মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প রিসিপ্রোক্যাল ট্যারিফ বা পাল্টাপাল্টি শুল্ক আরোপে করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। তিনি নিজেই বলেছেন, এই শুল্কের ফলে সব দেশই প্রভাবিত হবে। এই অবস্থায় বিশ্ববাজার আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে এবং কিছু রিপাবলিকান সিনেটর এই কৌশলের বিরোধিতা করেছেন। সমালোচকেরা সতর্ক করে বলেছেন, এটি বিশ্বব্যাপী বাণিজ্যযুদ্ধের ঝুঁকি তৈরি করতে পারে এবং এর ফলে চীন, কানাডা ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের মতো প্রধান বাণিজ্যিক অংশীদাররা পাল্টা ব্যবস্থা নিতে পারে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট গতকাল সোমবার বলেছেন, এ সপ্তাহেই সম্ভবত আজ মঙ্গলবার রাতেই তিনি আরও শুল্ক ঘোষণার সময় বাণিজ্যিক অংশীদারদের প্রতি ‘খুব সদয়’ হবেন। রিপাবলিকান এই বিলিয়নিয়ার প্রেসিডেন্ট জোর দিয়ে বলেছেন, পাল্টাপাল্টি শুল্ক আরোপ প্রয়োজন। কারণ, বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতি ‘বিশ্বের প্রতিটি দেশের কাছে প্রতারিত’ হয়েছে এবং তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জন্য ‘মুক্তি দিবসের’ প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
ট্রাম্প আরও কিছু নির্দিষ্ট খাতের ওপর শুল্ক ঘোষণা করতে পারেন। সোমবার সাংবাদিকেরা এ বিষয়ে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন, ‘আপনারা দুই দিনের মধ্যে দেখতে পাবেন, যা সম্ভবত আগামীকাল রাত বা সম্ভবত বুধবার।’ তবে তিনি যোগ করেন, ‘আমরা তুলনামূলকভাবে খুব ভালো হব, আমরা খুব সদয় হব।’
সিএনএন জানিয়েছে, কিছু রিপাবলিকান সিনেটর কানাডার ওপর ট্রাম্পের শুল্কের বিরুদ্ধে কথা বলেছেন এবং তা বন্ধ করার জন্য একটি প্রস্তাবের সমর্থনে স্বাক্ষর করার কথা বিবেচনা করছেন। সিনেটর সুসান কলিন্স সতর্ক করে বলেছেন, কানাডার ওপর শুল্ক বিশেষ করে মেইনের জন্য ক্ষতিকর হবে এবং তিনি কানাডার পণ্যের ওপর শুল্ক বন্ধ করার লক্ষ্যে একটি প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দেবেন।
রিপাবলিকান সিনেটর থম টিলিসও বলেছেন, তিনি প্রস্তাবটির সমর্থন করার কথা বিবেচনা করছেন। তিনি বলেন, ‘প্রথমে আমাদের শত্রুদের সঙ্গে লড়াই করতে হবে এবং তারপরে আমাদের বন্ধুদের সঙ্গে কোনো বৈষম্য থাকলে তা খুঁজে বের করার চেষ্টা করতে হবে।’
ট্রাম্পের প্রত্যাশিত শুল্ক ঘোষণার আগে চীন, দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপান ইতিমধ্যে রবিবার নিজেদের মধ্যে মুক্ত বাণিজ্য জোরদার করতে সম্মত হয়েছে। তবে ট্রাম্প সোমবার বলেছেন, তার পদক্ষেপ মিত্রদের বেইজিংয়ের দিকে ঠেলে দেবে বলে তিনি চিন্তিত নন। তিনি যোগ করেছেন, টিকটকের সঙ্গে একটি চুক্তিও চীনের শুল্কের সঙ্গে যুক্ত হতে পারে।
হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিট সাংবাদিকদের বলেছেন, বুধবার ‘দেশভিত্তিক শুল্ক’ করাই ট্রাম্প প্রশাসনের লক্ষ্য। গত রোববার ট্রাম্প বলেছিলেন, তাঁর আরোপিত শুল্ক ‘সব দেশকেই’ লক্ষ্যবস্তু করবে।
তথ্যসূত্র: দ্য গার্ডিয়ান
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প রিসিপ্রোক্যাল ট্যারিফ বা পাল্টাপাল্টি শুল্ক আরোপে করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। তিনি নিজেই বলেছেন, এই শুল্কের ফলে সব দেশই প্রভাবিত হবে। এই অবস্থায় বিশ্ববাজার আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে এবং কিছু রিপাবলিকান সিনেটর এই কৌশলের বিরোধিতা করেছেন। সমালোচকেরা সতর্ক করে বলেছেন, এটি বিশ্বব্যাপী বাণিজ্যযুদ্ধের ঝুঁকি তৈরি করতে পারে এবং এর ফলে চীন, কানাডা ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের মতো প্রধান বাণিজ্যিক অংশীদাররা পাল্টা ব্যবস্থা নিতে পারে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট গতকাল সোমবার বলেছেন, এ সপ্তাহেই সম্ভবত আজ মঙ্গলবার রাতেই তিনি আরও শুল্ক ঘোষণার সময় বাণিজ্যিক অংশীদারদের প্রতি ‘খুব সদয়’ হবেন। রিপাবলিকান এই বিলিয়নিয়ার প্রেসিডেন্ট জোর দিয়ে বলেছেন, পাল্টাপাল্টি শুল্ক আরোপ প্রয়োজন। কারণ, বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতি ‘বিশ্বের প্রতিটি দেশের কাছে প্রতারিত’ হয়েছে এবং তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জন্য ‘মুক্তি দিবসের’ প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
ট্রাম্প আরও কিছু নির্দিষ্ট খাতের ওপর শুল্ক ঘোষণা করতে পারেন। সোমবার সাংবাদিকেরা এ বিষয়ে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন, ‘আপনারা দুই দিনের মধ্যে দেখতে পাবেন, যা সম্ভবত আগামীকাল রাত বা সম্ভবত বুধবার।’ তবে তিনি যোগ করেন, ‘আমরা তুলনামূলকভাবে খুব ভালো হব, আমরা খুব সদয় হব।’
সিএনএন জানিয়েছে, কিছু রিপাবলিকান সিনেটর কানাডার ওপর ট্রাম্পের শুল্কের বিরুদ্ধে কথা বলেছেন এবং তা বন্ধ করার জন্য একটি প্রস্তাবের সমর্থনে স্বাক্ষর করার কথা বিবেচনা করছেন। সিনেটর সুসান কলিন্স সতর্ক করে বলেছেন, কানাডার ওপর শুল্ক বিশেষ করে মেইনের জন্য ক্ষতিকর হবে এবং তিনি কানাডার পণ্যের ওপর শুল্ক বন্ধ করার লক্ষ্যে একটি প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দেবেন।
রিপাবলিকান সিনেটর থম টিলিসও বলেছেন, তিনি প্রস্তাবটির সমর্থন করার কথা বিবেচনা করছেন। তিনি বলেন, ‘প্রথমে আমাদের শত্রুদের সঙ্গে লড়াই করতে হবে এবং তারপরে আমাদের বন্ধুদের সঙ্গে কোনো বৈষম্য থাকলে তা খুঁজে বের করার চেষ্টা করতে হবে।’
ট্রাম্পের প্রত্যাশিত শুল্ক ঘোষণার আগে চীন, দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপান ইতিমধ্যে রবিবার নিজেদের মধ্যে মুক্ত বাণিজ্য জোরদার করতে সম্মত হয়েছে। তবে ট্রাম্প সোমবার বলেছেন, তার পদক্ষেপ মিত্রদের বেইজিংয়ের দিকে ঠেলে দেবে বলে তিনি চিন্তিত নন। তিনি যোগ করেছেন, টিকটকের সঙ্গে একটি চুক্তিও চীনের শুল্কের সঙ্গে যুক্ত হতে পারে।
হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিট সাংবাদিকদের বলেছেন, বুধবার ‘দেশভিত্তিক শুল্ক’ করাই ট্রাম্প প্রশাসনের লক্ষ্য। গত রোববার ট্রাম্প বলেছিলেন, তাঁর আরোপিত শুল্ক ‘সব দেশকেই’ লক্ষ্যবস্তু করবে।
তথ্যসূত্র: দ্য গার্ডিয়ান
ভিয়েতনামের কৃষক নুয়েন থি হুয়ং। চিন্তায় ঠিকমতো ঘুমোতে পারছেন না। হাতছাড়া হতে যাচ্ছে তাঁর রুজি-রোজগারের একমাত্র উপায়। তাও আবার তাঁর নিজ দেশে ট্রাম্প পরিবারের সমর্থনে নির্মিত হতে যাওয়া একটি গলফ ক্লাবের জন্য। বিনিময়ে মিলবে মাত্র ৩২০০ মার্কিন ডলার এবং কয়েক মাসের জন্য চাল।
২০ মিনিট আগেপারমাণবিক হামলায় বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের অনেকে ছিলেন অল্পবয়সী নারী, যাঁরা বোমা হামলার সময় গর্ভবতী বা সন্তান ধারণের উপযুক্ত বয়সে ছিলেন। কিন্তু তাঁদের শরীর থেকে সন্তানের শরীরে তেজস্ক্রিয়তা প্রবেশ করতে পারে, এই ভয়ে একপ্রকার ধ্বংসই হয়ে গেছে তাঁদের জীবন। চিকিৎসক, পরিচিতজন, বন্ধুবান্ধব এমনকি পরিবারের...
১ ঘণ্টা আগেস্ত্রীকে নিয়ে গ্রামের দিকে যাচ্ছিলেন স্বামী। পথিমধ্যে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান স্ত্রী। দিশেহারা স্বামী আশপাশে মানুষের কাছে সাহায্য চেয়েছিলেন, কিন্তু ভারী বৃষ্টি ও প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে কেউ এগিয়ে আসেনি।
১ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনীর জনবল গত ৬ বছরে উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। বর্তমানে দেশটির সেনাসদস্য প্রায় ৪ লাখ ৫০ হাজার, যা ২০১৮ সালের তুলনায় প্রায় ২০ শতাংশ কম। আর এই লোকবল কমার কারণ, দেশটিতে জন্মহার হ্রাস পাওয়ায় জনসংখ্যার হ্রাস। খবর বিবিসির।
১ ঘণ্টা আগে