ইসরায়েলের একটি কারাগারে ইসরায়েলি সেনাদের সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন এক ফিলিস্তিনি। তাঁর অবস্থা এতটাই নাজুক যে, তিনি চলাচলে অক্ষম হয়ে পড়েছেন। পরে তাঁকে একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। ইসরায়েলি সম্প্রচারমাধ্যম কেএএন—এর বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে তুরস্কের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সি।
কেএএন—এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলের নেগেভ মরুভূমিতে অবস্থিত এসদি তিমান নামের কারাগারে এই নৃশংস ঘটনা ঘটেছে। সম্প্রচারমাধ্যমটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ফলে ওই ফিলিস্তিনি গোপনাঙ্গ গুরুতর ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এতটাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে যে, তিনি চলাফেরার শক্তি হারিয়ে ফেলেছেন।
সম্প্রচারমাধ্যমটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এরই মধ্যে ইসরায়েলি পুলিশের একটি তদন্ত দল এসদি তিমান কারাগারে পৌঁছেছে এবং ধর্ষণের সঙ্গে জড়িত সৈন্যদের গ্রেপ্তার করেছে। সব মিলিয়ে ১০ জন সেনাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তদন্তের অংশ হিসেবে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের চলমান আক্রমণ শুরু হওয়ার পর থেকে ইসরায়েলি কারাগারগুলোতে ফিলিস্তিনি বন্দীদের বিরুদ্ধে গুরুতর নির্যাতনের বেশ কয়েকটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। বর্তমানে ইসরায়েলের সুপ্রিম কোর্ট ইসরায়েলি মানবাধিকার সংস্থাগুলো উত্থাপিত এসদি তিমান কারাগারটি বন্ধ করার জন্য দায়ের করা একটি পিটিশন বিবেচনা করছে।
এই এসদি তিমান কারাগারে গাজা থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া ফিলিস্তিনি বন্দীদের নির্যাতন করা হয় এবং একই সময় তাদের চিকিৎসা থেকেও বঞ্চিত করা হয়। ইসরায়েলি বাহিনী গত বছরের ৭ অক্টোবরের পর থেকে এখন পর্যন্ত কয়েক হাজার নারী, শিশু ও চিকিৎসক আটক করেছে বলে মনে করা হয়। তবে সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ইসরায়েলি বাহিনী স্বাস্থ্যের অবনতি হওয়ায় গাজা থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া কয়েক ডজন ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দিয়েছে। তাঁরা তাদের শরীরে নির্যাতনের চিহ্ন বয়ে বেড়াচ্ছেন।
এদিকে, ৭ অক্টোবরের পর থেকে গাজায় নির্বিচারে আগ্রাসন চালিয়ে যাওয়া, অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির দাবিতে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে ইসরায়েল আন্তর্জাতিক নিন্দার সম্মুখীন হয়েছে। গাজা কর্তৃপক্ষের মতে, ইসরায়েলি আগ্রাসনে এখন পর্যন্ত ৩৯ হাজার ৩৬০ জনের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। যাদের বেশির ভাগই শিশু ও নারী এবং প্রায় ৯১ হাজার ফিলিস্তিনি আহত হয়েছে।
ইসরায়েলের একটি কারাগারে ইসরায়েলি সেনাদের সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন এক ফিলিস্তিনি। তাঁর অবস্থা এতটাই নাজুক যে, তিনি চলাচলে অক্ষম হয়ে পড়েছেন। পরে তাঁকে একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। ইসরায়েলি সম্প্রচারমাধ্যম কেএএন—এর বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে তুরস্কের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সি।
কেএএন—এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলের নেগেভ মরুভূমিতে অবস্থিত এসদি তিমান নামের কারাগারে এই নৃশংস ঘটনা ঘটেছে। সম্প্রচারমাধ্যমটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ফলে ওই ফিলিস্তিনি গোপনাঙ্গ গুরুতর ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এতটাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে যে, তিনি চলাফেরার শক্তি হারিয়ে ফেলেছেন।
সম্প্রচারমাধ্যমটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এরই মধ্যে ইসরায়েলি পুলিশের একটি তদন্ত দল এসদি তিমান কারাগারে পৌঁছেছে এবং ধর্ষণের সঙ্গে জড়িত সৈন্যদের গ্রেপ্তার করেছে। সব মিলিয়ে ১০ জন সেনাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তদন্তের অংশ হিসেবে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের চলমান আক্রমণ শুরু হওয়ার পর থেকে ইসরায়েলি কারাগারগুলোতে ফিলিস্তিনি বন্দীদের বিরুদ্ধে গুরুতর নির্যাতনের বেশ কয়েকটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। বর্তমানে ইসরায়েলের সুপ্রিম কোর্ট ইসরায়েলি মানবাধিকার সংস্থাগুলো উত্থাপিত এসদি তিমান কারাগারটি বন্ধ করার জন্য দায়ের করা একটি পিটিশন বিবেচনা করছে।
এই এসদি তিমান কারাগারে গাজা থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া ফিলিস্তিনি বন্দীদের নির্যাতন করা হয় এবং একই সময় তাদের চিকিৎসা থেকেও বঞ্চিত করা হয়। ইসরায়েলি বাহিনী গত বছরের ৭ অক্টোবরের পর থেকে এখন পর্যন্ত কয়েক হাজার নারী, শিশু ও চিকিৎসক আটক করেছে বলে মনে করা হয়। তবে সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ইসরায়েলি বাহিনী স্বাস্থ্যের অবনতি হওয়ায় গাজা থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া কয়েক ডজন ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দিয়েছে। তাঁরা তাদের শরীরে নির্যাতনের চিহ্ন বয়ে বেড়াচ্ছেন।
এদিকে, ৭ অক্টোবরের পর থেকে গাজায় নির্বিচারে আগ্রাসন চালিয়ে যাওয়া, অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির দাবিতে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে ইসরায়েল আন্তর্জাতিক নিন্দার সম্মুখীন হয়েছে। গাজা কর্তৃপক্ষের মতে, ইসরায়েলি আগ্রাসনে এখন পর্যন্ত ৩৯ হাজার ৩৬০ জনের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। যাদের বেশির ভাগই শিশু ও নারী এবং প্রায় ৯১ হাজার ফিলিস্তিনি আহত হয়েছে।
পারস্য উপসাগরের উপকূলে ইরানের বুশেহর শহরে অবস্থিত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র যদি কোনো হামলার শিকার হয়, তবে তার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ। শুধু ইরান নয়, পুরো উপসাগরীয় অঞ্চল পড়বে বিপদের মুখে।
৩ ঘণ্টা আগেবি-২ বিমানের সঙ্গে ছিল চারটি বোয়িং কেসি-৪৬ পেগাসাস ফুয়েল ট্যাংকার। এর মধ্যে দুটি ইতিমধ্যে প্রশান্ত মহাসাগরের আকাশে বি-২ বোমারুতে জ্বালানি সরবরাহ করেছে। বাকি দুটি প্রায় ৭৫ কিলোমিটার পেছনে অবস্থান করছে।
৪ ঘণ্টা আগেসামরিক শক্তিতে বরাবরই নিজেকে অপরাজেয় হিসেবে জাহির করা ইসরায়েলকে সত্যিই কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে ইরান। ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলকে ইতিমধ্যেই ব্যতিব্যস্ত করার পর গতকাল শনিবার দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ভেদ করে সফল ড্রোন হামলা চালায় ইরান। ইরানের দুটি ড্রোন ইসরায়েলের উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলে...
৪ ঘণ্টা আগেইরান-ইসরায়েল চলমান সংঘাত নবম দিনে গড়িয়েছে। এই উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র যদি ইসরায়েলের পক্ষে সরাসরি ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে, তাহলে লোহিতসাগরে মার্কিন জাহাজগুলোতে হামলা চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। হুতি বিদ্রোহীদের এক মুখপাত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে
৪ ঘণ্টা আগে