আসন্ন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে আমেরিকান ইহুদিদের মধ্যে ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিসকে সমর্থনের প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। অথচ কমলা জয়ী হলে সম্ভবত দুই বছরের মধ্যে ইসরায়েলের অস্তিত্ব বিলীন হয়ে যাবে।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বৃহস্পতিবার ওয়াশিংটনে ইসরায়েলি-আমেরিকান কাউন্সিল ন্যাশনাল সামিটে দেওয়া বক্তব্যে এমন দাবি করেন আগামী নির্বাচনে রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প।
রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী বলেন, ‘এই নির্বাচনে যদি আমি জয়ী না হই, তবে সত্যিই এটি ইহুদি জনগণের ওপর প্রভাব ফেলবে।’ জনমত জরিপে আমেরিকান ইহুদিদের ৬০ শতাংশ কমলা হ্যারিসকে সমর্থন দিয়েছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘মার্কিন ইহুদিদের ৬০ শতাংশই যদি শত্রুকে ভোট দেন, তবে আমার মতে, দুই বছরের মধ্যে ইসরায়েল তার অস্তিত্ব হারিয়ে ফেলবে।’
এর আগে, ২০১৬ ও ২০২০ সালের নির্বাচনে আমেরিকান ইহুদিদের ৩০ শতাংশের কম ভোট পাওয়া নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেন ট্রাম্প। ২০১৬ সালের নির্বাচনে জয়ী হলেও ২০২০ সালে ডেমোক্রেটিক পার্টির জো বাইডেনের কাছে পরাজিত হন তিনি।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা জানিয়েছে, ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিদের ওপর চালানো কোন নির্বাচনী জরিপের উদ্ধৃতি দিয়েছেন, তা স্পষ্ট নয়। তবে সম্প্রতি পিউ রিসার্চের এক জরিপে দেখা গেছে, ট্রাম্পের চেয়ে কমলার পক্ষে আমেরিকান ইহুদিদের সমর্থন বেশি। সেখানে কমলাকে সমর্থন জানিয়েছেন ৬৫ শতাংশ। বিপরীতে ট্রাম্পের পক্ষে সমর্থন ছিল ৩৪ শতাংশের।
একই দিন ওয়াশিংটনে পৃথক এক শীর্ষ সম্মেলনে একই ধরনের মন্তব্য করেন ট্রাম্প। গুরুত্বপূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক অঙ্গরাজ্যগুলোয় ইহুদি ভোটারদের সমর্থনকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে ট্রাম্পের প্রচার শিবির। মার্কিন ইহুদিরা কয়েক দশক ধরে ফেডারেল নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটদের দিকে প্রবলভাবে ঝুঁকেছেন এবং এই ধারা অব্যাহত রয়েছে। তবে নভেম্বরের নির্বাচনে বিজয়ী নির্ধারণে ইহুদিদের ভোট সামান্যই পরিবর্তন আনতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, পেনসিলভানিয়ায় ৪ লাখের বেশি ইহুদি রয়েছেন। ওই অঙ্গরাজ্যে ২০২০ সালে ৮১ হাজার ভোটে জিতেছিলেন বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
এর আগে, গত ৫ আগস্টও ট্রাম্প একই ধরনের মন্তব্য করেছিলেন। সে সময় পেনসিলভানিয়ায় দ্য রিপাবলিকান জিউয়িশ কোয়ালিশনের অনুষ্ঠানে দেওয়া ভাষণে কমলা হ্যারিসকে ইঙ্গিত করে ট্রাম্প বলেন, ‘তিনি প্রেসিডেন্ট হলে আপনাদের পরিত্যাগ করা হবে এবং আমি মনে করি, আপনাদের নিজেদের জনগণের কাছে এটি ব্যাখ্যা করতে হবে। কারণ তারা তা জানে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘আপনাদের ইসরায়েল আর থাকবে না...যদি তিনি প্রেসিডেন্ট হন।’
