অনলাইন ডেস্ক
কানাডার পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী কে হবেন, তা নির্ধারণের জন্য দেশজুড়ে আগাম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে এবং ইতিমধ্যে ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে। দলীয় সহকর্মী জাস্টিন ট্রুডোর স্থলাভিষিক্ত হয়ে মার্ক কার্নি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেওয়ার মাত্র ছয় সপ্তাহ পর এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ সোমবার সকাল (স্থানীয় সময়) থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর অনুপস্থিতিতে কানাডার দুটি প্রধান দল কনজারভেটিভ ও লিবারেল পার্টি প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছে। নির্বাচনে প্রধান দুই প্রতিদ্বন্দ্বী হচ্ছেন লিবারেল পার্টির নেতা মার্ক কার্নি ও কনজারভেটিভ নেতা পিয়েরে পোয়েলিয়েভ্রে। এই নির্বাচনেই ঠিক হবে, দেশটির পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী কে হবেন।
এদিকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কানাডার নির্বাচন নিয়ে মন্তব্য করেছেন। তিনি তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে আবারও কানাডাকে ৫১তম মার্কিন অঙ্গরাজ্য করার আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করেছেন। ট্রাম্পের এই মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় কনজারভেটিভ নেতা পিয়েরে পোয়েলিয়েভ্রে ট্রাম্পকে তাঁদের নির্বাচনে ‘হস্তক্ষেপ না করতে’ বলেছেন। অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রী কার্নি ‘যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি চলমান সংকটের’ বিরুদ্ধে কানাডার মানুষকে ‘ঐক্যবদ্ধ ও শক্তিশালী’ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন।
ব্যাংক অব কানাডা ও ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের সাবেক গভর্নর মার্ক কার্নি লিবারেল পার্টির নেতৃত্বের প্রতিযোগিতায় বিজয় অর্জন করেন। অর্থনীতি ও ব্যবসায়িক খাতে তাঁর দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা থাকলেও এই রাজনৈতিক পদ তাঁর জীবনের প্রথম। শপথ নেওয়ার মাত্র ৯ দিনের মাথায় কার্নি আগাম নির্বাচনের ঘোষণা দেন।
কার্নির সামনে দুটি বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। প্রথমত, ডোনাল্ড ট্রাম্পের অর্থনৈতিক হুমকি এবং কানাডার সার্বভৌমত্ব নিয়ে সৃষ্ট জাতীয় উদ্বেগ।
দ্বিতীয়ত, তিনি নিজেই সংসদ সদস্য নন, ফলে পার্লামেন্টে নিজের অবস্থান থেকে বিরোধীদের মোকাবিলা করা সম্ভব হচ্ছিল না। তাই বিরোধীদের ক্রমাগত আক্রমণের মুখে নিজের অবস্থান শক্তিশালী করতে তিনি আগাম নির্বাচনের পথ বেছে নেন।
নির্বাচনে পাঁচটি বড় রাজনৈতিক দল থাকলেও মূল লড়াই লিবারেল পার্টির মার্ক কার্নি ও কনজারভেটিভ পার্টির পিয়েরে পোয়েলিয়েভ্রের মধ্যে।
কানাডার পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী কে হবেন, তা নির্ধারণের জন্য দেশজুড়ে আগাম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে এবং ইতিমধ্যে ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে। দলীয় সহকর্মী জাস্টিন ট্রুডোর স্থলাভিষিক্ত হয়ে মার্ক কার্নি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেওয়ার মাত্র ছয় সপ্তাহ পর এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ সোমবার সকাল (স্থানীয় সময়) থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর অনুপস্থিতিতে কানাডার দুটি প্রধান দল কনজারভেটিভ ও লিবারেল পার্টি প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছে। নির্বাচনে প্রধান দুই প্রতিদ্বন্দ্বী হচ্ছেন লিবারেল পার্টির নেতা মার্ক কার্নি ও কনজারভেটিভ নেতা পিয়েরে পোয়েলিয়েভ্রে। এই নির্বাচনেই ঠিক হবে, দেশটির পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী কে হবেন।
এদিকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কানাডার নির্বাচন নিয়ে মন্তব্য করেছেন। তিনি তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে আবারও কানাডাকে ৫১তম মার্কিন অঙ্গরাজ্য করার আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করেছেন। ট্রাম্পের এই মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় কনজারভেটিভ নেতা পিয়েরে পোয়েলিয়েভ্রে ট্রাম্পকে তাঁদের নির্বাচনে ‘হস্তক্ষেপ না করতে’ বলেছেন। অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রী কার্নি ‘যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি চলমান সংকটের’ বিরুদ্ধে কানাডার মানুষকে ‘ঐক্যবদ্ধ ও শক্তিশালী’ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন।
ব্যাংক অব কানাডা ও ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের সাবেক গভর্নর মার্ক কার্নি লিবারেল পার্টির নেতৃত্বের প্রতিযোগিতায় বিজয় অর্জন করেন। অর্থনীতি ও ব্যবসায়িক খাতে তাঁর দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা থাকলেও এই রাজনৈতিক পদ তাঁর জীবনের প্রথম। শপথ নেওয়ার মাত্র ৯ দিনের মাথায় কার্নি আগাম নির্বাচনের ঘোষণা দেন।
কার্নির সামনে দুটি বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। প্রথমত, ডোনাল্ড ট্রাম্পের অর্থনৈতিক হুমকি এবং কানাডার সার্বভৌমত্ব নিয়ে সৃষ্ট জাতীয় উদ্বেগ।
দ্বিতীয়ত, তিনি নিজেই সংসদ সদস্য নন, ফলে পার্লামেন্টে নিজের অবস্থান থেকে বিরোধীদের মোকাবিলা করা সম্ভব হচ্ছিল না। তাই বিরোধীদের ক্রমাগত আক্রমণের মুখে নিজের অবস্থান শক্তিশালী করতে তিনি আগাম নির্বাচনের পথ বেছে নেন।
নির্বাচনে পাঁচটি বড় রাজনৈতিক দল থাকলেও মূল লড়াই লিবারেল পার্টির মার্ক কার্নি ও কনজারভেটিভ পার্টির পিয়েরে পোয়েলিয়েভ্রের মধ্যে।
কানাডা ও ইংল্যান্ডের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক গভর্নর মার্ক কার্নি গত মার্চে কানাডার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। এর মাধ্যমে তিনি সেই বিরল গোষ্ঠীতে যোগ দেন, যারা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধান থাকার পর দেশের নেতৃত্ব দিয়েছেন। কার্নি ছাড়াও আরও কয়েকজন কেন্দ্রীয় ব্যাংক সাবেক গভর্নর নিজ দেশের প্রধানমন্ত্রী হয়
১ ঘণ্টা আগেনেদারল্যান্ডসের রটারডামে একটি জাদুঘরে আমেরিকান শিল্পী মার্ক রথকোর আঁকা একটি চিত্রকর্ম নষ্ট করেছে এক শিশু। চিত্রকর্মটির বর্তমান মূল্য কয়েকটি কোটা পাউন্ড!
২ ঘণ্টা আগেবিভ্রাটের কারণে ব্যাপকভাবে বিঘ্নিত হয় জনজীবন। স্পেনের মাদ্রিদে শহরজুড়ে বিভিন্ন স্থানে প্রায় ২০০টি লিফট আটকে পড়ে। আটকে পড়াদের বেশির ভাগই শ্বাসকষ্ট এবং অতিরিক্ত উদ্বিগ্ন হওয়ার কারণে অসুস্থ হয়ে পড়ে। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো বলছে, শহরজুড়ে প্রায় ১৬৭টি জরুরি সেবা দিয়েছেন স্বাস্থ্যকর্মীরা। বিদ্যুৎ বিভ্রাটে
২ ঘণ্টা আগেকানাডার জাতীয় নির্বাচনে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নির নেতৃত্বাধীন লিবারেল পার্টি ক্ষমতা ধরে রেখেছে। তবে সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে ব্যর্থ হয়েছে দলটি। এ নিয়ে দলটি টানা চতুর্থবার জিতল। বিপরীতে বিরোধী দল কনজারভেটিভ পার্টির নেতা পিয়েরে পলিয়েভর হার স্বীকার করে নিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে