দলের নেতাদের সঙ্গে একটি উচ্চপর্যায়ের বৈঠকের পর পিএমএল-এনের প্রধানমন্ত্রী প্রার্থীকে সমর্থন দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন পিপিপি চেয়ারম্যান বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি। তাঁর এই ঘোষণাকে সকল জল্পনা-কল্পনার অবসান হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন বিশেষজ্ঞরা। পিএমএল-এনের প্রধানমন্ত্রী প্রার্থীকে বিলাওয়ালের সমর্থন দেওয়ার ঘোষণায় ধারণা করা হচ্ছে, নওয়াজ শরিফই হতে যাচ্ছেন পাকিস্তানের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী। গত ৮ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দেশটির জাতীয় নির্বাচনে কোনো দল একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পাওয়ায় সরকার গঠন নিয়ে একটি অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছিল। বিলাওয়ালের ঘোষণাটি সেই অচলাবস্থা থেকে বেরিয়ে আসার সবচেয়ে জোরালো ইঙ্গিত বলে মনে করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ সময় আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টার পর দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসলামাবাদে পিপিপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির বৈঠকের পর দলের চেয়ারম্যান বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি পিএমএল-এনের প্রধানমন্ত্রী প্রার্থীকে সমর্থনের কথা জানিয়েছেন।
বিলাওয়াল জানিয়েছেন, পিপিপি কেন্দ্রীয় পর্যায়ে কোনো মন্ত্রিত্ব চাইবে না এবং উদ্বেগ থাকা সত্ত্বেও তাঁর দল দেশের বৃহত্তর স্বার্থে নির্বাচনের ফলাফল মেনে নিয়েছে।
গণমাধ্যমের উদ্দেশে দেওয়া একটি ভাষণে বিলাওয়াল বলেন, ‘আমরা চাই না দেশে আরেকটি নির্বাচন হোক। আরেকটি সাধারণ নির্বাচনের দিকে যাওয়া শুধু দেশেরই ক্ষতি করবে।’
তিনি দাবি করেন—পিপিপি যদি পিএমএল-এনের সঙ্গে যোগ না দিত, তবে দেশের ক্ষতি হতো।
ইমরান খানের দল পিটিআই-এর ভোট ডাকাতির অভিযোগকে ইঙ্গিত করে বিলাওয়াল বলেন, ‘এটা হতে পারে না যে, একটি দল সব সময় ভোটের ফলাফলের বিরুদ্ধে আপত্তি তোলে। আমরা চাই সব রাজনৈতিক দল ত্রুটিগুলো দূর করুক যাতে পরেরবার নির্বাচনের দিকে কাউকে আঙুল তুলতে না হয়।’
নিজেকে প্রধানমন্ত্রীত্বের জন্য এগিয়ে রাখবেন না বলেও জানান বিলাওয়াল। কারণ কেন্দ্রের আসনগুলোতে পিএমএল-এন এবং স্বতন্ত্রদের সংখ্যা বেশি।
পিপিপি নেতা জানান, তিনি ব্যক্তিগতভাবে চান তাঁর বাবা আসিফ আলী জারদারি যেন পরবর্তী রাষ্ট্রপতি হন। তিনি বলেন, ‘দেশ পুড়ছে এবং একমাত্র ব্যক্তি যিনি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন, তিনি হলেন জারদারি।’
উল্লেখ্য, গত ৮ ফেব্রুয়ারির জাতীয় নির্বাচনে পাকিস্তানের কোনো দলই এককভাবে সরকার গঠনের মতো আসন পায়নি। নির্বাচনে ইমরান খানের দল পিটিআই সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা সর্বোচ্চ ৯২টি আসন পেয়েছে। নওয়াজ শরিফের পিএমএল-এন জয় পেয়েছে ৭৫টি আসনে। আর বিলাওয়াল ভুট্টোর পিপিপি নিশ্চিত করেছে ৫৪টি আসন। এ অবস্থায় একটি জোট সরকার গঠনের জন্য পিপিপিসহ অন্য দলগুলোকে আহ্বান জানিয়েছিলেন পিএমএল-এনের নওয়াজ শরিফ। সবকিছু ঠিক থাকলে তিনিই হতে যাচ্ছেন পাকিস্তানের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী।
দলের নেতাদের সঙ্গে একটি উচ্চপর্যায়ের বৈঠকের পর পিএমএল-এনের প্রধানমন্ত্রী প্রার্থীকে সমর্থন দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন পিপিপি চেয়ারম্যান বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি। তাঁর এই ঘোষণাকে সকল জল্পনা-কল্পনার অবসান হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন বিশেষজ্ঞরা। পিএমএল-এনের প্রধানমন্ত্রী প্রার্থীকে বিলাওয়ালের সমর্থন দেওয়ার ঘোষণায় ধারণা করা হচ্ছে, নওয়াজ শরিফই হতে যাচ্ছেন পাকিস্তানের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী। গত ৮ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দেশটির জাতীয় নির্বাচনে কোনো দল একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পাওয়ায় সরকার গঠন নিয়ে একটি অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছিল। বিলাওয়ালের ঘোষণাটি সেই অচলাবস্থা থেকে বেরিয়ে আসার সবচেয়ে জোরালো ইঙ্গিত বলে মনে করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ সময় আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টার পর দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসলামাবাদে পিপিপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির বৈঠকের পর দলের চেয়ারম্যান বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি পিএমএল-এনের প্রধানমন্ত্রী প্রার্থীকে সমর্থনের কথা জানিয়েছেন।
বিলাওয়াল জানিয়েছেন, পিপিপি কেন্দ্রীয় পর্যায়ে কোনো মন্ত্রিত্ব চাইবে না এবং উদ্বেগ থাকা সত্ত্বেও তাঁর দল দেশের বৃহত্তর স্বার্থে নির্বাচনের ফলাফল মেনে নিয়েছে।
গণমাধ্যমের উদ্দেশে দেওয়া একটি ভাষণে বিলাওয়াল বলেন, ‘আমরা চাই না দেশে আরেকটি নির্বাচন হোক। আরেকটি সাধারণ নির্বাচনের দিকে যাওয়া শুধু দেশেরই ক্ষতি করবে।’
তিনি দাবি করেন—পিপিপি যদি পিএমএল-এনের সঙ্গে যোগ না দিত, তবে দেশের ক্ষতি হতো।
ইমরান খানের দল পিটিআই-এর ভোট ডাকাতির অভিযোগকে ইঙ্গিত করে বিলাওয়াল বলেন, ‘এটা হতে পারে না যে, একটি দল সব সময় ভোটের ফলাফলের বিরুদ্ধে আপত্তি তোলে। আমরা চাই সব রাজনৈতিক দল ত্রুটিগুলো দূর করুক যাতে পরেরবার নির্বাচনের দিকে কাউকে আঙুল তুলতে না হয়।’
নিজেকে প্রধানমন্ত্রীত্বের জন্য এগিয়ে রাখবেন না বলেও জানান বিলাওয়াল। কারণ কেন্দ্রের আসনগুলোতে পিএমএল-এন এবং স্বতন্ত্রদের সংখ্যা বেশি।
পিপিপি নেতা জানান, তিনি ব্যক্তিগতভাবে চান তাঁর বাবা আসিফ আলী জারদারি যেন পরবর্তী রাষ্ট্রপতি হন। তিনি বলেন, ‘দেশ পুড়ছে এবং একমাত্র ব্যক্তি যিনি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন, তিনি হলেন জারদারি।’
উল্লেখ্য, গত ৮ ফেব্রুয়ারির জাতীয় নির্বাচনে পাকিস্তানের কোনো দলই এককভাবে সরকার গঠনের মতো আসন পায়নি। নির্বাচনে ইমরান খানের দল পিটিআই সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা সর্বোচ্চ ৯২টি আসন পেয়েছে। নওয়াজ শরিফের পিএমএল-এন জয় পেয়েছে ৭৫টি আসনে। আর বিলাওয়াল ভুট্টোর পিপিপি নিশ্চিত করেছে ৫৪টি আসন। এ অবস্থায় একটি জোট সরকার গঠনের জন্য পিপিপিসহ অন্য দলগুলোকে আহ্বান জানিয়েছিলেন পিএমএল-এনের নওয়াজ শরিফ। সবকিছু ঠিক থাকলে তিনিই হতে যাচ্ছেন পাকিস্তানের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী।
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরুর পর বিশ্বের বিভিন্ন দেশে, বিশেষ করে মুসলিম দেশগুলোতে কোকা-কোলা বয়কটের ঢেউ উঠেছিল। সেই ঢেউয়ের ধাক্কা লেগেছে এবার ইউরোপের দেশ ডেনমার্কেও। দেশটিতে কোকা-কোলা বাজারজাতকারী কোম্পানি কার্লসবার্গ জানিয়েছে, ড্যানিশ ভোক্তারা কোকা-কোলা বয়কট করছেন।
১৬ মিনিট আগেগাজা যুদ্ধকে কেন্দ্র করে যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে কয়েকগুণ বেড়েছে ইহুদি ও ইসলামবিদ্বেষ। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের গঠিত দুটি টাস্কফোর্সের অনুসন্ধানে উঠে এসেছে এ তথ্য।
৪২ মিনিট আগেপ্রেমিকের ফোনে অন্য নারীর বার্তা দেখার পর তাঁকে গুলি করে হত্যা করেছেন এক মার্কিন তরুণী। ঘটনাটি ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস অঙ্গরাজ্যে। ম্যাডিসন রুকার্ট নামে ২৩ বছরের ওই তরুণী ঘুমের মধ্যেই তাঁর প্রেমিক জোনাথন মিলারকে গুলি করে হত্যা করেন। এই ঘটনায় ম্যাডিসনের ৩৫ বছরের সাজা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেভারত-পাকিস্তানের মধ্যকার বিবদমান কাশ্মীর সীমান্তের (নিয়ন্ত্রণ রেখা—লাইন অব কন্ট্রোল বা এলওসি) কাছে টহল দিচ্ছিল ভারতীয় রাফাল যুদ্ধবিমান। সেই বিমানগুলো ধাওয়া দিয়ে তাড়িয়ে দেওয়ার দাবি করেছে পাকিস্তান। পাকিস্তানের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচারমাধ্যম পিটিভির এক প্রতিবেদনে এই খবর জানানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে