ইয়েমেনে সশস্ত্র গোষ্ঠী হুতিদের ৩৬টি লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য। রাতে এসব হামলা চালানো হয়। লোহিতসাগরে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন সামরিক টহল জোটের এক যৌথ বিবৃতিতে গতকাল শনিবার রাতে চালানো এ হামলার কথা জানানো হয়। বার্তা সংস্থা এএফপি এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে।
লোহিতসাগরে একের পর এক বাণিজ্যিক জাহাজে হুতিদের হামলার পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে মার্কিন ও ব্রিটিশ বাহিনী এই হামলা করেছে। তাদের দাবি, লোহিতসাগরে হুতি বিদ্রোহীদের এই হামলা বিশ্ব বাণিজ্যকে ব্যাহত করার পাশাপাশি অনেকের জীবন ঝুঁকির মধ্যে ফেলেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন সামরিক টহল জোট এক যৌথ বিবৃতিতে বলেছে, আন্তর্জাতিক ও বাণিজ্যিক জাহাজের পাশাপাশি লোহিত সাগরে চলাচলকারী নৌযানগুলোর বিরুদ্ধে হুতিদের ক্রমাগত আক্রমণের জবাবে ইয়েমেনের ১৩টি স্থানে হুতিদের ৩৬টি লক্ষ্যবস্তুতে এ হামলা চালানো হয়েছে। বৈশ্বিক বাণিজ্য ও নিরপরাধ নাবিকদের জীবন হুমকির মুখে ফেলা হুতিদের সক্ষমতা ব্যাহত করাই এই হামলার উদ্দেশ্য।
পেন্টাগনের বরাত দিয়ে বিবিসি বলেছে, এই হামলায় হুতিদের ভূগর্ভস্থ অস্ত্র মজুতের স্থাপনা, ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা, ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ সরঞ্জাম, আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা এবং রাডার-সংশ্লিষ্ট লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানা হয়েছে।
ইরাক ও সিরিয়ায় ইরান-সম্পর্কিত লক্ষ্যবস্তুগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার এক দিন পরই ইয়েমেনে যৌথ এই বিমান হামলা চালিয়েছে মার্কিন নেতৃত্বাধীন টহল জোট। গত ২৮ জানুয়ারি জর্ডানে সামরিক ঘাঁটিতে ড্রোন হামলায় তিন মার্কিন সৈন্য নিহত হয়। আহত হয় আরও অন্তত ৪১ জন। এর প্রতিক্রিয়ায় ইরাক ও সিরিয়ায় হামলা চালিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র।
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর সেন্ট্রাল কমান্ড (সেন্টকম) বলেছে, এর আগে শনিবার লোহিত সাগরে বিভিন্ন জাহাজে নিক্ষেপ করার জন্য প্রস্তুত থাকা হুতিদের ছয়টি জাহাজ বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে মার্কিন বাহিনী। সেন্টকম আরও বলেছে, মার্কিন বাহিনী ইয়েমেনের কাছে হামলা করে আটটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে। উৎক্ষেপণের আগেই ধ্বংস করা হয়েছে আরও চারটি ড্রোন।
ইয়েমেনে সশস্ত্র গোষ্ঠী হুতিদের ৩৬টি লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য। রাতে এসব হামলা চালানো হয়। লোহিতসাগরে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন সামরিক টহল জোটের এক যৌথ বিবৃতিতে গতকাল শনিবার রাতে চালানো এ হামলার কথা জানানো হয়। বার্তা সংস্থা এএফপি এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে।
লোহিতসাগরে একের পর এক বাণিজ্যিক জাহাজে হুতিদের হামলার পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে মার্কিন ও ব্রিটিশ বাহিনী এই হামলা করেছে। তাদের দাবি, লোহিতসাগরে হুতি বিদ্রোহীদের এই হামলা বিশ্ব বাণিজ্যকে ব্যাহত করার পাশাপাশি অনেকের জীবন ঝুঁকির মধ্যে ফেলেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন সামরিক টহল জোট এক যৌথ বিবৃতিতে বলেছে, আন্তর্জাতিক ও বাণিজ্যিক জাহাজের পাশাপাশি লোহিত সাগরে চলাচলকারী নৌযানগুলোর বিরুদ্ধে হুতিদের ক্রমাগত আক্রমণের জবাবে ইয়েমেনের ১৩টি স্থানে হুতিদের ৩৬টি লক্ষ্যবস্তুতে এ হামলা চালানো হয়েছে। বৈশ্বিক বাণিজ্য ও নিরপরাধ নাবিকদের জীবন হুমকির মুখে ফেলা হুতিদের সক্ষমতা ব্যাহত করাই এই হামলার উদ্দেশ্য।
পেন্টাগনের বরাত দিয়ে বিবিসি বলেছে, এই হামলায় হুতিদের ভূগর্ভস্থ অস্ত্র মজুতের স্থাপনা, ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা, ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ সরঞ্জাম, আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা এবং রাডার-সংশ্লিষ্ট লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানা হয়েছে।
ইরাক ও সিরিয়ায় ইরান-সম্পর্কিত লক্ষ্যবস্তুগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার এক দিন পরই ইয়েমেনে যৌথ এই বিমান হামলা চালিয়েছে মার্কিন নেতৃত্বাধীন টহল জোট। গত ২৮ জানুয়ারি জর্ডানে সামরিক ঘাঁটিতে ড্রোন হামলায় তিন মার্কিন সৈন্য নিহত হয়। আহত হয় আরও অন্তত ৪১ জন। এর প্রতিক্রিয়ায় ইরাক ও সিরিয়ায় হামলা চালিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র।
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর সেন্ট্রাল কমান্ড (সেন্টকম) বলেছে, এর আগে শনিবার লোহিত সাগরে বিভিন্ন জাহাজে নিক্ষেপ করার জন্য প্রস্তুত থাকা হুতিদের ছয়টি জাহাজ বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে মার্কিন বাহিনী। সেন্টকম আরও বলেছে, মার্কিন বাহিনী ইয়েমেনের কাছে হামলা করে আটটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে। উৎক্ষেপণের আগেই ধ্বংস করা হয়েছে আরও চারটি ড্রোন।
যুক্তরাষ্ট্রের ‘নৃশংস সামরিক আগ্রাসনের’ তীব্র নিন্দা জানিয়েছে ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর এই হামলাকে তারা জাতিসংঘ সনদ ও আন্তর্জাতিক আইনের ‘গভীর ও নজিরবিহীন লঙ্ঘন’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছে।
১ সেকেন্ড আগেসিরিয়ার রাজধানী দামেস্কের একটি গির্জায় ইসলামিক স্টেটের (আইএস) আত্মঘাতী বোমা হামলায় অন্তত ২০ জন নিহত ও ৫২ জন আহত হয়েছেন। রোববার রাতে প্রার্থনার সময় পুরোনো খ্রিস্টান পাড়ায় অবস্থিত গ্রিক অর্থোডক্স সেন্ট এলিয়াস গির্জায় এ হামলা চালানো হয়। দ্য গার্ডিয়ান এক প্রতিবেদনে এতথ্য জানানো হয়।
৩০ মিনিট আগেইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
৩ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগে