বর্তমানে কানাডায় শিক্ষার্থী ভিসার সবচেয়ে বড় উৎস দেশ ভারত। দেশটির উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে ভারতের সঙ্গে অন্যান্য দেশগুলো থেকেও আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী খুঁজতে বলেছে দেশটির সরকার। গত সপ্তাহে গ্রেটার টরন্টো এলাকায় স্থানীয় গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা জানান কানাডার অভিবাসন, শরণার্থী ও নাগরিকত্ব বিষয়ক মন্ত্রী মার্ক মিলার।
মার্ক মিলার বলেন, ‘আমি বলব, বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলো মাত্র এক বা দুটি নির্দিষ্ট দেশ থেকেই শিক্ষার্থী নিচ্ছে এবং বারবার সেখানেই ফিরে যাচ্ছে। আমরা চাই শিক্ষার্থীদের বৈচিত্র্য থাকুক। এর মানে এই নয়, ভারতীয় শিক্ষার্থীরা মেধাবী নয়। বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ জনসংখ্যার দেশ হিসেবে, ভারতের শিক্ষার্থীদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা স্বাভাবিক।’
তিনি আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলোকে অন্যান্য দেশ থেকে শিক্ষার্থী পেতে আরও বেশি চেষ্টা করতে বলা হয়েছে। তাদের আনার জন্য আরও বিনিয়োগ করতে বলা হয়েছে। প্রয়োজনে অন্য দেশগুলোতে যেতে হবে। শিক্ষার্থী সংগ্রহের জন্য সেখানে তাদের কার্যক্রম বাড়াতে হবে।
মন্ত্রী মার্ক মিলার বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলোকে শুধু পুনরায় নিজেদের প্রসারের পাশাপাশি উপস্থাপনের ধরনও বদলাতে হবে। এতে বিভিন্ন দেশ থেকে শিক্ষার্থী আকর্ষণ করা সহজ হবে। সবসময়ই ভারত থেকে কিছু শিক্ষার্থী আসবেই।’
কানাডার অভিবাসনমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমার মনে হয়, কানাডার ব্র্যান্ড গুণমান ও উৎকর্ষের ওপর বেশি গুরুত্ব দেওয়া নিশ্চিত করতে হবে, পরিমাণের ওপর নয়।’
মিলার বলেন, কানাডা অবৈধ অভিবাসনের বিষয়ে ট্রাম্প প্রশাসনের মতো কিছু করবে না বা তাদের মতো ভাষা প্রয়োগ করবে না। তবে তিনি বলেন, ‘যদি কেউ এখানে অবৈধ উপায়ে থাকে এবং থাকার অধিকার না থাকে, তাহলে তাকে চলে যেতে হবে, না হলে সরিয়ে দেওয়া হবে।’
তিনি ব্যাখ্যা করে বলেন, এই নীতি পোস্ট-গ্র্যাজুয়েট ওয়ার্ক পারমিট (পিজিডব্লিউপি) শেষ হয়ে যাওয়া ব্যক্তিদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা মূলত পড়াশোনার জন্য কানাডায় আসে এবং তাদের স্থায়ী বসবাস বা নাগরিকত্বের কোনো নিশ্চয়তা নেই।
এই বছর পিজিডব্লিউপি শেষ হয়ে যাওয়ার কারণে হাজার হাজার আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী তাদের অভিবাসনের বৈধতা হারাবে, যদি না তারা স্থায়ী বাসিন্দার মর্যাদা বা অন্য কোনো ভিসায় পরিবর্তিত হয়।
মিলার স্বীকার করেন, এটি সরকারের জন্য কঠিন পরিস্থিতি হবে এবং অটোয়া বিষয়টি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। এর ফলে অনেক শিক্ষার্থীকে কানাডা ছাড়তে হবে। তিনি বলেন, ‘এর অর্থ হচ্ছে, অনেকের আশা কিছুটা ভেঙে যাবে।’
বর্তমানে কানাডায় শিক্ষার্থী ভিসার সবচেয়ে বড় উৎস দেশ ভারত। দেশটির উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে ভারতের সঙ্গে অন্যান্য দেশগুলো থেকেও আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী খুঁজতে বলেছে দেশটির সরকার। গত সপ্তাহে গ্রেটার টরন্টো এলাকায় স্থানীয় গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা জানান কানাডার অভিবাসন, শরণার্থী ও নাগরিকত্ব বিষয়ক মন্ত্রী মার্ক মিলার।
মার্ক মিলার বলেন, ‘আমি বলব, বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলো মাত্র এক বা দুটি নির্দিষ্ট দেশ থেকেই শিক্ষার্থী নিচ্ছে এবং বারবার সেখানেই ফিরে যাচ্ছে। আমরা চাই শিক্ষার্থীদের বৈচিত্র্য থাকুক। এর মানে এই নয়, ভারতীয় শিক্ষার্থীরা মেধাবী নয়। বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ জনসংখ্যার দেশ হিসেবে, ভারতের শিক্ষার্থীদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা স্বাভাবিক।’
