ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ ভূখণ্ড গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের ৯ মাসের বেশি সময় পর যুদ্ধবিরতির যে সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে, তাতে আরেক দফা বাদ সেধেছেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। তিনি দাবি করেছেন, গাজায় যুদ্ধবিরতি চলাকালে উত্তর গাজায় কোনো সশস্ত্র ফিলিস্তিনি অবস্থান করতে পারবে না।
মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদন অনুসারে, একটি ইসরায়েলি সূত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিষয়টি জানিয়েছে। মূলত হামাসসহ অন্যান্য সশস্ত্র গোষ্ঠী যেন এই অঞ্চলে উপস্থিতি বজায় রাখতে না পারে, তা নিশ্চিত করতেই এই দাবি করেছেন নেতানিয়াহু।
সূত্রটি জানিয়েছে, ইসরায়েল আগে যুদ্ধবিরতিকালে গাজায়, বিশেষ করে উত্তর গাজায় সশস্ত্র ফিলিস্তিনিদের চলাফেরার ব্যাপারে সম্মত হলেও এবার এতে বাদ সেধেছেন নেতানিয়াহু ওরফে বিবি। সূত্রটি জানিয়েছে, চলতি সপ্তাহেই নেতানিয়াহু যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনা চালিয়ে যাওয়া ইসরায়েলি প্রতিনিধিদলকে এই দাবি উত্থাপনের নির্দেশ দিয়েছেন।
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রীর এই দাবি চলমান যুদ্ধবিরতি আলোচনার গতিপথ বদলে দিতে পারে। বিশেষ করে যুদ্ধবিরতি আলোচনাকে নেতিবাচক দিকে মোড় নিতে পারে বিবির এই দাবির ফলে। এ ছাড়া, এই দাবির ফলে ইসরায়েল আগে যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনার লক্ষ্যে যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, তা রক্ষায় নেতানিয়াহুর অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন উঠতে পারে।
গত সপ্তাহে এক মার্কিন কর্মকর্তা সিএনএনকে বলেছিলেন, চুক্তির বিষয়টি এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র। নেতানিয়াহু তাঁর আলোচক দলকে অনুমতি দিয়েছিলেন চুক্তি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করতে। সে সময় নেতানিয়াহু সম্ভাব্য একটি অগ্রগতির ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। তাঁর সেই ইঙ্গিতের পরপরই কাতারের রাজধানী দোহায় গত সপ্তাহের শুক্রবার আলোচনা শুরু হয়। প্রথম ধাপেই স্থায়ী যুদ্ধবিরতির অবস্থান ত্যাগ করে হামাসও এই আলোচনায় বেশ ছাড় দেয়।
তবে গত রোববার প্রকাশিত এক বিবৃতিতে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এক বিবৃতি প্রকাশ করে, যার ফলে এই সন্দেহ আরও ঘনীভূত হয় যে, দেশটি আদৌ যুদ্ধবিরতি চায় কি না। কারণ, ইসরায়েল এখনো গাজা যুদ্ধের ব্যাপারে বেশ কয়েকটি মূলনীতি ত্যাগ করতে প্রস্তুত নয়। একই সঙ্গে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, গাজায় হামাসকে নির্মূল করার আগ পর্যন্ত যুদ্ধ শেষ হবে না।
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ ভূখণ্ড গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের ৯ মাসের বেশি সময় পর যুদ্ধবিরতির যে সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে, তাতে আরেক দফা বাদ সেধেছেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। তিনি দাবি করেছেন, গাজায় যুদ্ধবিরতি চলাকালে উত্তর গাজায় কোনো সশস্ত্র ফিলিস্তিনি অবস্থান করতে পারবে না।
মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদন অনুসারে, একটি ইসরায়েলি সূত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিষয়টি জানিয়েছে। মূলত হামাসসহ অন্যান্য সশস্ত্র গোষ্ঠী যেন এই অঞ্চলে উপস্থিতি বজায় রাখতে না পারে, তা নিশ্চিত করতেই এই দাবি করেছেন নেতানিয়াহু।
সূত্রটি জানিয়েছে, ইসরায়েল আগে যুদ্ধবিরতিকালে গাজায়, বিশেষ করে উত্তর গাজায় সশস্ত্র ফিলিস্তিনিদের চলাফেরার ব্যাপারে সম্মত হলেও এবার এতে বাদ সেধেছেন নেতানিয়াহু ওরফে বিবি। সূত্রটি জানিয়েছে, চলতি সপ্তাহেই নেতানিয়াহু যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনা চালিয়ে যাওয়া ইসরায়েলি প্রতিনিধিদলকে এই দাবি উত্থাপনের নির্দেশ দিয়েছেন।
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রীর এই দাবি চলমান যুদ্ধবিরতি আলোচনার গতিপথ বদলে দিতে পারে। বিশেষ করে যুদ্ধবিরতি আলোচনাকে নেতিবাচক দিকে মোড় নিতে পারে বিবির এই দাবির ফলে। এ ছাড়া, এই দাবির ফলে ইসরায়েল আগে যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনার লক্ষ্যে যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, তা রক্ষায় নেতানিয়াহুর অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন উঠতে পারে।
গত সপ্তাহে এক মার্কিন কর্মকর্তা সিএনএনকে বলেছিলেন, চুক্তির বিষয়টি এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র। নেতানিয়াহু তাঁর আলোচক দলকে অনুমতি দিয়েছিলেন চুক্তি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করতে। সে সময় নেতানিয়াহু সম্ভাব্য একটি অগ্রগতির ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। তাঁর সেই ইঙ্গিতের পরপরই কাতারের রাজধানী দোহায় গত সপ্তাহের শুক্রবার আলোচনা শুরু হয়। প্রথম ধাপেই স্থায়ী যুদ্ধবিরতির অবস্থান ত্যাগ করে হামাসও এই আলোচনায় বেশ ছাড় দেয়।
তবে গত রোববার প্রকাশিত এক বিবৃতিতে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এক বিবৃতি প্রকাশ করে, যার ফলে এই সন্দেহ আরও ঘনীভূত হয় যে, দেশটি আদৌ যুদ্ধবিরতি চায় কি না। কারণ, ইসরায়েল এখনো গাজা যুদ্ধের ব্যাপারে বেশ কয়েকটি মূলনীতি ত্যাগ করতে প্রস্তুত নয়। একই সঙ্গে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, গাজায় হামাসকে নির্মূল করার আগ পর্যন্ত যুদ্ধ শেষ হবে না।
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
১৮ মিনিট আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে