পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশে একটি থানায় ঢুকে পুলিশ সদস্যদের মারধর করেছেন দেশটির সেনাবাহিনীর সদস্যরা। কয়েক দিন ধরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ ঘটনার কিছু ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে পাঞ্জাবের বাহাওয়ালনগর মাদ্রাসা থানায়। এসব ভিডিওর কোনো কোনোটিতে দেখা যাচ্ছে, এক ব্যক্তি রক্তাক্ত নাক নিয়ে মাটিতে বসে আছেন। আরেকটিতে দেখা যাচ্ছে, দুই সেনাসদস্যসহ এক ব্যক্তি পুলিশ সদস্যদের হাঁটু গেঁড়ে বসতে বাধ্য করছেন।
পাকিস্তানের সেনাবাহিনী দেশটির পুলিশ বিভাগের সঙ্গে যৌথভাবে এ ঘটনা তদন্তের ঘোষণা দিয়েছে। গতকাল শুক্রবার (১২ এপ্রিল) দেশটির আন্তবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) ওয়েবসাইটে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সম্প্রতি পাঞ্জাবের বাহাওয়ালনগরে একটি ‘দুর্ভাগ্যজনক’ ঘটনা ঘটেছে। এটি সামরিক বাহিনী ও পুলিশ কর্তৃপক্ষের যৌথ প্রচেষ্টায় তাৎক্ষণিকভাবে সমাধান করা হয়েছে। তা সত্ত্বেও কিছু স্বার্থান্বেষী মহল রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান ও সরকারি দপ্তরের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টির লক্ষ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় ‘বায়বীয় প্রোপাগান্ডা’ ছড়াচ্ছে। এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত নিশ্চিত করতে এবং আইন লঙ্ঘন ও ক্ষমতার কোনো অপব্যবহার হয়েছে কি না তা যাচাইয়ে সামরিক বাহিনী ও পুলিশ কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে যৌথ তদন্ত করা হবে।
সৌদি সংবাদমাধ্যম আরব নিউজের পাকিস্তান সংস্করণ ও পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম ডনের সূত্রে জানা যায়, সুনির্দিষ্ট অভিযোগ বা পরোয়ানা ছাড়াই পুলিশ এক সেনাসদস্যের আত্মীয়কে আটক করে। সেনাবাহিনী ও পুলিশের মধ্যকার ওই ঘটনার সূত্রপাত এখানেই।
যদিও এ ঘটনার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়ার পর পাঞ্জাব পুলিশ প্রথমে এসব ভিডিওকে ‘ভুয়া অপপ্রচার’, ‘অতিরঞ্জিত’, ‘অপ্রাসঙ্গিক’ বলে দাবি করে। পাঞ্জাব পুলিশের মহাপরিদর্শক ড. উসমান আনোয়ারও ঘটনাটিকে ‘অপ্রাসঙ্গিকভাবে ভাইরাল’ করার জন্য সোশ্যাল মিডিয়াকে দায়ী করেন।
তবে পরে পরোক্ষভাবে ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন উসমান আনোয়ার। তিনি পাঞ্জাব পুলিশের ভেরিফায়েড এক্স অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক ভিডিও বার্তায় বলেন, এটি দেশের ওই শত্রুদের উপকার করেছে, যারা এই ধারণা তৈরি করতে চেয়েছিল যে, পাকিস্তানের রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো পরস্পর বিরোধী।
তিনি আরও বলেন, সেনাবাহিনী ও পুলিশের মধ্যে কোনো বিরোধ নেই। দুই পক্ষ সঙ্গে সঙ্গেই বিষয়টি সমাধানের জন্য পদক্ষেপ নিয়েছে।
পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশে একটি থানায় ঢুকে পুলিশ সদস্যদের মারধর করেছেন দেশটির সেনাবাহিনীর সদস্যরা। কয়েক দিন ধরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ ঘটনার কিছু ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে পাঞ্জাবের বাহাওয়ালনগর মাদ্রাসা থানায়। এসব ভিডিওর কোনো কোনোটিতে দেখা যাচ্ছে, এক ব্যক্তি রক্তাক্ত নাক নিয়ে মাটিতে বসে আছেন। আরেকটিতে দেখা যাচ্ছে, দুই সেনাসদস্যসহ এক ব্যক্তি পুলিশ সদস্যদের হাঁটু গেঁড়ে বসতে বাধ্য করছেন।
পাকিস্তানের সেনাবাহিনী দেশটির পুলিশ বিভাগের সঙ্গে যৌথভাবে এ ঘটনা তদন্তের ঘোষণা দিয়েছে। গতকাল শুক্রবার (১২ এপ্রিল) দেশটির আন্তবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) ওয়েবসাইটে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সম্প্রতি পাঞ্জাবের বাহাওয়ালনগরে একটি ‘দুর্ভাগ্যজনক’ ঘটনা ঘটেছে। এটি সামরিক বাহিনী ও পুলিশ কর্তৃপক্ষের যৌথ প্রচেষ্টায় তাৎক্ষণিকভাবে সমাধান করা হয়েছে। তা সত্ত্বেও কিছু স্বার্থান্বেষী মহল রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান ও সরকারি দপ্তরের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টির লক্ষ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় ‘বায়বীয় প্রোপাগান্ডা’ ছড়াচ্ছে। এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত নিশ্চিত করতে এবং আইন লঙ্ঘন ও ক্ষমতার কোনো অপব্যবহার হয়েছে কি না তা যাচাইয়ে সামরিক বাহিনী ও পুলিশ কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে যৌথ তদন্ত করা হবে।
সৌদি সংবাদমাধ্যম আরব নিউজের পাকিস্তান সংস্করণ ও পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম ডনের সূত্রে জানা যায়, সুনির্দিষ্ট অভিযোগ বা পরোয়ানা ছাড়াই পুলিশ এক সেনাসদস্যের আত্মীয়কে আটক করে। সেনাবাহিনী ও পুলিশের মধ্যকার ওই ঘটনার সূত্রপাত এখানেই।
যদিও এ ঘটনার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়ার পর পাঞ্জাব পুলিশ প্রথমে এসব ভিডিওকে ‘ভুয়া অপপ্রচার’, ‘অতিরঞ্জিত’, ‘অপ্রাসঙ্গিক’ বলে দাবি করে। পাঞ্জাব পুলিশের মহাপরিদর্শক ড. উসমান আনোয়ারও ঘটনাটিকে ‘অপ্রাসঙ্গিকভাবে ভাইরাল’ করার জন্য সোশ্যাল মিডিয়াকে দায়ী করেন।
তবে পরে পরোক্ষভাবে ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন উসমান আনোয়ার। তিনি পাঞ্জাব পুলিশের ভেরিফায়েড এক্স অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক ভিডিও বার্তায় বলেন, এটি দেশের ওই শত্রুদের উপকার করেছে, যারা এই ধারণা তৈরি করতে চেয়েছিল যে, পাকিস্তানের রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো পরস্পর বিরোধী।
তিনি আরও বলেন, সেনাবাহিনী ও পুলিশের মধ্যে কোনো বিরোধ নেই। দুই পক্ষ সঙ্গে সঙ্গেই বিষয়টি সমাধানের জন্য পদক্ষেপ নিয়েছে।
তাঁর ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
১৯ মিনিট আগে৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
২৭ মিনিট আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
৩১ মিনিট আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জা
৩৯ মিনিট আগে