অনলাইন ডেস্ক
বিশ্বের শীর্ষ ধনী ব্যক্তি ইলন মাস্ক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করার সময় নিয়মিত কেটামিন, এক্সট্যাসি ও সাইকেডেলিক মাশরুমের মতো মাদক গ্রহণ করতেন বলে দাবি করেছে নিউইয়র্ক টাইমস। পত্রিকাটির প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, মাস্কের নেশার মাত্রা এতটাই বেড়ে গিয়েছিল যে, এটি তাঁর মূত্রথলির সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি সূত্রের বরাতে প্রতিবেদনে জানানো হয়, মাস্ক প্রায় প্রতিদিন কেটামিন সেবন করতেন এবং প্রায় ২০টি ওষুধের একটি বক্স সঙ্গে রাখতেন। অবশ্য ইলন মাস্কও অতীতে এক সাক্ষাৎকারে দাবি করেছিলেন, প্রতি দুই সপ্তাহেই তিনি সামান্য পরিমাণ কেটামিন গ্রহণ করেন। ২০২৩ সালের বসন্ত নাগাদ তাঁর নেশার মাত্রা বিপজ্জনক পর্যায়ে পৌঁছে যায়।
মাস্কের এই মাদক সেবনের অভ্যাস তীব্র আকার ধারণ করে যখন তিনি ট্রাম্পের প্রচারণায় ২৭৫ মিলিয়ন ডলার দান করেন এবং যুক্তরাষ্ট্র সরকারের একটি বিশেষ শাখা ‘ডিপার্টমেন্ট অব গভর্নমেন্ট এফিশিয়েন্সি’ (ডজ) পরিচালনার দায়িত্বে আসেন।
এ ছাড়া মাস্ক এই দিনগুলোতে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে অংশ নেন এবং বাজেট সংক্রান্ত বিষয়েও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। তবে তাঁর এমন দায়িত্বশীল পদে থাকা অবস্থায় তিনি নেশাগ্রস্ত ছিলেন কি না, সে বিষয়ে হোয়াইট হাউস কোনো মন্তব্য করেনি।
মার্কিন ড্রাগ এনফোর্সমেন্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (ডিইএ) এর মতে, এক্সট্যাসি একটি শিডিউল-১ নিষিদ্ধ মাদক। এটির কোনো চিকিৎসাগত প্রয়োগ নেই এবং ফেডারেল কর্মীদের জন্য সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ। তবে মাস্ক একজন বিশেষ সরকারি কর্মচারী হিসেবে চিহ্নিত ছিলেন। এই ধরনের ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে সাধারণ নিয়ম শিথিলভাবে প্রযোজ্য।
নিউইয়র্ক টাইমসের কাছে থাকা একটি ছবিতে দেখা গেছে, মাস্কের ওষুধের বাক্সে অ্যাডেরল চিহ্নযুক্ত বড়ি ও অন্যান্য ড্রাগের উপস্থিতি।
গত বৃহস্পতিবার (২৯ মে) ট্রাম্প প্রশাসন থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দেন মাস্ক। তার আগেই তাঁর নানা বিতর্কিত আচরণ, যেমন—মন্ত্রিসভার সদস্যদের অপমান করা ও একটি রাজনৈতিক সমাবেশে নাৎসি ধরনের স্যালুট দেওয়ার মতো ঘটনায় তাঁর মানসিক ভারসাম্য নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল।
ইতিপূর্বে মাস্কের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করা জনপ্রিয় পডকাস্টার স্যাম হ্যারিস গত জানুয়ারি মাসে এক নিউজলেটারে লিখেছিলেন, ‘তার (মাস্ক) নৈতিক বোধ, এমনকি বাস্তবতা অনুধাবনের ক্ষমতা নিয়েও এখন সন্দেহ রয়েছে।’
বিশ্বের শীর্ষ ধনী ব্যক্তি ইলন মাস্ক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করার সময় নিয়মিত কেটামিন, এক্সট্যাসি ও সাইকেডেলিক মাশরুমের মতো মাদক গ্রহণ করতেন বলে দাবি করেছে নিউইয়র্ক টাইমস। পত্রিকাটির প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, মাস্কের নেশার মাত্রা এতটাই বেড়ে গিয়েছিল যে, এটি তাঁর মূত্রথলির সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি সূত্রের বরাতে প্রতিবেদনে জানানো হয়, মাস্ক প্রায় প্রতিদিন কেটামিন সেবন করতেন এবং প্রায় ২০টি ওষুধের একটি বক্স সঙ্গে রাখতেন। অবশ্য ইলন মাস্কও অতীতে এক সাক্ষাৎকারে দাবি করেছিলেন, প্রতি দুই সপ্তাহেই তিনি সামান্য পরিমাণ কেটামিন গ্রহণ করেন। ২০২৩ সালের বসন্ত নাগাদ তাঁর নেশার মাত্রা বিপজ্জনক পর্যায়ে পৌঁছে যায়।