আসন্ন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে আমেরিকান ইহুদিদের মধ্যে ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিসকে সমর্থনের প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। অথচ কমলা জয়ী হলে সম্ভবত দুই বছরের মধ্যে ইসরায়েলের অস্তিত্ব বিলীন হয়ে যাবে।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বৃহস্পতিবার ওয়াশিংটনে ইসরায়েলি-আমেরিকান কাউন্সিল ন্যাশনাল সামিটে দেওয়া বক্তব্যে এমন দাবি করেন আগামী নির্বাচনে রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প।
রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী বলেন, ‘এই নির্বাচনে যদি আমি জয়ী না হই, তবে সত্যিই এটি ইহুদি জনগণের ওপর প্রভাব ফেলবে।’ জনমত জরিপে আমেরিকান ইহুদিদের ৬০ শতাংশ কমলা হ্যারিসকে সমর্থন দিয়েছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘মার্কিন ইহুদিদের ৬০ শতাংশই যদি শত্রুকে ভোট দেন, তবে আমার মতে, দুই বছরের মধ্যে ইসরায়েল তার অস্তিত্ব হারিয়ে ফেলবে।’
এর আগে, ২০১৬ ও ২০২০ সালের নির্বাচনে আমেরিকান ইহুদিদের ৩০ শতাংশের কম ভোট পাওয়া নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেন ট্রাম্প। ২০১৬ সালের নির্বাচনে জয়ী হলেও ২০২০ সালে ডেমোক্রেটিক পার্টির জো বাইডেনের কাছে পরাজিত হন তিনি।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা জানিয়েছে, ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিদের ওপর চালানো কোন নির্বাচনী জরিপের উদ্ধৃতি দিয়েছেন, তা স্পষ্ট নয়। তবে সম্প্রতি পিউ রিসার্চের এক জরিপে দেখা গেছে, ট্রাম্পের চেয়ে কমলার পক্ষে আমেরিকান ইহুদিদের সমর্থন বেশি। সেখানে কমলাকে সমর্থন জানিয়েছেন ৬৫ শতাংশ। বিপরীতে ট্রাম্পের পক্ষে সমর্থন ছিল ৩৪ শতাংশের।
একই দিন ওয়াশিংটনে পৃথক এক শীর্ষ সম্মেলনে একই ধরনের মন্তব্য করেন ট্রাম্প। গুরুত্বপূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক অঙ্গরাজ্যগুলোয় ইহুদি ভোটারদের সমর্থনকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে ট্রাম্পের প্রচার শিবির। মার্কিন ইহুদিরা কয়েক দশক ধরে ফেডারেল নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটদের দিকে প্রবলভাবে ঝুঁকেছেন এবং এই ধারা অব্যাহত রয়েছে। তবে নভেম্বরের নির্বাচনে বিজয়ী নির্ধারণে ইহুদিদের ভোট সামান্যই পরিবর্তন আনতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, পেনসিলভানিয়ায় ৪ লাখের বেশি ইহুদি রয়েছেন। ওই অঙ্গরাজ্যে ২০২০ সালে ৮১ হাজার ভোটে জিতেছিলেন বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
এর আগে, গত ৫ আগস্টও ট্রাম্প একই ধরনের মন্তব্য করেছিলেন। সে সময় পেনসিলভানিয়ায় দ্য রিপাবলিকান জিউয়িশ কোয়ালিশনের অনুষ্ঠানে দেওয়া ভাষণে কমলা হ্যারিসকে ইঙ্গিত করে ট্রাম্প বলেন, ‘তিনি প্রেসিডেন্ট হলে আপনাদের পরিত্যাগ করা হবে এবং আমি মনে করি, আপনাদের নিজেদের জনগণের কাছে এটি ব্যাখ্যা করতে হবে। কারণ তারা তা জানে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘আপনাদের ইসরায়েল আর থাকবে না...যদি তিনি প্রেসিডেন্ট হন।’
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
২ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে