পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের গৃহবন্দী স্ত্রী বুশরা বিবির জীবন হুমকির মধ্যে রয়েছে বলে দাবি করেছেন বুশরা বিবির বোন মারিয়াম রিয়াজ বাত্তু। পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম জিও নিউজ এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
বুশরা বিবি বর্তমানে ইসলামাবাদের বানিগালার বাড়িতে আছেন। বাড়িটিকে সাব-কারাগার ঘোষণা করা হয়েছে। তাঁর খাবারে অ্যাসিড-জাতীয় পদার্থ মেশানোর অভিযোগ উঠেছে। এতে গত ছয় দিন ধরে তাঁর পাকস্থলীতে প্রচণ্ড ব্যথা হচ্ছে বলে দাবি করেছে ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ। এমন অবস্থায় জরুরি ভিত্তিতে বুশরা বিবির স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও প্রয়োজনীয় চিকিৎসার ব্যবস্থা করার আহ্বান জানিয়েছিল পিটিআই।
এবার পাকিস্তানের সাবেক ফার্স্ট লেডির বোন মারিয়াম রিয়াজ বাত্তু জিও নিউজকে বলেন, কারা কর্তৃপক্ষ বুশরা বিবির সঙ্গে খারাপ আচরণ করছে। তাই বোনের নিরাপত্তা নিয়ে তিনি উদ্বিগ্ন। আদিয়ালা কারা কর্তৃপক্ষের ওপর বুশরা বিবির নিরাপত্তার দায়িত্ব থাকলেও প্রমাণ আছে যে, সেই দায়িত্ব ঠিকভাবে পালন করা হচ্ছে না।
বুশরার ছোট বোন মারিয়াম রিয়াজ বাত্তু দুবাইয়ে থাকেন। পেশায় তিনি একজন শিক্ষাবিদ। বুশরার শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘বুশরার মেয়ে ১০ দিনেরও বেশি সময় পর তাঁর মায়ের সঙ্গে দেখা করেছেন। এরপর জানা গেছে যে, বুশরাকে ছয় দিন আগে কিছু অদ্ভুত ও তিক্ত স্বাদযুক্ত খাবার দেওয়া হয়েছিল। এতে তাঁর গলা পুড়ে গেছে। বুশরা বিবির গলা ও পেটের অবস্থা এমন যে, এরপর থেকে তিনি কিছুই খেতে পারছেন না এবং প্রচণ্ড দুর্বল হয়ে পড়েছেন। তিনি ভালো নেই।’
মারিয়াম রিয়াজ বাত্তু আরও দাবি করেন, সেদিন বুশরা বিবিকে সেই খাবারগুলো দেওয়া নারী পুলিশ সদস্যকে এর পরেই অন্য জায়গায় বদলি করা হয়েছে। বুশরা বিবির স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য এরপর কোনো চিকিৎসককেও ডাকা হয়নি। স্বাস্থ্য পরীক্ষায় এই দেরির অর্থ হচ্ছে, খাবারের সঙ্গে অ্যাসিড-জাতীয় যে পদার্থ তাঁকে দেওয়া হয়েছিল, তা যেন শরীরে মিশে যেতে পারে।
সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে বুশরা বিবির শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে উদ্বেগের কথা জানান বাত্তু। তিনি বলেন, ‘পরামর্শের জন্য কোনো চিকিৎসককে ডাকা হয়নি। গ্রেপ্তারের সময় বুশরা বিবি সম্পূর্ণ সুস্থ ছিলেন। তার ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ বা এ রকম কোনো রোগ নেই।’
বুশরা বিবির বোন আরও বলেন, ‘আমার ভয় হলো যে, বুশরা বিবিকে ধীরে ধীরে অসুস্থ করা হবে এবং তারপরে একদিন ঘোষণা করা হবে যে, তিনি অসুস্থ এবং হতাশাগ্রস্ত হয়ে মারা গেছেন। কিন্তু তিনি আমাদের কাছে বার্তা পাঠিয়েছেন যে, তাঁর বিশ্বাস এখনো দৃঢ়। আমাদের জাতির মুক্তির জন্য তিনি সব সহ্য করতে রাজি আছেন।’
