে পাঠদান নিষিদ্ধ করার চেষ্টা করে যাচ্ছে। আপত্তিকর বিবেচনায় এরই মধ্যে টেক্সাস, ফ্লোরিডা, মিসৌরি এবং সাউথ ক্যারোলাইনায় একাধিক বই নিষিদ্ধ করা হয়েছে। অপরদিকে কিছু প্রগতিশীল অঙ্গরাজ্যে কিছু বিদ্যালয় এবং পাঠাগার থেকে বর্ণবাদী বিষয় রয়েছে এমন অভিযোগে বই সরিয়ে ফেলা হয়েছে।
২০২০ সালের আইনটি যিনি লিখেছিলেন উটাহ অঙ্গরাজ্যের সেই আইন প্রণেতা বাইবেল অপসারণের দাবিকে ‘ঠাট্টা’ আখ্যা দিয়ে খারিজ করেছিলেন। তবে সাত দিন পর তিনি মত পরিবর্তন করে বলেছেন, শিশুদের জন্য এই ধরনের বই পড়ানোটা বেশ চ্যালেঞ্জিং।
আইনপ্রণেতা কেন আইভরি ফেসবুকে লিখেছেন, ‘ঐতিহ্যগতভাবে আমেরিকায়, বাইবেল সবচেয়ে বেশি পড়ানো হয় এবং মানুষ বোঝে। তবে সেটি বাড়িতে।’
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির জানিয়েছেন, বেলুচিস্তানের রেকো ডিক খনি থেকে দেশের ভবিষ্যৎ সমৃদ্ধি নির্ভর করছে। তিনি বিশ্বাস করেন, চীন যদি পাশে থাকে, তাহলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ সোনা ও তামার খনিকে ঘিরে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক চেহারা পাল্টে যেতে পারে।
৪ ঘণ্টা আগেগত সপ্তাহেই কেনিয়ার আদালতের এক ম্যাজিস্ট্রেট আশা প্রকাশ করেছেন, ব্রিটিশ সম্পদশালী ব্যবসায়ী হ্যারি রয় ভিভার্সের আত্মা এবার হয়তো শান্তি পাবে। কিন্তু মৃত্যুর ১২ বছর পরও তাঁর মরদেহ কোথায় শায়িত হবে, সে প্রশ্ন এখনো অনির্ধারিতই রয়ে গেছে।
৭ ঘণ্টা আগেউপহারটি যখন দেওয়া হয়, তখন আফসারের দোকান বন্ধ ছিল। গত শুক্রবার তিনি দোকানে পৌঁছে উপহারটি খোলেন এবং দেখেন যে স্পিকারগুলো স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি ভারী।
৭ ঘণ্টা আগেতানজানিয়ার উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত নর্থ মারা সোনার খনি একদিকে যেমন দেশকে অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ করছে, অন্যদিকে স্থানীয় মানুষের জন্য নিয়ে এসেছে ভয়াবহ দুর্দশা, নির্যাতন আর মৃত্যু। আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দাম হু হু করে বাড়ায় এ খনিকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দমন-পীড়ন, পুলিশি সহিংসতা ও অপহরণের মতো ঘটনা বাড়ছে।
৯ ঘণ্টা আগে