পাকিস্তানে পাঁচ আফগান নাগরিককে গুলি করে হত্যার পর বৈদ্যুতিক খুঁটির সঙ্গে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে। দেশটির বেলুচিস্তান প্রদেশের চাগাই জেলার ইরান-পাকিস্তান সীমান্তের কাছে এ ঘটনা ঘটে। আফগান সংবাদমাধ্যম খামা প্রেস এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, এই পাঁচজনই আফগানিস্তানের হেলমান্দ প্রদেশের লসকর গাহ-র বাসিন্দা ছিলেন। তাদের মরদেহগুলো কোয়েটা কেন্দ্রীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। শুক্রবার সকালে এসব মরদেহ পাওয়া যায়।
স্থানীয় পুলিশ জানিয়েছে, এই পাঁচজনকে অন্য জায়গায় হত্যা করা হয়। এরপর তাদের মরদেহ বেলুচিস্তানের চাগাইয়ের ডালবান্দিনে নিয়ে আসা হয়। হত্যার পর এসব মরদেহ কেন ডালবান্দিনে আনা হয় সেটির কারণ খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে পুলিশ।
বৈদ্যুতিক খুঁটির সঙ্গে মরদেহ ঝুলিয়ে রাখার কয়েকটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। বেলুচিস্তানের ওই এলাকাটি সীমান্তবর্তী একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান। সেখানে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের শক্ত অবস্থান রয়েছে।
পুলিশ এখনো নিহতদের বিস্তারিত পরিচয় প্রকাশ করেনি। এ ছাড়া তাঁদের হত্যার দায় এখনো কোনো সশস্ত্র গোষ্ঠী স্বীকার করেনি।
এদিকে নিহত ওই পাঁচ ব্যক্তি আফগান নাগরিক বলে জানিয়েছে পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম ডন। চাগাই জেলার শাহ ফাহাদ বিন সুলতান হাসপাতালের কর্মকর্তা মুহাম্মাদ জাওয়াদ ডনকে বলেন, ‘নিহত পাঁচজনই আফগান নাগরিক এবং আফগানিস্তানের লস্কর গাহের বাসিন্দা। গির্দি জঙ্গলের বাসিন্দা মুহাম্মদ ইয়াহিয়ার সহায়তায় মরদেহগুলো শনাক্ত করা হয়েছে।’ গির্দি জঙ্গল চাগাই জেলার একটি আফগান শরণার্থীশিবির।
পাকিস্তান পুলিশ সন্দেহ করছে, সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল ভিডিওতে হাজির ব্যক্তিরাই এই বর্বর হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত। ভিডিওতে ইরানভিত্তিক নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন জইশ আল-আদলের প্রধান নেতা মুরাদ নোটজাই হত্যার বিষয়ে স্বীকারোক্তিও দিয়েছে।
স্থানীয় কয়েকটি সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, এই পাঁচজনই আফগানিস্তানের নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য ছিলেন। কিন্তু তালেবান ক্ষমতায় আসার পর চাকরি হারান তাঁরা। তবে এ বিষয়ে এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর পাঁচ সাবেক সদস্যের মরদেহ পাওয়ার বিষয়টি আফগানিস্তানের বর্তমান মানবিক পরিস্থিতি নিয়ে আবারও প্রশ্ন উঠেছে। তালেবান ক্ষমতায় আসার পর পূর্বের সরকারে কাজ করা নিরাপত্তা বাহিনীর সকল সদস্যের জন্য সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করে। কিন্তু তা সত্ত্বেও বিভিন্ন সময় তারা হেনস্তার শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
পাকিস্তানে পাঁচ আফগান নাগরিককে গুলি করে হত্যার পর বৈদ্যুতিক খুঁটির সঙ্গে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে। দেশটির বেলুচিস্তান প্রদেশের চাগাই জেলার ইরান-পাকিস্তান সীমান্তের কাছে এ ঘটনা ঘটে। আফগান সংবাদমাধ্যম খামা প্রেস এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, এই পাঁচজনই আফগানিস্তানের হেলমান্দ প্রদেশের লসকর গাহ-র বাসিন্দা ছিলেন। তাদের মরদেহগুলো কোয়েটা কেন্দ্রীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। শুক্রবার সকালে এসব মরদেহ পাওয়া যায়।
স্থানীয় পুলিশ জানিয়েছে, এই পাঁচজনকে অন্য জায়গায় হত্যা করা হয়। এরপর তাদের মরদেহ বেলুচিস্তানের চাগাইয়ের ডালবান্দিনে নিয়ে আসা হয়। হত্যার পর এসব মরদেহ কেন ডালবান্দিনে আনা হয় সেটির কারণ খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে পুলিশ।
বৈদ্যুতিক খুঁটির সঙ্গে মরদেহ ঝুলিয়ে রাখার কয়েকটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। বেলুচিস্তানের ওই এলাকাটি সীমান্তবর্তী একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান। সেখানে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের শক্ত অবস্থান রয়েছে।
পুলিশ এখনো নিহতদের বিস্তারিত পরিচয় প্রকাশ করেনি। এ ছাড়া তাঁদের হত্যার দায় এখনো কোনো সশস্ত্র গোষ্ঠী স্বীকার করেনি।
এদিকে নিহত ওই পাঁচ ব্যক্তি আফগান নাগরিক বলে জানিয়েছে পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম ডন। চাগাই জেলার শাহ ফাহাদ বিন সুলতান হাসপাতালের কর্মকর্তা মুহাম্মাদ জাওয়াদ ডনকে বলেন, ‘নিহত পাঁচজনই আফগান নাগরিক এবং আফগানিস্তানের লস্কর গাহের বাসিন্দা। গির্দি জঙ্গলের বাসিন্দা মুহাম্মদ ইয়াহিয়ার সহায়তায় মরদেহগুলো শনাক্ত করা হয়েছে।’ গির্দি জঙ্গল চাগাই জেলার একটি আফগান শরণার্থীশিবির।
পাকিস্তান পুলিশ সন্দেহ করছে, সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল ভিডিওতে হাজির ব্যক্তিরাই এই বর্বর হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত। ভিডিওতে ইরানভিত্তিক নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন জইশ আল-আদলের প্রধান নেতা মুরাদ নোটজাই হত্যার বিষয়ে স্বীকারোক্তিও দিয়েছে।
স্থানীয় কয়েকটি সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, এই পাঁচজনই আফগানিস্তানের নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য ছিলেন। কিন্তু তালেবান ক্ষমতায় আসার পর চাকরি হারান তাঁরা। তবে এ বিষয়ে এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর পাঁচ সাবেক সদস্যের মরদেহ পাওয়ার বিষয়টি আফগানিস্তানের বর্তমান মানবিক পরিস্থিতি নিয়ে আবারও প্রশ্ন উঠেছে। তালেবান ক্ষমতায় আসার পর পূর্বের সরকারে কাজ করা নিরাপত্তা বাহিনীর সকল সদস্যের জন্য সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করে। কিন্তু তা সত্ত্বেও বিভিন্ন সময় তারা হেনস্তার শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
ইরানের ৩ পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা করার সময় বি–২ বোমারু বিমান ও সাবমেরিন ব্যবহার করছে যুক্তরাষ্ট্র। এমনটাই দাবি করেছেন মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ফক্স নিউজের উপস্থাপক শন হ্যানিটি। তাঁর দাবি, ইরানের পরমাণু কেন্দ্রগুলোতে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলা হয়েছে এবং সাবমেরিন থেকে ক্ষেপণাস্ত্র সহযোগে হামলা করা হয়
৭ মিনিট আগেফোরদো, ইস্পাহান এবং নাতাঞ্জে মার্কিন হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ইরানি কর্মকর্তারা। তবে ক্ষয়ক্ষতি কেমন হয়েছে সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেননি তারা। ইরানের আধা-সরকারি তাসনিম বার্তা সংস্থা নিশ্চিত করেছিল, যুক্তরাষ্ট্র ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে।
১৯ মিনিট আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কিছুক্ষণ আগেই ঘোষণা দেন, ইরানের ৩টি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা করেছে তাঁর দেশ। তিনি বলেন, ফোরদো ‘শেষ।’ এর কিছুক্ষণ পর ইরানের কৌম প্রদেশের এক কর্মকর্তা জানান, ফোরদোর একাংশ শত্রুর হামলার শিকার হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সফলভাবে হামলা চালিয়েছে বলে দাবি করেছেন দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্য়ালে দেওয়া এক পোস্টে তিনি বলেন, হামলার পর সব মার্কিন যুদ্ধবিমান নিরাপদে ইরানি আকাশসীমা ত্যাগ করেছে।
১ ঘণ্টা আগে