তিনি আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলোকে অন্যান্য দেশ থেকে শিক্ষার্থী পেতে আরও বেশি চেষ্টা করতে বলা হয়েছে। তাদের আনার জন্য আরও বিনিয়োগ করতে বলা হয়েছে। প্রয়োজনে অন্য দেশগুলোতে যেতে হবে। শিক্ষার্থী সংগ্রহের জন্য সেখানে তাদের কার্যক্রম বাড়াতে হবে।
মন্ত্রী মার্ক মিলার বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলোকে শুধু পুনরায় নিজেদের প্রসারের পাশাপাশি উপস্থাপনের ধরনও বদলাতে হবে। এতে বিভিন্ন দেশ থেকে শিক্ষার্থী আকর্ষণ করা সহজ হবে। সবসময়ই ভারত থেকে কিছু শিক্ষার্থী আসবেই।’
কানাডার অভিবাসনমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমার মনে হয়, কানাডার ব্র্যান্ড গুণমান ও উৎকর্ষের ওপর বেশি গুরুত্ব দেওয়া নিশ্চিত করতে হবে, পরিমাণের ওপর নয়।’
মিলার বলেন, কানাডা অবৈধ অভিবাসনের বিষয়ে ট্রাম্প প্রশাসনের মতো কিছু করবে না বা তাদের মতো ভাষা প্রয়োগ করবে না। তবে তিনি বলেন, ‘যদি কেউ এখানে অবৈধ উপায়ে থাকে এবং থাকার অধিকার না থাকে, তাহলে তাকে চলে যেতে হবে, না হলে সরিয়ে দেওয়া হবে।’
তিনি ব্যাখ্যা করে বলেন, এই নীতি পোস্ট-গ্র্যাজুয়েট ওয়ার্ক পারমিট (পিজিডব্লিউপি) শেষ হয়ে যাওয়া ব্যক্তিদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা মূলত পড়াশোনার জন্য কানাডায় আসে এবং তাদের স্থায়ী বসবাস বা নাগরিকত্বের কোনো নিশ্চয়তা নেই।
এই বছর পিজিডব্লিউপি শেষ হয়ে যাওয়ার কারণে হাজার হাজার আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী তাদের অভিবাসনের বৈধতা হারাবে, যদি না তারা স্থায়ী বাসিন্দার মর্যাদা বা অন্য কোনো ভিসায় পরিবর্তিত হয়।
মিলার স্বীকার করেন, এটি সরকারের জন্য কঠিন পরিস্থিতি হবে এবং অটোয়া বিষয়টি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। এর ফলে অনেক শিক্ষার্থীকে কানাডা ছাড়তে হবে। তিনি বলেন, ‘এর অর্থ হচ্ছে, অনেকের আশা কিছুটা ভেঙে যাবে।’
কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলা ঘিরে প্রতিবেশী দুই দেশ ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা বেড়েই চলেছে। একের পর এক হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন দুই দেশের নেতারা। কাশ্মীরের নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে টানা পাঁচ রাতে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে।
৫ ঘণ্টা আগেকানাডার ফেডারেল নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নির নেতৃত্বাধীন লিবারেল পার্টি প্রচারণার শেষ সপ্তাহে অপ্রত্যাশিতভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে টানা চতুর্থবারের মতো জয়লাভ করেছে। এর মাধ্যমে দলটি আরও চার বছরের জন্য দেশটির শাসনভার গ্রহণ করতে চলেছে। এই ঐতিহাসিক জয়ের পর প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট
৫ ঘণ্টা আগেভারতের গুজরাটে গত শনিবার (২৬ এপ্রিল) ভোররাত থেকে সোমবার (২৮ এপ্রিল) রাত পর্যন্ত ৬ হাজার ৫০০ মানুষকে আটক করেছে পুলিশ, যাদের তারা বাংলাদেশি নাগরিক বলে সন্দেহ করছে। তবে রাজ্য পুলিশের মহানির্দেশক বিকাশ সহায় সোমবার জানিয়েছেন, নথিপত্রের ভিত্তিতে নিশ্চিতভাবে ৪৫০ জন বাংলাদেশিকে তাঁরা চিহ্নিত করতে পেরেছেন
৭ ঘণ্টা আগেউত্তর-পূর্ব চীনের একটি রেস্তোরাঁয় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনায় অন্তত ২২ জন নিহত ও ৩ জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম। আজ মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) দুপুরে এ ঘটনা ঘটে বলে জানা গেছে।
৭ ঘণ্টা আগে