মাস্কের এই মাদক সেবনের অভ্যাস তীব্র আকার ধারণ করে যখন তিনি ট্রাম্পের প্রচারণায় ২৭৫ মিলিয়ন ডলার দান করেন এবং যুক্তরাষ্ট্র সরকারের একটি বিশেষ শাখা ‘ডিপার্টমেন্ট অব গভর্নমেন্ট এফিশিয়েন্সি’ (ডজ) পরিচালনার দায়িত্বে আসেন।
এ ছাড়া মাস্ক এই দিনগুলোতে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে অংশ নেন এবং বাজেট সংক্রান্ত বিষয়েও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। তবে তাঁর এমন দায়িত্বশীল পদে থাকা অবস্থায় তিনি নেশাগ্রস্ত ছিলেন কি না, সে বিষয়ে হোয়াইট হাউস কোনো মন্তব্য করেনি।
মার্কিন ড্রাগ এনফোর্সমেন্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (ডিইএ) এর মতে, এক্সট্যাসি একটি শিডিউল-১ নিষিদ্ধ মাদক। এটির কোনো চিকিৎসাগত প্রয়োগ নেই এবং ফেডারেল কর্মীদের জন্য সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ। তবে মাস্ক একজন বিশেষ সরকারি কর্মচারী হিসেবে চিহ্নিত ছিলেন। এই ধরনের ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে সাধারণ নিয়ম শিথিলভাবে প্রযোজ্য।
নিউইয়র্ক টাইমসের কাছে থাকা একটি ছবিতে দেখা গেছে, মাস্কের ওষুধের বাক্সে অ্যাডেরল চিহ্নযুক্ত বড়ি ও অন্যান্য ড্রাগের উপস্থিতি।
গত বৃহস্পতিবার (২৯ মে) ট্রাম্প প্রশাসন থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দেন মাস্ক। তার আগেই তাঁর নানা বিতর্কিত আচরণ, যেমন—মন্ত্রিসভার সদস্যদের অপমান করা ও একটি রাজনৈতিক সমাবেশে নাৎসি ধরনের স্যালুট দেওয়ার মতো ঘটনায় তাঁর মানসিক ভারসাম্য নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল।
ইতিপূর্বে মাস্কের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করা জনপ্রিয় পডকাস্টার স্যাম হ্যারিস গত জানুয়ারি মাসে এক নিউজলেটারে লিখেছিলেন, ‘তার (মাস্ক) নৈতিক বোধ, এমনকি বাস্তবতা অনুধাবনের ক্ষমতা নিয়েও এখন সন্দেহ রয়েছে।’
ইরানের শাহেদ ড্রোনের নকশা ব্যবহার করে এই ড্রোন উৎপাদনের জন্য বিশাল এক কারখানা নির্মাণ করেছে রাশিয়া। তাতারস্তান অঞ্চলের আলাবুগা শিল্প এলাকায় অবস্থিত এই কারখানা বর্তমানে রাশিয়ার সবচেয়ে বড় ড্রোন উৎপাদন কেন্দ্র।
৪ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের নিরাপত্তা মন্ত্রিসভা গাজা সিটির নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পরিকল্পনা অনুমোদন করেছে। প্রায় দুই বছর ধরে চলমান যুদ্ধের মধ্যে এই সিদ্ধান্তের ফলে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে সামরিক অভিযান আরও বিস্তৃত হবে। শুক্রবার এই সিদ্ধান্ত দেশি-বিদেশি মহলে নতুন করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে...
৬ ঘণ্টা আগেগাজায় চলমান যুদ্ধ, অর্থনৈতিক বিপর্যয় এবং খাদ্যসহ জরুরি পণ্যের তীব্র সংকটের মধ্যে সাধারণ মানুষের বেঁচে থাকার লড়াই আরও কঠিন হয়ে উঠেছে। ব্যাংকগুলো দীর্ঘদিন বন্ধ, স্থানীয় বাজারে ডিজিটাল লেনদেনও প্রায় অগ্রহণযোগ্য।
৬ ঘণ্টা আগেভারতীয় পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের পর সম্পর্কে টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপ হয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। আজ শুক্রবার (৮ আগস্ট) সাম্প্রতিক নানা বিষয়ে কথা হয় এই দুই নেতার।
৬ ঘণ্টা আগে