মারিয়াম রিয়াজ বাত্তু বলেন, ‘পরিবারের নিযুক্ত চিকিৎসক দিয়ে বুশরা বিবিকে পরীক্ষা করার জন্য জরুরি ভিত্তিতে অনুমতি চাই। বিশদ স্বাস্থ্য পরীক্ষা করার জন্য তাঁকে আমাদের পছন্দের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া উচিত। সরকার কর্তৃক নিযুক্ত চিকিৎসকেরাও সঙ্গে যেতে পারেন। আমি এই ইস্যুতে পাকিস্তানের বিচার বিভাগের দ্রুত হস্তক্ষেপ কামনা করছি।’
আলোচিত তোশাখানা দুর্নীতি মামলায় ইমরান খানের সঙ্গে বুশরা বিবিও ১৪ বছরের কারাদণ্ড পেয়েছেন।
পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের গৃহবন্দী স্ত্রী বুশরা বিবির জীবন হুমকির মধ্যে রয়েছে বলে দাবি করেছেন বুশরা বিবির বোন মারিয়াম রিয়াজ বাত্তু। পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম জিও নিউজ এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
বুশরা বিবি বর্তমানে ইসলামাবাদের বানিগালার বাড়িতে আছেন। বাড়িটিকে সাব-কারাগার ঘোষণা করা হয়েছে। তাঁর খাবারে অ্যাসিড-জাতীয় পদার্থ মেশানোর অভিযোগ উঠেছে। এতে গত ছয় দিন ধরে তাঁর পাকস্থলীতে প্রচণ্ড ব্যথা হচ্ছে বলে দাবি করেছে ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ। এমন অবস্থায় জরুরি ভিত্তিতে বুশরা বিবির স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও প্রয়োজনীয় চিকিৎসার ব্যবস্থা করার আহ্বান জানিয়েছিল পিটিআই।
এবার পাকিস্তানের সাবেক ফার্স্ট লেডির বোন মারিয়াম রিয়াজ বাত্তু জিও নিউজকে বলেন, কারা কর্তৃপক্ষ বুশরা বিবির সঙ্গে খারাপ আচরণ করছে। তাই বোনের নিরাপত্তা নিয়ে তিনি উদ্বিগ্ন। আদিয়ালা কারা কর্তৃপক্ষের ওপর বুশরা বিবির নিরাপত্তার দায়িত্ব থাকলেও প্রমাণ আছে যে, সেই দায়িত্ব ঠিকভাবে পালন করা হচ্ছে না।
বুশরার ছোট বোন মারিয়াম রিয়াজ বাত্তু দুবাইয়ে থাকেন। পেশায় তিনি একজন শিক্ষাবিদ। বুশরার শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘বুশরার মেয়ে ১০ দিনেরও বেশি সময় পর তাঁর মায়ের সঙ্গে দেখা করেছেন। এরপর জানা গেছে যে, বুশরাকে ছয় দিন আগে কিছু অদ্ভুত ও তিক্ত স্বাদযুক্ত খাবার দেওয়া হয়েছিল। এতে তাঁর গলা পুড়ে গেছে। বুশরা বিবির গলা ও পেটের অবস্থা এমন যে, এরপর থেকে তিনি কিছুই খেতে পারছেন না এবং প্রচণ্ড দুর্বল হয়ে পড়েছেন। তিনি ভালো নেই।’
মারিয়াম রিয়াজ বাত্তু আরও দাবি করেন, সেদিন বুশরা বিবিকে সেই খাবারগুলো দেওয়া নারী পুলিশ সদস্যকে এর পরেই অন্য জায়গায় বদলি করা হয়েছে। বুশরা বিবির স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য এরপর কোনো চিকিৎসককেও ডাকা হয়নি। স্বাস্থ্য পরীক্ষায় এই দেরির অর্থ হচ্ছে, খাবারের সঙ্গে অ্যাসিড-জাতীয় যে পদার্থ তাঁকে দেওয়া হয়েছিল, তা যেন শরীরে মিশে যেতে পারে।
সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে বুশরা বিবির শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে উদ্বেগের কথা জানান বাত্তু। তিনি বলেন, ‘পরামর্শের জন্য কোনো চিকিৎসককে ডাকা হয়নি। গ্রেপ্তারের সময় বুশরা বিবি সম্পূর্ণ সুস্থ ছিলেন। তার ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ বা এ রকম কোনো রোগ নেই।’
বুশরা বিবির বোন আরও বলেন, ‘আমার ভয় হলো যে, বুশরা বিবিকে ধীরে ধীরে অসুস্থ করা হবে এবং তারপরে একদিন ঘোষণা করা হবে যে, তিনি অসুস্থ এবং হতাশাগ্রস্ত হয়ে মারা গেছেন। কিন্তু তিনি আমাদের কাছে বার্তা পাঠিয়েছেন যে, তাঁর বিশ্বাস এখনো দৃঢ়। আমাদের জাতির মুক্তির জন্য তিনি সব সহ্য করতে রাজি আছেন।’
মারিয়াম রিয়াজ বাত্তু বলেন, ‘পরিবারের নিযুক্ত চিকিৎসক দিয়ে বুশরা বিবিকে পরীক্ষা করার জন্য জরুরি ভিত্তিতে অনুমতি চাই। বিশদ স্বাস্থ্য পরীক্ষা করার জন্য তাঁকে আমাদের পছন্দের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া উচিত। সরকার কর্তৃক নিযুক্ত চিকিৎসকেরাও সঙ্গে যেতে পারেন। আমি এই ইস্যুতে পাকিস্তানের বিচার বিভাগের দ্রুত হস্তক্ষেপ কামনা করছি।’
আলোচিত তোশাখানা দুর্নীতি মামলায় ইমরান খানের সঙ্গে বুশরা বিবিও ১৪ বছরের কারাদণ্ড পেয়েছেন।
পাকিস্তানি এক নারীকে বিয়ে করার পর, বিয়ের তথ্য গোপন করার অভিযোগে বরখাস্ত হয়েছেন ভারতের কেন্দ্রীয় রিজার্ভ পুলিশ ফোর্সের (সিআরপিএফ) জওয়ান মুনির আহমেদ। বরখাস্ত হওয়ার কয়েক ঘণ্টা পর গতকাল শনিবার মুনির আহমেদ জানান, তিনি সদর দপ্তরের অনুমতি পাওয়ার প্রায় এক মাস পর বিয়ে করেছিলেন।
৪২ মিনিট আগেপাকিস্তান হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে, ভারত যদি কোনোভাবে সিন্ধু নদের পানি সরিয়ে নেওয়ার জন্য কোনো ধরনের অবকাঠামো তৈরি করে তবে তা গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে। এমনকি, ভারত যদি পাকিস্তানে কোনো ধরনের হামলা চালায় তবে দেশটিতে ইসলামাবাদ পূর্ণ শক্তি নিয়েই হামলা চালাবে, এমনকি পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারও করতে পারে।
১ ঘণ্টা আগেমরণব্যাধি টিউমার বাসা বেঁধেছিল ভারতের ইন্দোরের তিন বছর বয়সী ভিয়ানা জৈনের মস্তিষ্কে। গত ডিসেম্বরে টিউমার ধরা পড়ার পর চলছিল চিকিৎসা। শারীরিক অবস্থার তেমন উন্নতি না হওয়ায় পারিবারিক ধর্মগুরুর পরামর্শ মেনে ভিয়ানাকে এমন এক ধর্মীয় প্রথা মানতে হলো, যার পরিণতিতে মৃত্যু সঙ্গী হলো তার।
২ ঘণ্টা আগেভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সীমান্ত পেরিয়ে যাওয়া বিএসএফ জওয়ানদের ফেরত পাঠানোর একটি সুনির্দিষ্ট প্রক্রিয়া থাকলেও, বর্তমান উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে পাকিস্তান এখনো পর্যন্ত পূর্ণম কুমার সাহুকে ফেরত দেয়নি। এ অবস্থায় ভারত আটক পাকিস্তানি রেঞ্জারসকে নিয়ে কী পদক্ষেপ নেবে, তা এখনো স্পষ্ট নয়।
৩ ঘণ্টা আগে