নির্বাচনী প্রচারণায় বক্তৃতা দেওয়ার সময় হামলার শিকার হয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প। মুখে রক্ত আর তাঁকে ঘিরে রাখা নিরাপত্তাকর্মীদের মধ্যে ট্রাম্পের মুষ্টিবদ্ধ হাতের ছবিগুলো ইতিহাস তৈরির পাশাপাশি আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের গতিপথ পরিবর্তনে বড় প্রভাব ফেলতে পারে। সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
নির্বাচনী প্রচারণায় প্রভাব ফেলবে এই মর্মান্তিক ঘটনা। সেই সঙ্গে আসন্ন নির্বাচনের মোড়ও ঘুরিয়ে দিতে পারে বলে ধারণা করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা। নিরাপত্তাকর্মীরা সন্দেহভাজনকে ঘটনাস্থলে গুলি করে হত্যা করেছেন। এ ঘটনাকে হত্যাচেষ্টা বলে জানিয়েছেন দেশটির কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (এফবিআই)।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ট্রাম্পের রক্তাক্ত মুষ্টিবদ্ধ ছবি শেয়ার করে তাঁর ছেলে এরিক ট্রাম্প লেখেন, ‘এই যোদ্ধাকেই আমেরিকার প্রয়োজন।’
সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ওপর হামলার ঘটনায় নিন্দা জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। ডেলাওয়্যারের রেহোবোথ বিচে তাৎক্ষণিক এক প্রতিক্রিয়ায় বাইডেন বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে এ ধরনের সহিংসতার কোনো স্থান নেই। পেনসিলভানিয়ায় সহিংসতার ঘটনায় সবার নিন্দা জানানো উচিত।
জো বাইডেন আরও বলেন, ‘ট্রাম্প নিরাপদ আছেন এবং ভালো আছেন জেনে আমি কৃতজ্ঞ। ট্রাম্প ও তার পরিবারের জন্য এবং সমাবেশে যাঁরা ছিলেন তাঁদের জন্য প্রার্থনা করছি। আরও তথ্যের জন্য অপেক্ষা করছি আমরা।’
ইতিমধ্যে সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা, জর্জ ডব্লিউ বুশ, বিল ক্লিনটন ও জিমি কার্টার ট্রাম্পের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন। তাঁরা জানিয়েছেন, আমেরিকার গণতন্ত্রে সহিংসতার কোনো স্থান নেই। ট্রাম্প গুরুতরভাবে আহত না হওয়ায় অনেক স্বস্তি পেয়েছেন বলেও প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
এ ঘটনার জন্য বাইডেনের দিকে আঙুল তুলেছেন ট্রাম্পের কয়েকজন নিকটতম মিত্র ও সমর্থক। এক্সের (সাবেক টুইটার) এক পোস্টে এক রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান বলেন, ‘এই হামলার উসকানিদাতা বাইডেন।’
অন্যদিকে সিনেটর জেডি ভ্যান্স মনে করেন, বাইডেনের নির্বাচনী বক্তব্য সরাসরি এ ঘটনাকে প্রভাবিত করেছে।
অন্যান্য রিপাবলিকান রাজনীতিবিদের কণ্ঠেও একই সুর। তাঁরা জানিয়েছেন, ‘ইতিমধ্যে আমরা দেখতে পাচ্ছি, এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে যুদ্ধের রেখা আঁকা হচ্ছে, যা খুব কুৎসিত লড়াইতে পরিণত হতে পারে। এই হামলা নির্বাচনী প্রচারণার মোড় পরিবর্তন করতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় শনিবার সন্ধ্যা ৬টা ১৫ মিনিটের দিকে পেনসিলভানিয়ায় নির্বাচনী প্রচারের সময় ট্রাম্পের ওপর গুলি ছোড়েন এক হামলাকারী। গুলিতে ট্রাম্পের ডান কানের ওপরের অংশে ফুটো হয়ে গেছে।
ডোনাল্ড ট্রাম্পের উপর হামলা সম্পর্কিত আরও খবর পড়ুন:
নির্বাচনী প্রচারণায় বক্তৃতা দেওয়ার সময় হামলার শিকার হয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প। মুখে রক্ত আর তাঁকে ঘিরে রাখা নিরাপত্তাকর্মীদের মধ্যে ট্রাম্পের মুষ্টিবদ্ধ হাতের ছবিগুলো ইতিহাস তৈরির পাশাপাশি আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের গতিপথ পরিবর্তনে বড় প্রভাব ফেলতে পারে। সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
নির্বাচনী প্রচারণায় প্রভাব ফেলবে এই মর্মান্তিক ঘটনা। সেই সঙ্গে আসন্ন নির্বাচনের মোড়ও ঘুরিয়ে দিতে পারে বলে ধারণা করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা। নিরাপত্তাকর্মীরা সন্দেহভাজনকে ঘটনাস্থলে গুলি করে হত্যা করেছেন। এ ঘটনাকে হত্যাচেষ্টা বলে জানিয়েছেন দেশটির কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (এফবিআই)।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ট্রাম্পের রক্তাক্ত মুষ্টিবদ্ধ ছবি শেয়ার করে তাঁর ছেলে এরিক ট্রাম্প লেখেন, ‘এই যোদ্ধাকেই আমেরিকার প্রয়োজন।’
সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ওপর হামলার ঘটনায় নিন্দা জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। ডেলাওয়্যারের রেহোবোথ বিচে তাৎক্ষণিক এক প্রতিক্রিয়ায় বাইডেন বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে এ ধরনের সহিংসতার কোনো স্থান নেই। পেনসিলভানিয়ায় সহিংসতার ঘটনায় সবার নিন্দা জানানো উচিত।
জো বাইডেন আরও বলেন, ‘ট্রাম্প নিরাপদ আছেন এবং ভালো আছেন জেনে আমি কৃতজ্ঞ। ট্রাম্প ও তার পরিবারের জন্য এবং সমাবেশে যাঁরা ছিলেন তাঁদের জন্য প্রার্থনা করছি। আরও তথ্যের জন্য অপেক্ষা করছি আমরা।’
ইতিমধ্যে সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা, জর্জ ডব্লিউ বুশ, বিল ক্লিনটন ও জিমি কার্টার ট্রাম্পের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন। তাঁরা জানিয়েছেন, আমেরিকার গণতন্ত্রে সহিংসতার কোনো স্থান নেই। ট্রাম্প গুরুতরভাবে আহত না হওয়ায় অনেক স্বস্তি পেয়েছেন বলেও প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
এ ঘটনার জন্য বাইডেনের দিকে আঙুল তুলেছেন ট্রাম্পের কয়েকজন নিকটতম মিত্র ও সমর্থক। এক্সের (সাবেক টুইটার) এক পোস্টে এক রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান বলেন, ‘এই হামলার উসকানিদাতা বাইডেন।’
অন্যদিকে সিনেটর জেডি ভ্যান্স মনে করেন, বাইডেনের নির্বাচনী বক্তব্য সরাসরি এ ঘটনাকে প্রভাবিত করেছে।
অন্যান্য রিপাবলিকান রাজনীতিবিদের কণ্ঠেও একই সুর। তাঁরা জানিয়েছেন, ‘ইতিমধ্যে আমরা দেখতে পাচ্ছি, এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে যুদ্ধের রেখা আঁকা হচ্ছে, যা খুব কুৎসিত লড়াইতে পরিণত হতে পারে। এই হামলা নির্বাচনী প্রচারণার মোড় পরিবর্তন করতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় শনিবার সন্ধ্যা ৬টা ১৫ মিনিটের দিকে পেনসিলভানিয়ায় নির্বাচনী প্রচারের সময় ট্রাম্পের ওপর গুলি ছোড়েন এক হামলাকারী। গুলিতে ট্রাম্পের ডান কানের ওপরের অংশে ফুটো হয়ে গেছে।
ডোনাল্ড ট্রাম্পের উপর হামলা সম্পর্কিত আরও খবর পড়ুন:
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
২ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
২ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
২ ঘণ্টা আগে