যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, ইসরায়েল ইরানে কবে, কখন ও কোথায় হামলা চালাবে তা জানেন তিনি। গতকাল শুক্রবার জার্মানির রাজধানী বার্লিনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
হিজবুল্লাহপ্রধান হাসান নাসরুল্লাহ ও হামাসের রাজনৈতিক নেতা ইসমাইল হানিয়াহসহ অন্য শীর্ষ নেতাদের হত্যার প্রতিশোধ নিতে ইরান ১ অক্টোবর একযোগে প্রায় ২০০ ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দিকে ছোড়ে। এর পর থেকেই ইসরায়েল ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে পারে বলে জল্পনা শুরু হয়েছে। আর ঠিক এই সময়েই এই মন্তব্য করলেন বাইডেন।
বার্লিনের সাংবাদিকদের করা প্রশ্নের জবাবে ইরানে ইসরায়েলের পরিকল্পিত প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে কোনো বিস্তারিত তথ্য দেননি। তবে তারপরও তাঁর এই মন্তব্য প্রথমবারের মতো এ বিষয়টি সামনে আনল যে সম্ভবত যুক্তরাষ্ট্র ইরানে ইসরায়েলের সম্ভাব্য প্রতিক্রিয়ার ব্যাপারে খুঁটিনাটি জানে।
সাংবাদিকেরা জানতে চান ‘মধ্যপ্রাচ্যে শান্তির’ সম্ভাবনা কতটা? জবাবে বাইডেন বলেন, ‘আমরা একটি সুযোগ দেখতে পাচ্ছি...যে আমরা সম্ভবত ইসরায়েল ও ইরানকে এমনভাবে মোকাবিলা করতে পারি; যা কিছু সময়ের জন্য সংঘাতের অবসান ঘটাবে...এবং এর আগে-পরের ঘটনাগুলোও থেমে যাবে।’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘আমরা মনে করি, লেবাননে যুদ্ধবিরতির জন্য কাজ করার সম্ভাবনা আছে। তবে গাজার জন্য এই বিষয়টি আরও কঠিন হতে চলেছে। তবে আমরা একমত যে এর (গাজার) জন্য একটি ফলাফল আনা জরুরি। হয়তো পরে কখনো এটি সম্ভব হবে।’ তবে তিনি এই বিষয়ে আর বিস্তারিত কোনো তথ্য দেননি।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, ইসরায়েল ইরানে কবে, কখন ও কোথায় হামলা চালাবে তা জানেন তিনি। গতকাল শুক্রবার জার্মানির রাজধানী বার্লিনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
হিজবুল্লাহপ্রধান হাসান নাসরুল্লাহ ও হামাসের রাজনৈতিক নেতা ইসমাইল হানিয়াহসহ অন্য শীর্ষ নেতাদের হত্যার প্রতিশোধ নিতে ইরান ১ অক্টোবর একযোগে প্রায় ২০০ ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দিকে ছোড়ে। এর পর থেকেই ইসরায়েল ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে পারে বলে জল্পনা শুরু হয়েছে। আর ঠিক এই সময়েই এই মন্তব্য করলেন বাইডেন।
বার্লিনের সাংবাদিকদের করা প্রশ্নের জবাবে ইরানে ইসরায়েলের পরিকল্পিত প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে কোনো বিস্তারিত তথ্য দেননি। তবে তারপরও তাঁর এই মন্তব্য প্রথমবারের মতো এ বিষয়টি সামনে আনল যে সম্ভবত যুক্তরাষ্ট্র ইরানে ইসরায়েলের সম্ভাব্য প্রতিক্রিয়ার ব্যাপারে খুঁটিনাটি জানে।
সাংবাদিকেরা জানতে চান ‘মধ্যপ্রাচ্যে শান্তির’ সম্ভাবনা কতটা? জবাবে বাইডেন বলেন, ‘আমরা একটি সুযোগ দেখতে পাচ্ছি...যে আমরা সম্ভবত ইসরায়েল ও ইরানকে এমনভাবে মোকাবিলা করতে পারি; যা কিছু সময়ের জন্য সংঘাতের অবসান ঘটাবে...এবং এর আগে-পরের ঘটনাগুলোও থেমে যাবে।’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘আমরা মনে করি, লেবাননে যুদ্ধবিরতির জন্য কাজ করার সম্ভাবনা আছে। তবে গাজার জন্য এই বিষয়টি আরও কঠিন হতে চলেছে। তবে আমরা একমত যে এর (গাজার) জন্য একটি ফলাফল আনা জরুরি। হয়তো পরে কখনো এটি সম্ভব হবে।’ তবে তিনি এই বিষয়ে আর বিস্তারিত কোনো তথ্য দেননি।
মিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেইরানে পরিচালিত মার্কিন বিমান হামলাকে ‘অসাধারণ এবং ব্যাপক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী পিট হেগসেথ। তিনি জানিয়েছেন, এই হামলার মাধ্যমে ইরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ধ্বংস করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে