মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সরবরাহ করা অস্ত্র দিয়ে ইউক্রেন চাইলে এখন থেকে রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলা চালাতে পারবে। কিছুদিন আগে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বাইডেন ইউক্রেনের ওপর থেকে এসংশ্লিষ্ট নিষেধাজ্ঞা গোপনে তুলে নিয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার বিষয়টির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট দুই মার্কিন কর্মকর্তা এটি নিশ্চিত করেছেন। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম এনবিসি নিউজের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেন যুদ্ধের শুরু থেকেই দেশটিকে অস্ত্র সরবরাহ করে আসছে। তবে এত দিন সেসব অস্ত্র ব্যবহার করে রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলা চালানোর অনুমতি দেয়নি দেশটি। সাম্প্রতিক এই অনুমোদন যুদ্ধের গতিপথ পাল্টে দেবে বলে মনে করে কিয়েভের মিত্ররা। তবে রাশিয়া দীর্ঘদিন ধরেই এ ধরনের সিদ্ধান্তের ব্যাপারে হুমকি দিয়ে আসছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কর্মকর্তারা বলেছেন, এই সিদ্ধান্ত শুধু ইউক্রেনের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় শহর খারকিভের আশপাশের অঞ্চলে প্রযোজ্য। এর মূল লক্ষ্য হলো এটি নিশ্চিত করা যে, ইউক্রেনীয় বাহিনী রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর অবস্থান লক্ষ্য করে আক্রমণ করতে পারবে। তবে দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলার অনুমতি দেওয়া হবে না।
এর আগে, গত বুধবার মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন অবশ্য তাঁর আলোচনায় এ বিষয়ে কথা বলার অবকাশ রাখেন। তিনি বলেন, ‘আমরা (আমাদের দেওয়া অস্ত্র ব্যবহার করে) ইউক্রেনের বাইরে হামলার জন্য অনুমতি দিইনি বা সেটিকে উৎসাহিত করিনি। অনেক আগে থেকেই আমরা বলছি, ইউক্রেনকে কার্যকরভাবে রক্ষার জন্য নিজের সিদ্ধান্ত নিজে নিতে হবে।’
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘যেহেতু পরিস্থিতি, যুদ্ধক্ষেত্র এবং রাশিয়া যা করছে তা পরিবর্তিত হয়েছে তেমনি তার সঙ্গে আমরাও মানিয়ে নিয়েছি এবং ভারসাম্য বজায় রেখেছি এবং আমি নিশ্চিত যে আমরা এটি চালিয়ে যাব।’ উল্লেখ্য, রাশিয়া কয়েক সপ্তাহ আগে খারকিভ অঞ্চলে নতুন করে আক্রমণ শুরু করেছে। এদিকে, কিয়েভ সতর্ক করে বলেছে, রাশিয়া খারকিভের পাশের সুমি শহরেও হামলার জন্য সৈন্য সমাবেশ চালিয়ে যাচ্ছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সরবরাহ করা অস্ত্র দিয়ে ইউক্রেন চাইলে এখন থেকে রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলা চালাতে পারবে। কিছুদিন আগে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বাইডেন ইউক্রেনের ওপর থেকে এসংশ্লিষ্ট নিষেধাজ্ঞা গোপনে তুলে নিয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার বিষয়টির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট দুই মার্কিন কর্মকর্তা এটি নিশ্চিত করেছেন। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম এনবিসি নিউজের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেন যুদ্ধের শুরু থেকেই দেশটিকে অস্ত্র সরবরাহ করে আসছে। তবে এত দিন সেসব অস্ত্র ব্যবহার করে রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলা চালানোর অনুমতি দেয়নি দেশটি। সাম্প্রতিক এই অনুমোদন যুদ্ধের গতিপথ পাল্টে দেবে বলে মনে করে কিয়েভের মিত্ররা। তবে রাশিয়া দীর্ঘদিন ধরেই এ ধরনের সিদ্ধান্তের ব্যাপারে হুমকি দিয়ে আসছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কর্মকর্তারা বলেছেন, এই সিদ্ধান্ত শুধু ইউক্রেনের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় শহর খারকিভের আশপাশের অঞ্চলে প্রযোজ্য। এর মূল লক্ষ্য হলো এটি নিশ্চিত করা যে, ইউক্রেনীয় বাহিনী রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর অবস্থান লক্ষ্য করে আক্রমণ করতে পারবে। তবে দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলার অনুমতি দেওয়া হবে না।
এর আগে, গত বুধবার মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন অবশ্য তাঁর আলোচনায় এ বিষয়ে কথা বলার অবকাশ রাখেন। তিনি বলেন, ‘আমরা (আমাদের দেওয়া অস্ত্র ব্যবহার করে) ইউক্রেনের বাইরে হামলার জন্য অনুমতি দিইনি বা সেটিকে উৎসাহিত করিনি। অনেক আগে থেকেই আমরা বলছি, ইউক্রেনকে কার্যকরভাবে রক্ষার জন্য নিজের সিদ্ধান্ত নিজে নিতে হবে।’
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘যেহেতু পরিস্থিতি, যুদ্ধক্ষেত্র এবং রাশিয়া যা করছে তা পরিবর্তিত হয়েছে তেমনি তার সঙ্গে আমরাও মানিয়ে নিয়েছি এবং ভারসাম্য বজায় রেখেছি এবং আমি নিশ্চিত যে আমরা এটি চালিয়ে যাব।’ উল্লেখ্য, রাশিয়া কয়েক সপ্তাহ আগে খারকিভ অঞ্চলে নতুন করে আক্রমণ শুরু করেছে। এদিকে, কিয়েভ সতর্ক করে বলেছে, রাশিয়া খারকিভের পাশের সুমি শহরেও হামলার জন্য সৈন্য সমাবেশ চালিয়ে যাচ্ছে।
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
৫ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
৫ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৫ ঘণ্টা আগে